কি খবর? কেমন আছ?
তোমরা নিশ্চয়ই অনেক ভাল আছ!
আমি না ভাল নেই! শরীরটা ভাল যাচ্ছে না। ডাক্তার মশাই এর কাছে গিয়েছিলাম, বললেন আমার নাকি জন্ডিস!
সারাদিন শুয়ে বসে থাকা, ভাল লাগে না!!
তুমি কি বলতে পার, জন্ডিস জিনিষটা কি?
জন্ডিস কিন্তু আসলে কোন রোগ না, এটা আসলে রোগের লক্ষণ। জন্ডিস হওয়া মানে আসলে রক্তে পিত্তরস বা বিলিরুবিনের মাত্রা বেড়ে যাওয়া। দাঁড়াও!! এইখানে আরো কিছু ব্যাপার আছে! এখন সেগুলো থাক,আমরা সেগুলো পরে জানতে পারবো। আপাতত এইটুকুন মাথায় রাখো যে রক্তে বিলিরুবিনের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার ঘটনাকে জন্ডিস বলে। এই ঘটনাটা ঘটার পিছনে অনেক কারণ থাকতে পারে। তবে, মূলত ৫ টা ভাইরাসের কারণে এটা বেশি হয়। এদের নাম গুলো হল হেপাটাইটিস এ, হেপাটাইটিস বি, হেপাটাইটিস সি, হেপাটাইটিস ডি আর হেপাটাইটিস ই। এর মাঝে সবচেয়ে মারাত্বক হল হেপাটাইটিস সি ভাইরাস।

হেপাটাইটিস বি ভাইরাসের একটা ছবি
আচ্ছা, তুমি কি জান, ভাইরাস কি??এইটা কিন্তু কম্পিউটারের ভাইরাস না! কম্পিউটারের ভাইরাস হল একটা বিশেষ ধরণের প্রোগ্রাম, আমি এই ভাইরাসের কথা বলছি না!তাহলে আমি কিসের কথা বলছি?
আস, আমরা এইটা নিয়েই আজকে আড্ডাবাজি করব।

দেখ...কেমন শয়তানের মত ভাইরাসটা তাঁকিয়ে আছে দাঁত বের করে!
”Virus” শব্দটার মানে হল “বিষ”। আগের দিনে মানুষ কোন বিষাক্ত পদার্থ, যেটা রোগ সৃষ্টি করে, তাকেই ভাইরাস বলত। কিন্তু, এখন কি আর আগের দিন আছে? দিন বদলে গেছে না? এখন আমরা ভাইরাসকে নতুনভাবে চিনতে শিখেছি। ভাইরাসের নতুন পরিচয় হল, রোগ সৃষ্টি করতে পারে এমন অতি সূক্ষদেহী অকোষীয় অণুজীব।
কি, কিছু বুঝলা না? আরে মিয়া, তুমি কেন, আমি নিজেই তো বুঝি নাই!!
চল তাহলে, আমরা “অণুজীব” আর “অকোষীয়” ব্যাপারটা একটু বোঝার চেষ্টা করি।
আগে “অণুজীব” নিয়েই একটু কাঁটাছেড়া করি। “অণু” মানে হল ছোট, এক্কেবারে পিচ্চি টাইপের জিনিষ। আর “জীব” মানে তো “জীব” ই! তার মানে কি দাড়াল? ছোট সাইজের জীব। আচ্ছা, ছোট তো বুঝলাম, কিন্তু কত ছোট? একটা তিমির সামনে তুমি তো একবারেই ছোট্ট, তুমিও কি তাহলে অণুজীব?
নারে ভাই, রাগ কইরো না, তুমি অণুজীব না। অণুজীব হল তারাই, যারা এতই ছোট যে ওদের খালি চোঁখে দেখাই যায় না। ওদের দেখতে হলে মাইক্রোস্কোপ লাগে। আমরা আজ যাদের নিয়ে আড্ডাবাজি করব, সেই ভাইরাস হল একধরণের অণুজীব।
- এই ছবিটা মোটামুটি সাড়ে পাঁচ কোটি গুণ বড় করে দেখা!!
