চন্দ্রগ্রস্ত

কড়কড়ে রূপোর টাকার মতোন ঝকঝকে জ্যোৎস্না
এখানে হেলে পড়ে।
সমুদ্র পাড়ের বুড়ো হয়ে যাওয়া ঝাউবন
আর বেসামাল বাতাসটাও মাতাল,
যেন শহুরে পাঁচতলার বিল্ডিং এর দক্ষিণের
বারান্দা ছুঁয়ে যায়।
নোনা ধরা একপেশে দেয়ালে হাঁটে চন্দ্রগ্রস্ত প্রেমিক
আর ক্ষেপাটে প্রেম আসে হাহাকার হয়ে।
কারো আঁচল চুইয়ে মাটিতে পড়ে
কারো কাম ঘাম হয়
আর কোন দেবী হয় ভ্রষ্টা।
রাতের নীলকে উপেক্ষা করে
বাতাসে ভাসে ক্রোধ, হিংসা
মাঝে মাঝে পবিত্রতাও ঢেকে যায়
জ্যোৎস্নায়।
শীতের ধারালো বাতাসে থাকে
উমের চাহিদা।
আর দিন শেষে হেমলকে খুঁজে বেড়ায় শান্তি।

নূহা চৌধুরী সম্পর্কে

এক বাক্যে - আমড়া কাঠের ঢেঁকি !!! এক কথায় - অপদার্থ !!! X( ভালবাসতে ভালবাসি ... :) From every depth of good and ill The mistry which binds me still From the torent or the fountain From the redclif of the mountain My heart 2 joy at the same tone.... And all I loved, I Loved Alone...
এই লেখাটি পোস্ট করা হয়েছে কবিতা-এ। স্থায়ী লিংক বুকমার্ক করুন।

7 Responses to চন্দ্রগ্রস্ত

  1. শারমিন বলেছেনঃ

    রাতের নীলকে উপেক্ষা করে
    বাতাসে ভাসে ক্রোধ, হিংসা
    মাঝে মাঝে পবিত্রতাও ঢেকে যায়
    জ্যোৎস্নায়।
    সুন্দর 😀

  2. নূহা চৌধুরী বলেছেনঃ

    থেঙ্কু 😀

  3. ফিনিক্স বলেছেনঃ

    জোছনায় কেন সব পবিত্ররা বের হয়ে আসে না? 🙁

  4. নূহা চৌধুরী বলেছেনঃ

    🙁 🙁

  5. জ্ঞানচোর বলেছেনঃ

    গুগল তল্লাসী করেও ‘হেমল’ শব্দটার অর্থ জানতে পারলাম না। লেখক সাহায্য করবেন দয়া করে।

    চন্দ্রগ্রস্ততার ভেতরে পবিত্রদের ঢেকে দিয়েছেন ঠিকই। ভুলে গেলে কি চলবে, অপবিত্রও এই চাঁদের আলোয় কেমন একটা পবিত্র ভাব নিয়ে এসে দাঁড়ায়? রাস্তার ময়লাগুলোও কি তখন মনে হয়না স্বর্গীয় গুপ্তধন?

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।