রাস্তা দিয়ে হাটছি। বাহিরে অনেক গরম। যেন সূয এই পৃথীবির মানুষের উপর অনেক রাগ করে আছে। সূর্যের তাপের কারনে সারা শহরে অনেক গরম পড়েছে। এমন গরম গত কয়েক বছর পড়েছে কি না আমার জানা নেই। এই গরমে সবচেয়ে বেশি লাভবান হয় ডাব বিক্রেতারা। তারা ১০ টাকার ডাব ২০-৩০ টাকা বিক্রি করে।রাস্তার পাশে দেখলাম একজন ডাব বিক্রেতা খুব মনোযোগ দিয়ে ডাব বিক্রি করছে। আমার ডাব খেতে খুব ইচ্ছা হল ।
কিন্তু হাটতে অনেক ভাল লাগছে। হাঁটার মাঝে রিবতি দিতে ইচ্ছা করছে না। যদিত্ত এখন আমার হাতে অনেক সময় আছে। তাড়াতাড়ির কিছুই নেই। ইচ্ছা করলে আমি সারাদিন বাহিরে ঘুরে বেড়াতে পারব।কিন্তু একটা অলস্য এসে ভর করল আমাকে। ডাব ত্তয়ালার কাছে গিয়ে ডাব খেতে ইচ্ছা করল না। আমি হাঁটতে থাকলাম আমার মত করে।
হাঁটতে হাঁটতে আমার মনে পড়ে যাচ্ছে আমার অতীতের দিনগুলো বিশেষ করে ছোটবেলার কিছু ঘটনা। আজ কেন এই ঘটনাগুলো মনে পড়ছে? আজ কি কোন বিশেষ দিন? আমার জানা মত আজ রবিবার ১৩ তারিখ ডিসেম্বর মাস। কই না তো কোন বিশেষ দিনের কথা তো আমার মনে পড়ছে না। আমার মাথাটা মনে হয় পুরাই গেছে। কাজের সময় কিছুই মনে পড়ে না। এই তো সেদিন অশ্রুদর্শনীর বার্থডে গেল আর আমি কিনা ভুলে গেলাম……আসলে মাথা কোন কিছুই এখন মনে থাকে না। এই মনে থাকে আবার ভুলে যাই। এই ধরনের রোগকে মেডিক্যালের ভাষায় কি বলে আমার জানা নেই?? আমার কি কোন ডাক্তার দেখানো উচিত?? কোন মানসিক ডাক্তার।না দেখাব কেন ?? আমি কি পাগল নাকি। আজব কথা !!
হাটতে হাটতে অনেক টায়ার্ড মনে হচ্ছে । একটু কোথায় বসে রেস্ট নেয়া যেতে পারে।এখন আর আগের মত হাটতে পারি না। আগে তো মাইলের মাইলের পর হেটে যেতাম। বিশেষ করে যখন স্কুলে যেতাম।আমাদের গ্রামের সবচেয়ে কাছের যে স্কুলটা আছে তা ছিল মাএ চার মাইল দূরে?? যাত্তয়ার জন্য ছিল না কোন বাহন। পাড়ার সবাই মিলে এসাথে হেটে যেতাম।আমরা সব মিলে ৪-৫ জন ছিলাম।তখন কোন ব্যাগ ছিল না। বই হাতে করে নিয়ে যেতাম। আর পকেটে একটা পলিথিন এর ব্যাগ থাকত। যদি কখনো বৃষ্টি আসত তখন বইগুলো যেন না ভিজে এর জন্য পলিথিনের মধ্যে বইগুলো ঢুকিয়ে এক দৌড়ে বাসায় ।আমি কখনো ভাল দৌড়াতে পারতাম না। সব সময় সবার পিছনে পরে থাকতাম। তবে হাটতে পারতাম প্রচুর । ছোটবেলা থেকে এই অভ্যাসটা ছিল বলে । আমাদের স্কুলের পথটুকু ছিল নদীর পাড়ে । নদীর পাড়ের উপর দিয়ে হেটে যেতে হত। পাড়ের কাছেই ছিল একটা হিন্দু পাড়া।এখানে একটা শ্মাশান ও ছিল। এই শ্মাশান নিয়ে অনেক ভৌতিক গল্প তখন প্রচলন ছিল আমাদের মাঝে। যদিত্ত এখন এই সব কিছু মনে হলে নিজে মনে মনে হাসি। কি বোকাই না ছিলাম?
