(প্রায় এক বছর আগে লিখা একটি ছেলেমানুষি গল্প)
লাল রঙের বোতামটিতে তামাটে বৃদ্ধাঙ্গুলির চাপ পড়ল…বেশ কিছুক্ষণ ওভাবেই থাকলো।মোবাইলটি বন্ধ হয়ে গেল। ঘড়ির দিকে চোখ তুলে তাকাল ইকবাল। রাত ১২টা বাজতে ১ মিনিট বাকি। ১ মিনিট পর তার আঠারোতম জন্মদিন।
বিছানায় গেল ইকবাল। কোন এক অজানা কারণে অনেক চেষ্টা করেও ঘুমরাণীর কোলে মাথা রাখতে পারল না। বারান্দায় গেল সে-আজ পূর্ণিমা। চাঁদ যেন তার সবটুকু সৌন্দর্য দিয়ে তরুণটিকে সাংকেতিক শুভেচ্ছা জানালো। কিন্তু সে সংকেত গ্রহণের মত অবস্থায় ইকবালের মস্তিষ্ক ছিল না। তার মনে পড়ে গেল ফেলে আসা কিছু পূর্ণিমা রাতের কথা। তার স্কুলের ডিবেটিং ক্লাবের বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আগের রাতগুলোর কথা।
স্কুলজীবনের পদচারণার এক বিরাট অংশ জুড়ে ছিল স্কুলের ডিবেটিং ক্লাব। বিতর্ক প্রতিযোগিতার ঠিক আগের রাতগুলোতে কাজ করতে করতে রাত হয়ে যেত। চাঁদের আলোর আশীর্বাদ নিয়ে তখন সে হাঁটত তার স্কুলের মাঠে,মাথায় কেবল চিন্তা ছিল তার বর্তমানকে নিয়ে-তার বন্ধুরা,তার বিতর্ক।আর মাথায় গিজগিজ করত বন্ধুত্ব সংক্রান্ত নানা দর্শন,নানা অসাধারণ কাহিনী। মাঠের মাঝখানে দাঁড়িয়ে চোখ তুলে তাকাত উপরের চাঁদটার দিকে। মাঝে মাঝে নিজেকে অসম্ভব সুখী মনে হত, কখনোবা অকল্পনীয় ব্যথার মাঝে নিজেকে আবিষ্কার করত।
জীবনধারা অতিমাত্রায় সহজ এবং উপভোগ্য ছিল বলেই হয়ত, নানা ছোটখাট কারণে ঝগড়া হত বন্ধুদের সাথে। রাগ,অভিমান,আরো কত কিছু! দিনশেষে আবার একসাথে বসে সব মিটিয়ে ফেলে বিজয়ের হাসি,দুজনেরই মুখে!
বাসার সবাই ঘুমিয়ে গেছে,কেউ বিরক্ত করছে না ইকবালকে তার একাকীত্বের অভিসারে। সেদিনও কেউ তাকে বিরক্ত করেনি, যেদিন ক্লাব মিটিং করতে এসে বৃষ্টির মাঝে নেমে পড়েছিল মাঠে, পানির বোতলকে বল বানিয়ে জমজমাট ক্রীড়ানৈপুণ্য প্রদর্শন কিংবা একে অপরকে কাদায় আছড়ে ফেলার প্রতিযোগিতায় ব্যস্ত হয়েছিল সবাই।
আবার সেদিন, যেদিন ক্লাবের কাজ ফাঁকি দিয়ে ক্লাব এবং ক্লাবের বাইরের বন্ধুরা মিলে উঠে গিয়েছিল দোতলার সানসেটে! বাঁদরামির ষোলকলা পূর্ণ করে দুর্দান্ত সব ভঙ্গিতে তোলা হয়েছিল ছবি। বারোয়ারি বিতর্কের ঠিক আগে প্রস্তুতি সম্পন্ন হবার আগেই মাথায় ভূত চেপেছিল, স্কুলের ছাদে(যেটা সবসময় বন্ধ থাকে) উঠবে। কাছের কোন বন্ধুকে নিয়ে ঘুমন্ত দপ্তরীর কক্ষ চুপি চুপি পার হয়ে পৌঁছে গিয়েছিল ছাদে। “স্কুলের ছাদে দাঁড়িয়ে প্রথমবারের মত ছবি তুলতে পেরেছি”-দুজনের চোখেমুখে ছিল মুসা ইব্রাহীমসুলভ ঔদ্ধত্য! কিংবা স্কুলে যাবার আগে বন্ধুরা সব বাসায় আসার পর তাৎক্ষণিক পরিকল্পনায় স্কুল ফাঁকি দিয়ে বাসায় মিনি সিনেমা হল বানিয়ে ‘’NARNIA’’ সময়…কখনোই কেউ বিরক্ত করেনি। ক্লাসের বিরতিতে দুর্দান্ত সব আড্ডায়, জ্যামিতি বক্স মাটিতে ফেলে আকাশ বাতাস কাঁপিয়ে একত্রে চিৎকার করার সময়ও কেউ বিরক্ত করেনি…ক্লাস ক্যাপ্টেন যে ওদের সাথেই ছিল!