ভাইরাসের সাইজ কতটুকু জান? এক ইঞ্চির আড়াই কোটি ভাগের এক ভাগ! মানে, তুমি স্কেল ধরে যদি এক ইঞ্চি লম্বা একটা দাঁগ দাও, ঐ দাঁগটার মাঝে প্রায় আড়াই কোটি ভাইরাস থাকতে পারে!! এই ভাইরাসকে তুমি সাধারণ মাইক্রোস্কোপ দিয়েও দেখতে পারবে না। ওকে দেখতে হলে তোমার লাগবে শক্তিশালী ইলেক্ট্রন মাইক্রোস্কোপ। কি পিচ্চির পিচ্চি রে বাবা!! :O
এইবার আস দেখি “অকোষীয়” জিনিষটা কি! অকোষীয় মানে হল যার কোষ নাই!
এইটা আবার কিভাবে সম্ভব!! কোষ না থাকলে ক্যামনে হবে?? সব জীবেরই তো কোষ থাকা লাগে! কোষ দিয়েই না একটা জীবের দেহ তৈরী হয়!
শোন, তোমাকে চুপি চুপি বলি, ভাইরাসকে বলা হয় জীব আর জড়ের মাঝে সেতুবন্ধন। এই ব্যাটা এমনই বদ, ব্যাটা একই সাথে জীবের মত আচরণ করে আবার জড়ের মতও আচরণ করে! এই যে দেখ, ভাইরাসের কোন নির্দিষ্ট কোষ নাই। ভাইরাসের শরীরটা কতগুলো নিউক্লিক অ্যাসিড, প্রোটিন দিয়ে তৈরি; নিউক্লিয়াস, কোষ আবরণী, কোষ ঝিল্লী, নিউক্লিয়াস- কিচ্ছু নাই ওর! কিন্তু ব্যাটার কোন নির্দিষ্ট কোষ না থাকলে কি হবে, কোন জীবন্ত জীবকে কাছে পেলে তার উপর ভর করে ও প্রজনন করতে পারে! কেমন শয়তান দেখেছ??পরের উপর এইভাবে ভর করে থাকে বলে ভাইরাসকে বলা হয় “পরজীবী“। আর যে জীবের উপর ভর করে ভাইরাস টিকে থাকে, তাকে বলে “পোষক“।
যাই হোক, “জীব আর জড়ের মাঝে সেতুবন্ধন” এই ব্যাপারটা এখন না বুঝলেও চলবে, শুধু জিনিষটা জেনে রাখ। তাহলেই হবে! 🙂 আচ্ছা, এখন আস আমরা ভাইরাসের পরিচয়টা নিয়ে কয়েকটা পয়েন্ট করে লিখে ফেলি। তাহলে ভাল মত মনে থাকবে।
- এরা রোগ সৃষ্টি করতে পারে।
- এরা অকোষীয়।
- এরা খুব ছোট, শক্তিশালী ইলেক্ট্রন মাইক্রোস্কোপ ছাড়া এদের দেখা যায় না।
- এরা পরজীবী; পোষক দেহের সাহায্য নিয়ে বংশবৃদ্ধি করে।
তাহলে আমরা ভাইরাসকে তো চিনলাম! এখন আস আমরা ভাইরাস নিয়ে আরো কিছু জিনিষ জানতে চেষ্টা করি।

আ... ভাইরাস......বাঁচাও...
ভাইরাসের কাজই হল রোগ ছড়ানো। গাছপালা, জীবজন্তু সবার মাঝেই ভাইরাস রোগ ছড়ায়। এক এক ধরণের ভাইরাস এক এক রকমের রোগ ছড়ায়। মানুষের বসন্ত, পোলিও, হাম, ট্র্যাকোমা, এইডস, জলাতংক, জন্ডিস; গরু ছাগলের বসন্ত, জলাতঙ্ক সহ আরো অনেক রোগের কারণ হল এই ভাইরাস। বার্ড ফ্লু, ডেঙ্গু, সার্স, ইনফ্লুয়েঞ্জার কারণও এই ভাইরাস। আবার গাছপালার প্রায় ৩০০ ধরণের রোগের কারণ এই ভাইরাস!
