“হাসতে নাকি জানেনা কেউ কে বলেছে ভাই,
এই দেখ না কত হাসির কথা বলে যাই।”
ভাইজানেরা হাসি স্বাস্থ্যের জন্য উপাদেয় ও ভালো। তাই, কিছু কাতুকুতু দিলাম। হাসলে হাসলেন না হাসলে রামগরুদের ছানার মতো গোমড়া মুখে বসে থাকেন। =))
১) যোগাযোগ মন্ত্রী ও তার ড্রাইভার
যোগাযোগ মন্ত্রী তার গাড়িতে করে যাচ্ছেন সড়কের কাজ কেমন হচ্ছে সেটা দেখতে। গাড়ি খানাখন্দ ভরা রাস্তা দিয়ে লাফিয়ে লাফিয়ে চলছে। হঠাত তার গাড়ির ধাক্কায় অক্কা পেল এক ছাগলের বাচ্চা।
মন্ত্রী বললেন, ড্রাইভার যাও দেখে আসো এটা কার ছাগল আর তাকে তার ক্ষতিপূরণ দিয়ে আসো।
ড্রাইভার কিছুক্ষণ পর ফেরত আসল। গলায় একগাদা ফুলের মালা।
যোগাযোগ মন্ত্রীর কৌতূহলে তার ড্রাইভার বলল, “স্যার ওরা আমার কথা বুঝে নাই মনে হয়। আমি গিয়ে বললাম আমি যোগাযোগ মন্ত্রীর ড্রাইভার। ছাগলের বাচ্চা মারা গেছে।”
আর এটা শুনেই ওরা খুশিতে নাচতে নাচতে আমার গলায় মালা পরিয়ে দিল।
😀 😀 😀
২) হাসিনা, খালেদা ও এরশাদের হেলিকপ্টার ভ্রমণ
বন্যা আক্রান্ত এলাকা হেলিকপ্টার ভ্রমনে গেছেন তিন মহারথি।
হঠাত, খালেদা ১০০ টাকার একটা নোট ফেলে দিয়ে বলল, আমি একজন মানুষকে খুশি করলাম।
তারপর, হাসিনা কিছুক্ষণ পর ৫০ টাকার দুটো নোট ফেলে দিয়ে বলল, আমি দুইজনকে খুশি করলাম।
এই দেখে এরশাদ কিছুক্ষণ পর ১০০টা পয়সা ফেলে দিল আর বলল, আমি ১০০ জনকে খুশি করলাম।
হেলিকপ্টারের পাইলট এটা দেখে কিছুক্ষণ পর তার মহামান্য যাত্রীদের ফেলে দিল এবং বলল, আমি ১৫ কোটি মানুষকে খুশি করলাম।
😀 😀 😀
৩) একটি ট্রেন জার্নি
ট্রেনে করে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম যাচ্ছেন মিলা, শখ, এরশাদ ও নিজামী।
ট্রেন একটা টানেলের মধ্যে দিয়ে যাওয়ার সময় সবকিছু অন্ধকার হয়ে গেল। একটা চুমু খাওয়ার আর একটা জোরে থাপ্পড় খাওয়ার শব্দ হল।
টানেল থেকে বার হওয়ার পর দেখা গেল এরশাদ চাচা গালে হাত দিয়ে আছেন। তার গাল লাল হয়ে আছে। থাপ্পড় কে খেয়েছে এটা পরিষ্কার হল সবার কাছে।
শখ ভাবল, এরশাদ চাচা হয়ত মিলাকে চুমু খাইছে আর মিলা ঠাস করে চড় দিছে। বেচারা।
এরশাদ ভাবল, নিজামী হারামি হয়ত মিলাকে চুমু খাইছে আর মিলা না বুঝে আমাকে চড় মারছে।
মিলা ভাবল, এরশাদ চাচা হয়ত আমাকে মনে করে শখকে চুমু দিছে আর শখও দিছে চড়। হায়রে!!!
নিজামী মনে মনে, শালা আর একবার টানেলের নিচ দিয়ে যাক। অন্য গালে এবার কষে মারব। এবারেরটা কম জোরে হয়ে গেছে।
😀 😀 😀
#১ টা তো জটিল হইছে! =))
মারাত্মক!! =))
লাস্ট এর টায় কারে কি বানাইলা 😛
লাস্টের টা তে নিজামীরে একটু উপরে উঠানো হয়েছে…… এটা ঠিক… কিন্তু, এটা জোকসের প্রয়োজনে। খারাপ লাগলে নিজামীর জায়গায় অন্য কারো নাম বসিয়ে নিতে পারো।
:rollinglaugh: :rollinglaugh:
প্রথম দুইটা কমন পর্সে।
পড়ারই কথা…… কমন পরলে আবার পড়ে হাসুন।
:rollinglaugh: :rollinglaugh:
হাসতে মানা করলেন, কিন্তু হাসি তো আর চেপে রাখতে পারতেসি না….
চমত্কার, মচতকার, বাহবা….
😯
হাহা!
দ্বিতীয়টা আগের পড়া।
হতেই পারে। বাকি দুটো পড়ে হাসুন তাহলে।
ওরে জটিল!! :rollinglaugh: :rollinglaugh:
:yahooo:
নেন, এমনি হাসলাম না
:rollinglaugh:
কিন্তু গড়াইয়া হাসলাম।
ভালো। গড়াই নদীতে সাতার কাটতে কাটতেও হাসতে পারেন।
😀 :yahooo:
হাসি নাই কিন্তু…. 😉
:rollinglaugh: