অনুভূতি লিখন: সরব স্বর- ‘আমি একজন শিক্ষিত অজ্ঞ!’

 

Reflexivity

-‘আচ্ছা, উপরের ছবিটা দেখে কি মনে হয়- চিন্তা করে বলুন তো?’
‘এটাতো একটা সিজার বা কাঁচি।’
‘হুম, এটা একটা কাঁচি- তবে হাতলটা তুলনামূলক বড় মনে হচ্ছে!’
‘কাঁচির খুব ধারলো মনে হচ্ছে, ধাতব অংশটা চকচক করছে।’
-‘আপনাদের সবার উত্তর ঠিক আছে। কিন্তু এটা আসলে কাঁচি না, এটা একটা নেইল কাটার!’
আকাশে ছিলাম না চেয়ারে শান্ত হয়েই বক্তব্য শুনছিলাম, কিন্তু আর শান্ত (সহজাত মৃদু ঝিমুনি ফ্রি) থাকা হলো না। শিরদাঁড়া সোজা হয়ে এলো। এবং এভাবেই শুরু হলো ‘সরব স্বরের’ যাত্রা! ‘আমি একজন শিক্ষিত অজ্ঞ!’ এই শিরোনামে স্পিকার নাবিলা ইদ্রিস উপস্থিত সবাইকে মন্ত্রমুগ্ধ করে রাখলেন পরবর্তী ত্রিশ মিনিট!

 

কীভাবে একটা নেইল কাটারকে কাঁচি বললেও সেটা ভুল হয় না। ‘রিফ্লেক্সিভিটি’ সম্পর্কে ধারণা না থাকলে সেটা বলা সম্ভব নয়। এবং স্পিকার পুরোটা সময় জুড়ে এই ব্যাপারটার ব্যাবচ্ছেদ করেছেন উদাহারণ, যুক্তি এবং বাস্তব অভিজ্ঞতার চমৎকার মিশেলে।
রিফ্লেক্সিভিটি মানে- যেকোনো কিছু চিন্তা করার আগে কেন চিন্তা করছি সেটা সম্পর্কে সচেতন থাকা। যিনি কাঁচির মতো দেখতে নেইল কাটারটিকে ‘কাঁচি’ বলেছেন, তিনি তার পারিপার্শ্ব, অভিজ্ঞতার (আগে কখনো এমন নেইল কাটার দেখেন নি, তাই সেটাকে তার কাঁচি মনে হয়েছে।) আলোকেই কিন্তু বলেছেন সেটা ‘কাঁচি’! যিনি সেই কাঁচি আকৃতিবিশিষ্ট নেইল কাটার সম্পর্কে আগে থেকে জানেন, তিনি সেটা নেইল কাটার বলবেন। তাই দু’জন-ই সঠিক!

মনোমুগ্ধকর একটা হোটেলে থাকবেন- দেখছেন একটা বাচ্চা ছেলে ফ্লোর পরিষ্কার করছে। আপনি খুব নরম মনের একজন মানুষ। আপনার মনে হলো, ‘আমার ছেলে তো এমন কাজ করছে না? ও কেন করছে?’ আমি তো ওর বয়েসে থাকতে এমন কাজ করিনি; স্কুলে যেতাম- খেলাধুলো করতাম…’ দুঃখভারাক্রান্ত মনে আপনি গেলেন ছেলেটার কাছে, বললেন, ‘এই যে স্কুলে যাবার বয়েসে স্কুলে না গিয়ে তোমাকে এধরণের কাজ করতে হচ্ছে, তোমার খুব খারাপ লাগে তাই না?’
ছেলেটি বললো- ‘না, খারাপ লাগবো ক্যান? রাস্তা দিয়া হাঁটার সময় এই হোটেলটা দেখতাম, কি সুন্দর যে লাগতো! আমি তখন ইস্টিশনের হোটেলে কাজ করতাম। মনে হইতো, যদি এইখানে যদি কাম করতে পারতাম! ক্যামনে-ক্যামনে স্বপ্ন পূরণ হয়ে গেল; আমি এহন খুবই খুশি!’ উত্তর শুনে আপনার সপ্ত আসমান থেকে পড়ার জোগাড়!
আপনার এমন অবাক হওয়ার পেছনে যৌক্তিক কারণ নেই তা কিন্তু না, আপনার ভাবনা আপনার পারিপার্শ্বিকতা দ্বারা প্রভাবিত হয়। এটি বর্তায় সেই ছেলেটির বেলাতেও! আপনি চিন্তাই করতে পারেন নি, ‘স্কুলবয়েসী একটা ছেলের একটা হোটেলে কাজ করা স্বপ্ন হতে পারে।’ আপনি তখন হোটেল বয়ের জীবনের অন্য ঘটনা যদি জানেন তাহলে তার কারণ-প্রভাব(Cause/effect) নিয়ে আপনি আগে যেভাবে ভাবতেন সেই ধারা থেকে বেরিয়ে নতুন করে ভাববেন, চিন্তা করবেন। এমনটা না, ছেলের কাজ/ঘটনা গুলো সম্পর্কে আপনি অ্যাবসোলুট জাজমেন্ট করে ফেলবেন। কিন্তু আপনি প্রতিপক্ষের চিন্তার প্যাটার্ন রেকগনাইজ করতে পারছেন, যার ফলশ্রুতিতে চিন্তা করায় উদার দৃষ্টিভঙ্গির প্রয়োগ বেশি ঘটবে এবং আল্টিমেটলি জাজমেন্ট সেন্সে অমূল পরিবর্তন ঘটে যাবে! এবং রিফ্লেক্সিভিটি ওভাবেই কাজ করে – চিন্তার ক্ষেত্র বৃদ্ধি করে, ফ্যাক্টর বৃদ্ধি করে আপনার জাজমেন্টকে শানিত করা।

রিফ্লেক্সিভিটির প্রধানত ৩টি অংশ-

আত্মসচেতনতা (Self awareness): 
নিজেকে প্রশ্ন করার ব্যাপারে সচেতন থাকা। যেকোন একটা পরিস্থিতিতে রিঅ্যাক্ট করার সময় ভুল কিংবা সঠিক নিরূপণে আমরা ন্যায়পরায়ণ থাকতে পারি না! তখন অবচেতন মনেই চলে আসে ক্ষমতার অসমতার (Power Disparity) ব্যাপারটি। উদাহারণ হিসেবে বলা যেতে পারে, আপনি রিক্সাভ্রমণকরছেন, আপনি কথা বলতে ভালোবাসেন! আপনি নিজের মতো করে, রিকশাওয়ালাকে প্রশ্ন করছেন। কিন্তু অপরিচিত হলেও একই প্রশ্ন কি বাসে আপনার পাশের সিটে বসা ভদ্রলোকটিকে করতে পারবেন? ঠিক একই কারণে বাসকন্ডাক্টার তার বাসের পাশ দিয়ে চলে যাওয়া সিএনজিকে ‘পেলাসটিক’ বলে সম্বোধন করছেন আবার ট্রাকচালককে হাসিমুখে ‘ওস্তাদ’ বলে ডাকছেন। ‘পাওয়ার ডিসপ্যারিটি’র কারণ কি হতে পারে? পূর্বধারণা বা Preconception, আপনার সামাজিক অবস্থা রিকশাচালকের চেয়ে অনেক ভাল, প্রশ্ন করার সময়ই আপনার কাছে মনে হয়- আপনি যে প্রশ্নই রিক্সাচালককে করেন না কেন বেচারা রিক্সাচালক একরকম বাধ্য সবগুলো প্রশ্নের উত্তর দিতে, অবলীলায় জিজ্ঞেস করে বসলেন- ‘মামা, বললেন, আপনার বাচ্চা-কাচ্চা নাই, আপনার বয়স তো একবারে কম না; সমস্যাটা আসলে কার?’ এবং হাসিমুখে উত্তরের অপেক্ষায় রইলেন। রিকশাচালকও কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই হাসিমুখেই উত্তর দেন, কারণ তার মনে অবচেতনভাবেই কাজ করে সেই ‘পাওয়ার ডিসপ্যারিটি’! আপনি জীবনেও একই প্রশ্ন জিজ্ঞেস করবেন না বাসে আপনার কোন সহযাত্রীকে। একই কথা প্রযোজ্য, বাসকন্ডাক্টাররের আচরণে- ট্যাক্সি কিংবা প্রাইভেট-কার ছোট তাই সেটা সম্বোধনে ‘তাচ্ছিল্য’ ব্যাপারটা চলে এসেছে কিন্তু অপেক্ষাকৃত বড়যান- ট্রাকচালকের বেলাতে আচরণ পুরোই ভিন্ন। তারমানে ‘পাওয়ার ডিসপ্যারিটি’ আমাদের রেশনালি চিন্তা করার পথে অনেক বড় অন্তরায় এবং যা আমাদের নেগেটিভলি চিন্তা করাকে একরকম অভ্যাসে পরিণত করে তোলে। কোন বিষয়ে জাজমেন্টাল স্টেজে যাওয়ার আগে নিজকে প্রশ্ন করার ব্যাপারে সজাগ-সচেতন থাকালে ‘পাওয়ার ডিসপ্যারিটি’ নামক প্রিকনসেপশান থেকে বের হওয়া যায়।  

