কাগজের ঠোঙার গায়ে অস্পষ্ট ছাপ লেগে আছে।
রবারে ঘসে ঘসে কেউ মুছে ফেলেছে-
বহুদিন অন্বেষিত কোন উত্তর লেখা ছিলো সেখানে।
কৌতূহলী শিশুটি থমকে দাঁড়িয়েছে।
অর্ধভূক্ত কমলালেবু একহাতে আর অন্যহাতে ঠোঙাটাকে ধ’রে।
সমস্ত মনোযোগ তার কেন্দ্রীভূত হয়েছে-
কী লেখা আছে এখানে?
হঠাৎ ঘড়ির কাটা অকল্পনীয় দ্রুততায় ঘুরতে শুরু করে।
তীব্র আলোক রেখার মত নক্ষত্রের কক্ষপথ অনন্তে গতি পায়।
এভাবে কয়েক’টি মুহূর্ত কেটে যায়। অথবা কয়েকটি বছর। হয়তো কয়েক শতাব্দী।
শান্ত আলোতে এবার দেখা গেলো-
ছাত অবধি বইয়ে ঠাসা ঘরের মেঝেতে একটি লোক দাঁড়িয়ে আছে।
চোখে তার স্পষ্ট জ্ঞানের প্রখরতা।
লোকটি কমলালেবুর খোসাগুলো পুরে
ঠোঙাটাকে ছুঁড়ে ফেলে আবর্জনার ঝুড়িতে।
এবং চিরকাল অজানা থেকে গেলো- যা লেখা ছিলো সেখানে।
আগেই পড়েছিলাম 🙂
আপনিতো বরাবরই আলহামদুলিল্লাহ্ কবিতা ভালো লিখেন; এটাও বেশ ভালো লেগেছে 🙂
তাই নাকি!! ধন্যবাদ জানুন!
ভালো লাগলে বলেন কী বুঝছেন 😛
ভালো লাগলো লেখাটি,
অনেকদিন পর লেখা পেলাম আপনার।
ধন্যবাদ নিন!
অনেকদিনপর রিপ্লাই দিয়ে বেঁচে আছি এটা জানায় গেলাম! 😀
ইয়ে মানে, আমি না কেন জানি মূলভাবটা ধরতে পারলাম না। তবে এমনিতে সুপাঠ্য লেগেছে।
আমিই হয়তো বোঝাতে পারি নি… মূলভাবটা আসলে খুবই সহজ! যখন লিখেছিলাম ইচ্ছে করেই পেঁচিয়ে লিখেছি। ব্যাপক দার্শনিক মুডে ছিলাম তো! … 😛
আমিও না মূলভাবটা ধরতে পারলাম না :thinking:
মূলভাবটাকে ধরতে পারলে কান ধরে টেনে এনে একটা ঝাড়ি মারবেন! 😛