রাত ১২:৩০। চারপাশের কোলাহল এখনো পুরোপুরি মিলিয়ে যায়নি। কেন এত কোলাহল? নিজের করা প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে দ্বিধায় পড়ে যায় সে। কেবল বেঁচে থাকার জন্য, নাকি সুখী হওয়ায় জন্য? বেঁচে থাকা যদি পশুর মত হয়, তবে সেটার জন্য যারা সবটুকু বিলিয়ে দেয়, তারা পশুদের গোত্রে বেশ গুরুত্বপূর্ণ স্থানই দখল করে আছে বোধহয়! ইকবাল আজ রাতে ছোট্ট একটা পরীক্ষা করতে চেয়েছিল তার বন্ধুদের নিয়ে, তার ওয়ারিদ সিমটা বন্ধ রেখে। পরীক্ষার ফলাফল- কেউ উইশ করেনি। একটু তাগিদ নিয়ে বাসার নাম্বারে ফোন করেনি কেউ।
‘দ্বিধা’ শব্দটির সাথে বেশ ভালো সখ্যতা গড়ে উঠেছে তার এতদিনে। কিন্তু এ শব্দটির সাথে অনেকের এখনও পরিচয়ই হয়নি। কলেজ জীবন শুরুর পর কেউ কেউ আগুনের শলাকা হাতে বিপুল তাণ্ডবে আলোড়িত করেছে লাল নীল ফুর্তির দুনিয়া। কেউবা ‘বি এফ’ আর ‘জি এফ’ নামক দুই তত্ত্বের বহুরূপী দ্রবণের মিশ্রণ একত্রে ঘটিয়ে একাধিক রসায়ন দেখাতে পারদর্শী হয়েছে। বেশ আছে ওরা সবাই! কেউ আবার জীবনের হতাশায় বীতশ্রদ্ধ হয়ে নষ্ট পথকে আপন করে অবলীলায় হেঁটেছে সে কপট চাকচিক্যের পথে। কেউ হারতে হারতে ক্লান্ত হয়ে জীবনের কোন অর্থ খুঁজে না পেয়ে হাতে তুলে নিয়েছে ব্লেড, একাধিকবার! কিন্তু কোন এক আশ্চর্য কারণে কেউ মরেনি, মরতে পারেনি। পশুর মত হোক আর মানুষের মতই হোক,মানুষ বাঁচতে চায় এ দূষিত গ্রহে। জীবন থেকে পালানো খুব কঠিন।
চিন্তাভাবনাগুলো বড্ড এলোমেলো হয়ে গেছে,আগে তো এরকম হত না! আগে প্রতিদিন স্কুলে গিয়ে অবলীলায় মনের জানালা খুলে দেওয়া যেত আশেপাশের মানুষগুলোর সামনে, আস্থার জায়গাটা এমন দৃঢ় হয়ে গিয়েছিল যে কোন কিছুই ছিল না লুকানোর মত। নতুন করে কারো সাথে আস্থার জায়গাটা গড়ে ওঠা বেশ কঠিন, যখন পূর্বের আস্থার মানুষগুলোর সাথে অদৃশ্য দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে আপনাআপনি, যোগাযোগ বিস্ময়করভাবে কমে গিয়েছে। সবাই ব্যস্ত, ইকবাল নিজেও। পার্থক্য, এ অদৃশ্য দূরত্বের ব্যাপারটি সবসময় কাঁটার মত বিঁধে থাকে তার মস্তিষ্কে। নিয়তির নিষ্ঠুর পরিহাসে কাছের বন্ধুদের অধিকাংশই পড়ে অন্য কলেজে, নিজের কলেজে তাই ইকবাল অনেকটাই একা। এককালের দুরন্ত ইকবাল তাই আজ অসম্ভব চুপচাপ। মানুষকে বিশ্বাস করতে আজকাল কেমন যেন ভয় হয়!
