কিছুদিন আগে রাত জেগে নেটে গুতোগুতি করার সময় হঠাৎ অ্যাকাডেমিক গ্রুপের একটা মেইল আসে ইনবক্সে। এড়িয়ে যাবো কি যাবো না ভাবনা চিন্তা করার সময় দেখি মেইলের বিষয় বস্তুতে লেখা “ভেরি আর্জেন্ট”!! কি আর করবো, মেইল খুলে দেখি “দোয়েল” ল্যাপ্টপের বিপণন ও বাজারজাতকরনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আমাদের ডিপার্টমেন্টের পঁচিশজন শিক্ষার্থীকে আমন্ত্রন জানানো হয়েছে এবং আগে আবেদনের ভিত্তিতে নির্বাচন করা হবে সেই সৌভাগ্যবান পঁচিশজনকে! হিসাব-নিকাশ করে দেখা গেলো নির্ধারিত দিনটি ১১ অক্টোবর, মঙ্গলবার এবং ঐদিন আমাদের সকাল নয়টা থেকে দুপুর একটা পর্যন্ত টানা ক্লাস, সব ননডিপার্টমেন্ট ক্লাস ও একইদিনে।
মেঘ না চাইতেই জল! অফিসিয়ালি বাঙ্ক মারার এরকম অভাবনীয় সুযোগ কিছুতেই হাতছাড়া করা উচিত হবে না বিধায় চটজলদি বন্ধুর সাথে মিলে আবেদন এবং মঞ্জুর!
আমাদের জানানো হয়েছিল নির্ধারিত দিন সকালে সার্প আটটা ত্রিশ এ ইউনিভার্সিটির বাস আমাদেরকে ক্যাম্পাস থেকে নিয়ে যাবে এবং ইনভাইটেশন কার্ড মোতাবেক ব্যাগ, মোবাইল ফোন, পানি ইত্যাদি কিছুই নেয়া যাবে না। সকল শর্তাবলী মেনে, অতিরিক্ত সাবধানী হয়ে কিছু খুচড়া টাকা পয়সা আর খালি হাত-পা নিয়ে নির্ধারিত সময়ের ১৫মিনিট আগেই এসে উপস্থিত(আমাদের জীবনের অন্যতম বিরল ঘটনা)!! এদিকে তাড়াহুড়োর কারনে বাসা থেকে নাস্তা করার সময় পাইনি। সময় আছে ভেবে আমরা সাতজন ক্যাফেতে ঢুকলাম কিছু খাবার কিনে নিতে। খাবার কিনে মুখে পুরে আয়েশী ভঙ্গিতে আগাতে আগাতে এসে দেখি বাস হাওয়া!! আমাদের মতো সাতজন জলজ্যান্ত মানুষকে রেখে বাস চলে গেছে?!? দৌড়ঝাপ, ছুটোছুটি, চিৎকার চেঁচামেচি করে বেশ কিছুটা সময় লাগলো ধাতস্থ হতে। স্বম্বিত ফেরার পরে দেখা গেলো কারো সাথে যে যোগাযোগ করবো তার কোন উপায় নেই, কারন কারো কাছে কোন সেল ফোন নেই! আরো বড় কথা কারো কাছেই তেমন টাকাপয়সা নেই! এমনকি ইনভাইটেশন কার্ড ছাড়া, নিজেদের আইডি কার্ডও একজন ছাড়া কারো কাছে ছিলো না!
ডিপার্টমেন্টের চৌদ্দগুষ্ঠি উদ্ধার করতে করতে ঠিক করলাম, “বিনা যুদ্ধে নাহি দেবো সূচগ্র মেদিনী”! সবার কাছে টাকা পয়সা ভাংতি যা ছিল, সব মিলিয়ে তিনশ ষাট টাকা খরচ করে অবশেষে দলছুট হয়ে বঙ্গবন্ধু কনভেনশন সেন্টারে পৌঁছুলাম। জীবনে টাকা পয়সা খরচ করে এত শোকাতুর কখনো হইনি, মনে হচ্ছিল সর্বস্ব দিয়ে দিলাম(আক্ষরিক অর্থেই)!
