ফারজানার প্রতিবাদ, দমনের অপচেষ্টা এবং কিছু লুকিয়ে থাকা সত্য

মনের ভেতর চাপা এক ক্রোধ নিয়ে যখন হাতে কলম তুলে নিয়েছি তখন বেশ অনেক অ-নে-ক বার এই ইস্যুটি ((https://www.facebook.com/note.php?note_id=10150465687510996)) নিয়ে লেখা হয়ে গেছে এবং সেগুলো পড়েও ফেলা হয়েছে। লেবু কচলালে তার তিক্ততাই শুধু বাড়ে- এই ভেবে নিয়ে মাথা থেকে সব ঝেড়ে ফেলতে যাচ্ছিলাম। কিন্তু ঠিক তখন আমার এক বন্ধু আমায় জানালো যে ঘটনা ইতিমধ্যে অন্যদিকে মোড় নিয়েছে। একপক্ষ বিচার বাদ দিয়ে এখন অনেকেই নতুন মজা আস্বাদনে ব্যস্ত! মজার নাম, ফারজানা ইয়াসমিন নিপার চারিত্রিক শুদ্ধতা। সেই ফারজানা যিনি ইতিমধ্যেই প্রথম আলোতে ‘কন্যা সাহসিকা’ ((http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-11-13/news/200546)) ট্যাগে ভূষিত হয়েছেন বিয়ের দিন (১১.১১.১১) তার যৌতুকলোভী স্বামী হিরনকে ((http://khomenee.rajnoitik.com/2011/11/%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%AD%E0%A6%AC-%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BF-%E0%A6%AF%E0%A7%8C%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A6%AC/)) তালাক দিয়ে। সবার সুবিধার্থে ফারজানা আর হিরনের ভিন্ন ভিন্ন বক্তব্য অনুসারে অল্প কথায় চলুন ঘুরে আসি সেইদিনের ঘটনাপ্রবাহ থেকে।

ফারজানার বক্তব্যঃ ((http://www.mediafire.com/?zf64r9z37z1u1qz))

ফারজানার বিয়ের কথাবার্তা শুরু হয় বিয়ের মাসখানেক আগে থেকে। কথা পাকা হবার ২১ দিনের মাথায় বিয়ের পিঁড়িতে বসেন তিনি। সকালবেলা স্থানীয় মসজিদে ফারজানার পক্ষ থেকে বিয়েতে সম্মতি দান করেন তার পিতা। বিয়ে অনুষ্ঠিত হবার পর ফারজানা পারলার থেকে সেজে বাড়িতে এসে বরপক্ষের সাথে করে নিয়ে আসা লাগেজ থেকে গহনা বের করে পরেন এবং তারপর দুপুরের খাওয়া শেষ করে উঠানের মাঝখানে তৈরি করা বিয়ের মঞ্চে স্বামীর পাশে গিয়ে বসেন। কনের মতে, গ্রামের বিয়ে বলে বিয়েতে ছবি তোলা হলেও ভিডিও করা হয় নি। কিছুক্ষণ পরে হট্টগোলের শব্দ কানে এলে তিনি বুঝতে পারেন যে বরপক্ষ যৌতুক দাবী করছে যা বিয়ের আগ পর্যন্তও তারা করে নি। এইসময় বরপক্ষ বিভিন্নভাবে কনেপক্ষকে অপমান করতে থাকে। এক পর্যায়ে হিরনের ফুপু মঞ্চের সামনে এসে ফারজানাকে হুমকি দেয় যে যৌতুক না দিলে তারা পাঁচ বছরেও বউ তুলে নিয়ে যাবেন না। এইসময় বরও এই কথায় সম্মতি দিয়ে ফারজানার কানে কানেহুমকি দিলে ফারজানা উঠে ঘরে চলে যান এবং বিয়ের সাজসজ্জা খুলে বরপক্ষের দেয়া সমস্ত গহনা ফেরত দেন। সাথে সাথেই তিনি সিদ্ধান্ত নেন, যৌতুকলোভী এই পরিবারে তিনি আর কখনোই যাবেন না।

হিরনের বক্তব্যঃ ((http://www.somewhereinblog.net/blog/scouttahmid/29483748))

