চার বছরের ছোট্ট তনুর ভাইটা যেদিন হল, সেদিন থেকেই ও বাবা-মার কাছে খুব করে বায়না ধরত। ওকে যেন বাবুটার সাথে একদিন একা থাকতে দেয়া হয়, অল্প কিছুক্ষণের জন্য হলেও।
কিন্তু বেচারীর আশা পূরণ হল না।
বাবা-মার মনে হল, ওর বয়সী বাচ্চাদের মত তনুও যদি ঈর্ষা না সামলাতে পেরে ভাইটার কোন ক্ষতি করে ফেলে!
তনু কিন্তু ভাইকে অনেক আদর করত।
এই দেখে শেষ পর্যন্ত তারা ভাবলেন, ছোট মানুষ, একটা সুযোগ দিয়েই দেখা যাক না!
তারা তনুকে ভাইয়ের সাথে একা এক ঘরে থাকতে দিলেন, তবে দরজা খোলা রাখলেন, যাতে বাইরে থেকে দেখতে পারেন ভেতরে কি হচ্ছে।
তনু একলা হওয়ামাত্রই পা টিপে টিপে ভাইয়ের পাশে গিয়ে ফিসফিসিয়ে বলল,
“লক্ষী ভাই আমার!
আমাকে বলতে পারবে স্রষ্টা দেখতে কেমন?
আমি যে ভুলতে বসেছি!”
মূল গল্পটির লিঙ্ক ((http://paulocoelhoblog.com/2011/04/06/daily-message-112/))
চুপ করে থাকলাম অনেকক্ষণ, একদমই চুপ……
ছোটবেলায় ভাবতাম আমি বুঝি মনে মনে ঈশ্বরের সাথে কথা বলি, আর কেউ পারে না……কিযে একটা অদ্ভুত ভালো লাগা কাজ করতো…..
কী সুন্দর আপনার ছোটবেলার ভাবনাটা! 😀
স্রষ্টার সাথে আমার সম্পর্কটা কেমন খটমটে লাগে আমার। সেটা নিয়েও লিখতে চাই একদিন। 🙂
স্রষ্টার বসবাস মানুষের মনে। নিজের ভেতরেটাকে খুঁজে বের করা, নিজের বোধটাকে পরিষ্কার করা স্রষ্টাকে কাছে পাবার নামান্তর। আর স্রষ্টাকে পাওয়া মানে অপার অপার শান্তি।
অনুবাদ ভালো লেগেছে সামিরা।
ধন্যবাদ। 🙂
হুম, কিন্তু নিজেকে খুঁজে পাওয়া কঠিন, শান্তি পাওয়াটাও কঠিন তাই। কিন্তু একবার পেয়ে গেলে আর কোন দুঃখ নেই!
খুব্বি কিউট একটা গল্প! চমৎকার অনুবাদ!
আরও চাই!
ধন্যবাদ।
লক্ষী বাবু আমার!
আমাকে বলতে পারবে স্রষ্টা দেখতে কেমন?
আমি যে ভুলতে বসেছি!
খুবই ভালো অনুবাদ হয়েছে…… 🙂
অনেক ধন্যবাদ। 🙂 গল্পটাই ভাল যে!
koto lokkhi lokkhi vaab.
😀 😀
বাস্তবতা যেন চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিল সবাইকে ।
হুম। 🙂 ধন্যবাদ আপু, মন্তব্যের জন্য। আপনি লিখেন না কেন? 🙁
লেখাটা খুব ভালো হয়েছে আপু! এমন আরও অনূদিত গল্পের অপেক্ষায় রইলাম! :babymonkey:
ধন্যবাদ প্রজ্ঞা! আমিও আরো অনুবাদ করার অপেক্ষায়! 🙂
এইটা পাওলো কোয়েলহোর লেখা!!!!!!!!!!!!
পাওলোর ‘ইলেভেন মিনিটস’ পড়ার পর এই লোকটার ব্যাপারে একটা এলার্জি তৈরি হয়েছিল। এখন মনে হচ্ছে পাওলোর আরো কিছু লেখা পড়া উচিত।
ধন্যবাদ পোস্টটার জন্য।
‘ইলেভেন মিনিটস’ পড়িনি আমি। যে কটা লেখা পড়েছি তার সবই সুখপাঠ্য!
তার লেখায় একটা স্পিরিচুয়াল আবেশ থাকে।
অনুবাদ গল্পটা ভালোই লাগলো।
ধন্যবাদ আপনাকে।
অনুবাদ ভালো লেগেছে…… মৌলিক লেখার অপেক্ষায় রইলাম……
🙂
অদ্ভুত !!
এই লোকটার লেখা না পড়িয়ে আর বোধহয় রক্ষে নেই… :huzur:
ক্রেডিট অনুবাদককে না দিলে ভুল হবে !!
😀
কোন্টা অদ্ভুত? গল্প?
কিউট গল্প
জ্বী! 😀
সুন্দর গল্প।
জ্বী। 🙂
পাওলো কোয়েলহোর লেখা,
অনুবাদ করেছেন সামিরা আপু 🙂
খুব সহজ একটা MCQ,কেমন লেগেছে?
ভালো লাগা ছাড়া আর কোন অপশনই যে নেই।তাই খারাপ লাগার প্রশ্নই আসে না :love:
আপু,আপনি ‘দ্যা অ্যালকেমিস্ট’ পড়েছেন নিশ্চয়ই 🙂
একটা আর্জি আছে 😛 kindly ঐটা অনুবাদ করার চেষ্টা করবেন।আমাদের দেশের হতাশাগ্রস্থ তরুণদের ‘হতাশা’ নামক বিলাসিতা কাটাতে ‘দ্যা অ্যালকেমিস্ট’ এর একটা সুন্দর অনুবাদ খুব দরকার।
হাহা, থ্যাঙ্কু ভাইয়া। 🙂
‘অ্যালকেমিস্ট’এর অনুবাদ পাওয়া যায় মনে হয় অলরেডি। আমি পড়ি নি অবশ্য অনুবাদ, মূলটা পড়েছি।
অনুবাদ বের হয়েছে এবং পড়েছিও(তবে পুরোটা না )
মজা পাই নি 🙁 এর দোষ অবশ্য পুরোপুরি আমার গাড়ে চাপালে হবে না,অনুবাদককে মনে ধরেনি 😛
তবে আপনি অনুবাদ করলে বেশী ভালো হবে 🙂