যতোটা মেজাজ খারাপ করে এসেছিলাম, লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা স্কুল কলেজের বাচ্চাদের দেখে মনটা ততটাই ভরে গেল। আসলেই তো, “দোয়েল” তো ওদেরই জন্যে! অনুষ্ঠান শুরু হবার পর একটু একটু গর্ব হওয়াও শুরু হলো, “আমাদের ল্যাপ্টপ”!! এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে এটা মোটেই ফেলনা না, আমাদের মত উন্নয়নশীল দেশের মানুষজনের জন্যে তো অবশ্যই না। আমার কাছে মনে হয়েছে খুবই সুচিন্তিত ভাবে এই ল্যাপ্টপটি তৈরি এবং মার্কেটে আনা হচ্ছে। দাম থেকে শুরু করে কনফিগারেশন, অপারেটিং সিস্টেম, সফটওয়্যার সবকিছুতেই সাধারন মানুষের কথা চিন্তা করা হয়েছে, যেটা খুবই ইতিবাচক একটি দিক।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পরামর্শ ও সহযোগিতায় মালয়েশিয়ার প্রতিষ্ঠান ‘থিম ফিল্ম ট্রান্সমিশন’ (টিএফটি) এবং কয়েকজন বিদেশি বিশেষজ্ঞের সহযোগিতায় এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে বাংলাদেশ টেলিফোন শিল্প সংস্থা-টেশিস।টেশিসের গাজীপুর কারখানায় গত ১০ জুলাই ‘দোয়েল’র পরীক্ষামূলক উৎপাদন শুরু হয়। এই ল্যাপটপ তৈরির জন্য প্রাথমিকভাবে ১৪৮ কোটি টাকার একটি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়। প্রায় দেড় শতাধিক কম্পোনেন্ট নিয়ে গঠিত হয়েছে দোয়েল ল্যাপ্টপ/নেটবুকের মাত্র দশ শতাংশ যন্ত্রাংশ বর্তমানে দেশে তৈরি করা হলেও আশা করা হচ্ছে আগামী ছয় মাসের মধ্যে এর ষাট শতাংশ যন্ত্রাংশই দেশে প্রস্তুত করা সম্ভব হবে।
নিউজ মিডিয়াগুলোর বরাতে জানলাম, “উদ্বোধন হলেও সাধারণের নাগালে শুরুতেই আসছে না দোয়েল। সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, স্বল্পমূল্যের এ ল্যাপটপ/নেটবুক প্রথমে সরকারি সংস্থাগুলোকে সরবরাহ করা হবে। পরে সাধারণ জনগণের জন্য বাজারজাত করা হবে।” তবে খুব শীঘ্রই সবার মাঝে চলে আসবে আশা করি, কেননা টেশিস জানিয়েছে প্রতিমাসে তারা দশহাজার দোয়েল ম্যানুফ্যাকচার করবে।
“দোয়েল” এর সবকিছুর মাঝেই একটা আপন আপন ব্যাপার আছে, নাম থেকে শুরু করে এর মডেল নাম্বারগুলো পর্যন্ত। চারটি মডেল আমাদের জাতীয় চারটি ঐতিহাসিক ঘটনার সাথে মিল রেখে করা হয়েছে। ভাষা আন্দালন ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস স্মরণে ‘দোয়েল প্রাইমারি মডেল-২১০২’, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ স্মরণে ‘দোয়েল বেসিক মডেল-০৭০৩’, স্বাধীনতা দিবস স্মরণে ‘দোয়েল স্ট্যান্ডার্ড মডেল-২৬০৩’ এবং বিজয় দিবস স্মরণে ‘অ্যাডভান্স মডেল-১৬১২’ করা হয়েছে। মডেল গুলোর কনফিগারেশনগুলো হল,