স্মৃতিকাতরতা বড় কঠিন রোগ। মানুষ স্বেচ্ছায় এ রোগের রোগী হয়। অবচেতন মনেই ইকবাল ফিরে যায় সাদা শার্টের দিনগুলোতে, ডায়েরিতে নম্বর দেওয়ার টানটান উত্তেজনার মুহূর্তগুলোতে, প্রেমিক স্বভাবের বন্ধুটির তথাকথিত মেয়েবন্ধুদের নিয়ে যাচ্ছেতাই ফাজলেমির সময়গুলোতে। আজকাল আর এসব ব্যাপারে ফাজলেমি করা হয়না। তারা বড় হয়েছে, আচরণগত পরিপক্কতা এসেছে, মানুষের ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে আর জানতে ইচ্ছা হয়না, কেউ বলতেও চায় না। বিচ্ছিন্ন হওয়া ব্যাপারটাতে অসম্ভব মজা পেয়ে গেছে যেন সবাই। একা থাকতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়ে ঠিকই আবার একাকীত্বের গানে আশ্রয় খোঁজে মানুষ- মানুষ নামের জীবটা আসলেই অদ্ভুত। রবীন্দ্রনাথকে ইদানিং আত্মার আত্মীয় মনে হয় ইকবালের। স্মৃতিকাতরতা সম্পর্কিত তার কথাগুলো বড্ড বেশি খাপ খায় তার অন্তরের দীর্ঘশ্বাসগুলোর সাথে। সাথের কেউ কেউ আবার নেশায় ডুবেছে পাশ্চাত্যের হার্ডরক সঙ্গীতের… দুঃখবিলাসে মেতে আছে উঁচুগলায়, জীবনটা হয়ে গেছে অসম্ভব জটিল, গানের কথাগুলোর সাথে জীবনকে মেলাতে গিয়ে।
লাল নীল জগতের রঙিন বিষাক্ত আলো তার দেখা হয়নি,জীবনসঙ্গিনীর খোঁজে কিংবা টাকা নামের কাগজের টুকরোগুলোর পেছনে ছোটাকে জীবনের প্রধান অর্থ ভেবে নেওয়া তার হয়নি, কেবল নিজের ক্যারিয়ার নিয়ে চিন্তা করে সবকিছু ভুলে থাকার শক্তিও তার নেই। ইকবালের আজ এ পূর্ণিমা রাতের অবসরটি তাই এক অসম্ভব অবস্থায় আটকে গেছে। আঠারোতম জন্মদিনের প্রথম প্রহরে দূরে সরে যাওয়ার নিষ্ঠুর খেলার বলি হয়ে হৃদয়ের অদৃশ্য রক্তক্ষরণকে বন্ধ করার সাধ্য তার নেই। প্রকৃতির মঞ্চে তখন করুণ এক দৃশ্য মঞ্চায়িত হচ্ছে। কলেজপড়ুয়া এক তরুণ তার জন্মদিনে মধ্যরাতে বারান্দায় বসে কাঁদছে এই ‘বন্ধু-আড্ডা-গান’ এর যুগে। ‘কাছে থাকার জন্য ভালোবাসা লাগে না, সমঝোতা লাগে না,শুধু লাগে একটি সচল ওয়ারিদ সিম’- নিজের বানানো তত্ত্ব বিড়বিড় করে ইকবাল।
ইকবালের মায়ের মোবাইলটি হঠাৎ বেজে ওঠে। উঠে দাঁড়ানোর সময় পাগুলো একটু বেশি ভারী ভারী লাগে যেন তার। আঁতকে উঠলো প্রায় সাথে সাথেই। ওর কাছের বন্ধুদের একজন, তপুর বড় ভাই কথা বলছেন।
– তোমার রক্ত ‘ও পজেটিভ’ না,ইকবাল?
