হঠাৎ হঠাৎ ইচ্ছে হয়,
স্বপ্নের হাত ধরে পালাই।
হঠাৎ হঠাৎ ইচ্ছে হয়,
তুমি একবার মুখ ফিরে তাকাও,
আমার দিকে।
ইচ্ছে হয়,
পিছনের জানালা দিয়ে পালাই।
তখন মনে পড়ে,
লাবন্যময়ী মায়ের চোখ দুটো,
বেয়ে পড়ছে মুক্তোর মত অশ্রু।
স্বপ্ন কি শুধুই আমি?
স্বপ্ন কি শুধুই আমার ভবিষ্যত?
একাই বাঁচব আমি?
আমি স্বার্থান্বেষী,
আমি অমানুষ বটে।
এই সত্য মা জানে না,
বিধাতা জানে, আমি জানি।
আমরা জানি।
সব কবিদের জন্য একটাই মন্তব্য, কবিতা বুঝি না। 😳
কবিতার শেষের দিকের কথাগুলি ভাল লাগলো অবশ্য।
এতদিন পর পর লেখা? নিয়মিত হ’ন!
সামিরা, অনিয়মের ভালোবাসার ডোরে বাঁধা মানুষের নিয়মিত হওয়াটা বেমানান। সব সময় শব্দ আসে না প্রকাশ করার মত। যদিও আমায় একজন বলেছিল, নিয়মিত লিখলে, ভাল কিছু বের হবে কলম থেকে। কিন্তু নিয়ম করে কিছু করা আমার ধাঁতে নেই। তাই আপনাদের দেখলে হিংসা হয়। ধন্যবাদ, অন্তত শেষ ক’টা লাইন ভাল লেগেছে আপনার। আমি তাতেই আনন্দিত।
পড়ার আগেই শেষ
ভালো লেগেছে 🙂
ধন্যবাদ শারমিন। অল্প কথায় ভাব প্রকাশ করার চেষ্টা আর কি। খুব লম্বা লিখতে গেলে খেই হারিয়ে ফেলি।
আমার খুউউউব ভালো লাগছে।
কারণ আজকাল ঠিক এই প্রশ্নটা করতেই সবাই ভুলে যায়।
পরিবার বা সুখ মানে কেবল আমি-তুমি না, আরও অনেক বড় এর ব্যপ্তি।
আর এর মাঝে সবচেয়ে সহজ আর হতাশার ব্যাপার হল মায়ের হাসিমাখা মুখটা ভুলে যাওয়া, যে মুখ সন্তানের মঙ্গলপানে শুধুই ইতিউতি চায়।
অল্পকথায় এই বোধটা তুলে আনা চমৎকার ছিল।
তবে কবিতা মানে শুধু অল্প কথাতেই কিছু ভাবনা তুলে আনতে হবে- এমন নয়।
লেখার আঙ্গিক নিয়ে ঘুরে-ফিরে পরীক্ষা করলে নতুনত্ব আসার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
নিয়মিত হলে ভালো লাগবে। :beshikhushi:
মা পা,
হাত পা ধরে উপদেশ পেতে ভালই লাগে। আমি নিয়মিত হতে চেষ্টা করব। জাতের দোষ তো, বুঝই। ধন্যবাদ