প্রতিদিন

ঘুরছি ফিরছি ঘুম দিচ্ছি দারুন
মিথাইলেশন হচ্ছে নানাবিধ জিনে,
বাঁচা মরা ভাবনা- মোটে ভালো কাজ না
মিউটাজেনের ডোজ- রোজ খাই কিনে।

পৃথিবী ও বিবেকের ছোট হওয়া চলছে-
তারগুলো ভূমিচাপা, লোপ পায় খাম্বা।
Moore আর Murphy’র সূত্রতে কার কি?
সভ্যের য ফলা-ই আরো হয় লম্বা।

মাঝে মাঝে নিউরনে পাগলাটে স্পার্কিং,
মাইলিনেশন ভূলে যায় ঘুম ও খাট কে।
সুখের লোভের মোহে মন্ত্র-পঠন,
পৌনঃপুনিকভাবে ডাকা ‘এক আট’কে।

মুক্ত-শক্তি সমীকরণে তো লেখা, তবু-
থেমে যাওয়া রসায়ন তাকে পায়না।
স্থান কালের তটে আজো বাস্তব-
মায়াভরা ছেলেবেলা ধরা দেয়না ।

রুহশান আহমেদ সম্পর্কে

ছোটবেলা থেকেই টুকটাক লিখতাম, পত্রিকায় পাঠাতাম। ছাপা হতোনা, ভাবতাম দেশে এত লেখক কেন! তারা না থাকলে হয়তো আমার লেখা ছাপাত। যেদিন ব্লগের সাথে প্রথম পরিচয় হয়, আমি যেন আকাশের চাঁদ না, আস্ত একটা গ্যালাক্সী পেয়ে গেলাম। সেই গ্যালাক্সীতেই অবিরত বিচরন, বিট বাইটের প্রহেলিকায় একটু একটু অস্তিত্ব রেখে যাওয়া... পাথর কুঁচি, পাতা বাহার, রঙ্গনে- ভীড় জমালো শৈশবেরা-  রৌদ্রহীন এই বিষন্নতার প্রাঙ্গনে।
এই লেখাটি পোস্ট করা হয়েছে হাবিজাবি-এ। স্থায়ী লিংক বুকমার্ক করুন।

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।