
সম্প্রতি দেশে এসেছে জাপানের ২৫ শিক্ষার্থী। তারা আহ্ছানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় পরিদর্শন করেন। আজ তাদের ঢাকা ছাড়ার কথা। একটি বিশেষ প্রজেক্টে তারা এদেশে এসেছে। প্রজেক্টের নাম ‘টেকিটো জুকু : ইন্টার অ্যাকটিভ প্রজেক্ট’। এর অর্থ_ বাংলাদেশি ও জাপানি শিক্ষার্থীদের মধ্যে অভ্যন্তরীণ সম্পর্ক তৈরি করা। তাদের এ প্রজেক্টের প্রধান লক্ষ্য জাপানের রীতিগত প্রযুক্তিতে তৈরি ‘ওয়ারাজি’ পণ্যটির প্রচার করা। ‘ওয়ারাজি’ ঐতিহ্যবাহী জুতা যা ধানের খড় দিয়ে তৈরি। ‘ওয়ারাজি’ জাপানের ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতিতে ব্যবহার করা হয়। এর নাম ‘কাবুকি’। তারা মূলত আহ্ছানউল্লাহর শিক্ষার্থী ও ঢাকাবাসীর মধ্যে তাদের প্রচার চালান। এ শিক্ষার্থীরা তাদের এক শিক্ষকের সঙ্গে বাংলাদেশ সফরে এসেছেন। তাদের শিক্ষকের নাম কেন ইচিরো মিয়ামা। তিনি একটি কোম্পানির স্বত্বাধিকারী। তিনি রিক্কিও বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশেষ দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রফেসর হিসেবে নিযুক্ত। তাছাড়া তিনি টামা বিশ্ববিদ্যালয়ে খণ্ডকালীন প্রফেসর হিসেবে রয়েছেন। তিনি ওই দেশের পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের বিশেষ কমিটিরও সদস্য। আহ্ছানউল্লাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের একঝাঁক তরুণ শিক্ষার্থীরা জাপানি বন্ধুদের স্বাগত জানান। শিক্ষার্থীরা এ বল্পুব্দদের তাদের বিশ্ববিদ্যালয়, দেশ, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি সম্পর্কে ভিডিও চিত্র দেখান। তারা আহ্ছানউল্লাহতে দুপুরের খাবার গ্রহণ করেন ও বিশ্ববিদ্যালয়টি ঘুরে দেখেন। জাপানি বন্ধুরা ভীষণ খুশি হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস দেখে তারা মুগ্ধ। তারা বলেন, ‘বহির্বিশ্বের অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ে আহ্ছানউল্লাহ সুন্দর। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে যে এত সুন্দর ক্যাম্পাস থাকতে পারে আর তাদের ল্যাব, লাইব্রেরি ও শিক্ষা উপাদান যে এত সমৃদ্ধিশালী হতে পারে তা সত্যিই আশাব্যঞ্জক। জাপানিদের সঙ্গে তাদের প্রতিনিধি হিসেবে ছিলেন রিক্কিও বিশ্ববিদ্যালয়ের এরিকা মাকিশিমা।
শিক্ষার্থীরা আহ্ছানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ও বুয়েটের সদ্য বিদায়ী ভিসি অধ্যাপক ড. এএমএম শাফিউল্লাহ এবং অন্যান্য ফ্যাকাল্টি মেম্বারের সঙ্গে দেখা করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ৪র্থ বর্ষের তনয় জানান, বিদেশি বন্ধুদের পেয়ে ভালো লাগছে।
এর দ্বারা বিদেশের দুয়ারে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় আরও অনেক পরিচিত হবে । আমরাও বিদেশে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সফরে যেতে চাই। এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাদের বিদায় জানানো হবে। সেখানে থাকবে আলোচনা সভা, অভিজ্ঞতা, অগ্রগতির কথাসহ অনেক কিছু। সেখানে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষর্থীরা উপস্থিত থাকতে পারেন। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশি খাবার ও পিঠা খাওয়ানো হবে।
শিক্ষার্থীরা আহ্ছানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ও বুয়েটের সদ্য বিদায়ী ভিসি অধ্যাপক ড. এএমএম শাফিউল্লাহ এবং অন্যান্য ফ্যাকাল্টি মেম্বারের সঙ্গে দেখা করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ৪র্থ বর্ষের তনয় জানান, বিদেশি বন্ধুদের পেয়ে ভালো লাগছে।
এর দ্বারা বিদেশের দুয়ারে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় আরও অনেক পরিচিত হবে । আমরাও বিদেশে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সফরে যেতে চাই। এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাদের বিদায় জানানো হবে। সেখানে থাকবে আলোচনা সভা, অভিজ্ঞতা, অগ্রগতির কথাসহ অনেক কিছু। সেখানে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষর্থীরা উপস্থিত থাকতে পারেন। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশি খাবার ও পিঠা খাওয়ানো হবে।
Special Correspondent
ভাইয়া কিছু না মনে করলে একটা কথা বলি।
এটা ব্লগ, পত্রিকা কিংবা সাংবাদিকতা করার জন্য ব্লগে সঠিক জায়গা নয়। আমি অনুরোধ করব আপনি একজন ব্লগার এর মতই আপনার নিজের কথা, আপনার স্মৃতি, আপনার মতামত, আপনার পছন্দ-অপছন্দ, আমাদের সাথে শেয়ার করবেন। আমি খুব আগ্রহ করে অপেক্ষা করব আপনার নতুন লেখার জন্য যেটা হবে আপনার নিজের কথা। অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
আপনার লেখায় স্পষ্ট বোঝা যায় যে সাংবাদিকতা আপনার নেশা। যদি তা-ই হয়ে থাকে তবে কোন পত্রিকা অফিসের সাথে যোগাযোগ করলে ভাল হয়। অথবা বিশ্ববিদ্যালয়ভুক্ত কোন খবর হলে তা অভ্যন্তরীণ নোটিশ বোর্ডে বা দেয়াল ম্যাগাজিনে প্রকাশ করতে পারেন। তাতে আপনার লেখা প্রতিবেদনের মূল্য আরো খানিকটা বাড়বে আশা রাখি। ধন্যবাদ।
:thinking: