মেয়ে, একটি মেয়ে । শুনতে একটু কেমন যেন, কিন্তু হ্যাঁ, মেয়েটির নাম “মেয়ে”। ওর এখন Quarter Life Crisis চলছে। মেয়ে’র পৃথিবীটা একটু অন্যরকম। হ্যাঁ, আর দশটা মেয়ের মত-ই , কিন্তু তারপরও কোথায় যেন একটু আলাদা, একটু অন্যরকম। মেয়ে হলো হাজার মানুষের মাঝেও অতুলনীয়, যার তুলনা যে নিজেই , মেয়ে হলো এমন একটি মেয়ে ।
ও হ্যাঁ, মেয়ে’র সাথে আমার পরিচয়- সেটাও কিছুটা ভিন্ন। আর ভিন্ন হবে না ই বা কেন? ওর সবকিছু ই তো অন্যরকম, অসাধারণ। যাইহোক, মাতৃগর্ভ থেকেই মেয়ে ‘র সাথে আমার পরিচয়। সম্পর্কটা অনেক গভীর আমাদের।
মেয়ে তখন বেশ ছোট্ট। জীবনের মানে ও যখন জানেই না, তখনি দূর সম্পর্কের এক relative – যে একজন পেশাদার astronomer, মেয়ে’র আদুরে চাওয়া এবং কিছুটা জেদের বশেই মেয়ে’র হাত দেখে খানিকটা চিন্তিতভাবেই আম্মুকে বলেছিল – মেয়ে’র নাকি suicide করার প্রবণতা আছে, এছাড়া- কোনো friend, মেয়ে অথবা ছেলে, কেউ ই নাকি মেয়ে’র জন্য ভালো হবে না, মানে কোনো সুফল বয়ে আনবে না। আম্মুর মন বলে কথা, এ কথা শুনার পর থেকে তো আম্মুর সেকি চিন্তা মেয়ে’র জন্য। আর এসব শুনে মেয়ে তো হেসেই গড়াগড়ি, কারণ মেয়ে তখনো এই word দুটোর বাংলা meaning বুঝলেও , মেয়ে ঠিক জানে না suicide বা friendship এর inner meaning বা depth কতটুকু হতে পারে ?
আস্তে আস্তে মেয়ে বড় হচ্ছে। শৈশব শেষ, কৈশোর এসেছে। সবকিছু কেমন যেন বদলে যাচ্ছে। মেয়ে ভাবছে তাঁর প্রতি আম্মুর শ্বাসন বাড়ছে, আদর কমছে। কিন্তু কেন এমন হচ্ছে, মেয়ে এরকম change ঠিক বুঝে উঠতে পারছে না, আর পছন্দ ও করছে না। মেয়ে’র world অনেক ছোট, আব্বু-আম্মু, আর ছোট দুটি ভাই-বোন নিয়ে ওর পৃথিবী। কিন্তু ওর পৃথিবীটা এখন একটু একটু করে বড় হতে শুরু করেছে, স্কুলে ওর কয়েকটা friend হয়েছে, মেয়ে এখন ওর friend দের-ই সবথেকে বেশী like করে, কারণ আম্মু’র শাসন মেয়ে’র ভালো লাগে না।
ধীরে ধীরে মেয়ে বুঝতে শিখছে friendship টা কি? আর তাইতো, শুধু পড়াশুনাই না, friend দের সাথে class, private এর বাইরে ঘুরে বেড়ানোর পর ও বাসায় এসে টেলিফোনে বেশকিছু সময় ধরে কথা না বললেই নয়। Friend দের সাথে সবকিছুতে involve হওয়াটা একটা addiction এর মতো হয়ে যাচ্ছে মেয়ে’র। ওর এসব ই ভালো লাগে এখন ।
আর ইদানীং আব্বু-আম্মু, বিশেষ করে আম্মু- যে আম্মু এক-দু’বছর বয়সে মেয়েকে শিখিয়েছে WALK & TALK, সেই আম্মুই এখন মেয়েকে কিছু হলেই বলে- SIT DOWN & SHUT UP!… কেমন জানি লাগে মেয়ের। কিছুতেই কিছু বুঝে উঠতে পারে না মেয়ে। মেয়ের world change হয়ে যেতে থাকে। আর ওর এই নতুন পৃথিবীতে, ওর friend রাই ওর জীবনের সবথেকে কাছের মানুষ আর important part হয়ে উঠে ওর কাছে।
