কষ্টের নাম শুভ্রতা …

– বাসস্ট্যান্ডের সাথে মেইন রাস্তা ধরে এগিয়ে গেলে মসজিদের পাশ দিয়ে যে রাস্তা নেমে গিয়েছে ওর হাতের ডান দিকে গেলে একটা ছোট্ট গলি পড়বে , ওটা ধরে এগুলে রাস্তার পাশেই যে দক্ষিন মুখো দোতালা বাড়িটা , ওটাই হ্যাঁ হ্যাঁ , ওটাই পৃথিলাদের বাড়ি ।

– আচ্ছা , ঠিক আছে রাখছি , পরে ফোন দিবো ।

বাস থেকে নেমেই আসাদ ভাই কে ফোন দিয়েছিলাম , বাড়িতে থাকার সময় সারাদিন উনার পেছনে ঘুরতাম , তাও বছর সাতেক আগের কথা , সাত বছরের সময় গুলো যেমন ফ্যাঁকাসে হয় গিয়েছে তার চেয়ে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে আসাদ ভাইয়ের মাথায় সাদা চুলের সংখ্যা । সাত বছর পর বিদেশ থেকে ফিরে আগের আসাদ ভাই কে অনেক খুঁজেও পেলামনা , আমিও কি আর আগের মত আছি ? আসাদ ভাইয়ের বাসার ড্রইং রুমে ভ্যান গগের স্টারি নাইট এর রেপ্লিকা দেখছিলাম তখন ,

– বুঝলা মিয়া , এইসব ফিচলা ছবি ভাল্লাগেনা , এখন তো সব মডার্ন , বিবি সাব আবার এইগুলা ভালো বুঝে ।

– এই ছবি কত বিখ্যাত জানেন ?

– আরে রাখো মিয়া , বিখ্যাত ধুইয়া পানি খায় নাকি ? আমি আজ মরি এক্সিডেন্টে,  কাল দেখবা আমিও কত বিখ্যাত লোক ! আচ্ছা শুনো , পৃথিলার খবর জানো নাকি কিছু ?

– না ভাই , ও তো আর যোগাযোগ  রাখেনি ।  বাদ দেন,  পুরোনো কথা ।

– এইটা তুমি কি বললা মিয়া ? না না তোমার কাছ থেকে এইরকম কথা আশা করিনি , আমিই তো কত চেয়েও তোমার সাথে যোগাযোগ করতে পারিনি , তখন তো আর সব কিছু এতো সহজ ছিলোনা । এখন তো তোমরা চাইলেই মোবাইল যোগাযোগ করতে পারো ! কি দিন আসলো !

***

-ইহান , তোমার এই অর্ধেক গল্প বলা কিন্তু আমি একদম পছন্দ করিনা , কথা শেষ না করে কোথায় চললে ?

– আরে বাবা চা টা নিয়ে আসি !

– চা খাওয়া লাগবে না আগে শেষ করো ।

– আচ্ছা আচ্ছা কই যেন ছিলাম ?

– আসাদ ভাইয়ের সাথে কথা বলছিলে …

– ও হ্যাঁ ।

 

আসাদ ভাইয়ের কাছ থেকে ঠিকানা নিয়ে যখন মফস্বলে পৌঁছুলাম বিকাল পড়ে এসেছে , আসাদ ভাই কোত্থেকে যেন পৃথিলার শ্বশুরবাড়ির ঠিকানা যোগাড় করেছে , এতোদিন পর আমি সেখানে কেন যাচ্ছি তা নিজেও ঠিক জানতাম না নাকি জানতাম , আচ্ছা যাই হোক অবান্তর কথা বাদ দেই !একে তাকে জিজ্ঞাসা করে যখন বাড়ির কাছে পৌঁছুলাম সন্ধ্যা তখন ঠিক পশ্চিম আকাশে মিলিয়ে যাবে বলে । কি করবো বুঝতে পারছিলাম না একদম ই ! কতদিন পর পৃথিলা কে দেখবো , সেই পৃথিলা , সাত বছর আগে পালিয়ে গেছি যার কাছ থেকে !