হিরনের মতামত থেকে জানা যায় যে তিনি বা তার পরিবার কেউই কনেপক্ষের কাছে যৌতুক চান নি। প্রথম আলোতে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে তিনি জানান, তিনি প্রথম আলো বরিশাল বন্ধুসভার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, ২০০৩ সালে শ্রেষ্ঠ রোভার স্কাউট হিসেবে প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক স্বর্ণপদক প্রাপ্ত, কলাপাড়া ছাত্রকল্যাণ সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এবং বিভিন্ন সামাজির আন্দোলন ও কর্মকান্ডের সাথে যুক্ত প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব। সুতরাং তার পক্ষ থেকে যৌতুক দাবী করার প্রশ্নই আসে না। হিরনের ভাষ্যমতে, ঘটনার দিন কনের দুলাভাই সামান্য নেইল পলিশ রিমুভার নিয়ে চিৎকার শুরু করেন এবং তা গিয়ে শেষ হয়, কনেকে দেয়া লাগেজ পুরনো ও গহনা ইমিটেশনের দাবী করার মধ্য দিয়ে। ঘটনার সময় কনে পরপর চার বার মোবাইল ফোনকল রিসিভ করেন যা বরপক্ষ ভিডিও ফুটেজে ধারণ করে রেখেছে বলে জানানো হয়। এক পর্যায়ে কনের দুলাভাই বরপক্ষকে বিভিন্নভাবে ভয় দেখানোর চেষ্টা করলে হিরন ফারজানার কানে কানে তার দুলাভাইকে থামতে বলার অনুরোধ করেন এবং ঠিক তার পরেই ফারজানা মঞ্চ ছেড়ে উঠে চলে যান এবং স্বামীর সাথে যেতে অস্বীকৃতি জানান।

পরবর্তী ঘটনাঃ

বিয়ে ভেঙে যাবার পরপরই হিরন ফেসবুকে ফারজানার ছবি ও মোবাইল ফোন নম্বর শেয়ার করেন ((http://www.somewhereinblog.net/blog/zulf23/29483510))। সেখানে  নীলা রহমান নামের এক নারী কমেন্ট করে জানান যে ফারজানার সাথে তার দুলাভাইয়ের অবৈধ সম্পর্ক রয়েছে। পটুয়াখালি ওয়েবের সংবাদে ((1. http://www.patuakhaliweb.com/kalapara/kalapara-news/life-style/3094-2011-11-16-12-04-33.html)) প্রশ্ন তোলা হয় কনের দুলাভাইয়ের পরিচয় নিয়ে যেখানে তিনি ঘটনার সাথে সম্পৃক্ত থাকলেও কোন গণমাধ্যমে তার পরিচয় প্রকাশিত হয় নি। একটি জাতীয় টিভির সাংবাদিক ‘ক’ তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে পটুয়াখালি ওয়েবে প্রকাশিত সংবাদের ছবি শেয়ার করেন ((https://www.facebook.com/photo.php?fbid=2689713160416&set=a.1888838099040.114879.1184083781&type=1&theater)) ও সংবাদে প্রকাশিত হিরনের পক্ষের বক্তব্য কোট করে কমেন্ট দেন। ফারজানার বক্তব্য সবার জানা কিন্তু হিরনের বক্তব্য অপ্রকাশিত রয়েছে বলেই তিনি স্থানীয় পত্রিকার খবর শেয়ার করেছেন বলে মন্তব্য করেন। একজন নারীর রেপুটেশন যেখানে প্রশ্নবিদ্ধ সেই সংবাদ শেয়ার করা নিয়ে একজন সাংবাদিকের এমন আচরণকে অসমর্থন করেন অনেকে। উপরন্তু ‘খ’ নামের একজন নারী হিরনের স্থানীয় প্রভাবশালী অবস্থার কথা প্রকাশ করে ঐ সংবাদের সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন।

প্রভাবশালী হিরন সম্পর্কে 'খ' নামক নারীর উক্তি

মনের ভেতরে জমে থাকা প্রশ্নঃ

১. বিয়ে ভেঙে যাবার পর হিরন ফেসবুকের মত নেটওয়ার্কিং সাইটে কেন তার ছবি ও ব্যক্তিগত ফোন নম্বর ছড়িয়ে বেড়াতে শুরু করেন?

(এই ব্যাপারে তার বক্তব্য ছিল যে তিনি নাকি ঐদিন কাজে ব্যস্ত থাকায় তার এক বন্ধুকে বলেছিলেন তার ফেসবুক একটু দেখে রাখতে! যেন ফেসবুক হল একটা সম্পত্তি যেখানে কিছুক্ষণ অনুপস্থিত থাকলেই তা দখল হয়ে যাবার ভয় রয়েছে! আর বন্ধুবরটিও এতই সুযোগ্য যে ফেসবুক দেখে রাখার সুযোগে সম্পর্ক অনুযায়ী তার ভাবী ফারজানার ব্যক্তিগত ছবি ও ফোন নম্বর দিয়ে তাকে হয়রানি করা শুরু করেন!)

