কেউ কেউ জানেন আমি বাচ্চাদের জন্য দুটো ছোট টেবিল বানিয়ে দিয়েছিলাম। ফেসবুকে ছবি শেয়ার দেবার পর আপনারা কেউ কেউ জানতে চেয়েছেন কিভাবে বানিয়েছিলাম। এই ভিডিও ক্লিপে এটা দেখাইনি exactly কিভাবে হাতুড়ি পেটালাম বা করাত দিয়ে কাটলাম। তবে বানাবার ভালো ধারনা দিয়েছি এবং টেবিলটির উপকারিতা নিয়ে বেশ কিছু বিষয় দেখিয়েছি। আশা করি আপনারা অনেকেই উৎসাহিত হবেন আপনার সন্তানের জন্য বানিয়ে দিতে।
[youtube=http://www.youtube.com/watch?v=4rApNImVcZs&fs=1&hl=en_US&rel=0]
লিংক: http://youtu.be/4rApNImVcZs
দারুণ দারুণ দারুণ ভাইয়া! :dhisya: মুগ্ধ হলাম। :happy:
অন আ লেস সিরিয়াস নোট, শেষের কথাটা তো মন খারাপ করে দিল – কারিগরি দক্ষতা শূন্যের কোঠায়। পচা প্যারেন্ট হবো আমি! 🙁
আরে মন খারাপের কি আছে। আমি কি তবে ঘাষ কাটছি? 🙂
শূন্যের কোঠায় যারা তাদের জন্যই তো এটা 🙂
আমার সাথে কারো পরিচয় থাকতে পঁচা প্যারেন্ট হবে, এটা আমার মান-সম্মানের বিষয় না! 😉
জুমানা আর রামিছা তো আমাদের সব্বার অনলাইন স্টার! :love:
খুব ভালো ভিডিও ভাইয়া, সবচেয়ে যেটা ভালো লাগছে, বাজে খরচ না করে হাতে-কলমে করার চেষ্টাটা আর এই জিনিসটা বাচ্চাদের মাথাতেও ঢুকিয়ে দেয়া।
আজকালকার বাবা-মায়েরা সাধারণত এমনটা করেন না।
একটা ছোট্ট ব্যাপার ভাইয়া।
লেখার শিরোনাম বাংলায় দিলে ভালো হয়।
বাংলা ব্লগ তো, তাই।
যদি একান্তই অনুবাদ করা না যায় তবে বাংলায় ইরেজি লেখাটা তুলনামূলক ভালো। 🙂
ইংরেজি টাইটেল নিয়ে আমিও ভাবছিলাম। কিন্তু সত্যিই multipurpose এর বাংলা ‘বহুমুখী’ দিতে ইচ্ছা করছিলো না। তাই অনেকটা বাধ্য হয়েই দিয়েছি। কিন্তু আমি যে ইচ্ছে করে ইংরেজিতে দিতে চাইনি সেটা নিশ্চিত রাখার জন্য ‘(প্যারেন্টিং ভিডিও)’ কথাটা বাংলায় রেখেছি। 🙂
বরাবরের মতই অসম্ভব সুন্দর একটা পোস্ট ভাইয়া!
একটা 4’x8′ এর বোর্ডেই দুটো টেবিল হয়ে যাবে বলে মনে হয়।১/২” ম্যালামাইন বোর্ডের দাম ৬০০-৮০০ এর মত মনে হয়, অনেক আগে কিনেছিলাম, এখন যে বেড়ে কত হয়েছে সঠিক জানা নেই। আরেকটা ব্যাপার শেয়ার করতে চাই, দোকানে সাইজ মত “ভিনীয়ার স্ট্রিপ” কিনতে পাওয়া যায়, আইকা দিয়ে লাগালেই থাকে।
**ভিনীয়ার স্ট্রিপ হল- ম্যালামাইনের পাতলা স্ট্রিপ যেটা আমরা টেবিলের পাশের অমসৃণ জায়গাটাতে(যেখানে ভেতরের বোর্ডটা দেখা যাচ্ছে) লাগিয়ে দিয়ে পারি, তাহলে আর বাচ্চারা ব্যাথা পাবে না। 🙂
পেরেকটা galvanized পেরেক হলে জং পরবে না। দোকানে সহজেই পাওয়া যায়।
পারেন্টিং এর টিপস টা আসলেই কার্যকর! আমি ছোট থাকতে আব্বুর পিছে পিছে এইসব যন্ত্রপাতি নিয়ে ঘুরতাম, অনেক ধৈর্য নিয়ে এসব শিখেছি। আব্বু আমার জন্য সবসময়ের হিরো। আমরা অনেক কিছু বানাতাম :happy: (এখনও এমনটাই করি,বাবাকে আর করতে হয়না, আমাদেরকে শেখাতে পেরেছেন বলেই)
একবার মনে আছে, আমরা দুই বোন মিলে বারান্দার গ্রিল ঘষে তারপর রঙ করেছিলাম। টাকা দিয়ে করাতেই পারতাম, কিন্তু এই অপার আনন্দ টা পেতাম না।
নিজের কাজ নিজে করতে পারাটা কিন্তু দারুণ আনন্দের! :happy:
আপনার পোস্ট টা পড়ে আমার ছোটবেলার কথা মনে পরেছে। ধন্যবাদ ভাইয়া।
আরে এ যে একদম অভিজ্ঞজনের কাছেই পড়েছি। আপনিতো বেশ জ্ঞান রাখেন বোঝাই যাচ্ছে। আমিতো মাত্র একটু করাত ধরতে পারি আর হাতুড়ি পেটাতে পারি, সেই জ্ঞান দিয়েই যা করার করেছি। 🙂
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এভাবে মন্তব্য করার জন্য। আমার মনে হয়, আমি আরো কিছু করতে পারবো, উৎসাহ পাচ্ছি। 🙂
আর হ্যা, নিজের কাজগুলি নিজের করতে পারার ভেতর অনেক আনন্দ আছে। সবাইকে এটা বলে বোঝানো সম্ভব নয়। 🙂