-
প্রাইমারি মডেল ২১০২:
10.0″ LCD Panel
(1024*600)
VIA 8650 800MHz
512 MB RAM
Integrated 0.3 MP
Webcam
WiFi 802.11b/g
2 USB 2.0
SD Slot for Max 32 GB
Google Android
Integrated
Price- 10000/=
-
বেসিক মডেল-০৭০৩:
10.1″ (1024*600)
WXGA LED Backlit
Intel® ATOM
Processor N455
1.66GHz
1GB DDR3
Samsung SATA 250 GB
HDD
Integrated 1.3 MP
Webcam
802.11 bg/n
3 USB 2.0
Linux Based OS
Price- 12000/=
স্ট্যান্ডার্ড মডেল-২৬০৩:
13.3″ (1360*768)
WXGA LED Backlit
Intel® ATOM
Processor D525
1.8GHz
2GB DDR3
Samsung SATA 320GB
HDD
Integrated 1.3 MP
Webcam
802.11 bg/n
3 USB 2.0
Linux Based OS
Price- 21000/=
-
অ্যাডভান্স মডেল-১৬১২:
14.0″ (1920*1020)
LED Backlit
Intel® Celeron Dual
Core T3500 2.1 GHz
2GB DDR3
Samsung SATA 320GB
HDD
DVD Writer
( Samsung )
Integrated 1.3 MP
Webcam
802.11 bg/n
4 USB 2.0
Linux Based OS
Price- 25000/=
[দামগুলো অ্যাপ্রোক্সিমেট, তবে কাজ করার কথা। আরো ডিটেইলস জানা যাবেঃ http://www.tss.com.bd/config.pdf]
সাধারন মানুষের কথা মাথায় রেখে একদিকে যেমন ওপেন সোর্স ব্যবহার করা হয়েছে, তেমনি এর সবকিছু করা হয়েছে বাংলায়। এটাও একটা যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত। এটা করা নাহলে বাংলাদেশের ডিজিটাল ডিফারেন্স কোনদিনও কমানো যাবে না। হ্যাঁ, প্রাইমারি বা বেসিক মডেল দিয়ে আপনি হয়তো “ক্রাইসিস”/ “এনএফএস” খেলতে পারবেন না, কিন্তু চিন্তা করে দেখেন তাদের কথা, যাদের সামর্থের মাঝে এখন কম্পিউটার কেনা সম্ভব না। প্রত্যন্ত গ্রাম গঞ্জ থেকে যেসব ছেলেমেয়ে মেধার জোরে ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হয়, কিন্তু উচ্চশিক্ষার উচ্চখরচের সাথে তাল মিলাতে হিমশিম খেয়ে যায়। একটু ভেবে দেখুনতো, “দোয়েল” যখন গ্রামে গঞ্জে পৌঁছে যাবে, আমাদের দেশের চেহারাটা কিভাবে বদলে যাবে…কত কত নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে! বাচ্চাকাচ্চারা গাদা গাদা বইয়ের বদলে নেটবুক ব্যাগে নিয়ে ক্লাসে যাবে!
আমি আশাবাদী, কেননা প্রধানমন্ত্রী নিজে বলেছেন, উনিও এমন স্বপ্ন দেখেন! শিক্ষামন্ত্রীকে বলেছেন যেন উনি এ ব্যাপারটা দেখেন, স্কুল কলেজগুলোতে যেন আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার ঘটে। মাধ্যমিক পর্যন্ত বইগুলোরতো ইতোমধ্যেই অনলাইন ভার্সন পাওয়া যায়, একসময় হয়তো ছাত্রছাত্রীদের নেটবুকেই থাকেবে!
