-কী খোঁজো রাত-দিন দুচোখে ক্লান্তিহীন?
-চারিদিকে কেবলই পতন
লণ্ডভণ্ড ছিন্ন ভাঙা স্বপন
খুঁজে দেখি পাই কিনা সবুজ ঘাস,
এক টুকরো সুনীল আকাশ।
-কেবলই পতন দেখো তুমি?
তোমার চোখ জুড়ে বিষাদ মরুভূমি
কী করে এড়িয়ে যাও উত্থানের গল্প,
অল্প স্বল্প পতনে কী এসে যায়?
-আসে যায়, যায় আসে
জলপ্রপাতের জলের মতো গড়িয়ে গড়িয়ে
পতিত হচ্ছে সব কিছু
এমন গাঢ়ো পতনের শব্দ শুনেও
কেমন করে তুমি এড়িয়ে যাও?
-মানুষ তো জল নয়
জলের মতোন গড়িয়ে যাবে
কিংবা আগুন নয়
দাবানল ছড়িয়ে যাবে;
ভয় কিসের অতো?
-মানুষ সব কিছু হয়ে উঠে
পৃথিবী ধারণ করে চোখে
যখন-তখন জলের মতোন আগুন
কিংবা নদীর মতোন আগ্নেয়গিরি
এই বৃষ্টি, এই মরুভূমি
এই শ্বাপদসংকুল, এই অভয়ারণ্য
পতনে মানুষ সব কিছু হয়ে উঠে
তাই ভয়।
🙂
ফাঁকিবাজি টাইপ কমেন্ট করবো; এটা ছাড়া কিছু মাথায় আসছে না…
”মানুষ সব কিছু হয়ে উঠে
পৃথিবী ধারণ করে চোখে
যখন-তখন জলের মতোন আগুন
কিংবা নদীর মতোন আগ্নেয়গিরি
এই বৃষ্টি, এই মরুভূমি
এই শ্বাপদসংকুল, এই অভয়ারণ্য
পতনে মানুষ সব কিছু হয়ে উঠে
তাই ভয়।”
-কি লিখছো এ’সব মেয়ে? …অনেক বড় হও (y) 😀
অনেক ধন্যবাদ, ভাইয়া 😀