নাহ নতুন কোন গল্প না। সেই প্রাচিন কি জানি একখান প্রবাদ ছিল না, “ডায়নোসর রা চলে যায়, তেলাপোকা রয়ে যায়”- সেই তেলাপোকার কথাই বলছি…
একটু পার্থক্য অবশ্য আছে, এরা সুশীল তেলাপোকা। কেমন বলেন তো দেখি?? কিছু মাথায় আসে? আচ্ছা, বেশি কষ্ট করে কাজ নাই, আমিই বলি। এরা হইল সেই প্রজাতি, যারা দুনিয়ায় কিছু অঘটন ঘটলে চুপচাপ বসে দেখে “আমার উপর কোন মুসিবত আসবে না তো?” এরপর ধরেন দুই একজনের হুংকার শুনে, “এইসব আমরা মানি না!” তখন তাদের হুশ হয়, “উফফ! আমি কি করছি! আমি তো সুশীল সমাজেরই অংশ। আমারো প্রতিবাদ করা উচিত! নাইলে মানুষ কি মনে করবে!!” এইবার শুনবেন সেই তেলাপোকার হুংকার! শুনে কিন্তু বুঝার উপায়ই নাই, এইটা বাঘ না তেলাপোকা!
বলেন তো এইসব তেলাপোকা কেম্নে খুজে পাওয়া যায়? এরা কিন্তু বিলুপ্ত প্রজাতি না ভাই, চোখ মেলে দেখেন, অচিরেই পাবেন!
আমি কেম্নে পাইলাম জানেন? ভিকারুন্নিসার ঘটনা তো অজানা নাই কারোই। গত একমাসে তেলাপোকা গিরগিটি থেকে শুরু করে বাঘ, সিংহ কিছুই দেখা বাকি নাই এই ঘটনার কল্যানে!
দেখলাম, প্রথমে এরা চেয়ে চেয়ে দেখল।চতুর্দিকে তোলপাড় শুরু হইলে এদের সুপ্ত বিবেক জাগ্রত হৈল!
——–তেলাপোকার আত্মকথন———-
“হ্যা! এইরকম একটা অন্যায়! কিভাবে!! আমরা কোন ভাবেই বরদাস্ত করব না!!” শুরু হইল ফেইসবুকে স্ট্যাটাস আর কমেন্ট এর বর্ষন! দুনিয়ার সবাই দেখল আমরা কতবড় সুশীল!! অমা, এর মধ্যে আবার কি খবর শুনি? অই মেয়ে নাকি স্কার্ট টপস পড়ে কোচিং এ গেসিল! কি সর্বনাশ! তাইলে তো এইসব হবেই! হবেনা! কি আজব! শিক্ষক তো কি হইসে? সে কি মানুষ না? সে তো উত্তেজিত হবেই! এত উত্তেজিত হবে যে সমস্ত স্কার্ট টপস পড়া মেয়েদের ধরে ধরে… … এবং হ্যা এই দোষে তার ভিডিও ও বানাইতে হবে, এইটা ত “মানুষের” নৈতিক অধিকার! after all মেয়েটা স্কার্ট টপস পড়ে ছিল!
নাহ! এইসব ছাগলের পাল আবার কি বলে? স্কার্ট টপস পড়লেই কি আর অঘটনের দোষ পুরা মেয়ের উপর দেয়া যায় নাকি, ওই লোকের কি কোন দোষ নাই??তা তো ঠিক, তাও তো ঠিক! আচ্ছা, এখন সবাই যা বলে, তাই বলি, পরের টা পরে দেখা যাবে না হয়….
এইত আমি আবার ফেইসবুকে স্ট্যাটাস দিলাম, “এই তোমরা কি বল এইসব আবোল তাবোল! ড্রেসেরই কি সব দোষ নাকি? পরিমল কি দুধে ধোয়া তুলসিপাতা!” এই তো!! কত্তগুলা লাইক পড়সে!! আমি সফল! যাই ঘুমাই!
