কৈফিয়তঃ
অরভিন্দ কেজরিওয়ালের নাম শুনি আমি গত বছরে। কেজরিওয়ালের দূর্নীতি বিরোধী আন্দোলন কিভাবে দেশে বিদেশে সাধারণ মানুষের সমর্থন আদায় করে নিয়েছে সেই গল্প শুনেছিলাম আমার ভারতীয় অফিসমেটের কাছে। কথা বেশি দূর এগোয়নি তখন, হঠাৎ করেই সবাইকে অবাক করে দিয়ে দিল্লীতে ক্ষমতার লড়াইয়ে জিতে যায় সেই কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টি। দিল্লীর মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন অরভিন্দ কেজরিওয়াল। আম আদমি পার্টির এই সাফল্য আশাবাদী করেছে এদেশের মানুষকেও। আমাদের দেশের সাম্প্রতিক প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে অরভিন্দ কেজরিওয়াল ও তারঁ দলের জাতীয় পর্যায়ে উঠে আসার কাহিনী হয়ত আমাদের অনেকেরই আগ্রহের কারণ হতে পারে। সেই আগ্রহ মেটানোর প্রয়াসেই এই লেখার সূত্রপাত।
পর্ব ১:
১৯৬৮ সালের ১৬ জুন হরিয়ানার এক শহরে কেজরিওয়লার জন্ম। তিন ভাইবোনের মধ্যে সবার বড়। দাদা ছিলেন একজন অবস্থাপন্ন ব্যবসায়ী। দশ ছেলেমেয়ের মধ্যে একমাত্র কেজরিওয়লার বাবাই লেখাপড়ায় ভাল ছিলেন এবং পরবর্তীতে বিরলা ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজি থেকে ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এ স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। তাঁর মা ১৬ বছর বয়সে সম্মানসহ স্নাতক পাস করেন। বাবার চাকরিসূত্রে বিভিন্ন শহর ঘুরতে হয়েছে ছোটবেলায়। স্কুলিং শুরু ইংরেজি মাধ্যম মিশনারী স্কুলে। ছোটবেলাতে ডাক্তার হতে চেয়েছিলেন, কিন্তু আইআইটিয়ান এক বড় ভাইয়ের সাথে পরিচয়ে তার জীবনের লক্ষ্য বদলে যায়। মজার ব্যপার হল বদলের অন্যতম কারণ ছিল সেসময় মেডিকেলের চেয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং সিট বেশি ছিল। সবমিলিয়ে বাড়ির অসম্মতিতেই ইঞ্জিনিয়ারিং ভর্তি পরীক্ষা দেয়া এবং কলকাতার আইআইটি খড়গপুরে মেকানিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং এ সুযোগ লাভ। ৮.২ (১০) জিপিএ নিয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন।
দেশের বাইরে পড়তে যাওয়ার খরচের কথা চিন্তা করে এবং দেশেই কিছু করার ইচ্ছে থেকেই টাটা স্টিলে তাঁর চাকরি জীবন শুরু করেন। মজার ব্যপার হল, প্রথমবার ইন্টারভিউ দিয়ে সিলেক্ট হতে পারেননি, কিন্তু সেটা মেনে না নিয়ে সরাসরি চেয়ারম্যান অফিসে ফোন, অভিযোগ জানিয়ে দ্বিতীয়বার ইন্টারভিউ এবং অবশেষে সেই কাংখিত চাকরি। কিন্তু খুব একটা আগ্রহ পাচ্ছিলেন না কাজে। ১৯৯০ সালে তাই চাকরিতে ছুটি নিয়ে সিভিল সার্ভিসের জন্য প্রস্তুতি নেয়া শুরু। প্রথমবারেই সিলেক্ট হয়ে যান কিন্তু তাঁর লক্ষ্য ছিল প্রশাসনে কিন্তু উপযুক্ত নম্বর না থাকায় আবার পরীক্ষা দিলেন, কিন্তু বিধি বাম। সেই একই রকম মেধাস্থান থাকায় অবশেষে বাধ্য হয়েই ১৯৯২ সালে দিল্লীতে আইআরএস এ জয়েন্ট ট্যাক্স (আয়কর) কমিশনার হিসেবে যোগদান। এই আইআরএস এর ট্রেনিং সেশনেই তাঁর ভবিষ্যত সহধর্মিনী সুনিতার সাথে পরিচয় এবং ১৯৯৪ সালে বিয়ে। এখানে চাকরিকালীন সময়েই বিভিন্ন সমাজসেবামূলক কাজে জড়িয়ে পড়েন রামকৃষ্ণ মিশন, নেহেরু যুব কেন্দ্র, খ্রিষ্টান যুব সংঘ নামে বিভিন্ন সেবামূলক প্রতিষ্ঠানের সাথে। অন্যদিকে সৎ, যোগ্য ও কর্মঠ অফিসার হিসেবে অচিরেই খ্যাতি ল্যাভ করেন এবং ডেপুটি কমিশনার পদে পদোন্নতি লাভ করেন। ১৯৯৮ সালে প্রথম সংগঠন প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থ হয়ে পরের বছর ডিসেম্বরে পরিবর্তন নামে একটি এনজিও চালু করেন। মূলত এই এনজিও দিয়েই সমাজ পরিবর্তনের একটা জোরদার আন্দোলনের শুরু করেন কেজরিওয়াল।
পরিবর্তন মূলত দরিদ্র মানুষের কষ্ট দূর করার জন্য ধাপে ধাপে বেশ কয়েকটি প্রকল্প বেছে নেয়। নিজে আয়কর বিভাগের লোক হওয়ায় পরিবর্তনের প্রথম প্রকল্প ছিল আয়কর দাখিলে দরিদ্র মানুষদের সাহায্য করা। এই প্রকল্পে তাঁর পাশে এসে দাঁড়ান চার্টার্ড একাউন্টেন্ট কৈলাস গেডুকা এবং রিটায়ার্ড আর্মি অফিসার কর্ণেল পান্ডে। কেজরিওয়াল ও তার দল শুরুতেই দুইটা স্পষ্ট ভাগ দেখতে পান। এক দল আছে যারা ঘুষের বিনিময়ে নিজেদের অসৎ আয়কে হিসেবের বাইরে রাখার ব্যবস্থা করে আর আরেক দল আছে যারা নিজেরা সৎ হলেও কাজ আদায়ের জন্য বিশেষ করে আয়কর প্রত্যাবর্তন পাওয়ার জন্য বাধ্য হয়েই ঘুষ দিতে হয়। কেজরিওয়ালরা কাজ শুরু করেন এই দ্বিতীয় দলের জন্য। পুরো সময়টাতে কেজরিওয়াল আইআরএসে চাকরি করতেন বিধায় পর্দার আড়ালে থেকেই কাজ করে গেছেন। এসময় তাদের সাথে আরো যোগ দেন ডঃ গুপ্তা। পরিবর্তনের একটা প্রতিনিধি দল দেখা করেন প্রধান আয়কর কর্মকর্তার সাথে। নানান চরাই উতরাই পেরিয়ে পরিবর্তনের পক্ষ থেকে উর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে প্রতিনিধি দল কিছু নীতিমালা বাস্তবায়নের সুপারিশ করেন। নীতিমালাগুলোর সারমর্ম দেওয়ার লোভ সামলাতে পারছি না।
১। আয়কর প্রত্যাবর্তনের কাগজপত্র যেই ক্রমে গ্রহণ করা হয়েছে সেই ক্রমেই তদন্ত করা হবে।
২। সর্বশেষ নিরীক্ষিত আয়কর প্রত্যাবর্তনের ক্রমিক নম্বর সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
৩। প্রত্যেক কাজের জন্য একটা সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হবে এবং এই সীমা অতিক্রম করলে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে শাস্তি পেতে হবে।
চাওয়াগুলো খুবই যৌক্তিক এবং এমনটাই হওয়া উচিত, কিন্তু যা হয়, কর্তৃপক্ষ সাড়া দেয় না, বাধ্য হয়ে পরিবর্তন আদালতে যায়। ২০০১ সালের এপ্রিলে আয়কর বিভাগ আদালতকে জানায় যে সব নীতিমালা বাস্তবায়ন প্রক্রিয়াধীন আছে। কেজরিওয়াল জানতেন যে এসব কিছুই হচ্ছে না। পরিবর্তনের পক্ষ থেকে তখন এইসব কাজের দলিল চাওয়া হয় কিন্তু স্বভাবতই আয়কর বিভাগ তা দিতে অস্বীকার করে। ফলশ্রুতিতে, কমিশনের বাইরে অবস্থান ধর্মঘটের আয়োজন করে পরিবর্তন। নানারকম টালবাহানার পরে প্রধান আয়কর কমিশনার সব মেনে নিয়ে আদেশ জারি করেন। আর এভাবেই পরিবর্তনের প্রথম প্রকল্প সফল হয়।
পরিবর্তনের দ্বিতীয় প্রকল্প ছিল বিদ্যুৎ মন্ত্রনালয় থেকে দূর্নীতি নির্মূল অভিযান। দিল্লী বিদ্যুৎ বোর্ডের চেয়ারম্যান তাদের সাহায্য করেন ঠিকই কিন্তু বাধ সাধে নিম্ন শ্রেণীর কর্মকর্তারা। এখানেও পরিবর্তন সাফল্য পায়। পরিবর্তনের প্রচারণা শেষে বিদ্যুৎ অফিসে মাসিক অভিযোগের পরিমাণ ৪০/৫০ থেকে কমে দাঁড়ায় ৩/৪ এ। এই প্রচারণায় আরো একটি লাভ হয় কেজরিওয়ালাদের। যারা এতদিন পরিবর্তন থেকে সাহায্য নিয়েছিল তাদের অনেকেই এগিয়ে আসে পরিবর্তনের সাহায্যে, স্বেচ্ছাসেবকের সংখ্যাও বাড়তে থাকে। ২০০১ সালের ডিসেম্বরে তথ্য অধিকার আইন পাস হলে দূর্নীতি নির্মূল অভিযানে পরিবর্তন নতুন হাতিয়ার পেয়ে যায়। এই আইন অনুযায়ী একজন সাধারণ মানুষ সরকারী দপ্তর থেকে যে কোন দলিল চাইতে পারে এবং প্রাপ্তি স্বীকারের ৩০ দিনের মধ্যে উত্তর দিতে ব্যর্থ হলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা কিংবা সংশ্লিষ্ট বিভাগ দৈনিক ৫০ রুপি জরিমানা গুনবে১। এরপর থেকে বিভিন্ন অভিযোগের সমাধান পাওয়ার জন্য কর্মকর্তাদের পেছনে ধর্ণা না দিয়ে তথ্য অধিকার আইনে অভিযোগ জমা দিতে থাকে পরিবর্তনের কর্মীরা। এরই ফলশ্রুতিতে পরিবর্তন তাদের মনোযোগ নিবদ্ধ করে একটি নির্বাচনী বিভাগের দুইটি এলাকায়, তারা আবেদন করে সরকারী অফিসগুলোতে, গত দুই বছরে এই দুই এলাকায় কি কি কাজ হয়েছে এবং কোন খাতে কত খরচ হয়েছে তার একটা তালিকা চেয়ে, সব চুক্তির চুলচেরা বিশ্লেষণ করতে শুরু করে তারা। রাস্তায় রাস্তায় সভা করে জানান দিতে থাকে কোন রাস্তা তৈরিতে কত খরচ হয়েছে, কোথায় পানির পাম্প বসানোর