একদিন স্কুল ছুটি হয়েছে। আমরা সবাই দল বেধে আসছি। কিছুদূর আসার পর দেখি শ্মাশানে লাশ পুড়ানো হচ্ছে। একটা বিশ্রি গন্ধ ভেসে আসলে । মুগরী জলসানো মত একটা তীব্র গন্ধ। আমার খুব বিরক্ত লাগছিল এই গন্ধটা।তারপর কেন যেন আমার দেখতে ইচ্ছা করল কেমন করে মানুষ পুড়ায় এটা দেখার। আমি বললাম , “চল না গিয়ে দেখি কেমন করে পুড়ায়”
একজন বলল(নামটা আমার মনে পড়ছে না।, “এগুলো দেখলে গুনাহ হয়। মানুষ নাপাক হয়ে যায় বাড়িতে গিয়ে সাবান দিয়ে ৩ বার গোসল করতে হবে।”
তখন ছিল শীতকাল। এই শীতের মধ্যে তিনবার গোসল । না না…
আমার মানুষ পুড়ানোর আর দেখা হল না। সুন্দর ভাবে বাসায় চলে গেলাম।
কি হয়েছে আজ । সব কিছু কেন এমন করে মনে পড়ছে। এত আগের কথা তো আমার মনে থাকার কথা না। ভুলে যাত্তয়ার কথা। এতদিনের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ঘটনাগুলো আজ মনে পড়ছে। আমি জানি যখন মানুষের মৃত্যু এগিয়ে আগে তখন নাকি মানুষের অতীতের ঘটনাগুলো মনে পড়তে থাকে। তাহলে কি আমি অচিনপুরের দিকেএ এগিয়ে আসছে। অতি তাড়াতাড়ি কি আমি মারা যাব? মারা যাবার কথা শুনলেই মনে একটা অজানা ভয় এসে কাজ করে। মৃত্যু নাকি অনেক কঠিন। একজন মানুষের শরীর থেকে চামড়া তুলে নিয়ে গরম তেলে গরম করলে যেমন লাগে এরকমন। বিভিন্ন সময় হুজুরদের কাছে শুনা এই কথা গুলো। আমি মারা যাত্তয়ার পর কি হবে? কিছুদিন পরিবারের সবাই কান্নাকাটি করবে। তারপর সব ঠিক হয়ে যাবে। প্রতি বছর মিলাদ পড়াবে আমার মৃত্যু বাষিকীতে। এক সময় সবাই ভুলে যাবে। যে আমি ছিলাম। আমার সব কিছু। এই পৃথীবি আমাদের একটা মায়ার মধ্যে আবদ্ধ করে রাখে। এই মায়া থেকে আমারা নিজেরার নিজেদের মুক্ত করতে পারি না। এই যেমন আমি এখন পারছি না। মরতে হবে একটা মনে করেই আমার প্রচন্ড ভয় হতে শুরু করল। একটা অন্ধকার কবরে আমাকে থাকতে হবে একা একা।আর পাপের শাস্তি পেতে হবে। জীবনের তো অনেক পাপ করেছি কখনো জেনে কখনো না জেনে। আচ্ছা আমি সবচেয়ে বেশি কোন পাপটা করেছি? আর আমার সবচেয়ে ভাল কাজ কোনটা ??? না মনে করতে পারছিনা। আবার আমাকে ভুলো ধরা রোগটা আক্রমন করছে।মাঝে মাঝে নিজের মনে মনে একটা প্রশ্ন হয় যদিই মারা যাই তাহলে কেন ৪০-৫০ বছর বেঁচে থাকার কারন কি??পৃথীবি নামক এই মায়ার জগতে না আনলেই তো হত। সৃষ্টিকর্তার খেলা বুঝা বড়ই দায়। কিন্তু এটা জানি তিনি যা করেন ভালোর জন্যই করেন।
ছোটবেলা আমি দুধের সর খুব পছন্দ করতাম। প্রায়ই চুরি করে লুকিয়ে লুকিয়ে সর খেলে ফেলতাম। আমার ভাইয়ার সাথে প্রতিযোগিতা করে। কিন্তু সবাই জানত আমি খেয়েছি। কিন্তু আমি এমন ভাব করতাম যেন আমি কিছুই জানি না। এই নিয়ে ভাইয়া সাথে অনেক ঝগড়া হত কথা কাটাকাটি হত। অন্যায়টা যেহেতু আমার তাই আমি চুপচাপ বসে বকা শুনতাম। মাঝে মাঝে একটু তর্ক করতাম।
তো একদিন যথারীতি আমি লুকিয়ে লুকিয়ে সর খেয়ে আসলাম। সাধু সাজার জন্য পড়ার টেবিলে বসে পড়ার অভিনয় করছি । যদিও আমার পড়ার এতটুকুও মন নেই। সামনে বই খোলা কিন্তু আমি চিন্তা করছি পাখির ছানা নিয়ে । তখন আমার ইচ্ছা হয়েছিল একটা পাখি পোষব । এই নিয়ে চিন্তা করতে থাকি। পিছন দিয়ে দাদী আসল। ওহ আমার দাদীর কথা তো বলা হল না। আমার দাদী- বসয় কত হবে আমি জানি না। তবে ৭২+ হবে বলে আমার মনে হয়। দাদী ছিল এলাকার সবচেয়ে সুন্দরী মহিলা। এখনো দাদী অনেক সুন্দর । আমার মনে হয় যদি সুন্দরী প্রতিযোগীতায় দাদী যায় তবে প্রথম হবে আমার দাদী। খুব সহজ সরল একজন মানুষ। দাদীকে আমি বুবু বলে ডাকি। দাদী বলব, “কীরে মুখে কি লেগে আছি”
আমি বললাম , কই না তো
তুই আবার লুকিয়ে লুকিয়ে সর খেয়েছিস…………
আমি লজ্বায় ঘর থেকে বাহিরে চলে গেলাম। এবার হাতে হাতে ধরা খেলাম। ভাইয়া যদি জানতে পারে তবে আমাকে অনেক খেপাবে। কি করি এখন? আমি অনেক দেরি করে ঘরে গেলাম। অন্য দিনের চেয়ে আজ একটু চুপচাপ আছি। কথা কম বলছি। বুবুর দিকে একবার তাকালাম। দেখলাম বুবু মিটমিট করে হাসছে। ভাইয়া দিকে তাকালাম দেখি ভাইয়াও কিছু বলছে না। সব কিছু স্বাভাবিক। যাক বাঁচা গেল।
রাতে আমি বুবুর সাথে ঘুমাতাম। অনেক সুন্দর সুন্দর ভূতের গল্প বুবু। আমি মুদ্ধ হয়ে শুনতাম সেই সব গল্প । আর ভাবতাম এত সুন্দর করে বুবু কেমন করে গল্প বলে। আর বুবু গল্প গুলো এমন ভাবে বলত যেন মনে হত ঘটনাটা আমার সামনে ঘটছে। যখন অনেক ভয়ংকর !! ভূতের গল্প বলত তখন আমি অনেক ভয় পেতাম। বুবু করত কি আমার ভয়টা আরও বাড়িয়ে দিত যেন আমি ভয় পেয়ে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে যাই।তো যথারীতি বুবুর সাথে ঘুমাতে গেলা। এখন গল্প শুনার পালা
বুবু বলে, “বল তো শয়তানের বাচ্চা কেমনে হয়”
আমি তো মহাচিন্তার মধ্যে পড়ে গেলাম। তখন জানতাম মানুষের বাচ্চা তো হাসপাতাল থেকে কিনে আনে। কিন্তু শয়তানের বাচ্চা কি হাসপাতালে পাত্তয়া যায়? আমি কিছুক্ষন চিন্তা করে বলি হাসপাতাল থেকে।
বুবু বলে , “হয়নি।শয়তানের বাচ্চা কেমন করে হয় তা শুনবি।“
আমি খুব আগ্রাহ প্রকাশ করলাম। কেমন হয়???
