কখনো কখনো, কারো কারো হৃদপিন্ড এতটাই খারাপ অবস্থায় চলে যায় যে সাধারন ওষুধ, থেরাপী কোনটাই আর কাজ করেনা। তখন বাধ্য হয়ে হৃদপিন্ড প্রতিস্থাপন করা লাগে। গত কয়েক দশকে চিকিৎসা শাস্ত্রের উন্নতির সাথে সাথে ‘সাইক্লোস্পোরিন’-এর আবিষ্কার- যা নতুন দেহকলাকে সহজেই মানিয়ে নিতে বাধ্য করে, দ্রুত রোগ নির্নয় এবং সঠিক দাতা-গ্রহীতা নির্বাচনের পদ্ধতির অগ্রগতির ফলে সারা বিশ্বে হৃদপিন্ড প্রতিস্থাপনের সংখ্যা বেশ বেড়েছে। International Society for Heart Transplantation এর মতে এ পর্যন্ত সারা বিশ্বে প্রায় ১৬০০০ হৃদপিন্ড প্রতিস্থাপনের ঘটনা ঘটেছে।
বহুদিনের বিশ্বাস হৃদপিন্ড বা হৃদয় আমাদের আবেগ অনুভূতির আধার। এই নির্দোষ যুক্তিহীন ব্যাপারটা সাধারনত সারা জীবনে তেমন কোন সমস্যা সৃষ্টি করেনা। তবে, যখন এর গায়ে সত্যিকার অর্থেই হাত দেয়া হয়, ছুরি চালানো হয়, এমনকি কেটে বাদ দিয়ে অন্যজনেরটা লাগানো হয়! তখন কিন্তু তার প্রতিক্রিয়া খুব একটা সুবিধার হয়না। এই ঘটনা পরবর্তীতে রোগীর আচার-আচরন, ব্যাক্তিত্বে বেশ শক্ত প্রভাব ফেলে। ইউনিভার্সিটি হসপিটাল ভিয়েনা ৪৭ জন হৃদপিন্ড প্রতিস্থাপনের রোগীদের সাক্ষাতকার নিয়ে একটি গবেষনা প্রকাশ করে। যাতে এই ৪৭ জনকে তিনটা ভাগে ভাগ করা হয়। এদের ৬ শতাংশে নির্দিষ্ট ধরনের পরিবর্তন দেখা যায় এবং তারা দাবী করেন নতুন হৃদপিন্ডের কারনেই এমনটি হয়েছে। ১৫ শতাংশের মধ্যেও স্পষ্ট পরিবর্তন দেখা গেছে কিন্তু রোগীদের ধারনা এটা নতুন অংগটির জন্য নয়, বরং যে কঠিন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে তারা গেছেন এবং শেষে এর থেকে মুক্তি পেয়েছেন তার ফলেই এই উন্নতি কিংবা অবনতি। ৭৯ শতাংশের প্রতিক্রিয়া একটু অদ্ভুত, তারা মুখে যদিও দাবী করেছেন তাদের মধ্যে কোন পরিবর্তন নেই, কিন্তু এই বিষয়ে কথা বলার সময় ব্যাপক বিরক্তি এবং বার বার প্রসংগ পরিবর্তনে সচেষ্ট ছিলেন।
একজন ব্যাক্তির কাছে হৃদপিন্ডের প্রতিস্থাপন শুধু একটি অস্ত্রোপচারের চেয়েও বড় কিছু। একরকম বাঁচা-মরার অনিশ্চয়তার মধ্য দিয়ে গিয়ে শেষ পর্যন্ত হৃদপিন্ডের প্রতিস্থাপনকে একমাত্র চিকিৎসা হিসেবে মেনে নিতে অনেকেরই মানসিক একটা অস্বস্তি কাজ করে। হৃদপিন্ড নিজের সত্বার একটি শক্তিশালী প্রতীক, এটাই যখন কাজ করতে অস্বীকৃতি জানায়- তা তো অস্তিত্বের চরম অপমান! ক্লিনিকাল সাইকোলজিস্ট পিটার শ্যাপিরো যথার্থই বলেছেন “হৃদপিন্ড প্রতিস্থাপন কোন ঘটনা নয়, এটা একটা প্রকৃয়া, যা গ্রহীতার বাকীদিনগুলোতে চলতে থাকে এবং পুরনো সমস্যাগুলো বদলে নতুন কিছু সমস্যার তৈরি করে”। অস্ত্রোপচারের আগে রোগী ভাবেন, তাকে এমন একজনের হৃদপিন্ড গ্রহন করতে হবে যিনি ইতোমধ্যেই হয়তো রোগে, কিংবা দূর্ঘটনায় মারা গেছেন। কিংবা রোগী অধৈর্য্য হয়ে অপেক্ষা করছেন একজন মানুষের মৃত্যুর জন্য, যিনি ঠিক সেই মুহুর্তে জীবিত। এই রকম ভাবনা পরবর্তীতে রোগীর মধ্যে অপরাধবোধের সৃষ্টি করে। হৃদপিন্ডের সাথে আবেগের সম্পর্ক, এবং এর প্রতি মানুষের আকর্ষনের কারনে মিডিয়াতে নানান প্রচারনা, যেমনঃ “একজম মুসলিমের কি ক্যাথলিকের হৃদপিন্ড গ্রহনে আপত্তি আছে?”, “তিনি যদি ওই কিশোরীর হৃদপিন্ড গ্রহন করেন, তিনিও কি কিশোরীর চোখে পৃথিবী দেখবেন?” অথবা সংবাদ পত্রের হেডলাইন “ইসরায়েলী সৈন্যের হৃদপিন্ড ফিলিস্তিনের অধিবাসীর দেহে”। এই ব্যাপার গুলো গ্রহীতার মানসিক স্বাস্থ্যে প্রভাব ফেলে।
অন্যদিকে হৃদপিন্ডকে ধরা হয় ভালোবাসা, ব্যাক্তিত্ব, আবেগের কেন্দ্রবিন্দু। তাই, এর পরিবর্তন অনেক সময় রোগীকে তার ব্যাক্তিত্ব হারানো ভয়ে ভীত এবং দাতার বৈশিষ্ট্য নিজের মধ্যে চলে আসার আশংকায় শংকিত করে তোলে।
হৃদপিন্ড প্রতিস্থাপনের পর দাতার বৈশিষ্ট্য গ্রহীতার মধ্যে চলে আসার ব্যাপারটা নিয়ে কাজ করেছেন ডঃ পিয়ারসাল, তার প্রবন্ধ থেকে কয়েকটি ঘটনা তুলে ধরা হলঃ
ঘটনা একঃ
১৯৮৮ সালে ক্লেয়ার সিলভি নামের এক আমেরিকান ভদ্রমহিলার হৃদপিন্ড ১৮ বছর বয়সী এক যুবকের দেহ থেকে নিয়ে প্রতিস্থাপন করা হয়। অস্ত্রোপচারের কিছুদিন পর সিলভির হঠাৎ বিয়ার পানের অভ্যাস তৈরি হয়ে যায়। কিন্তু, আগে তিনি এটা পছন্দ করতেন না। আরো কিছুদিন পর চিকেন নাগেটের প্রতি প্রচন্ড আকর্ষন বোধ করেন এবং ঘন ঘন KFC তে যাওয়া ধরেন। তিনি ইচ্ছামত সবুজ পিপার খেতে থাকেন, যা আমাদের দেশে ক্যাপসিকাম নামে পরিচিত। এতসব নতুন স্বভাবের আগমনে তিনি কিছুটা চিন্তিত হয়ে পড়েন। তার লেখা বই ‘এ চেঞ্জ অব হার্ট’ থেকে জানা যায়, তিনি ‘টিম এল’ নামের এক রহস্যময় ব্যাক্তিকে স্বপ্নে দেখতেন, যাকে মনে হতো তার হৃদপিন্ডের প্রথম মালিক। এক পরিচিতর থেকে আরো কিছু ক্লু নিয়ে সিলভি খবরের কাগজের মৃত্যুসংবাদ ঘেটে ঘেটে তার হৃদপিন্ডের দাতাকে শনাক্ত করেন যিনি মোটরসাইকেল দূর্ঘটনায় মারা গিয়েছিলেন। তারপর দেখা যায়, তার নাম আসলেই টিম। তার পরিবারের লোকজনের সাথে কথা বলে সিলভি জানতে পারেন টিমেরও খুব পছন্দের খাবার ছিল চিকেন নাগেট, তার বিয়ার পানের অভ্যাস ছিল এমনকি সবুজ পিপারও ঘন ঘন খেতেন।
ঘটনা দুইঃ
ঢালাই কারখানায় কর্মরত ৪৭ বছর বয়সী এক কর্মচারীর হৃদপিন্ডে সমস্যা ধরা পরে, ১৭ বছর বয়সী এক কৃষ্ণাংগ কিশোরের হৃদপিন্ড তার দেহে প্রতিস্থাপন করা হয়। এর কিছুদিন পর দেখা যায় শাস্ত্রীয় সঙ্গীত তাকে খুব টানছে, এর সুরের মোহে তিনি আচ্ছন্ন হয়ে থাকছেন। এমনটি আগে ছিলোনা। হৃদপিন্ড প্রতিস্থাপনের সাথে দাতার কিছু বৈশিষ্ট্য সঞ্চারিত হবার ব্যাপারে জানতে পারলে তিনি প্রথমে ধারনা করেন, সেই কিশোর হয়তোবা ‘র্যাপ’ মিউজিকের প্রতি আকৃষ্ট ছিল তাই এটার সাথে সেটা মেলানোর কোন কারন নেই। তবে, পরে খোজ নিয়ে জানা যায় সেই কিশোর আসলেই শাস্ত্রীয় সংগীতের ভক্ত ছিল এবং বেহালা ক্লাসে যাবার সময় সেই বেহালাটিকে আলিঙ্গন করেই মৃত্যুবরন করে।
ঘটনা তিনঃ
৮ বছর বয়সী একটি মেয়ে ১০ বছর বয়সী আরেকটি মেয়ের হৃদপিন্ড গ্রহন করে। এই ক্ষেত্রে দাতা মেয়েটি ছিল খুনের শিকার। এর কিছুদিন পর গ্রহীতা মেয়েটি প্রায়ই একটি খুনের ঘটনা এবং খুনীকে স্বপ্নে দেখা শুরু করে। মেয়েটির মা তাকে একজন মনস্তত্ববিদের কাছে নিয়ে যান, এবং বেশ কয়েকটি সেশনের পর তিনি ধারনা করেন মেয়েটি সত্যিকারের ঘটনাই স্বপ্নে প্রত্যক্ষ করছে। তারা পুলিশের কাছে বিস্তারিত তথ্য দেওয়ার পর, পুলিশ আসল অপরাধীকে ধরতে সক্ষম হয়।
ঘটনা চারঃ
জিম(ছদ্মনাম) নামের এক জন ব্যাক্তি, যিনি খারাপ ফুসফুসের কারনে মরতে বসেছিলেন তিনি এক সদ্যমৃত তরুনীর ফুসফুস এবং হৃদপিন্ড গ্রহন করে সুস্থ হবার চেষ্টা করেন। যেহেতু তার নিজের হৃদপিন্ড তখনো সচল, সেটা ফ্রেড নামের আরেক ব্যাক্তির দেহে বসানো হয়। ঘটনার পর পর, ফ্রেড… যিনি বেশ শান্ত শিষ্ট ছিলেন, তিনি জিমের মত চড়া মেজাজ দেখাতে শুরু করেন। অন্তরংগ মুহুর্তগুলোতে নিজের স্ত্রীকে নিজের অজান্তে ‘স্যান্ডি’ বলে ডেকে উঠতেন, যদিও তার নাম ছিল ‘ক্যারেন’। বলা বাহুল্য, এখানে জিমের স্ত্রীর নাম ছিল ‘স্যান্ড্রা’। অপরদিকে এই জিম হয়ে পড়েন বিষন্ন এবং নিষ্প্রভ এবং কিছুদিন পর মারা যান। খোজ নিয়ে দেখা যায় জিমের দাতা তরুনী ছিলেন লাজুক এবং নরম স্বভাবের যিনি একটি ফুলের দোকানে কাজ করতেন এবং তিনি হারানো প্রেমের নিরাশায় আত্নহত্যা করেছিলেন।
ডঃ পল পিয়ারসাল ছিলেন একজন নিউরো সাইকোলজিস্ট, তিনি ৭৩ টি হৃদপিন্ড প্রতিস্থাপন এবং ৬৭ টি অন্যান্য অংগ প্রতিস্থাপনের ঘটনা সংগ্রহ করেন, ঘটনাগুলো নিয়ে গবেষনা করেন এবং পরবর্তীতে কয়েকটি বই আকারে প্রকাশ করেন।
তিনি লক্ষ্য করেন হৃদপিন্ড প্রতিস্থাপনের রোগীরাই ব্যাক্তিত্বের পরিবর্তনের ব্যাপারে সবচেয়ে বেশি সংবেদনশীল। যাদের কিডনি কিংবা লিভারের প্রতিস্থাপন করা হয়েছে তাদের মধ্যেও ঘ্রাণশক্তি, পছন্দের খাবার কিংবা কিছু আবেগীয় ব্যাপারে পরিবর্তন দেখা যায়। কিন্তু তা ক্ষনস্থায়ী এবং ধারনা করা হয় ওষুধের প্রতিক্রিয়ার কারনে হতে পারে। হৃদপিন্ড প্রতিস্থাপনের ঘটনা গুলোই ব্যাক্তিত্বের পরিবর্তনের ব্যাপারে বেশ স্পষ্ট এবং দাতার ইতিহাসের সাথে জড়ানো।
এটাও লক্ষ্যনীয় যে, প্রতিটা হৃদপিন্ড প্রতিস্থাপনের সাথেই আচার-আচরনের পরিবর্তন ঘটার নজির নেই। ডঃ পিয়ারসাল কিছু বৈশিষ্ট্যকে আলাদা করেন, এবং এই বৈশিষ্ট্যধারীদের মধ্যে ব্যাক্তিত্বের পরিবর্তনের প্রবনতা বেশি দেখা যায়। তিনি এদের নাম দেন ‘কার্ডিও-সেনসিটিভ’। তারা এরকম যে, প্রভাব খাটানোর চাইতে মানিয়ে নিতে পছন্দ করেন। তিনি বলেন, যেসব ব্যাক্তিকে সহজে সম্মোহিত করা যায় তাদের মধ্যেও এ সকল বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান।
হৃদপিন্ডের মাধ্যমে স্মৃতি স্থানান্তরের পেছকে কি কারন থাকতে পারে? কয়েকটি থিওরী প্রচলিত আছেঃ
লিটল ব্রেইন ইন হার্টঃ
১৯৯৪ সালে ডঃ আরমোর একটি ধারনা দেন যে, হৃদপিন্ডের চল্লিশ হাজার নিউরন সমৃদ্ধ স্বকীয় স্নায়ুতন্ত্র আছে এবং হৃদপিন্ড মগজের নিয়ন্ত্রন ব্যাতীত স্বাধীনভাবে কাজ করে নিজের স্নায়ুগুলোর মধ্যে অর্থপূর্ন তথ্য আদান প্রদানের মাধ্যমে। তাই, হৃদপিন্ডের এই নিউরনগুলোর দ্বারা স্মৃতি পরিবহন ঘটা অসম্ভব কিছু না।
নিউরোপেপটাইড থিওরীঃ
ফার্মাকোলজিস্ট ক্যান্ডেস পার্ক প্রস্তাব করেন, প্রতিটা কোষের মধ্যে যে নিউরোপেপটাইড থাকে তারা আবেগ-অনুভূতির জৈব-রাসায়নিক কারন হতে পারে। আগে ধারনা করা হতো নিউরোপেপটাইড সমূহ মগজের লিম্বিক সিস্টেমে অবস্থান করে। পার্কের মতে, নিউরোপেপটাইড হল এক ধরনের প্রোটিন যা মগজের নিউরন থেকে বের হয়ে সারা দেহে রক্ত কিংবা অন্যান্য দৈহিক তরলের মাধ্যমে প্রবাহিত হয়ে বিভিন্ন অংগ প্রত্যংগের সাথে কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের মধ্যে যোগাযোগ রক্ষা করে। এখন পর্যন্ত স্তন্যপায়ীদের মগজের বিভিন্ন নিউরন থেকে নিঃসৃত হয় এরকম ১০০ ধরনের নিউরোপেপটাইড শনাক্ত করা গেছে। হৃদপিন্ডের মধ্যেও এই নিউরোপেপটাইড পাওয়া যায়, যা হৃদপিন্ডের প্রতিস্থাপনের ফলে একধরনের কোষীয় স্মৃতির সঞ্চারনের ব্যাখ্যা দিতে পারে।