– হ্যাঁ ভাইয়া (বাকরুদ্ধের মত যেন কষ্ট হয় কথাগুলো বের করতে)
– তাহলে একটু ইসলামি ব্যাংক হাসপাতালে আসতে পারবে? তপু আর তোমার বন্ধুরা অ্যাক্সিডেন্ট করেছে। অনেক রক্ত লাগবে। তোমাকে সারপ্রাইজ দেওয়ার জন্য গাড়িতে করে তোমার বাসায় যাচ্ছিল সবাই,মাঝপথে একটা ট্রাক…
কথাগুলো শুনে কেমন যেন অবশ হয়ে আসে ইকবালের দেহ। ভাইয়ার পরের কথা গুলো যেন অনেক আলোকবর্ষ দূর থেকে আসছিল…একটু বেশি অস্পষ্ট…
রাত দেড়টার সময় রাস্তার পাশে ঘুমিয়ে থাকা কুকুরটি পায়ের শব্দে হঠাৎ জেগে ওঠে।
চাঁদের আলোতে এক তরুণকে অসম্ভব ক্ষিপ্রটায় দৌড়ে যেতে দেখে সে। বেপরোয়া অভিব্যক্তি মুখে
নিয়ে ইকবাল নামের সে তরুণ ছুটে চলে ইসলামি ব্যাংক হাসপাতালের দিকে। গত দেড় ঘণ্টার
হৃদয়ের অদৃশ্য রক্তক্ষরণ শুকিয়ে না গেলেও তার দেহের বহ্ন করা ‘ও পজেটিভ’ গ্রুপের রক্তের
প্রয়োজনীয়তা আর অন্য সকল কিছুকে তুচ্ছ করে দিয়েছে। প্রকৃতির রিক্ত ধূসর নাট্যমঞ্চ তখন
অন্য এক আলো সাজিয়ে বসেছে, যা পূর্ণিমার আলোকেও ম্লান করে দিয়েছে………
বন্ধুত্ব কখনো ধ্বংস হয়না!
জীবনের একটা মুহূর্তে এসে খুব মিস করি সে সব বন্ধুদের, যারা চাইলেও হুট করে দেখা করতে পারেনা। তারপরও, জীবনের অভিজ্ঞতায় এটাই প্রমাণিত, দুরত্ব যতই থাকুক,
“বন্ধুত্ব কখনো ধ্বংস হয়না!”
জানিনা, প্রিয় বন্ধুদের এমন দুর্ঘটনার কথা কেন লিখলেন। বাস্তব অভিজ্ঞতা, নাকি, নিছক গল্প? তারপরও, আশা করবো, কারো বন্ধুর যেন এমন দুর্ঘটনার শিকার হতে না হয়।
🙁
ভাল লাগল। ব্লগে স্বাগতম।
:welcome:
ধন্যবাদ। 🙂
কত ঘটনাই তো ঘটে জীবনে,কোনটা দুর্ঘটনা,কোনটা না,কে জানে?
তাছাড়া কখনো কখনো দুর্ঘটনার চেয়ে ঘটনাই বেশি কষ্টকর হয়,হয়ত! :thinking:
ভালো থাকবেন! 😀
এক জায়গায় কমেন্ট এড়িয়ে গিয়েছিলাম, দ্বিতীয়বার এড়িয়ে যাই কেমন করে?