এইসব কি আপডেট দেখি? বিদেশি ব্লগেও লেখালেখি হচ্ছে?? ছি ছি! এই মেয়েগুলা কি ছাগল? আমাদের দেশের সম্মানটুকু রাখল না? আরে ভাই, যা হইসে আমাদের দেশে হইসে, তুই এইসব কথা বাইরের মানুষকে জানাবি?? ঘরের অপকর্মের ঢোল বাইরে পিটাইতে আছে? পরিমল কি তোদের ভাই না? একই দেশে কি তোদের জন্ম হয় নাই?? ছি ছি! এইগুলা তোরা কি করলি?
এইসব কথা বলতে গেলে দেখি এরা প্রতিবাদ ও করে! সাহস কত বড়! একে তো একটা অপকর্ম করসিস, আবার বলতে আসে “আপনার মেয়ে হইলে কি করতেন? ” ওমা! কি অলুক্ষুনে কথা! আমার মেয়ে কেন হবে? আমার মেয়েকে তো আমি সোনায় মূড়ায়ে বাসায় বসায়ে রাখি! ওকে তো আমি স্কুলেও পড়তে দিব না, কলেজেও না! ও খালি বাসায় বসে থাকবে! ওর কক্ষনো কিচ্ছু হবে না! আমি ওকে বাসার বাইরে বের হতেই দিব না!”
দিন গেল…
এইত পাইসি, লেটেস্ট গুজব! ভিডিও নাকি ছাড়সে! দেখি তো দেখি তো! নাহ রে ভাই! আমার ফ্যামিলি তো বাসায় নাই, সবাই ঘুরতে গেসে। আমারে কি এত গাধা মনে হয় নাকি? ওরা তো জানেই আমি কত সভ্য, সুশীল! কি হইসে ভিডিও দেখলে? ওরা তো আর জান্তেসে না! দেখি তো, জোর করেই করসে নাকি আসলে আগ্রহেই… …
ওরে সর্বনাশ! এ তো পুরাই মেয়েটার দোষ, ছি ছি! প্রথম থেকেই আমার সন্দেহ ছিল!! ছি ছি ছি! কি যে শুরু হইল, সমাজটারে এরা ধ্বংশ করে দিল!
“ও ভাই, শুনসেন নাকি? এইটা তো পুরাই মিউচুয়াল!
…
কেম্নে জানলাম? আরে আমাকে একজন ভিডিও দেখে বল্ল!
…
নানা! কি বলেন? আমি ভিডিও দেখব নাকি? ছি ছি! আমার কি রুচি নাই নাকি?
…
মেয়েটাকে? না ভাই, মেয়েটাকে তো চিনছে কিনা জানি না! তবে অই মেয়েই হবে শিওর! অন্য মেয়ের ভিডিও এখন কেন ছাড়বে? ওদের কি আর কাজ নাই? মেয়েটার নামে গুজব ছড়াবে, অদের কিন্তু ভাই এত খারাপ মনে হয় না আমার। এইটা আসলে ফাসানোর চেষ্টা করা হইসে পুরাই! ”
——– আত্মকাহিনীর সমাপ্তি——-
তেলাপোকা আর কয়দিন পারে বাঘ হয়ে থাকতে?
আসেন, আমরা এই তেলাপোকা বাহিনি জয়েন করি! এক্কেবারে কষ্টহীন জীবন কিন্তু ভাই! মানুষ যা চিন্তা করাবে, তাই চিন্তা করব। সবসময় দেখব মেয়েগুলা কোথায় দোষী, কারন আপনার আমার তো মেয়ে নাই ভাই! আর পুরুষের চরিত্রে তো দাগ পড়ে না জানেন ই!
(এই লেখার রেফারেন্স শত শত, আবার কোন রেফারেন্স নাই! যারা ফেইসবুক, ব্লগের রেগুলার, সবাই সবই জানেন
আর সবার জ্ঞাতার্থেই জানাচ্ছি, যে ভিডিও টা ছাড়া হইসে, সেটা ঐ মেয়ের ভিডিও না। মেয়েটার চেহারা কোথাও প্রকাশ পাক এইটা চাওয়া হচ্ছে না বলে, ;প্রমান সামনে আনা যাচ্ছে না! যদি আপ্নারাও তেলাপোকা না হয়ে থাকেন, তাহলে বোঝার কথা ভিডিও টা কি উদ্দেশ্যে ছাড়া হইসে। আর আপ্নারা তেলাপোকা হইলে, আপনাদের অভিনন্দন! কারন যুগ জুগ ধরে টিকে থাকবেন আপনারাই, ডায়নোসর-বাঘ-সিংহ সবাই বিলুপ্ত হবে!)
তখন তাদের হুশ হয়, “উফফ! আমি কি করছি! আমি তো সুশীল সমাজেরই অংশ। আমারো প্রতিবাদ করা উচিত! নাইলে মানুষ কি মনে করবে!!” :dhisya:
ইচ্ছে করে এসব তেলাপোকাগুলোকে পিষে মারি……এদের দেখে বিরক্ত হয়ে গিয়েছি…… :haturi:
মারলে মনে হয় দুনিয়ার উপর থেকে কিছু বোঝা কমে, এমনিই সাপের অভাব নাই :fire:
খুবই শক্তিশালী খোঁচা!
প্রথম পোস্টেই :dhisya:
যদিও আসল ব্যাপার হচ্ছে নিজের কাছে নিজেরই লজ্জা লাগে। কী বলব? করতে হবে আসলে। নোংরা সিস্টেমের ভুলগুলো দূর করার দায় তো আমাদেরই। অন্য কেউ করে দিয়ে যাবে না!
তবে যত যাই করি কিছু তেলাপোকা সব সময়ই মনে হয় টিকে যাবে!
আমি “বহুমুখী” মানুষ দেখতে দেখতে হতাশ! খোঁচা দিয়েও আসলে কতখানি লাভ আছে, চিন্তা হয়, কারন এরা একই সাথে তেলাপোকা এবং গন্ডার! এদের জন্য দরকার ডাইরেক্ট একশন :haturi:
নিলুপু শুরুতেই এত সুন্দর একটা প্রতিবাদী লেখা পেলাম তোমার কাছ থেকে। অনেক ভালো লাগছে তুমি লিখেছ তাই। আর পোস্ট নিয়ে বলব – ভিডিও নিয়ে নতুন ভাবে পেচাচ্ছে এটা তোমার থেকে জানতে পারলাম।। আমি কিছুদিন না আসায় জানতে দেরি হল।
শুধু পেচাচ্ছে! ভার্সিটির ল্যানেও চলে গেছে। প্রথম যেদিন শুনছি, দুঃখে পাথর হয়ে গেসিলাম!
:welcome:
ধন্যবাদ, এম… আপু? :angel_not:
সরি 😛 আমি ভুল করে ফেলেছিলাম
নাহ, আমি আপুই, আপনিও আপু কিনা বুঝতে পারি নাই তখন! 😳
:welcome: স্বাগতম জানাইতে ভুইলা গেছিলাম 😛 😛
হেহে
লেখাটা ভালো। অনেক আবেগ মেশানো, দুঃখ আর ক্ষোভের প্রকাশ। কিন্তু কেন জানি সরব’ এর সাম্প্রতিক লেখা গুলোর সাথে স্বপ্ন দেখার জায়গাটা আরও ছোট হয়ে আসছে। সরব এ আসি চারপাশের জটিলতা থেকে মুক্ত হবার প্রয়াস নিয়ে।
জানি বাস্তব যতটা কঠিন ভাবা হয় তার চেয়েও অনেক কঠিন।
কিন্তু এই কঠিনরে ভালবেসে সেখানে আলোর মিছিলের সৃষ্টি করবে ‘সরব’ এমন প্রত্যাশা থাকল।
হতাশা থেকেই লেখা। আনন্দের কিছু লিখতে পারি না, অবশ্য লেখালেখি শুরু করসি ১ মাসও হয় নাই! :babymonkey:
সরবের জন্য অনেক শুভকামনা, ব্লগ কমিউনিটি কি জিনিস সেটা আসলে উপলব্ধি করলাম কয়েকদিন আগেই! আশা করি সরবের সরব ভূমিকা থাকবে সেখানেও 😡
সরবে স্বাগতম! :welcome:
প্রথম লেখাটাই অনেক ভাল লাগলো।
অসংখ্য ধন্যবাদ! :guiter:
স্বাগতম বলতে ভুলে গিয়েছিলাম :welcome:
ধন্যবাদ! :guiter:
সমাজের চরম সত্যিটাকে অনেক সুন্দর করে সাজিয়ে তুলে ধরেছেন আপু।
সরবে সরব আবির্ভাব!