ম্যাগনেটিক ফিল্ড থিওরি, আনপ্রিপেয়ার্ড স্পিরিট থিওরী, সাইকোমেট্রি থিওরী এরকম আরো কিছু থিওরী সম্পর্কে জানা যায় যেগুলো ততটা বৈজ্ঞানিক মনে হয়নি।
যাই হোক। এটা নিশ্চয়ই বলা যায় যে, প্রতিস্থাপন রোগীদের নতুন হৃদপিন্ড মানিয়ে নিতে কিছু সমস্যা ঠিকই তৈরি হয়। সার্জনরা বলে থাকেন- হৃদপিন্ড প্রতিস্থাপন ক’দিন পরে সাধারন ঘটনায় পরিনত হবে, এটা নিয়ে দার্শনিক হবার হবার কিছু নেই। কেননা একজন মানুষ মারা যাবার চাইতে বেঁচে থাকাটাই পছন্দ করবেন। অপরদিকে মনোবিজ্ঞানীদের ভাষ্য- সার্জনরা যদিও এর ব্যাবহারিক দিকটাকেই প্রাধান্য দিয়ে থাকেন, কিন্তু অস্ত্রোপচারের আগে এবং পরে যা ঘটছে তার প্রতিই রোগী এবং জড়িতদের সকল মনোযোগ।
এতদিনে এটা প্রমান হয়ে গেছে হৃদপিন্ড প্রতিস্থাপন শুধু একটি অকেজো অংগের পরিবর্তন নয়। যদিও আমরা একটি হাই-টেক যুগে বাস করছি, কিন্তু হৃদপিন্ড আমাদের আবেগ, অনুভূতি, ব্যাক্তিত্বের কেন্দ্রবিন্দু এই ধারনা থেকে বের হতে পারছিনা- যা হৃদপিন্ডকে দেহের একটি অংশ মাত্র ভাবা থেকে বিরত রাখছে। যেই ধারনা ধর্ম, সাহিত্য, শিল্পের একেবারে গভীরে প্রথিত তাকে শুধু যুক্তি আর কারন দেখিয়ে ভূলে যাওয়া মোটেই সহজ নয়। আমরা আমাদের পূর্বপুরুষদের কল্পনানিহিত ধারনার কাছে বন্দি।
তথ্যসূত্রঃ
১।Memory transference in organ transplant recipients-Sandeep Joshi,
২। Does changing the heart mean changing personality? A retrospective inquiry on 47 heart transplant patients.
খাইসে! মারাত্মক ইন্টারেস্টিং জিনিস দেখি।
এই রকম ইন্টারেস্টিং জিনিস খুঁজে বের করা এবং সেটা নিয়ে লেখার জন্য তালিয়া 😀
ব্যবহার বানান ব্যবহারে মনযোগী হওয়া দরকার!
ধন্যবাদ ভাইয়া, তবে এটা মনে আগের চেয়ে কম ইন্টারেস্টিং…
ভূল ধরিয়ে দেয়ার জন্য আবারো ধন্যবাদ।
দারুণ ইন্টারেস্টিং জিনিস তো
লিখাটা একবারে পড়েছি
আরও এই রকম ইন্টারেস্টিং জিনিস পড়ার অপেক্ষায় রইলাম 😀
ইন্টারেস্টিং বলেই শেয়ার করার সাহস পেলাম,
আপনার অপেক্ষা ফলপ্রসূ হোক। 😀
বিষয়টা একটু পিলে চমকানো টাইপ ইন্টারেস্টিং ! এইরকম পোস্ট আরো চাই। 😀
অনেক ধন্যবাদ আপু, আমি চেষ্টা করব বার বার পিলে চমকে দিতে।