সৌরজগতের বাইরে গ্রহের সন্ধান পেয়েছেন জোতির্বিজ্ঞানীরা। বৃহস্পতি গ্রহের মতো বিশালাকার এ গ্রহটি সম্পর্কে বেশ কিছু তথ্য পাওয়ারও দাবি করেছেন তারা। বিজ্ঞানীরা এ গ্রহটির নাম দিয়েছেন এইচআর-৮৭৯৯। এইচআর-৮৭৯৯ গ্রহটি পৃথিবী থেকে ১৩০ আলোকবর্ষ দূরে। কানাডার টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের ডানলপ ইনস্টিটিউট ফর অ্যাস্ট্রোনমি অ্যান্ড অ্যাস্ট্রোফিজিক্সের কুইন কনোপ্যাকি ও একদল জোতির্বিজ্ঞানী এ খবর নিশ্চিত করেছেন।
তারা জানান, কেক-২ টেলিস্কোপ, ডেটা প্রসেসিং সহ অন্যান্য অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয়ে তারা গ্রহটি পর্যবেক্ষণ করে নজিরবিহীন তথ্য পেয়েছেন।ঞ্জানা গেছে গ্রহটির পরিবেশ গত দিক। এর আগে বিজ্ঞানীরা এ গ্রহের অন্য তিন সংযুক্তি খুঁজে পেয়েছিলেন।
র্বিজ্ঞানীদের দলটি হাই রেজুলেশনে ধারণ করা ছবি বিশ্লেষণ করে গ্রহটির পরিবেশে বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থের উপস্থিতি খুঁজে পেয়েছেন। তারা জানান, গ্রহটির পরিবেশ সম্পর্কেও ধারনা দিয়েছেন, বলেছেন সেখানকার পরিবেশ মেঘাচ্ছন্ন এবং যেখানে রয়েছে জলীয়বাষ্প, কার্বন মনোক্সাইড সহ আরও অনেক বেশিকিছু’।
তারা আরও বলেন গ্রহটির পরিবেশে কার্বনের পরিমাণ ও অক্সিজেনের উপস্থিতির
ও রাসায়নিক বিশ্লেষণ করে জানা যাবে গ্রহটির গঠন সম্পর্কে।
বিজ্ঞানীরা জানান, এটি যেন একটি বিশাল গ্যাস ভান্ডার।
কার্বন ও অক্সিজেনের মিশ্রণ হলো মহাবিশ্বের গ্রহগুলোর সৃষ্টি ও বিকাশের এক অবিশ্বাস্য রহস্য।
তথ্য সূত্রঃ ইন্টারনেট
http://en.wikipedia.org/wiki/HR_8799
ভাইয়া এইটা তো কোন গ্রহ না। এটা তো তারা!
ইন্টারনেট এ বসে ইন্টারনেট কীভাবে তথ্যসূত্র হয়?
ঠিকমত রেফারেন্স ছাড়া বিজ্ঞান বিষয়ে কি লেখা ঠিক?
আসলে বেশ কয়েকটি লেখা থেকে নেয়া লেখাটি নেয়া। আমি সব জায়গায় গ্রহ লেখা দেখেছি। উইকিপিডিয়া আগে দেখিনি। তারা হবে বুঝতে পারছি।
লিঙ্ক ১
সৌরজগতের বাইরে বৃহস্পতির মত বিশালাকার গ্রহের সন্ধান পেয়েছেন জোতির্বিজ্ঞানীরা। এ গ্রহটি সম্পর্কে বেশ কিছু তথ্য পাওয়ারও দাবি করেছেন তারা। বিজ্ঞানীরা এ গ্রহটির নাম দিয়েছেন এইচ আর- ৮৭৯৯।
কানাডার টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের ডানলপ ইনস্টিটিউট ফর অ্যাস্ট্রোনমি অ্যান্ড অ্যাস্ট্রোফিজিঙ্রে কুইন কনোপ্যাকি ও একদল জোতির্বিজ্ঞানী এ খবর জানিয়েছেন।
কনোপ্যাকি জানান, কেক-২ টেলিস্কোপ, ডেটা প্রসেসিং কৌশলসহ অন্যান্য অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারে আমরা গ্রহটি পর্যবেক্ষণ করে নজিরবিহীন তথ্য পেয়েছি। বিশেষ করে গ্রহটির পরিবেশ সম্পর্কে জানতে পেরেছি।
জোতির্বিজ্ঞানীরা জানান গ্রহটির মেঘাচ্ছন্ন পরিবেশের কথা, যেখানে রয়েছে কার্বন মনোঙ্াইড ও জলীয় বাষ্প এবং এ ধরনের আরো অনেক বেশি কিছু। বিজ্ঞানীরা বলেছেন, এটি যেন একটি বিশাল গ্যাস দানব। কার্বন ও অঙ্েিজনের পরিমাণ এবং মিশ্রণ হল মহাবিশ্বের গ্রহগুলোর সৃষ্টি ও বিকাশের গুরুত্বপূর্ণ এক রহস্য।
এইচ আর- ৮৭৯৯ গ্রহটি পৃথিবী থেকে ১৩০ আলোক বর্ষ দূরে। এর আগে বিজ্ঞানীরা এ গ্রহের অন্য তিন সঙ্গীকে খুঁজে পেয়েছিলেন। ওই তিনটি গ্রহই আমাদের সৌরজগতের বৃহত্তম গ্রহটির চেয়েও তিন থেকে সাত গুণ বড়।
এটি আসলে কে লিখেছে?