কোন কোন ভাইরাস আবার আমাদের একটু একটু সাহায্যও করে। এই যেমন ধর, পোলিও, বষন্তের টিকা- এগুলো এই ভাইরাস থেকেই তৈরি করা হয়। জান, এইডস এর যে ভাইরাস, ওর নাম হল HIV। এই HIV যেমন এইডস এর কারণ, তেমনি এটা ক্যান্সার রোগের বিরুদ্ধে কাজ করে। মানে, কারো দেহে যদি HIV ভাইরাস থাকে, তার ক্যান্সার হবার সম্ভাবনা অনেক কমে যেতে পারে [আচ্ছা, এইটা কি ভাল, না মন্দ? মাথায় আসছে না! 🙁 ]! জন্ডিসের (বি ভাইরাসের) প্রতিষেধক তৈরী হয় ভাইরাস থেকে। কিছু কিছু ভাইরাসকে তো টিকা বানিয়ে আমাদের শরীরেই ঢুকিয়ে দেয়া হয়!! জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর নাম শুনেছ? নাম শুনে থাকলেও ব্যাপারটা বোধ হয় তুমি বোঝ না। যাই হোক, এইটা জেনে রাখ যে এই জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এ বাহক হিসেবে ভাইরাস দারুনভাবে ব্যবহৃত হয়। জমিতে যে কীটনাশক দেয়া হয়, তারও কিছু কিছু এই ভাইরাস থেকে তৈরি করা হয়। কিছু ভাইরাস আবার ব্যাক্টেরিয়াদের মেরে ফেলেও আমাদের হেল্প করে। যে ভাইরাসগুলো এভাবে ব্যাক্টেরিয়াদের মেরে ফেলে, তাদের একটা গালভরা নাম আছে। ব্যাক্টেরিয়ার এই খুনিদের গালভরা নামটা হল “ফায” (Phage)। এরকম কয়েকটা ফায ভাইরাস হল T2 ফায, CTX ফায, TLC ফায।

এই ভাইরাসটার নাম হল T2 ফায
বেশিরভাগ ভাইরাস বেশি গরম বা ঠান্ডা সহ্য করতে পারে না। তবে কিছু ভাইরাস আবার সিনেমার ভিলেনের মত, তাপমাত্রার কোন তোয়াক্কাই করে না! ওদের জন্যে বিজ্ঞানীরা কি করেন জান? ঠিক! একটা হিরোকে ধরে আনেন!! মোটামুটি টাইপের ভাইরাসদের খুন করবার জন্যে যে হিরোকে ডাকা হয়, তার নাম হল হাইড্রোক্লোরিক এসিড! ভাইরাস মশাইরা তাপমাত্রার সামনে যাই করুক, হাইড্রোক্লোরিক এসিডের সামনে কিছুই করতে পারে না! হাইড্রোক্লোরিক এসিড ঠুশ ঠুশ করে মেরে ফেলে সব ভাইরাসদের! এরপরও গডফাদার টাইপের যে ভাইরাসগুলো থেকে যায়, তাদের জন্যে বিজ্ঞানীরা নিয়ে আসেন কিছু ভ্যাক্সিন আর ওষুধ! তুমি যখন একদম পিচ্চি ছিলে, তখন তোমাকে এইরকম কয়েকটা ভ্যাক্সিন দেয়া হয়েছে। মনে আছে, ছোটবেলা পোলিওর টিকা নিতে যেতা! ঐ পোলিওর টিকাও একটা ভ্যাক্সিন। ভ্যাক্সিন আর ওষুধ এর তফাৎ হল, ভ্যাক্সিন দিতে হয় রোগ হবার আগে। আর ওষুধ রোগ হলে রোগ থেকে ভাল হবার জন্যে দেয়া হয়।
উহহ…এই, আমার না খিদে লেগে গেছে অনেক! মোরগ পোলাও হবে নাকি?
সাঈদ আনোয়ার অনুজ,
ঢাকা।
১৭ অক্টোবর, ২০১২
[এই লেখাটা মূলত ক্লাস 6/7 এ পড়ছে যারা, মেইনলি তাদের কথা মাথায় রেখে লিখতে চেষ্টা করেছি। এখানে যারা বড়রা আছেন, লেখাটা পড়ছেন, তারা তাদের ছোট ভাই-বোন, ভাগ্নে-ভাগ্নী কিংবা ভাতিজা-ভাতিজি, অথবা স্টুডেন্টদেরকে দেখাতে পারেন, হয়ত তাদের কাজে লাগলে লাগতেও পারে। আমি নিজেও ছোট মানুষ, ভুল-ভ্রান্তি হলে ক্ষমা করবেন, আর সেটা শুধরে দিয়ে ছোটদের দেখাবেন। আর এই লেখাটি এর আগে আমার ফেইসবুক প্রোফাইলে নোট আকারে প্রকাশিত হয়েছিল। 🙂 ]
~~~কৃতজ্ঞতাঃ ফাতিমা আমিন (ফাতিমা আপু), এস এম সাজ্জাদ বিন লতিফ (সেলফিশ জিন)~~~
দারুণ তো! ছবির জন্য খুব উপভোগ্যও হয়েছে এই লেখাটা আগেরটার চেয়ে। :dhisya:
আমাদের জমানায় এইসব কেউ লিখে নাই। :crying:
বানান বিভ্রাট: বষন্ত>বসন্ত
এখন অনেকেই দেখি সালমান খান স্টাইলে পড়াশোনার কঠিন জিনিসগুলি সহজ করে লিখছে। সব মিলিয়ে ভবিষ্যতে বইপত্র বের হলে কেমন হবে ভাবছি। :penguindance:
১. অনেক অনেক ধন্যবাদ, আপু!! 😐 😐
২.সবার অলক্ষ্যে বাংলাদেশে একটা প্রগতিশীল দেশপ্রমিক এবং বিজ্ঞান চেতনায় উদ্বুদ্ধ প্রজন্ম গড়ে উঠছে। আজ খেকে বিশ বছর পরে এই বাংলাদেশ আর থাকবে না। এটি সত্যিই হবে সোনার বাংলা ! :yahooo: :yahooo: :yahooo:
৩.আমি সালমান খানের ভক্ত। তবে সালমান খানের সাথে পরিচিত হবার আগে আমার পরিচয় ঘটে সোহাগ ভাইয়া আর চমক ভাইয়ার সাথে। আমি এই তাদের দেখেই অনুপ্রাণিত হয়েছি। পরে এসে আমি জেনেছি এই পথে সালমান খানই পতিকৃৎ। এই লোকটাকে কখনও সামনে পেলে একবার স্যালুট করতাম!!
অনেক অনেক ভালো লাগে যখন দেখি বিজ্ঞানের কাঠখোট্টা কঠিন বিষয়গুলো কেউ দুধভাতের মতো সহজ করে উপস্থাপন করে।
আরো ভাল লাগছে এই দেখে যে উপস্থাপক নিজে এখনও উচ্চ মাধ্যমিকের গন্ডি পেরোয় নি।
তবে লেখায় ছোট্ট একটা ভুল রয়ে গেছে। পিত্তরস আর বিলিরুবিন একই জিনিস নয়। পিত্তরস তৈরি হয় লিভার বা যকৃতে আর বিলিরুবিন তৈরি হয় হিমোগ্লোবিন ভেঙ্গে স্প্লীন বা প্লিহাতে। বিলিরুবিন তখন একাকী থাকে। লিভারে এসে বিলিরুবিন সঙ্গী-সাথী জুটিয়ে পিত্তরসের সাথে নিঃসৃত হয়।
জন্ডিসের সময় বিলিরুবিন অবশ্যই বাড়ে কিন্তু পিত্তরস বাড়তে পারে আবার নাও বাড়তে পারে।
আরো লেখার অপেক্ষায় থাকলাম।
মুবিন ভাইয়া খুব ভালো একটা পয়েন্ট ধরছেন!
অনেক ধন্যবাদ, ভাইয়া!! 🙂 🙂 🙂
আমি শাব্দিক অর্থটা ব্যবহার করেছি।
আমি চেষ্টা করেছি যেন ব্যাপারটা ওদের মাথায় থাকে, কিন্তু এই মুহুর্তে হঠাৎ করে কিছুটা কমপ্লেক্স হয়ে না যায়!