 

দ্বিতীয়ত, নিজেকে বারবার প্রশ্ন করা (Continuous questioning): 
নিজেকে বারবার প্রশ্ন করা; শুধু এমন প্রশ্ন না যা সচরাচর, সাধারণত আমরা চিন্তা করি। বরং ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে প্রশ্ন করা, বিভিন্ন ধরণের প্রশ্ন করা।

 

তৃতীয়ত, ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে নিজেকে বারবার করা প্রশ্নগুলোর অনেক উত্তর খোঁজা (Multiple answering):

এই পয়েন্টগুলো ফোকাসে রেখে চিন্তা করলে এমন না যে, ঘটনাটি পরিপূর্ণ সঠিক না ভুল (Absolute Right or Wrong) সেটা সম্পর্কে নিশ্চিত ধারণা পেয়ে যাবেন কিন্তু তার চাইতে বড় কিছু হয়তো, তার ‘চেইন অব ইভেন্ট’ উপলব্ধি করতে সহয়তা করবে- এবং সেটাই হয়তো জাজমেন্টের অমূল পরিবর্তন এনে দেবে। উদাহারণ হিসেবে একজন খুনি যেকারণেই খুন করে থাকুক না কেন সেটাকে ‘সঠিক’ বলা যাবে না কিন্তু কেন খুন করেছে? সেটার পেছনে কারণ-টা কি? (এমনি-এমনি কেউ কাউকে খুন নিশ্চয়ই করে না!) অথবা যে কারণ অথবা প্রয়োজনে খুনটা সে করেছে, খুন না করে কি সেই প্রয়োজনটা মেটানো যেতো না? খুনি যে পরিবেশে বড় হয়েছে সেটা কেমন? এরকম আরো বহু প্রশ্ন আর প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা হয়তো খুনিকে শুধু ‘মানুষ হত্যাকারী’ হিসেবে চিন্তা করায় সীমাবদ্ধ না রেখে তার পাশাপাশি তাকে ‘মানুষ’ হিসেবে চিন্তা করাতে সহায়তা করবে, এবং সেটাই ভীষণ  জরুরী।

 

স্পিকার- নাবিলা ইদ্রিস রিফ্লেক্সিভিটির আলোকে কিছু ডিসকাশন পয়েন্ট উল্লেখ করেন; অনুষ্ঠানের এই পর্যায়ে উপস্থিত দর্শক-শ্রোতা বক্তার সাথে মেতে উঠেন তুমুল তর্ক-বিতর্কে। বিভিন্ন আকর্ষনীয় ইস্যু- যেমন রানা প্লাজা ট্রাজেডি, গত বছরের ‘সবচেয়ে বড় জাতীয় পতাকা তৈরির রেকর্ড’ ইত্যাদি। সেই প্রানবন্ত আলোচনায় ব্যবহারিক পদ্ধতিতে রিফ্লেক্সিভিটির অভিজ্ঞতা পান সকলে। তারা বুঝতে পারেন, একই ঘটনার উপসংহার সব সময় এক নয়। কোন পরিস্থিতিকে একজন ব্যক্তি যেভাবে সংজ্ঞায়িত করেন, সেটা তার কাছে সেভাবেই সত্য হিসেবে ধরা দেয়।

 

ত্রিশ মিনিটের দারুণ একটা সেশন শেষে এলো ১৫ মিনিটের রিফ্রেশমেন্ট পর্ব। জলযোগে আপ্যায়নের প্রচেষ্টা অবশ্যই প্রশংসার দাবী রাখে- যদিও জলের সাথে যোগাযোগ তেমন ঘটেনি (যদিও পরে শুনেছি পানি আশেপাশেই ছিল, আমি-ই খেয়াল করি নি) তবে ট্যানিনের অগাত উৎস- চা পেয়ে জলের কথা আর বিশেষ মনে পড়ে নি। মাগরিবের আযানের পরের  পিরিয়ডটা ছিল ওপেন ডিসকাশন বা মুক্ত আলোচনার। সবাই গোল হয়ে বসে অতিথিকে প্রশ্ন করা, নিজেদের চিন্তা শেয়ার করা ইত্যাদি। এবং আমার কাছে, এই পর্বটা গুরুত্বের দিক দিয়ে সেই ত্রিশ মিনিট সেশানের মতোই রোমাঞ্চকর লেগেছে; এখন প্রশ্ন হতে পারে- ‘গোল হইয়া বইসা গল্প-গুজব করছো; এইখানে রোমাঞ্চকর বা বিশেষ বোধ করার কি আছে?’ উত্তর হলো- আছে। কিন্তু সেটা ঐ গোল হয়ে বসিয়েদের একজন হয়ে ওখানে না বসা আগপর্যন্ত বোঝা সম্ভব নয়। এর বিশেষত্ব- এখানে উপস্থিত অংশগ্রহণকারীদের প্রায় সবাই কথা বলেছে! কেউ কেউ হয়তো কথা বলেনি (মুখচোরা হওয়া দোষের কিছু না! ) কিন্তু চিন্তার একটা স্রোত যে সবার মধ্যে বয়ে গেছে, তা নিঃসন্দেহে বলা যায়। উত্তর দেয়ার ব্যাপারটা কেবল স্পীকারের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকেনি- একজন পার্টিসিপেন্ট প্রশ্ন করছেন, অন্য দু’জন সেই প্রেক্ষিতে নিজেদের মতামত দিয়েছে! দেড়-ঘণ্টার-ও বেশি সময় কিভাবে পার হয়ে গেল- কেউ টের পায় নি। সবাই কথায় সরব না হলেও চিন্তায় সরব ছিল সবাই!

 

যদিও আমাকে রিভিউ লিখতে বলা হয়েছিল কিন্তু আমি বোধয় সেই পরিসরে থাকতে পারি নি। নাবিলা আপু’র চিন্তা, চিন্তাগুলো শোনার পর নিজের উপলব্ধি নিজের মতো করে বলে গিয়েছি। অনেক কিছুই লিখা হয় নি, আমার দোষ কি- কত মনে থাকবে, বলুন? সেক্ষেত্রে অন্যরকম গ্রুপ ত্রিশমিনিটের পুরো সেশনটা ভিডিও করেছে, সেটায় চোখ রাখা যেতে পারে।

আমি আগেই বলেছি আমি পরিসর ধরে রাখতে পারি নি। ইনফরমাল হলেও বলতে হবে- রিদওয়ান হোসেন অক্ষর, রাইয়ান ভাইয়া, হেলাল ভাইয়া, সামিরা আপু, তুসিন সরব পরিবারের পক্ষ থেকে বিশাল একটা থ্যাংকস পায় (পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের পক্ষ থেকে)! যদিও স্টারে তিনবেলা আহার করালেও, সেটার সমতুল্য হবে না!

তিন বছরান্তে দাঁড়িয়ে সরব আজও শক্তভাবে তার আত্মায় ধারণ করে- ‘কথা শুনুক, কথা বলুক, চিন্তায় সরব থাকুক সবাই।’ তারই একটা প্রয়াশ- সরব স্বর। এবং এই শুরুর ইতিতে বাড়ি ফেরার সময় সবারই হয়তো মনে হয়েছে, শিক্ষিত হয়েও আমাদের অজ্ঞতাটা আসলে কোথায় এবং কীভাবে তা দূর করা যেতে পারে।  

অনিমেষ ধ্রুব সম্পর্কে

"You've gotta dance like there's nobody watching, Love like you'll never be hurt, Sing like there's nobody listening, And live like it's heaven on.'' অসম্ভব পছন্দ উইলিয়াম পার্কারের এই কথাগুলো! নিজের মত করেই নিজের পৃথিবীটা কল্পনা করে নিতে ভাল লাগে। ঔদাসিন্য,অলসতা শব্দ দুটি আমার সাথে বনে যায়। গভীর মনোযোগ কিংবা অসম্ভব সিরিয়াস মুড আমার কখনোই আসে না। একা অচেনা রাস্তায় অকারণে হাঁটতে ভালো লাগে, মানুষ দেখতে ভালো লাগে, ভাল লাগে কবিতা লিখতে...তবে স্বপ্ন দেখি, স্বপ্ন দেখি আমার চারপাশে থাকা মানুষগুলোর জন্য কিছু একটা করার, দেশকে কিছু একটা দেয়ার। পারব কি-না জানি না, তবুও স্বপ্ন বুনে চলেছি নিরন্তর... http://www.facebook.com/kamrul.h.hridoy.3
এই লেখাটি পোস্ট করা হয়েছে ইতিবাচক, উদ্যোগ, চিন্তাভাবনা-এ এবং ট্যাগ হয়েছে , , , স্থায়ী লিংক বুকমার্ক করুন।

9 Responses to অনুভূতি লিখন: সরব স্বর- ‘আমি একজন শিক্ষিত অজ্ঞ!’

  1. ভাইয়া, এভাবে সাজিয়ে লেখার জন্যে ধন্যবাদ ভাইয়া :clappinghands:
    আর ভুলবোই না কথাগুলো 😀

  2. সামিরা বলেছেনঃ

    কী দারুণ সামারি! প্রথম সরব স্বর মিস করার দুঃখ কিছুটা হলেও কমলো। 😀

    • অনিকেত প্রান্তর বলেছেনঃ

      ভিডিও-তো আছেই, ইনশাল্লাহ শতকরা নব্বই পার্সেন্ট-ই কমে যাবে ভা’পা! 😀

      আপনার সব কিছুই মাফ কারণ আপনি জিআরই-তে মাশাল্লাহ :love: ; গর্ব করে বলা যায়, ‘শোন, গুরুত্বপূর্ণ কথা! আমাদের এক আপু জিআরই তে দারুণ ভালো করেছেন; শোন, তার চাইতে গুরুত্বপূর্ণ, উনি একজন নামকরা অনুবাদিকা (ব্লগার!) ব্লগার মানেই ফক্কিকার- এইটা ভাবিস না।’ :fire: 😛
      কংগ্রেচুলেশান আপু 😀

  3. তুসিন বলেছেনঃ

    প্রথম সরব স্বরের জয়েন করতে না পারার আসফোস কিছুটা হলেও কমলো। খুব চিন্তা, সময় দিয়ে লিখা মনে হচ্ছে। সুন্দর রিভিউ। 🙂 :happy:

  4. অনিকেত প্রান্তর বলেছেনঃ

    ধন্যবাদ…ধন্যবাদ…ধন্নবাদ 😛

    উই মিস ইউ তুসিন! ইনশাল্লাহ ২৬ তারিখে দেখা হচ্ছে! 😀

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।