হে কবি, তুমি শুধু অজস্র শূন্যতায়
রাঁত ফুরালে- নির্ঘুম চোখের পাতায়।
না পাওয়াকে পাওয়ার আশ্রয়,
কল্পনাতীত কল্পনার প্রশ্রয়,
রক্তাক্ত হৃদয়, নীল বেদনায় নির্ভয়,
সুখ, হাসি, পূর্ণতায় অজয়।
তুমি ঝরে যাওয়া স্মৃতির পালক,
ধুলো জমা ঘরের হারানো আলোক,
হতাশার সমীকরণে প্রতিটি চলক,
আকাশ ও দৃষ্টির মাঝামাঝি একটা পলক।
তুমি সহস্র বছরের চেপে রাখা কান্নার প্রতিচ্ছবি,
তুমি শুধু পরাজয়ের….হায় কবি!
রুহশান আহমেদ সম্পর্কে
ছোটবেলা থেকেই টুকটাক লিখতাম, পত্রিকায় পাঠাতাম। ছাপা হতোনা, ভাবতাম দেশে এত লেখক কেন! তারা না থাকলে হয়তো আমার লেখা ছাপাত।
যেদিন ব্লগের সাথে প্রথম পরিচয় হয়, আমি যেন আকাশের চাঁদ না, আস্ত একটা গ্যালাক্সী পেয়ে গেলাম। সেই গ্যালাক্সীতেই অবিরত বিচরন, বিট বাইটের প্রহেলিকায় একটু একটু অস্তিত্ব রেখে যাওয়া...
পাথর কুঁচি, পাতা বাহার, রঙ্গনে-
ভীড় জমালো শৈশবেরা-
রৌদ্রহীন এই বিষন্নতার প্রাঙ্গনে।
এই লেখাটি পোস্ট করা হয়েছে
বিবিধ-এ।
স্থায়ী লিংক বুকমার্ক করুন।
এত হতাশ হলে চলবে?
রুহশান, এত হতাশ হইলে চলব? লেখা কত্ত ভালো হইলে পরে বাপ্পিদা’র মন্তব্য পাওয়া যায়!! 8) 😛
মিয়া ট্রিট দেও :beerdrink:
যদি তা-ই হয় তাহলে আমি হতাশার সুপারনোভায় ছিন্ন-ভিন্ন হতে রাজি আছি।
@বোহেমিয়ান ভাইয়া, হতাশ না… সাময়িক ভাব আর কি 😛
🙂
🙂
দুঃখ দুঃখ কবিতা পড়লে অকারণেই নিজেকেও দুঃখী দুঃখী লাগে… 🙁
যাহোক কবিতা সুন্দর।
তবুও মানুষ পড়ে, what an irony!
ধন্যবাদ।