এখান থেকে দেখতে পাচ্ছি
অন্য নামে আরেকজন লিখেছে। তিনি কি আপনিই?
সরব এ নকল কিংবা চুরির ব্যাপারে কঠিন অবস্থা নেয়া হয়।
অনলাইনে আরও নানান জায়গায় এই একই ভুল বিষয় দেখা যাচ্ছে
আপনি কি একটু ক্লিয়ার করে বলবেন?
আপনার দেয়া লেখাটি প্রথম দেখলাম। এর আগে এই লেখা দেখিনি। বেশ কিছু তথ্যে অমিল রয়েছে। আমি তথ্য গুলো বেশ কয়েকটি লেখা দিয়ে যাচাই করে দেয়ার চাষ্টা করেছি। খেয়াল করুন, তথ্যে পার্থক্য আছে।
সরব এর লেখার মানের সাথে এই লেখা কোনভাবেই উপযুক্ত না। তাছাড়া অন্য জায়গায় ভিন্ন লেখকের নামে প্রকাশিত লেখা আপনার কিনা নিশ্চিত করবেন আশা করি।
কপি-পেস্ট লেখাও সরবে আশা করি না।
আমি নিজেও আশা করি না।
পড়ে এসে ভালোই লাগছিলো, শেষটায় এসে যখন দেখলাম এটা অন্য জায়গায় প্রকাশিত একটা লিখা শুধু কপি পেস্ট হয়েছে তখন মেজাজটা তিতা হয়ে গেলো ভাই……
এ ব্যাপারে লেখকের নিজস্ব বক্তব্য আশা করি……
আমি কয়েকটি লেখা থেকে নিয়েই এই লেখাটি লিখেছি। উপরিউক্ত লেখাটির তথ্যের সাথে আমার তথ্যেরও অমিল আছে। আর আমার লেখার শেষে ক্রডিট ও দেয়া রয়েছে।
৬০০ কোটির অধিক মানুষ নিয়ে পৃথিবী। এখন কোন এলিয়েন যদি তাদের গ্রহে একটা রিপোর্টে লেখে তথ্যঃ পৃথিবী, তখন ঐ এলিয়েন পাঠকদের মেজাজ কেমন লাগবে? এই মুহুর্তে ঐরকমই লাগছে, যখন আপনি তথ্য “ইন্টারনেট” বলে ছুড়ে দিলেন। ইন্টারনেট কখনও তথ্যসুত্র হতে পারে না। ইন্টারনেট ইউজার, ইন্টারনেটের কোণ একটা সাইট আরও অনেক কিছুকে সোর্স উল্লেখ করা যেতে পারে। আমার আফসোস আমি একজন ইইই ইঞ্জিনিয়ার ও তুখোড় সাংবাদিককে “সোর্স” বোঝাচ্ছি !
আপনার পোষ্ট সম্পর্কিত রিপোর্ট সম্ভবত প্রথম আসে ৪ ডিসেম্বর ২০১২ সালে বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকায়। গুগল ক্যাশ খুজলেই পাওয়া যাবে। এরপর সর্বশেষ ৫-৬ দিন আগে (অর্থাৎ ১৮-১৯ তারিখে) আমার দেশ পত্রিকা ও আমাদের সময় নামক অনলাইন পত্রিকায় আবার এই সম্পর্কিত খবর আসা মাত্র আপনি সেটি কপি-পেস্ট করেন এবং এখানে প্রকাশ করেন। কাজটি অতি নিন্দনীয়।
আপনার মৌলিক লেখা আশা করছি। ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ
আমি বলেছি যে, আমি বেশ কয়েকটি সংবাদ মাধ্যম থেকেই নিয়েছি।