***

আমাদের গ্রাম টা ঠিক একদম গ্রাম ছিলোনা , বিশেষ করে সাম্প্রদায়িকতার ক্ষেত্রে , আগে অবশ্য এতোটা বিদ্বেষ কোন গ্রামেই ছিলোনা । আমার পাঁচ বছর বয়স পর্যন্ত আমরা শহরেই ছিলাম তারপর বাবা বাড়ি ফিরে গেলেন হঠাত ই ।বাবার বন্ধু আকাশ কাকা , কাকিমা আমাকে এতো আদর করতেন বলার মত না । তাদের একটা এইটুকু মেয়ে ছিলো , আদলে আসলেই দুর্গা যেন , তখন কি আর অতো বুঝতাম , মেয়েটা আমার কাছে পুতুলের মত ছিলো ,যাকে নিয়ে সারাদিন খেলা যায় । তাই বাড়ি যাওয়ার বছর তিনেক পর আমাকে যখন হোস্টেলে পাঠিয়ে দিলো শহরে , সত্যি বলছি আমার মন টিকতো না । কবে বাড়ি যাবো তাই ভাবতাম ।
– সেই মেয়েটাই বুঝি পৃথিলা ?

-উম , হ্যাঁ , ওই পৃথিলা !

আস্তে আস্তে আমি বড় হচ্ছিলাম , কৈশোরের এক ছুটিতে বাড়ি গিয়েছি , বিকেলে পুকুর পাড়ে পৃথিলা এলো , কুট্টি একটা মেয়ে আবার শাড়ি পড়েছে ! জানো ওইদিন অতটুকু আমার ভেতর কি যে তোল্পাড় শুরু হলো । অনুভুতির নাম দেয়া তখনো শিখিনি বড় ! তারপর আমি আরো বড় হলাম , পৃথিলাও বড় হল , ক্যারাম খেলার সময় হঠাত ই শক্ত করে হাত পাকড়ে ধরা , মাঝে মাঝে বেনী ধরে টান , পুকুর পাড়ে ঝিম ধরে বসে থাকা , কবিতার বই অদল বদল সব চলতো প্রতি ছুটিতে বাড়ি গেলে । কখন কি করে কে কাকে প্রথম জানিয়েছিলাম এরকম ব্যাপার আসলে ছিলোই না আমাদের মধ্যে, ও তো আমাকে দাদা ডাকতো ! বলতে বলতে হেসে ফেলি আমি ।

-কিন্তু দুজনের ভেতর শ্যামের বাঁশী ঠিক ই বেজেছিলো । দেখা হবার সময় বুকের ভেতর হাজার প্রজাপতির কাঁপন পাশে থেকেও বুঝতে পারতাম আমি। মজার ব্যাপার কি জানো ?   আমাদের নিয়ে কেউ ভাবতো না তেমন , কারো মাথা হয়তো আসেইনি তেমন কিছু ঘটতে পারে ।কারো না ভাবাটাই আমাদের জন্য  অভিশাপ হয়ে এসেছিলো মনে হয় , সময় গড়াতে গড়াতে কখন লম্বা পথ পার হয়ে গিয়েছে বুঝতেই পারিনি ।  পুতুল পুতুল মেয়েটা ১৯ এ  পড়লো, গ্রামের মেয়ে ঘটা করে বিয়ের সম্বন্ধ আসছে । আমি এদিকে ভার্সিটির হল জীবনে মত্ত, দিনে ক্লাস করি , রাতে পৃথিলাকে চিঠি লিখি। বড় বড় সে চিঠি ।ছুটিতে বাড়ি ফিরতেই পৃথিলা একদম ছুটে কেঁদে পড়লো আমার বুকে ,

– দাদা , আমায় বাঁচাও !

– কী হয়েছে কী ?

– বাবা আমায় বিয়ে দিতে চায় !

কথাটা হজমে বেশ কষ্ট হয়েছিল , পুতুল পুতুল মেয়েটা কবে প্রতিমা হয়ে গেলো আমি তো খেয়াল ই করিনি ।  কি বলবো বুঝতে পারছিলাম না , আমার পুতুলটাকে অন্য  কেউ নিয়ে নিবে দুস্বপ্নেও তো এমন ভাবিনি কখনো ! কোনমতে শুধু বললাম ,

-তুই যা , আমি দেখছি কি করা যায় !