২. কারও সাথে ফারজানার অ্যাফেয়ার থাকলে আর সেই পছন্দের মানুষটির সাথে ঘর করবেন বলে সংকল্প করলে হিরনের সাথে বিয়ে হয়ে যাবার পরে কেন সেটা প্রকাশ করতে যাবেন তিনি? কোন মেয়েই কি ভালবাসার মানুষটিকে ছেড়ে অন্য কারো সাথে বিয়ে হয়ে যাবার পরে বিয়ে ভেঙে দিয়ে আবার তার কাছে ফিরে আসবার পরিকল্পনা হাতে নেয়? এটা একটু বেশিই নাটকীয়তা নয় কি?

৩. বিয়ে ঠিক হবার ২১ দিনের ভেতরে খোঁজ নিয়েও যখন হিরন জানতে পারলেন না তার হবু বধুর প্রেমের কথা, তখন বিয়ে ভেঙে যাবার ঠিক পরপরই কেন তার টনক নড়ল?

৪. যে মেয়েটি ইতিমধ্যে বিয়ে করতে সম্মতি জানিয়েছে এবং তা করেওছে সেই মেয়েটি হঠাৎ করেই কেন তার জীবনে নিজে যেচে সর্বনাশ ডেকে আনতে যাবেন? বিশেষ করে যখন সেটা বাংলাদেশের মত একটা দেশে, একটা সামাজিক পরিমন্ডলে ঘেরা পরিবেশে?

৫. ধরে নেয়া যাক, মেয়েটির অভিযোগ মিথ্যা এবং হিরনের দেয়া বক্তব্য সত্যি। তার মানে দাঁড়ায়, মেয়েটি কোন না কোনভাবে বেনিফিটেড হবার জন্য হিরনের সাথে বিয়ের পরপরই বিয়ে ভেঙে দেন। কিন্তু হিরন এবং ফারজানা দুজনেই স্বীকার করেছেন যে বিয়ে ভেঙে যাবার পর বরপক্ষের দেয়া সমস্ত উপহার কনেপক্ষ থেকে হিসেব বুঝিয়ে তাদের হাতে ফিরিয়ে দেয়া হয়। প্রশ্ন হল, তবে কেন শুধু শুধুই একটি মেয়ে এক মাস ধরে স্বপ্ন দেখার পর সেই স্বপ্ন পূরণ হওয়া মাত্রই তাসের ঘরের মত ভেঙে ফেলবেন?

৬. একটি প্রতিষ্ঠিত টেলিভিশন চ্যানেলের সাংবাদিক কেন এক পক্ষের হয়ে একটি সংবাদ প্রচার করলেন? হিরনের বক্তব্য প্রকাশিত হয় নি কথাটি তো সত্যি নয়। কারণ এবিসি রেডিওতে ইতিমধ্যেই তার বক্তব্য প্রকাশিত হয়েছে। একজন দায়িত্বশীল সাংবাদিক হিসেবে দুই পক্ষের বক্তব্যই তুলে ধরা  তার উচিত ছিল না কি? তাছাড়া এই আচরণের প্রতিবাদ জানালে তিনি দুজন নারীকে ‘নারী মৌলবাদী ও পেটিকোট পরা হায়েনা’র সাথে তুলনা করেন।

নারী ও নারীবাদ সম্পর্কে প্রতিষ্ঠিত সাংবাদিক 'ক' এর মন্তব্য

একজন প্রতিষ্ঠিত সাংবাদিকের কাছ থেকে এইরকম ভাষাগত নোংরা বাকযুদ্ধ সাধারণকে আহত এবং সাংবাদিকতা সম্পর্কে তাদের ধারণাকে পরিবর্তিত ও প্রশ্নবিদ্ধ করে তোলে না কি?

আমি কোন উপসংহারে যেতে চাই না। সেই দায়িত্ব পাঠকের হাতেই ছেড়ে দিলাম। শুধু একজন নারী হিসেবে আরেকজন নারীর এই অপমানকে ধিক্কার জানাই। সাহসিকতার প্রশংসার ভিড়ে একজন নারীর জীবন যেন পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে না যায়- এইটুকুই কেবল আমার প্রার্থনা।

বি.দ্র.

কোন মানুষকে সরাসরি আঘাত করা আমার উদ্দেশ্য নয়। তাই প্রাইভেসি রক্ষা করে শুধুমাত্র কালার কোড এবং অক্ষর দিয়ে সাংকেতিকভাবে এখানে উল্লেখিত ব্যক্তিদের পরিচয় প্রকাশ করা হল। ফারজানার সাহসিকতা ও প্রকৃত ঘটনার বিচার চাইতে গিয়ে যেন আমরা একজন নারীর ভবিষ্যতকে অন্ধকারের দিকে ঠেলে না দিই- এই সারমর্মটুকু ছড়িয়ে দেবার জন্যই শুধু ছদ্মনামের মাধ্যমে যাবতীয় তথ্য সবার সামনে তুলে ধরা হল।