উফফ! কি সুন্দর স্বপ্নগুলো!! স্বপ্ন কেন বলছি, বাস্তব তো হল বলে!:)
[কিছু ভিডিও লিঙ্কসঃ
http://www.youtube.com/watch?v=bvrVvVpm4-8
http://www.youtube.com/watch?feature=player_embedded&v=jxVKLr1mu9s]
নিশ্চই কোন একদিন দেখবো গ্রামের বাচ্চারা বগলে বইয়ের বদলে ল্যাপটপ নিয়ে ক্লাসে যাচ্ছে। সেই দিনের অপেক্ষায় আছি……………
তথ্যবহুল একটা চমৎকার লেখার জন্য ধন্যবাদ। 🙂
এ মাসের মধ্যেই ল্যাপি কেনার কথা ছিলো। ডেল/আসুস কিনবো ভাবছিলাম। যা দেখতেসি, কয়টা মাস অপেক্ষা করি 🙂 :huzur: :huzur:
তোকে আগেই বলসিলাম, দোয়েলই কিন।
আমার যদিও একটা আছে। কিন্তু এটা রাখার লোভ সামলাতে কষ্ট হচ্ছে।
দোয়েল ল্যাপ্টপ/নেটবুকের মাত্র দশ শতাংশ যন্ত্রাংশ বর্তমানে দেশে তৈরি করা হলেও আশা করা হচ্ছে আগামী ছয় মাসের মধ্যে এর ষাট শতাংশ যন্ত্রাংশই দেশে প্রস্তুত করা সম্ভব হবে। – WOW! :yahooo:
আশাজাগানিয়া , আশায় বুক বাধি…. :yahooo:
তথ্যবহুল লেখা,ভালো লাগলো অনেক 😀
দোয়েল নিয়ে এত আলোচনা হচ্ছে তাই দেখে খুবই জানতে ইচ্ছে হচ্ছিল কি আছে এখানে! যাক জানা গেল সব 🙂 হয়ত আর কিছু দিন পর চোখেও দেখোতে পারব 🙂
দুর্দান্ত একটা লেখা আপু!
এই লেখা আমাদের ছড়িয়ে দেয়া উচিৎ।
মাঞ্চু মাহারা ভাই এর একটা জটিল স্ট্যাটাস এবং সেখানে করা কমেন্টগুলা আমার মন ভরে দিয়েছিলোঃ
আমি যখন বুয়েটে সিএসসিতে ভর্তি হই আমার বাবা ক্লাস শুরুর এক মাস(তখন চার ক্লাস উইক শেষ!) পর একজনের কাছ থেকে ১২ হাজার টাকা ধার করে মোট ৩১ হাজার দিয়ে কম্পিউটার কিনে দিছিলো। তখন আমার গেম খেলার দরকার ছিলো না, ছিলো শুধু প্রোগ্রামিং শেখার। তখন দোয়েল থাকলে বাবাকে ধার করতে হতো না, এক মাস পরেও কেনা দেওয়া লাগতো না, আমাকে প্রোগ্রামিং ক্লাসে গাধার মতো বসে থাকা লাগতো না। তোমার টাকা থাকলে তুমি ম্যাক কেন, দোয়েল যার দরকার সে দোয়েল কিনবে, অন্তত কম দামে প্রাণ রক্ষার কবচ তো বাজারে থাক।*
http://shorob.com/?p=1461
আমরা যখন ক্লাস নাইনে পড়ি, আমাদের এক বন্ধু কম্পিউটার কিনে ফেললো। আমরা কেউই ঠিক না-খাওয়া ঘরের ছেলে না, কিন্তু ৫০ হাজার টাকা দিয়ে ১টা কম্পিউটার কেনা অসম্ভব ১টা স্বপ্ন, আমরা সবাই দল বেঁধে সেই জিনিস দেখতে গেলাম। কলেজে ওঠার পরে আমাদের আরো কেউ কেউ কিনলো, আমি সেই হাঁ করে দেখা পর্যন্তই। বুয়েটে আসার পরে মনে হলো, এবার একটা কিনতেই হবে। টিউশনি করে কিছু টাকা জমলো, কিস্তিতে কিনে ফেললাম ১টা, ১-২ তে পড়ি তখন, ২ বছরের কিস্তিতে সেই টাকা শোধ করলাম। ল্যাপটপ? সেটা এখনো স্বপ্ন, অন্যের টাকায় কিনেছি, সেটাও ৩ মাস হলো। অথচ ১০ হাজার টাকার এই ল্যাপটপ থাকলে আমাদের বাচ্চাগুলো মোটামুটি ছোট থেকেই অন্য একটা জগৎ দেখতে পাবে, আমরা যে বয়সে তথ্যপ্রযুক্তিতে গো-মূর্খ ছিলাম, ওরা সেই বয়সে বিশেষজ্ঞ হয়ে যাবে, এমন আশা করতে দোষ কি? বেসিক কাজ যেমন ডকুমেন্টেশন, বই পড়া, নেট ব্রাউজিং এমনকি প্রোগ্রামিংও যে জিনিস দিয়ে করা যায়, এর বেশি একটা ল্যাপটপে আর কি করা দরকার? যে গাধা বলে গেমস খেলতে না পারলে ল্যাপটপ দিয়ে কি করবো, এরা জীবন দেখেনি, আর ল্যাপটপ কি গেমস খেলার যন্ত্র? গেমিং মেশিন গুলো তাহলে কি করতে আছে? ভাল, খুবই ভাল একটা উদ্যোগ, প্রার্থনা করি এই দেশের অন্য সব ভাল উদ্যোগগুলোর মত এটা যেন থেমে না যায়।
তথ্যবহুল পোস্ট। 🙂 একটা দোয়েলের আশা করছি, দেখি হয় কিনা… 😀
পোস্টটার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।
শেয়ার দিলাম। অনেক কিছু জানতে পারলাম ।
আসলেই জানাটা দরকার ছিল।
দোয়েল নিয়ে জেনে ভালো লাগল।
এখন আমরা গর্বভরে বলতে পারি- “আমরাও ল্যাপটপ বানাই!” :yahooo:
নিজেদের ল্যাপটপ, তার উপর বাংলায় সবকিছু করার বিষয়টা আর বেশি ভালো লাগলো।
অনেককে বলতে শুনলাম- ‘গেমস খেলা না গেলে আর কিসের কম্পিউটার হল!’। এমন যারা বলে তারা আসলে কম্পিউটারের আসল কাজই জানে না। “বাচ্চাকাচ্চারা গাদা গাদা বইয়ের বদলে নেটবুক ব্যাগে নিয়ে ক্লাসে যাবে!”- এই আশায় বুক বাঁধি 🙂
এত্ত দারুণ আশা-জাগানিয়া পোস্টটা, অনেক ভাল লাগলো। 😀
আমার নিজেরও তো কিনে ফেলতে ইচ্ছা করছে। :yahooo:
🙂
মজার এবং তথ্যবহুল একটি লিখা। ভালো লাগলো অনেক । 🙂
“বাচ্চাকাচ্চারা গাদা গাদা বইয়ের বদলে নেটবুক ব্যাগে নিয়ে ক্লাসে যাবে!”
-এই দৃশ্যটি চোখে ভাসছে……, কী যে অদ্ভুত ভালোলাগা কাজ করছে…… !!
“দোয়েল ল্যাপ্টপ/নেটবুকের মাত্র দশ শতাংশ যন্ত্রাংশ বর্তমানে দেশে তৈরি করা হলেও আশা করা হচ্ছে আগামী ছয় মাসের মধ্যে এর ষাট শতাংশ যন্ত্রাংশই দেশে প্রস্তুত করা সম্ভব হবে।” -আমাদের দেশ কত এগিয়ে যাচ্ছে ! ভাবতে কত ভালো লাগে !! 😀 :clappinghands: :yahooo:
অনেক ধন্যবাদ আপু…
সময় উপযোগী একটা লেখা…
একটা মোটামোটী স্বছ ধারণা হলো এই বিষয়ে,লেখাটা পড়ে…
দোয়েল সম্পর্কে জানা ছিলো না তেমন, ভালো লাগ্লো জেনে… 🙂
আমাদের তো ইনভাইট করা হলো না……….. 🙁 😛
ধন্যবাদ পোস্টের জন্য………….
এখন আমার একটা দোয়েল চাই……… 😀
“বাচ্চাকাচ্চারা গাদা গাদা বইয়ের বদলে নেটবুক ব্যাগে নিয়ে ক্লাসে যাবে!”>> আমার স্বপ্ন! আহ! বাস্তব হল বলে! :happy:
ল্যাপি কিনলে একবারে দোয়েলই কিনব ভাবছি। শত হলেও দেশের জিনিস! ভালবাসার জিনিস! 😀
একটা দোয়েল কিনতে চাই 🙂
প্রায় দেড় বছর পর পড়লাম!!!!!!!!!