তারপর আমি শুধু দেখেই গিয়েছি , দেখেই গিয়েছি , যখন পৃথিলার সাত পাক পড়লো তখন ও ! বিয়ে ঠিক হবার ক দিনের মধ্যে পৃথিলা আবার এসেছিলো আমার কাছে , বলতে ,

-দাদা , তুমি কিছু করবে না !

সেদিন ও আমি দেখতেই চাইলাম ! যেদিন পৃথিলা অন্যের হয়ে গেলো , ইশ সে রাত থেকে আমার কি যে জ্বর ! জ্বর ছাড়তেই গ্রাম ছাড়লাম , আসাদ ভাই আটকানোর চেষ্টা করলেন অনেক , কিন্তু কিছুতেই গ্রামে মানাচ্ছিলো না , কাকীমা মেয়ে জামাই আর শ্বশুরবাড়ির আহ্লাদে আটখানা ! বিয়েতে তার মেয়ে শাড়ি পেয়েছে একান্নটা , মেয়ে জামাই তো নয় যেন সাক্ষাৎ রাম এসেছেন তার মেয়ের জন্যে ! শরীর চিড়বিড়িয়ে যেতো রাগে , কাকীমা আহ্লাদ করছেন আমি পুড়ে যাচ্ছি । বিয়ের পর থেকে পৃথিলা আর কথা বলেনি , সব কিছু এতো স্বাভাবিক ভাবে মেনে নিলো ও ! আমার রাগ হচ্ছিলো , মেয়ে জাত টা বুঝি এমন ই হয় ! তবুও বাড়ি ছাড়ার আগে ওকে বলে এলাম
-যোগাযোগ রেখো !

যেন শুনতেই পায়নি , যেন জোর  করে মাথা নাড়ালো , অস্ফুস্ট স্বরে বললো

– আচ্ছা ।

***

– অনেক রাত হয়েছে , চলো ঘুমোতে যাই ।

-গল্পটা শেষ করলে না ?

– আজকেই করতে হবে ?

-হুম , প্লিজ !

– চা খেতে হবে , ও ছাড়া গল্প জমে না !

 

নীলা চা বানিয়ে নিয়ে এলো , আজ রাতে ছাড়াছাড়ি নেই বুঝতে পারছি , কিন্তু এই গল্পের পর কাল থেকে কি দুর্গতি হবে তা বুঝতে পারছিলাম না , যত যাই হোক বউর কাছে বিয়ের আগে প্রেমের গল্প !

– নাও শুরু কর ।

– হুম করছি , চা টা  বেশ ভালো হয়েছে তোমার ।

– গল্পটা বলবে ?

– হ্যাঁ হ্যাঁ ।

***

কার উপর কীসের জন্য আমার তখন এতো রাগ হতো জানিনা , গ্রাম ছেড়েছি তবু যেন পালানো হলো না ! শহরের এক চিলতে রুমটার এখানে সেখানে যেন পৃথিলা ছুঁয়ে আছে । পড়ার টেবিল , বারান্দার বেলিফুল , আলমারির গোপন কুঠুরির চিঠি । আমি শুধু পালায়ে চাইতাম । তারপর তো স্কলারশিপ পাওয়া , এদেশে আসা , গ্রাজুয়েশন , চাকরী ,তবু মাঝে মাঝে মনে হতো পৃথিলা এই বুঝি উঁকি দেয় , এক সময় মনে হলো আর পালাতে পারছিনা , দেশে গেলাম , এইতো !

– তুমি পৃথিলার শ্বশুরবাড়ি যাওয়ার পর কি হলো তা তো বললে না !

***

সাত বছরে অনেক বদলেছে সব , রাস্তা ঘাট গ্রাম এমন কি মফস্বল্ টাও ! সন্ধ্যা নাগাদ পৃথিলার শ্বশুরবাড়ি পৌঁছে গেলাম  ,ওকে দেখার তীব্র ইচ্ছেটা অনেকদিন পর বুকের ভেতর দাঁপিয়ে বেড়াচ্ছে । নিচের গেটটা খোলাই ছিলো , তবুও বেল বাজালাম , অনেকক্ষণ কোন জবাব নেই । আবার বেল বাজালাম , দম আটকে আসছে যেন আমার , আচ্ছা পৃথিলার আমাকে মনে আছে তো ! এতোদিনে নিশ্চয়ই বাচ্চা কাচ্চাও সামলানো শিখে গেছে ও। গেট খলে যে আসলো পরিচয় দিতেই বেশ খাতির করে ভেতরে নিয়ে গেলো , জানালো বাড়িতে কেউ নেই , শুধু বউদিমনি ছাড়া , বউদিমনি মানে পৃথিলা !