ফিনিক্স সম্পর্কে

"প্রিয় পতাকার লাগি // জটায়ুর মত রক্ত ঝরাতে // আমিও প্রহর জাগি..." https://www.facebook.com/phoenix.chhanda
এই লেখাটি পোস্ট করা হয়েছে সচেতনতা-এ এবং ট্যাগ হয়েছে , , , স্থায়ী লিংক বুকমার্ক করুন।

16 Responses to ফারজানার প্রতিবাদ, দমনের অপচেষ্টা এবং কিছু লুকিয়ে থাকা সত্য

  1. বোহেমিয়ান বলেছেনঃ

    এই লেখার জন্য বিশেষ বিশেষ ধন্যবাদ।

    ক্যাচাল করে যারা তারা অবশ্যই পরিত্যাজ্য।

  2. প্রজ্ঞা বলেছেনঃ

    “সাহসিকতার প্রশংসার ভিড়ে একজন নারীর জীবন যেন পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে না যায়- এইটুকুই কেবল আমার প্রার্থনা।”

    একই প্রার্থনাই করি আপু!
    এরকম একটা পোস্টের বেশ দরকার ছিল!

  3. স্বপ্ন বিলাস বলেছেনঃ

    এমন একটা পোস্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ। :clappinghands:

    ইচ্ছে করে এমন অমানুষদের সমাজ থেকে তাড়িয়ে বেড়াই…… :dhisya:

    • ফিনিক্স বলেছেনঃ

      একটা সমস্যার সমাধান করতে গিয়ে বেশিরভাগ সময়েই আমরা আমাদের মূল লক্ষ্য থেকে সরে যাই। সেটা যেন না হয়, এইটুকু মনে রাখলেই আমার লেখাটা সার্থক হবে।

  4. বাবুনি সুপ্তি বলেছেনঃ

    আমি প্রথম নিউজ টা পড়ে এতাই ভয় পাচ্ছিলাম কখন না জানি সবাই মেয়েটার পেছনে লাগে! তাই হল!

  5. সাদামাটা বলেছেনঃ

    ঘাপলা না থাকলে সামনে কোন ব্রিফিং না দিয়ে নেটে মেয়েটার নামে কুৎসা ছড়াবে কেন…

    তবে এইসব ঘটনায় আমার কেন যেন সবচেয়ে আতঙ্ক হয় মিডিয়ার অবস্থান দেখলে। পেপার আর টিভির খবরে এখন আর আস্থা পাই না, বিকল্প মিডিয়াই যা ভরসা 🙁

  6. অবন্তিকা বলেছেনঃ

    🙁

  7. নিশম বলেছেনঃ

    এটা কোনো সাধারণ লেখা না। একটা পার্ফেক্ট অনলাইন সাংবাদিকতা বলা যায় ! দূর্দান্ত ফিনিক্স পাখি !!!! আর, সাহসীকন্যা ফারজানার কাছে এইসব মরা-ধরা শকুনেরা বেল পাবেনা ! ফারজানার জন্য ভালোবাসা আর শ্রদ্ধার ঘাটতি পরবেনা এ দেশে ইনশাল্লাহ !!!

    • ফিনিক্স বলেছেনঃ

      হুমম, বিনা বেতনের সাংবাদিক। মাঝে মাঝে এইরকম ইস্যু দেখলে মাথা ঠান্ডা থাকে না। ইচ্ছা করে গুল্লি মেরে সব উড়ায়ে দিই। :dhisya:

      “সাহসীকন্যা ফারজানার কাছে এইসব মরা-ধরা শকুনেরা বেল পাবেনা ! ফারজানার জন্য ভালোবাসা আর শ্রদ্ধার ঘাটতি পরবেনা এ দেশে ইনশাল্লাহ !!!” >> একই প্রার্থনা আমারও। ইনশাআল্লাহ।

  8. md nazrul islam shikder বলেছেনঃ

    by by by t :fire:than kyouhttp://shorob.com/wp-includes/images/smiliesপ্রকাশিত লেখা/মন্তব্য/ছবি/কার্টুন বা অন্য যেকোন বিষয়বস্তুর কপিরাইট সংশ্লিষ্ট লেখক সংরক্ষণ করেন এবং লেখকের অনুমতি ছাড়া লেখা/মন্তব্য/কার্টুন/অন্যান্য প্রকাশিত বিষয়বস্তু আংশিক বা পূর্ণভাবে কোন মিডিয়ায় পুন:প্রকাশ করা যাবে না।

    সরবে প্রকাশিত সকল লেখা এবং মন্তব্যের দায় যথাক্রমে সংশ্লিষ্ট লেখকের এবং স্ব স্ব মন্তব্যপ্রদানকারীর। সরব কর্তৃপক্ষ প্রকাশিত লেখা বা মন্তব্যের জন্য কোনভাবেই দায়ী থাকবে না।
    /icon_fire.gif

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।