বিলিরুবিনের অর্থ “Savor from gall bladder” দেয়া আছে
কেম্ব্রিজ স্কুল ডিকশনারী (গোল্ড এডিশান), চ্যাপ্টার-২, পেইজ-৬৯ এ।
‘পিত্তরস বা বিলিরুবিনের মাত্রা…’ -এইরকম কথা আমাদের ক্লাস এইটের সাধারণ বিজ্ঞান বইতে সরাসরি বলা আছে (লিঙ্ক-fbcdn-sphotos-h-a.akamaihd.net/hphotos-ak-snc7/s720x720/399221_472909596081264_1988329812_n.jpg)।
আবার MolSciBio এর ভাষায়(সরাসরি অনুবাদ করলাম), ‘Bile’ শাব্দিক অর্থ পিত্তরস। এটা ল্যাটিন ‘bilis’ থেকে উদ্ভূত শব্দ। আর ‘bilirubin’ কথাটা দুটি ল্যাটিন শব্দের সমষ্টি: bilis (পিত্তরস) + ruber (লাল রং)। পিত্তরসের মধ্যে লালচে রঙের যে কণাগুলো পাওয়া যায় সেগুলোই বিলিরুবিন, যদিও অনেকগুলো কণা একত্রে দেখতে সোনালী-হলুদ মনে হয়। বিলিরুবিনের একটি উপজাত বিলিভার্ডিনও পিত্তে মিশে থাকে। বিলিভার্ডিনের রং সবুজাভ বলে সব মিলিয়ে পিত্তরসকে হলদে-সবুজ দেখায়। বিলিভার্ডিনের verdin অংশটি প্রাচীন ফরাসী শব্দ verd থেকে এসেছে তার অর্থ ‘সবুজাভ’।
আমি তাই সহজ জিনিষটাই নিয়েছি, যদিও জানি কথাটা সম্পূর্ণ সত্যি না। সেই সাথে, “এইখানে আরো কিছু ব্যাপার আছে! এখন সেগুলো থাক,আমরা সেগুলো পরে জানতে পারবো। আপাতত এইটুকুন মাথায় রাখো যে…” এই কথাটা জুড়ে দিয়েছি যেন ওরা বুঝতে পারে যে এটাই শেষ কথা নয়।
:voypaisi: :huzur:
দুঃখিত, মুবিন ভাইয়া। 🙁
বাইল’এর সাথে বিলিরুবিন এক কেমনে হইলো! 😯
দ্বিতীয়বারের মত পড়লাম। :happy:
খুশ হয়ে গেলাম… :happy: 😀 :happy:
কখনোই বায়োলজীকে ভালোবাসতে পারি নি, কিন্তু এই লেখাটা একটানে পড়ে ফেললাম! এমন করে যদি সবকিছু শেখা যেত, নিঃসন্দেহে অনেক দারুণ ব্যাপার হতো সেটা!
শুভকামনা, এমন লেখা আরও আসুক…
অনেক ধন্যবাদ, ভাইয়া!! 🙂 🙂
ইশ! এই ধরণের লেখাগুলা আর ৫/৬ বছর আগে পাই নাই ক্যান? ক্যান?? :crying:
😀 😀 😀
আমিও বলি, “এই ধরণের লেখাগুলা আর ৫/৬ বছর আগে পাই নাই ক্যান? ক্যান??”
* পুরুষ মানুষের কাঁদতে হয় না, ভাইয়া… … 😛
😛
লেখাটি ভাল লেগেছে । সহজ সরল উপস্থাপন 🙂
ধন্যবাদ, ভাইয়া। 🙂
দারুন হয়েছে।
আশা করি এরকম আরও কিছু লেখা পাবো তোমার কাছ থেকে। 🙂
ধন্যবাদ, আপু!! 🙂 🙂
আমি চেষ্টা করব। 🙂
তিন মাস পর HIV টেস্ট করিয়ে কিভাবে বোঝা সম্ভব যে HIV জীবানু আছে কি না কারন HIV তো সুপ্তাবস্থায় ১০ বছর পর্যন্ত থাকতে পারে?
plz কে উ সঠিক উত্তরটা দিয়েন 😳