নিস্তব্ধতা মাঝে বন্দি
নিঃসঙ্গতা আজো সঙ্গী
তাই পৃথিবীর চেনা উচ্ছাস, ভূলে-
করে নিবি গ্রহ তারাদের সাথে সন্ধি।
শত প্রত্যাশা নিয়ে ক্লান্ত
প্রতীক্ষার নাই অন্ত
কভু ধূলো-মেঘ-ধোঁয়া-কুয়াশা কেটে-
যায়নি, পথ চলা নয় অভ্রান্ত।
মিছে জন্মের প্রতিবাদে
বিষ শ্বাসের অপরাধে
চেনা জগতের সব অভিশাপ তোকে ছেয়ে যাক-
তোকে ছিড়ে খাক কালো চাঁদে।
তাই ভয়ার্ত ক্রোধ চিত্তে
তুই নেচে যা মৃত নৃত্যে
তুই হেরে যা, তুই ঝরে যা, তুই পুরে যা-
তুই মিশে যা…একাকীত্বে।
রুহশান আহমেদ সম্পর্কে
ছোটবেলা থেকেই টুকটাক লিখতাম, পত্রিকায় পাঠাতাম। ছাপা হতোনা, ভাবতাম দেশে এত লেখক কেন! তারা না থাকলে হয়তো আমার লেখা ছাপাত।
যেদিন ব্লগের সাথে প্রথম পরিচয় হয়, আমি যেন আকাশের চাঁদ না, আস্ত একটা গ্যালাক্সী পেয়ে গেলাম। সেই গ্যালাক্সীতেই অবিরত বিচরন, বিট বাইটের প্রহেলিকায় একটু একটু অস্তিত্ব রেখে যাওয়া...
পাথর কুঁচি, পাতা বাহার, রঙ্গনে-
ভীড় জমালো শৈশবেরা-
রৌদ্রহীন এই বিষন্নতার প্রাঙ্গনে।
এই লেখাটি পোস্ট করা হয়েছে
কবিতা-এ।
স্থায়ী লিংক বুকমার্ক করুন।
“মিছে জন্মের প্রতিবাদে
বিষ শ্বাসের অপরাধে
চেনা জগতের সব অভিশাপ তোকে ছেয়ে যাক-
তোকে ছিড়ে খাক কালো চাঁদে।”
ভালো লাগলো… 🙂
ভাইয়া কোন ভালো কথা তো বলা নাই এখানে, তবুও ভালো লাগলো!
😳
অনেক ধন্যবাদ কমেন্টের জন্য।
বাহ, বেশ সাবলীল ছন্দময় কবিতা 🙂
আপনি-তো আলহামদুলিল্লাহ মাল্টিট্যালেন্টেড মানুষ, গো অন 🙂
কি যে বলেন ভাই…
সব নির্ঘুমতার বাই প্রোডাক্ট :happy: প্রোডাক্ট
অন্ত্যমিলগুলো ভালো লেগেছে, বেশ! …
অভিশাপটা কি নিজেকেই নিজে?? 🙁
অনেক ধন্যবাদ…
আরে আপনি তো বেশ বুদ্ধিমান :thinking:
কবিতা কম বুঝি
ভালো লেগেছে 🙂
অনেক ধন্যবাদ মতামতের জন্য,
শুভকামনা রইল।