আমি কিঞ্চিত উজবুক,
তবু আঁকছি তোমার মুখ,
তোমার-পাশে বসে থাকার চাইতে-
খুঁজে ফেরাই সুখ।
আমার উঠোন জোড়া রোদে,
তোমার আলপনাদের ঘুড়ি,
আমি তুলির আঁচড়ে হারাই-
আর সূর্যটা যায় চুরি!
তোমার জল মাড়িয়ে চলা,
আমি মগ্ন নদীর বাঁকে,
তোমার বিদ্রোহ,ক্ষোভ,জ্বালা-
আমায় ধমক দিয়ে ডাকে।
আমি মস্ত বড় বোকা,
আমার দেয়াল জুড়ে ধোঁকা,
তাই আর ডেকোনা তুমি-
শুধু পালাও দিয়ে টোকা!
রুহশান আহমেদ সম্পর্কে
ছোটবেলা থেকেই টুকটাক লিখতাম, পত্রিকায় পাঠাতাম। ছাপা হতোনা, ভাবতাম দেশে এত লেখক কেন! তারা না থাকলে হয়তো আমার লেখা ছাপাত।
যেদিন ব্লগের সাথে প্রথম পরিচয় হয়, আমি যেন আকাশের চাঁদ না, আস্ত একটা গ্যালাক্সী পেয়ে গেলাম। সেই গ্যালাক্সীতেই অবিরত বিচরন, বিট বাইটের প্রহেলিকায় একটু একটু অস্তিত্ব রেখে যাওয়া...
পাথর কুঁচি, পাতা বাহার, রঙ্গনে-
ভীড় জমালো শৈশবেরা-
রৌদ্রহীন এই বিষন্নতার প্রাঙ্গনে।
এই লেখাটি পোস্ট করা হয়েছে
ছড়া-এ।
স্থায়ী লিংক বুকমার্ক করুন।
ভালো লেগেছে 🙂
ধন্যবাদ :love: