এই কার্টুনটার আইডিয়া সরব-এর দি গ্রেট বোহেমিয়ান ভাইয়ার। মূল আইডিয়া ঠিক রেখে কনসেপ্টটা একটু এদিক-সেদিক করে এঁকেছি কেবল আমি।
বন্ধু রাইয়্যানের কমেন্ট-ই সব বলে দিচ্ছে, আমিও হয়ত এতোটা গুছিয়ে বলতে পারতাম না-
“রোম যখন পুড়ছিল, নিরো বাঁশি বাজাচ্ছিল বলে শোনা যায়। গার্মেন্টসের অচ্ছুৎ শ্রমিকরা যখন রোস্ট হচ্ছিল, এমন কেউ কি ছিল যারা চিয়ার্স বলে গ্লাসে ঠোক দিচ্ছিল?”
মিডিয়া যথারীতি ফটোশপ, অবশ্যি আগে হাতে এঁকে নিয়েছিলুম বৈকি!
ছবিটাতে ক্লিক করলে বড় করে দেখাবে :angel_not:
অসাধারণ কার্টুন!
রোম যখন পুড়ছিল, নিরো বাঁশি বাজাচ্ছিল বলে শোনা যায়। গার্মেন্টসের অচ্ছুৎ শ্রমিকরা যখন রোস্ট হচ্ছিল, এমন কেউ কি ছিল যারা চিয়ার্স বলে গ্লাসে ঠোক দিচ্ছিল?
জীবনের বিনিময়ে মুনাফা– আভিজাত্যের ‘মূর্ত’ প্রতীক।।
থ্যাঙ্কু, দোস্ত 🙂
একারণেই গণহত্যার প্রসঙ্গটা ব্যাকগ্রাউন্ডে আনার চেষ্টা করেছি, এমন নামকরণও সেটাই নির্দেশ করছে 🙂
Wrong smiley :@ :@
হুম, মারাত্মক ভুল হইসে 🙁
কথা-র শেশ smile দেওয়া অনেকটা অভ্যেস তো… 😳
দোস্ত- ডিটেইলসটা পড় আরেকবার, কষ্ট করে
নিলয়ের কাছ কার্টুন আঁকা শিখতে চাই। অসাধারণ! আমি খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখলাম।
অনেক অনেক কথার চাইতেও একটা ছবির শক্তি বেশি অনেক সময়েই, দেখে মনে হল।
একদম সত্যি কথা, আপু- “অনেক অনেক কথার চাইতেও একটা ছবির শক্তি বেশি অনেক সময়েই”
অনেক ধন্যবাদ
ওহ্ আরেকটা জিনিস। “When” Bangladesh burns হবে না? 🙂
আপু, “কে বাঁশি বাজায়, যার কারণে বাংলাদেশ পোড়ে??”- এই কনসেপ্টে দিয়েছি নামটা।
নিরো তো রোম পোড়ার সময় বাঁশি বাজাচ্ছিল…
কথাটা Nero fiddled when Rome burned এটা ছিল না? বলা হয় যে রোম পোড়ার ‘সময়’ নিরো মনের সুখে বাঁশি বাজাচ্ছিল কারণ হয়তো সে-ই আগুন লাগিয়েছিল স্বার্থসিদ্ধির জন্য, আর তাই তার তখন কোন দুশ্চিন্তা ছিল না ইত্যাদি – প্রচলিত কথা আর কি (এটার সত্যতা নিয়ে দ্বিমত আছে, যদিও সেটা এখানে গুরুত্বপূর্ণ না)।
বাঁশি বাজানোর কারণে তো রোম পোড়ে নি। 🙂
আমিও শিখতে চাই!
ফটোশপ একেবারেই পারি না।
হাতে টুকটাক যা আঁকি ঐটুকু এঁকেই বসে থাকি। :crying:
নিলয় আমাকে কিছু শেখা না রে ভাই!
আপু, যে কোনো সময়, যেখানে খুশি 🙂 রাইয়্যানকে ও বলেছি, আমি যেটুক পারি, তা দেখাবো 🙂
একটাই প্রব আমার, নিজের ল্যাপটপ নাই…
তাও তো দেখি সারাদিনই অনলাইনে বসে থাকিস!
আজকালকার পিচ্চিগুলা! 😛
ল্যাপটপ নাই, পিসি তো আছে! 😛
আরেকটা কথা বলতে ভুলেই গেছি!
নামটা বাংলায় দিলে বেশি ভালো হত মনে হয়। :thinking:
আমার মনে হয় নাম ইংরেজিতে হওয়ায় নিরোর সাথে কানেক্ট করতে সুবিধা হবে এবং মেসেজটা সহজে পৌঁছাবে!
হতে পারে। 😐
আপু- বাংলায় নাম খুঁজেছি আগে- ভালো কোন নাম পছন্দ হয়নাই 😳
তারপরে- “কারো পৌষমাস, কারো সর্বনাশ” থেকে নিরো, আর এরপরে ঐটাকেই একটু মডিফাই করে দিয়েছি…
রাইয়ানের কথাটাই ঠিক
হ্যাটস অফ !! এই ছবিটা কি আমি শেয়ার করতে পারি ফেইসবুকে ? অবশ্যই, আঁকিয়ের নাম উল্লেখ করে।
থ্যাঙ্কু
অবশ্যই- এনিটাইম 🙂
দারুণ তো
ধন্যবাদ
খাইছে! শুরুতেই এই অধমের নামে এত বড় ট্যাগ!!
দুর্দান্ত আঁকার হাত তো মিয়া তোমার!
জিনিয়াস! :dhisya:
আপনি আইডিয়া না দিলে তো এইটা আঁকতেই পারতাম না :yahooo: