কুড়িয়ে পাওয়া কাব্যগুলো
ছড়িয়ে পড়লো দ্রোহে,
মিশ খেলোনা রক্ত-ঘামে_
থাকলো ভেসে মোহে।
ঘৃণার পারদ নিম্নচাপে
অবিশ্বাসের ঝড়,
সুখযন্ত্রের দম্ভে দাপটে-
লম্পট, বর্বর।
তাল মিলিয়ে কালের চাকা
চলে দারুন তেজে
স্বপ্নোত্তর কবিদের দল
প্রশ্নোত্তর খোঁজে।
নাও ভাসালো দ্রোহের জলে
পুড়লো দাহকালে,,
মন্দ ভালোর নো ম্যানস ল্যান্ডে-
মরলো সদলবলে।
দ্রোহের সাগর শুকিয়ে গেলে_
সৃষ্টি হলো পথ।
রইলো পড়ে কাব্য এবং-
ব্যার্থ মনোরথ!
রুহশান আহমেদ সম্পর্কে
ছোটবেলা থেকেই টুকটাক লিখতাম, পত্রিকায় পাঠাতাম। ছাপা হতোনা, ভাবতাম দেশে এত লেখক কেন! তারা না থাকলে হয়তো আমার লেখা ছাপাত।
যেদিন ব্লগের সাথে প্রথম পরিচয় হয়, আমি যেন আকাশের চাঁদ না, আস্ত একটা গ্যালাক্সী পেয়ে গেলাম। সেই গ্যালাক্সীতেই অবিরত বিচরন, বিট বাইটের প্রহেলিকায় একটু একটু অস্তিত্ব রেখে যাওয়া...
পাথর কুঁচি, পাতা বাহার, রঙ্গনে-
ভীড় জমালো শৈশবেরা-
রৌদ্রহীন এই বিষন্নতার প্রাঙ্গনে।
এই লেখাটি পোস্ট করা হয়েছে
কবিতা,
সাহিত্য-এ।
স্থায়ী লিংক বুকমার্ক করুন।
ভালো লাগলো 🙂
ধন্যবাদ।
খোঁজে*
আবারো ধন্যবাদ।
বেশ লাগলো… 🙂
ধন্যবাদ আপু।
বাহহ… ভালো লেগেছে।
অনেক ধন্যবাদ আপু।