“যখন মানুষ একটা মিথ্যা কথা বলে তখন সাতটা শয়তানের জম্ম হয়। যখন মানুষ আরত্ত একটা মিথ্যা কথা বলে তখন সেই সাতটা শয়তান থেকে প্রতিটির মধ্যে থেকে আরত্ত সাতটা শয়তান জম্ন হয়। মানে তখন শয়তান সংখ্যা হয় ৪৯টা। এখন যদি একই মানুষ আবার মিথ্যা কথা বলে তখন এই ৪৯ টা শয়তানের প্রতিটা আবার সাতটি করে বাচ্চা দেয়।তখন হয় ৩৪৩ টা। এভাবে বাড়তে থাকে। দেখিস না আমাদের দেশে মানুষ খুন করে, চুরি করে,ডাকাতি করে সব কিন্তু এই শয়তানের করসাজি।“
আমি তখন অনেক ছোট এত হিসাব বুঝতাম না। কিন্তু এতটুকু বুঝতে পারছি যে মিথ্যা কথা বললে অনেক শয়তান জম্ম হয় । আর মিথ্যার কারনে আমাদের দেশে এত অশান্তি। এরপর থেকে আমি মিথ্যা কথা ছেড়ে দিলাম। কিন্তু জগতের সবচেয়ে কঠিন কাজ হল মিথ্যা ছেড়ে দেত্তয়া। এটা অনেক কষ্টকর একটা কাজ। সবাই এটা পারে না। আমি নিজেও অনেক কষ্ট করে এটা রপ্ত করছি। যদিও সব সময় তা পারি না।হয়ত বুবুর সেই ছোটবেলার এই ঘটনার জন্য এখনো সৎ ভাবে বেঁচে আছি।যখনই কোন অন্যায় কাজ করতে যাই তখনই এই কথাগুলো মনে পড়ে।আরে আমি যদি এই অন্যায়টা করি তহলে তো অনেকগুলো শয়তান জন্ম হবে। আমাদের সমাজের এমনি অনেক অশান্তি আবার কত অশান্তি হবে। নিজেকে তখন পাপ কাজ থেকে মুক্তি রাখি। সৎ থাকে জগতের মাঝে কঠিন। অসৎ হওয়া অনেক সহজ। তাই তো আমাদের দেশের মানুষরা সহজ কাজটি খুব ভাল ভাবে করছে।
আসলে আমার অলস জাতি। আমার সাথে যারা চাকুরী করে সবাই বাড়ি আছে ।কাউর গাড়িত্ত আছে। কিন্তু আমার তা নেই। এখনো ও একটা ভাড়া বাসায় থাকি।চাকুরী করেছি ৩৮ বছর । নিজের একটা বাড়ি করা আমার জন্য কোন ব্যাপার ছিল না। শুধু একটা সাইন করে দিলে। কিন্তু প্রতিবার অন্যায় করার সময় আমার হাত থেকে যেত। মনে পড়ে যেত বুবুর সেই কথা গুলো ।
আজ আমার বাড়ি নেই তো কি হয়েছে। আমি নিজের কাছে সৎ এটাই ভাবতে ভাল লাগছে। আল্লাহ না করুন যদি আমি এখন মারা যাই তহলে আমার ছেলে মেয়েদের কি হবে? ওরা তো এখনো পড়াশুনা করছে । কাউর পাড়শুনা শেষ হয়নি। নিজের যে টাকা আছে তা দিয়ে কষ্ট করে চলতে হবে। এটা মধ্যবিত্ত জীবনের গল্প। প্রতি মাসে টাকা ধার করতে হয়। দোকানে বাকি থাকে । আবার তা পরিশোধ করি আবার বাকি পড়ে । এভাবে তো সারা জীবন পার করলমা। এখনো কি একই যাবে যাবে। থাক না। চলুন জীবন…