:welcome: নীলাপু!
অসংখ্য ধন্যবাদ! :littleangel:
keu eita dekhen
https://www.facebook.com/event.php?eid=142301322517339
ফেসবুক জিনিষটা পুরাই এখন বেকুব টাইপের জিনিস হয়ে গেছে, কে কিরকম নাকি তার আচার ব্যবহারে বোঝা যায়, কিন্তু উক্ত অনুসিদ্ধান্ত এখন ফেসবুকে চলে না! যাকে দেখছি পেটে বোমা মারলেও কথা বলেনা, সে দেখি ফেসবুকে ইভেন্ট খুলে নোট লিখে, বোমা মাইরা ফাটায়ে ফেলতেছে, শুধু যখন সামনাসামনি কিছু করতে বলা হয়, তখন……
আমাদের এই তেলাপোকা বাহিনী আজীবনই থাকবে, সমস্যাটা এদের নিয়ে না, এরা পেন্ডুলামের মতো সুবিধামতো দিকে ঝুলবে, সমস্যাটা হলো যেদিকে ঝুঁকবে সেটা যেন ঠিক দিক হয় সেটার ব্যবস্থা করা……
দুর্দান্ত সত্য কথাগুলো লিখেছেন!! দারুণ!
আমি মনে হয় তেলাপোকাই, তবে ইদানীং গোল্ডফিশ গোল্ডফিশ ভাব আসে মাঝে মাঝে! :yahooo:
আমি নিঃসন্দেহে গোল্ড ফিস, আমার মেমরি তাই বলে!
আর কিছু কিছু সময় তেলাপোকাও, তবে এদের চেয়ে হাল্কা উন্নত হইতে পারি!
১. গত পরশুদিন বুয়েটের এক ফ্রেন্ড আমাকে কল করে বললো, সে নাকি খুব ঝামেলায় আছে। বুয়েটের ছেলে-মেয়েরা অনেকেই তাকে ধরে ধরে বলছে যে ঐটা নাকি রেপ ছিলো না, ভিডিও দেখলেই বুঝা যায়! ভিকি হওয়ার কারণে কিছু খোঁচাও তাকে সহ্য করতে হয়েছে! বেচারি খুবই হতাশ হয়ে আমাকে কল করেছিলো। তাকে আরো কনফার্ম করা হয়েছে যে ভিডিও মোট দুটো এবং দুটোই ঐ মেয়েটার। একটায় চেহারা দেখা যায় নি কিন্তু অন্যটায় সেটা পরিষ্কার!
খবরটা শুনে অনেক ভেঙে পড়েছিলাম কারণ শুধু এই একটা ভয়ই মনের ভেতরে ছিলো। আপনার লেখা পড়ে জানলাম, সেটি মিথ্যে। আপনার কথাটাই যেন সত্যি হয়। সেই প্রতিবাদী মেয়েটা জীবনের অংকে শূন্য পেয়ে পরাজিত হোক, এ আমি কিছুতেই চাই না।
২. তেলাপোকা অনেকভাবে আমারও দেখা হয়ে গেছে।
প্রথমবার যখন দেখলাম, ফেসবুকে অনেকেই চিৎকার করছে কিন্তু ক্যাম্পাসে এবং অন্যান্য কর্মসূতিতে যখনই শারীরিক উপস্থিতির প্রয়োজন পড়ছে, তখন টিকিটিরও দেখা মেলা ভার! পরিচিত খুব অল্প মানুষকেই কাজের সময় উপস্থিত হতে দেখেছি।
আমার লেখা পড়ে অনেক মানুষ কমেন্টে, পারসোনাল মেসেজে বাহবা দিয়ে বলেছে যে আমরা যেন কখনই থেমে না যাই, তাহলে দোষী ব্যক্তিরা পার পেয়ে যাবে। কিন্তু আমাদের যে হাত-পা কতদিক থেকে বাঁধা এটা আমি কাউকে বোঝাতে পারি নি। আমরা ভিকিরা এখন স্রেফ সেন্টিমেন্টের আসবাব মাত্র। রাজনীতির খেলায় আমাদের কারো হাত নেই তবু আমরা বিশ্রীভাবে ব্যবহৃত হয়ে যাচ্ছি। এখন কার কাছে কতভাবে সাহায্য চেয়ে যাব আমার জানা নেই। লেখার মাধ্যমে যখন বিষয়টা সবাইকে জানিয়ে দিতে চাইলাম, তখন আরেক বিপত্তি। আমি কে, কেন আমার এত গরজ!
ধর্মবিদরা লেখা পড়ে ধর্মের নিয়ম-কানুন, পোশাকের জায়েজ-নাজায়েজ মাসলাহ বের করে আর আমাকে বাহবা দিয়েই ক্ষান্ত! মেসেজ পাঠীয়ে কারো সাহায্য চাইলে তার আর উত্তর পাওয়া যায় না!
৩. স্বাগতম আপু সরবে। আমাদের সবার ভিতটা ধরে এভাবে নাড়িয়ে দেয়া যায় কি? :welcome:
বুয়েট এর ভিডিওটার কথাই বলছিলাম। আমার এক ফ্রেণ্ড আমাকে জানায় ল্যানে আসার কথা, মাথার উপর সত্যিই বাজ পড়েছিল সেদিন।অন্যদের কাছ থেকে বিভিন্ন রকম কথা ও শুনতে হয়েছে।পরের দিন ও আবার জানায় ঐটা ভুল ভিডিও সেটা প্রমান করা গেছে, বুয়েটেরই এক ছোট ভাই এর কল্যানে!
পরে অন্য জায়গার ভিডিওগুলোও ভুল সে খবর জানতে পারি।
আর ভিকিদের হেরে গেলে চলবে না। সত্যি বলতে আমি আমাদের ছোট বোনদের নিয়ে গর্বিত!প্রতিটা বাণ কাটিয়ে, রাজনীতির ছোয়ামাত্র গায়ে না লাগিয়ে ওরা যেভাবে এখনো পর্যন্ত সবকিছু সামলাচ্ছে, এই রণাঙ্গনে কেউ যদি জয়ী হয় তবে তারাই হবে!
দুঃখজনক হলেও সত্যি ভিকিরা এখন শুধু ব্যবহৃত হচ্ছে। ভিকিদের নিজেদের ভেতরে রাজনৈতিক ছোঁয়া নেই, এটা আমিও মানি । কিন্তু রাজনীতিবিদরা তাদের সেন্টিমেন্টকে ব্যবহার করছে, এটাই সত্যি। ভিকিরা জয়ী হোক- প্রত্যাশা আমারও। সমস্যা হল, এদেশ রাজনীতির ছোঁয়াটা হাওয়া-বাতাসের মত। আমরা গায়ে লাগাই না, তবু লেগে যায়, টের পাই না!
http://www.prothom-alo.com/detail/news/174817
ভিডিও ভুলের খবর শুনে অনেক ভালো লাগলো। এমন করে পজিটিভ দিকগুলো সাথে চলে আসলেই হয় এখন।
বুয়েটের ল্যানে?!!!! আমাকে তাজ্জব করে দিলেন আপনারা!
university শব্দটা এসেছে ল্যাটিন magistrorum et scholarium থেকে, যার মানে “community of teachers and scholars”। একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র যাদের হওয়ার কথা স্কলার্স, তারা দেখছে গোপনে তোলা ভিডিও! সর্বনাশ।