মন খারাপ করানোর সাধ্য সবার থাকে না। পরের বাক্যটা কী হবে বুঝে নে।
লেখা চালিয়ে যাস, এক বছর আগের লেখা দিয়ে শুরু করেছিস, ভাল কথা। কিন্তু এবার থেকে নতুন লেখা চাই। 🙂
:welcome:
এসব ব্যাপারে আমি ভয়াবহ অলস মানুষ! বিধাতা বাধ্য না করলে লিখা বের হয় না কলমের মুখ দিয়ে! 8)
আপনার পরিবারের কৃতিত্ব অস্বীকার করব না আমার এরকম হওয়ার পেছনে! সো ফার আমি এই অকাজ করেই যাবো! 😛
:penguindance:
আবারো বলি,আপনে অন্নেক ভালো! :happy: :love:
গল্পের শেষদিকটা বেশ লাগলো। 🙂
:welcome:
ধন্যবাদ,ওই অংশটা আমারো পছন্দ,কল্পনার ছোপ একটু বেশি বলেই হয়ত! 🙂
মন খারাপ করা, কিন্তু সুন্দর।
:welcome:
মন খারাপের অংশটা মানুষের মনের নরম অংশ থেকে উদ্ভুত অধিকাংশ ক্ষেত্রে!(ব্যক্তিগত অভিমত)
ধন্যবাদ! 🙂
ডিবেটিং ক্লাবের ঘটনা গুলো আমার সাথে একদম মিলে গেলো ।
হুম,ডিবেট জিনিসটার মধ্যেই কিছু গণ্ডগোল আছে হয়ত, স্মৃতিগুলো একটু বেশি প্রখর হয় বোধহয় ওসব করলে!
চমৎকার গল্প।
এক বছরে নিশ্চয় হাত আরও পেকেছে! 😀
নিয়মিত গল্প চাই! 😀
এক বছরে সত্যি কথা বললে যা হয়েছে,তা হলঃ
ক্লাসের ঘুমপাড়ানি লেকচারের সময় সাধের ঘুম বিসর্জন দিয়ে আধা গদ্য-আধা পদ্য লিখা হয়েছে অল্প কিছু,আর কোনো অগ্রগতি নেই,আমি এসব ব্যাপারে ভীষণ অলস! :bigyawn:
ধন্যবাদ,আমি নিজেও কখনো ভাবিনি আমার লিখা জিনিস (তাও আবার গল্প) কিঞ্চিত সর্বজনীনতা পাবে!বিস্ময়ের রেশ কাটলে হয়ত নতুন কিছু আসলেও আসতে পারে! 😀
এটা কি সত্য ঘটনা?
খুব জানতে ইচ্ছে করছে।
আপনার লেখার হাত চমৎকার। আশা করছি নিয়মিত আপনার লেখা পড়তে পারব।
:welcome:
কোনটা সত্য,কোনটা মিত্থা,কোনটা নিছক কল্পনা,তা গল্পের নায়কই বোধহয় বের করতে পারেনি,আমি কীভাবে করব? :thinking:
ধন্যবাদ…মন,মস্তিষ্ক,আর হাতের রসায়ন মিলে আদর্শ দ্রবণ প্রস্তুত হলে হয়ত আবারো কিছু আসবে।
ভালো থাকবেন! 🙂
:welcome:
তোকে খুঁজে পেয়ে দারুণ লাগলো, এক বছরে নতুন লিখার আগমন নিশ্চয়ই ঘটেছে! আরো নিয়মিত চাই!
আর এই লিখার কথা তো আগেই বলেছি, নতুন করে আর কিছু বলতে পারবো না…
:dhisya: :dhisya:
আপনে তো বলেই খালাস,আমার ধন্যবাদ একবার দেওয়া হইলেও আবার দেওয়ার উপলক্ষ ঠিকই বানায়ে ফেলেছেন! :crying:
মজাই লাগতেছে সো ফার! :happy:
মনটা খারাপ হয়ে গেলো। 🙁
চমৎকার লেখার হাত আপনার। আরো গল্প চাই আপনার কাছ থেকে।
সরবে স্বাগতম। :welcome:
ধন্যবাদ ভাইয়া! 😀
অদ্ভুত সুন্দর গল্প!
:welcome:
লিখতে থাকুন
ধন্যবাদ !! 🙂