অপেক্ষার অনেক প্রহর পর যখন পৃথিলা এলো , ভাষা হারিয়ে ফেলেছিলাম !

– কেন ?

–  কারন , কারন পৃথিলার গায়ে ছিলো সাদা থান !

***

জানো দুদিনের জ্বরে কেউ এভাবে চলে যেতে পারে আমি স্বপ্নেও ভাবিনি । ঢাকায় যাওয়ার আগে দিব্বি করে বললো লাল টুকটুকে একটা শাড়ি নিয়ে আসবে ! সেদিন বিকেলে মা যখন ওর খবর পেয়ে আছড়ে মাটিতে  পড়লেন , আমি কিন্তু তখনো বিশ্বাস করিনি ! তুমি জানো বিধবারা নাকফুল পড়তে পারে না । অমি আসার আগেই ওরা আমার নাকফুল টেনে খুলে নিলো , অথচ ও কত ভালোবাসতো নাকফুল , তোমার মত করে ও বলতো আমায় নাকি দুর্গার মত মনে হয় ! এক গাছি সাদা সুতো দিয়ে টেনে ওরা আমার নাকফুল নিয়ে নিলো আমি বেশ ব্যাথা পেয়েছিলাম বুঝলে , যতটা না শরীরে তার চেয়ে বেশি মনে । মনে হচ্ছিলো একটা মরচে পড়া কুঠার দিয়ে কেউ আমাকে টুকরো টুকরো করে দিচ্ছে ! কারা যেন টেনে কলতলায় নিয়ে গেলো , কলসীর পর কলসী পানি ঢালতে লাগলো আমার উপর , সিঁদুর মুছতে হবে তো ! সিঁদুর ধুয়ে যখন কপাল গড়ালো , আচ্ছা তুমি তো দেখেছো আমি কত চওড়া করে সিঁদুর দিতাম , মা বলে চওড়া সিঁদুরে নাকি স্বামী লম্বা আয়ু পায় ! আর আমাকে দেখো বিয়ের দু বছরের মাথায় সব হারালাম ! তুমি বলতে না আমাকে সাদা রঙ্গে বেশ মানায় ! তোমার খুব পছন্দের রঙ তো সাদা ! তুমি বলতে না শুভ্র রংটা দেখলেই তোমার পবিত্র লাগে, কতবছর ধরে পবিত্র হয়ে আছি দেখো ! তুমি জানো বারো হাতের এই সাদা কাপড়ের টুকরো কত কষ্ট ধরে থাকে ? তোমার এই পবিত্র রঙ এর কাপড়ে প্রতি মূহুর্তে আমি একবার করে মরি জানো ? আমি যখন রাস্তা দিয়ে হেটে যাই আমাকে কি বলে জানো ? আমাকে বলে বিধবা ! বি-ধ-বা!! তিনটা অক্ষর কেমন শেলের মত বুকে বেঁধে , ইচ্ছে হয় মরে যাই ! তোমাদের রঙিন দুনিয়াতে আমি একটুকরো সাদা মেঘ হয়ে বেঁচে আছি বুঝলে , সারাদিন শুধু ঝরে যাওয়ার কথা ভাবি ! টুপ করে একদিন বৃষ্টি হয়ে যেতে পারতাম !  আচ্ছা তুমি আমাকে অভিশাপ দাওনি তো  দাদা ? আমি কি করবো বলো , তোমার উপর এতো রাগ হলো , তুমি কি রকম আমাকে অন্যের করে দিলে , আমি ভাবলাম তোমাকে জানাই আমিও সুখী হয়েছি ! বলো না আমায় অভিশাপ দিয়েছিলে ? নিশ্চয়ই দিয়েছো,  না হলে আমি এতো একা হয়ে যাই ? না হলে সেই উনিশ থেকে সাদা থান জড়াতে হয় !