কথা ইত্যাদি। তদন্তে বেরিয়ে আসে যে সাত মিলিয়ন রুপির কোন কাজ হয়নি। হাজার মানুষের উপস্থিতিতে জনশুনানি শুরু হয় ২০০২ সালের ১৪ ডিসেম্বরে, এলাকাবাসী তো ছিলই আরো ছিল সাংবাদিক, বিচারক, অরুন্ধতী রয়ের মত নামকরা লেখিকা এবং সমাজ কর্মী। প্রতিটি চুক্তি পড়ে শোনানো হয় এবং সেই চুক্তির কাজের বর্তমান অবস্থা জানানো হয়। অবশেষে, মূখ্যমন্ত্রী বরাবর একটি চিঠিতে এই সব অভিযোগের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার অনুরোধ করা হয়।
এরপর থেকেই নিত্য নতুন অনুরোধ আসতে থাকে পরিবর্তনের কাছে, এভাবেই একটি অভিযোগের সূত্র ধরে তারা পরবর্তী লক্ষ্য ঠিক করে নেয় খাদ্য বিতরণ বিভাগের দূর্নীতি অনুসন্ধানে। অভিযোগকারী জানায় যে কয়েক মাস ধরেই সে রেশন তুলতে পারছে না। সেই ভুক্তভোগীর তিন মাসের রেশনের পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসেব চেয়ে খাদ্য বিতরণ বিভাগে আবেদন জমা পড়ে তথ্য অধিকার আইনে। কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে গড়িমসি চলতে থাকে, আদালত স্টে অর্ডার জারি করে। কিন্তু পরিবর্তন থেমে থাকে না। মূখ্যমন্ত্রী বরাবর চিঠি লিখে জানিয়ে দেয় যে দশদিনের মাঝে সব দলিল প্রকাশ না করলে খাদ্য বিভাগ অভিমুখে যাত্রা করবে পরিবর্তন, মূখ্যমন্ত্রী সেই দাবী অগ্রাহ্য করেন। ২০০৩ সালের ২৯শে আগস্ট চারশ লোকের কাফেলা জড় হয় খাদ্য কমিশনারের অফিসের সামনে। ১৬৮ জন তাদের রেশন কার্ডের হিসাব দেখতে চেয়ে আবেদন করে। দিল্লী সরকার পিছু হটে এবং রেশন কার্ডের তথ্য প্রকাশ করতে সম্মত হয়। কিন্তু এরই মাঝে ভয়ভীতি হুমকি দেয়া হতে থাকে পিটিশনকারীদের, অনেকেই ভয়ে আবেদন তুলে নেয়, কিন্তু শেষমেষ ৪০ জন তাদের দাবীতে অনড় থাকে। অবশেষে পরিবর্তন আনা হয় খাদ্য কমিশনার পদে। পরিবর্তন তাদের অনুসন্ধানের রিপোর্ট পেশ করে আদালতে, এর পরিপ্রেক্ষিতে একটি স্বাধীন কমিশন গঠন করা হয়। বিশ্বব্যাংকের অধিক সুদে দেওয়া ঋন প্রকল্পেও সাফল্যের সাথে বাধা দেয় তারা।
পরিবর্তন অচিরেই বুঝতে পারে যে সবার জন্য তাদের কাজ করাটা সহজ হবে না, তাই তারা তাদের পরবর্তী প্রকল্প বেছে নেয় সাধারণ মানুষকে তথ্য অধিকার আইনের ব্যপারে স্বশিক্ষিত করে তোলায়। এই লক্ষ্যে তারা বেশ কিছু মিডিয়া এবং শতাধিক বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের সাথে একসাথে কাজ শুরু করে। ২০০৬ সালের জুলাই মাসে ১৫ দিনের মধ্যে ৫৫টি শহরের ১৫০০ জন স্বেচ্ছাসেবককে প্রশিক্ষন দেয় তারা। পরিবর্তনের এই সামাজিক আন্দোলনের স্বীকৃতিস্বরূপ র্যামন ম্যাগসেসে পুরষ্কার পায় কেজরিওয়াল এই বছরেই।
পাদটীকাঃ অনুজপ্রতিম বাপ্পীর উৎসাহে এই লেখার শুরু, তাই এই লেখার যেটুকু ভাল, তার পুরো কৃতিত্বটা বাপ্পীর, মন্দের ভাগটা শুধুই আমার।
১তথ্য অধিকার আইনের বিশদ আলোচনা এখানে অপ্রাসঙ্গিক বিধায় সারসংক্ষেপ দেয়া হয়েছে।
তথ্যসূত্রঃ
১। http://www.arvindkejriwal.net.in/biography.htm
২। http://www.rmaf.org.ph/newrmaf/main/awardees/awardee/biography/141
অরভিন্দ কেজরিওয়ালের সম্পর্কে কিছুই জানতাম না
আপনার লিখা পড়ে জানতে পারলাম
ধন্যবাদ আপনাকে 😀
আর :welcome:
আশা করি নিয়মিত লিখবেন 😀
১ম কমেন্টের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
খুবই তথ্যবহুল ও টু দ্যা পয়েন্ট একটা লেখা। যা কিছু লিখেছেন, তাতে ভিলেন হবার কোন সুযোগ দেখছি না। পরবর্তী কিস্তির জন্য অপেক্ষা করা ছাড়া উপায় নেই। 🙂
ওহ। অনেক ভাল লেখেন আপনি। ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ এত্ত প্রশংসার জন্য যদিও এর যোগ্য আমি নই।সামনে একটা বিশাল পরীক্ষা আছে, পাশ করতে পারলে দ্বিতীয় পর্ব আসবে, আর নাহলে আমার সাথে সাথে এই লেখারও মৃত্যু। দোয়া করেন
:welcome:
আমার লেখাটা দারুণ লাগছে। বেশ অভিজ্ঞ হাতের লেখা মনে হইছে।
পরের পর্ব দ্রুত চাই 😀
পড়েই বোঝা যায় যথেষ্ট পরিমাণে খাটুনি আর চিন্তার পর লিখতে বসা!
খুবই তথ্যবহুল এবং মাপা লেখা।
খুব সম্ভবত পরের কিস্তিতে এই সম্পর্কে আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য থাকবে… তার আগ পর্যন্ত এক কথায় অসাধারণ হয়েছে!
“দ্বিতীয় পর্ব আসবে, আর নাহলে আমার সাথে সাথে এই লেখারও মৃত্যু” – আশা করি, এই কথা বাষ্প হয়েই উড়ে যাবে!
:welcome:
ওনার সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ন তথ্যগুও গুছিয়ে জানানোড় জন্য ধন্যবাদ।
শুভকামনা সবসময়।
আপনাকেও শুভকামনা
উনি তো নাকি পদত্যাগ করেছেন শুনলাম। আশাবাদী ছিলাম অনেক এই দলটাকে নিয়ে।
জেনে ভালো লাগল পুরো ইতিহাস। সরবে স্বাগতম।
হুম, এত তাড়াতাড়ি যে ঘটবে বুঝিনি, আমার দ্বিতীয় পর্ব আসার আগেই তাঁর পদত্যাগে লেখার উৎসাহ হারিয়ে ফেললাম। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য
পরের পর্ব চাই। উনি পদত্যাগ করলেও উনার জীবন সম্পর্কে জানতে খুবই আগ্রহী। তাছাড়া এটা অনেকেরই কাজে দিতে পারে। লেখাটার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। 🙂
:welcome:
উনার সম্পর্কে জানার আগ্রহ ছিলো বেশ, পরবর্তী পোস্টের অপেক্ষায়…
:welcome: