মেঘ ফেটে চৌচির-
ঘন কালো মাটি,
আমে থাকে বিচি আর-
কাঁঠালেতে আটি।
কলমে কাগজ লিখে-
ঘামে ঝরে গা,
নৌকায় নদী ভাসে-
ঘুমে কাটে চা।
বাতিতে কারেন্ট জ্বলে-
পাখা হয় হাওয়াতে,
পাখিতে নীড়েরা ফিরে-
খাচ্চাকে বাওয়াতে।
সূর্যে আকাশ থাকে-
দরজাতে বাড়ি,
ব্লগে চলে ইন্টারনেট-
চাকার তলে গাড়ি।
রুহশান আহমেদ সম্পর্কে
ছোটবেলা থেকেই টুকটাক লিখতাম, পত্রিকায় পাঠাতাম। ছাপা হতোনা, ভাবতাম দেশে এত লেখক কেন! তারা না থাকলে হয়তো আমার লেখা ছাপাত।
যেদিন ব্লগের সাথে প্রথম পরিচয় হয়, আমি যেন আকাশের চাঁদ না, আস্ত একটা গ্যালাক্সী পেয়ে গেলাম। সেই গ্যালাক্সীতেই অবিরত বিচরন, বিট বাইটের প্রহেলিকায় একটু একটু অস্তিত্ব রেখে যাওয়া...
পাথর কুঁচি, পাতা বাহার, রঙ্গনে-
ভীড় জমালো শৈশবেরা-
রৌদ্রহীন এই বিষন্নতার প্রাঙ্গনে।
এই লেখাটি পোস্ট করা হয়েছে
ছড়া,
পাগলামি,
হাবিজাবি-এ।
স্থায়ী লিংক বুকমার্ক করুন।
এক নিঃশ্বাসে পড়লাম। হা হাঃ ভালোই ছন্দময় হয়েছে ভাইয়া 🙂
ভাগ্য ভালো লেখাটা ছোট ছিল, নয়তো দম বন্ধ হয়ে… 😛
খুউব ভালো পেয়েছি লেখাটাকে :beshikhushi:
শুভকামনা ও শুভ রাত।
শুভকামনা আপনাকেও এবং ধন্যবাদ কমেন্টের জন্য।
পুলার ছন্দকর্ম দেইখা টাসকিত হইলাম! 😯
সুকুমার দাদু হইতে চাও নাকি? ছড়া ভাল্লাগসে, চেষ্টা চালায় যাও :happy:
এই ফাঁপা লিখাটাতে উনার মত সম্মানিত লোকের নাম নিলা!
তোমারে মৃত্যুদন্ড দিলাম।
🙄
গুণে গুণে ১৭ নিঃশ্বাসে পড়লাম!
১৭ কেজি ভালো হয়েছে! 😛
:clappinghands:
ধন্যবাদ * ১৭।