 

আমি পৃথিলার দিকে তাকিয়ে আছি , কেমন শূণ্য একটা দৃষ্টি মেলে একটানে বলে যাচ্ছে , ওর শুন্য দৃষ্টি আমাকে যেন গ্রাস করেনিলো , আমার চারপাশ ঘিরে আসলো শূন্যতায় !

 

– স্টপ! প্লিজ স্টপ !!

আমি চমকে নীলার দিকে তাকাই!

-কি হলো  তোমার ?

– আমি আর শুনবো না ,আর না প্লিজ !

নীলা কেঁদে যাচ্ছে , হুহু করে কেঁদে যাচ্ছে ! আমি একটু অবাক হয়ে তাকাই , হঠাত কেন যেন মনে হতে থাকে আমার সামনে নীলা না  পৃথিলা বসে আছে। বৃষ্টি হয়ে ঝরতে চাওয়া পৃথিলা !

*****

– যাহ , ডায়রীটা শেষ হয়ে গেলো !

-উহু দ্যাখ শেষে একটা পাতা বাকী আছে , মেয়েটা বলতে বলতে পাতা উল্টায় , গোটা গোটা হরফে সেখানে কিছু পঙ্কতি লেখা –

 

“বিয়েতে একান্নটা শাড়ি পেয়েছিল মেয়েটা

অষ্টমঙ্গলায় ফিরে এসে আরও ছটা

একদিন দুপুরে শাশুড়ি ঘুমিয়ে,সমস্ত শাড়ি বের করে

ছতলার বারান্দা থেকে উড়িয়ে দিল নিচের পৃথিবীতে।

শাশুড়ি পড়িয়ে দিয়েছেন তাকে সাদা থান

উনিশ বছরের একটা মেয়ে সে একা।”

 

 

-গল্পটা ভালোই ছিলো কি বলিস ?

– হ্যাঁ , ব্যাপারটা কিন্তু মজার , আচ্ছা নীচের ঐ ঘরে আরো কিছু ডায়রী ছিলো না ?

– তাই ? আমি দেখি নি তো !

– চল , দেখি ।
কৈশোরে পড়া মেয়ে দুটি হুল্লোর করতে করতে নীচে নামে !

 

 

[ বিঃদ্রঃ কবিতাটি সংগৃহীত ]

 

নূহা চৌধুরী সম্পর্কে

এক বাক্যে - আমড়া কাঠের ঢেঁকি !!! এক কথায় - অপদার্থ !!! X( ভালবাসতে ভালবাসি ... :) From every depth of good and ill The mistry which binds me still From the torent or the fountain From the redclif of the mountain My heart 2 joy at the same tone.... And all I loved, I Loved Alone...
এই লেখাটি পোস্ট করা হয়েছে গল্প-এ। স্থায়ী লিংক বুকমার্ক করুন।

8 Responses to কষ্টের নাম শুভ্রতা …

  1. বোহেমিয়ান বলেছেনঃ

    তুই এত ম্যাচিউর গল্প লিখিস!
    তোর হাত তো সিরাম পাকারে!
    পুতুল থেকে প্রতিমা…আর কত উপমা!

    দারুণ হইছে!

  2. বোহেমিয়ান বলেছেনঃ

    https://www.facebook.com/abir.khan654/posts/150380728482393

    https://www.facebook.com/supernaturalromance/posts/301411059994784

    এই ২ জায়গাতেও লেখাটা পেলামরে। লোকজন তো সিরাম কপি পেস্ট করে!

  3. অন্য নদী বলেছেনঃ

    অসাধারণ লাগল। অনেক দিন পর একটা ভাল লেখা পড়লাম। উপমাগুলো অনবদ্য। কিছু টাইপো আর ভুল আছে। শুধ্রে দিলে ভাল হয়। 🙂

  4. অনুজ বলেছেনঃ

    এক বাক্যে – ভীষণ ভালো হয়েছে!
    এক কথায় – অসাধারণ!
    এত সুন্দর করে লিখেন কী করে! উপমাগুলো কী দারুণ!
    কিছু টাইপো আর কয়েকটা জায়গায় যতি চিহ্নে সমস্যা আছে মনে হয়। একটু দেখবেন, আপু… 🙂
    সরবে এলে এই এক সমস্যা, খালি আফসোস হয় :wallbash: !! এত ভালো ভালো সব লেখা!!

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।