রাস্তা দিয়ে হাঁটছি। আর কিছুক্ষন পরেই বাসায় যাব। আর তিন –চার মিনিটের রাস্তা।এই গলিটা পার হলেই আমার বাসা।ওহ এখন মনে পড়ল আজ আমার সব কিছু মনে পড়ছে কেন? আজ তো একটা বিশেষ দিন। আমি চাকুরী থেকে রিটার্ড করেছি। আজ ছিল আমার বিদায় অনুষ্ঠান।দীর্ঘ ৩৮ বছর চাকুরী করেছি।কত ঝড়,,বৃষ্টি কাটিয়ে অফিস করেছি।আমাদের অফিসের পিয়নেরও বাড়ি আছে কিন্তু আমার নেই মাঝে মাঝে অশ্রুদর্শনী আমাকে এই প্রশ্ন করে।আমার ব্যাংক ব্যালেন্স নেই কেন?? আমার কাছে কোন উত্তর নেই। উত্তর যদিও আছে। কিন্তু আমি কিছু বলি না। চুপ করে বসে থাকি।
এখন থেকে সারা দিন কি করব। অফিসে যেতে হবে না।বাসায় বসে কাটাব।অফিস থেকে বিদায় অনুষ্ঠানে কিছু বই দিয়েছে বইগুলো পড়ে শেষ করব এই অপসর সময়ে।কিন্তু তারপর কি করব। সারা দিন কি বসে বসে থাকব। একটু হাসতে ইচ্ছা করছে হা…..হা……
আসলে মানুষের জীবনটা স্তর বিন্যাস। শৈশব, কিশোর , যৌবন বুড়া ইত্যাদি। এই সব পার করে মানুষ যখনে শেষ সময় আসে তখন তার জন্য শুধু অপেক্ষা করে মৃত্যু।কি সুন্দর উপহার ??
আমি গেটের কাচে চলে এলাম। হাত দিল বেল টিপলাম কিং কিং…………..
এখন মনে পড়ল আমার বই গুলো পড়া শেষ হলে আমি অপেক্ষা করব আমি জীবনের শেষ উপহারের জন্য । সুন্দর একটি উপহার । যার না হল মৃত্যু। এই উপহারটা জন্যই এখন আমার দিন গননা শুরু। সারা জীবন কষ্ট করে কাটিয়ে এখন এই উপহারের জন্য অপেক্ষা। বড়ই নিষ্ঠুর মনে হল ধরনীর নিয়ম ।..একটা কবিতা মনে পড়ে গেল । কবিতাটি কোথায় যেন পড়েছিলাম মনে করতে পারছি না।
Life’s A Gift
Life’s a gift for you to send
Life’s a gift for god to end
Life’s a gift now you’re with me
Life’s a gift for all to see
Life’s a gift when love is true
Life’s a gift when times look blue
Life’s a gift with the one you trust
Life’s a gift even if UN just
Life’s a gift a ray of sun
Life’s a gift though your heads held to a gun
Life’s a gift when its handed on a tray
Life’s a gift even though it’s always on display
Life’s a gift it’s hard to understand how
Life’s a gift so take advantage of it now
বাহ! সুন্দর ঝরঝরে লেখা! :happy:
কয়েকটা টাইপো হয়ে গেছে, একটু যদি এডিট করে নিতেন, খুব ভালো হয়। 😀
টাইপো?? মানে বুঝলাম না??
মানে হলো কম্পোজ করার সময় হয়তো অনিচ্ছাকৃত কিছু বানান ভুল হয়ে গেছে, যেমনঃ ‘পৃথীবি’র বদলে পৃথিবী হবে, অলস্য না হয়ে আলস্য হবে। কয়েকটা ‘ও’– ত্ত হয়ে গেছে… গেটের কাচে না হয়ে ‘কাছে’ হবে, ‘যার না হল মৃত্যু’ র বদলে ‘যার নাম হলো মৃত্যু!’ হবে! আরো ছোটখাট দু’একটা অনিচ্ছাকৃত ভুল ছিলো। 😐 😐
যাই হোক, লেখাটা সুপাঠ্য! :beerdrink:
সুন্দর
:love:
ধন্যবাদ