Friend দের সাথে দিনগুলো ভালোই কাটছিলো মেয়ের, ঠিক যেন স্বপ্নের মতো। কিন্তু না, কিছুদিন পর ভুল প্রমাণিত হলো মেয়ের এই friend রা, মেয়ে কান্নায় ভেঙ্গে পড়ছে আর আম্মু আপ্রাণ চেষ্টা করছে মেয়েকে শান্ত করতে, কিন্তু পারছে না। ঠিক তখনি আম্মু আর মেয়ের মুখ চাওয়া-চাওয়ি, মনে পড়ে যায় ঐ astronomer এর কথাগুলো, দু’জনেরই এক-ই সাথে, এটাই হয়তো নাড়ীর টান। যাইহোক, মেয়ে এখন আম্মুর সান্ত্বনায় সায় দিয়ে শক্ত হতে চেষ্টা করছে। ঠিক এই দিনটি থেকেই মেয়ে বুঝতে পারে ওর সবথেকে নির্ভরতার জায়গাটা, বিশ্বাসের জায়গাটা ওর আম্মু এবং সেদিন থেকেই মেয়ের best friend, মেয়ের সবথেকে ভালো বন্ধু ওর আম্মু।
এখন মেয়ে অনেক বড় হয়েছে, স্কুল শেষ করেছে, কলেজ শেষ করেছে, University ও প্রায় শেষ মেয়ে’র। কিন্তু মেয়ের মনের ঐ ছোট্ট পৃথিবীটা মেয়ের বয়সের সাথে সাথে বেড়ে উঠতে চেয়েও হয়তো পারেনি। কারণ ঐ যে teenage অবস্থার প্রথম থেকেই মেয়ের best friend ওর আম্মু। আর আম্মুর lesson, মেয়ে শোনো- please never fall in love, কোনো ছেলের সাথে বেশী কথা বোলোনা, আর দেখেছ তো friend রা কেমন হয়, এতো deeply মিশো না কারো সাথে, তুমি এসব pressure নিতে পারোনা, so be careful.
এটা হয়তো শুধু একটা ভালো বন্ধুর দাবীই নয়, বরং মা হিসেবে মেয়েকে safe রাখার জন্যই কিছু উপদেশ আর responsibility থেকেই আম্মু মেয়েকে এসব বলেছিলো। কারণ, মেয়েকে আম্মুর থেকে ভালো আর কেউ বুঝে না, চেনে না এবং জানে না। শুধু আম্মুই জানে মেয়েকে, মেয়ের কোমল হৃদয় এর ভালোবাসা। আম্মু জানে- মেয়ে যাকে ভালোবাসে, একদম পাগলের মতো ভালোবাসে, এতোটাই ভালোবাসে যে- মেয়ে শুধু নিজের মত করেই তাকে ভাবে, শতভাগ পুরোটাই নিজের মতো করে পেতে চায়, বলতে গেলে মেয়ে become possessive always. আর তাই মেয়ে যাদের সাথে involve হয়, সে কখনো ভাবেই না যে- তাঁদের ও আলাদা একটা পৃথিবী আছে, যেই পৃথিবীতে মেয়ে ছাড়াও আর ও অনেকের অস্তিত্ব আছে। আর তখনি হয় problem, মেয়ে এসব নিতে পারে না, কারণ মেয়ের হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা গ্রহণ করার সাধ্য আম্মু ছাড়া আর কারোর ই নেই, তাইতো আম্মুর এতো চেষ্টা মেয়েকে safe রাখার।
আম্মুর কথার প্রতি ভয়েই হোক, আর আম্মুর সাথে friendship এর খাতিরেই হোক, কিংবা ঐ astronomer এর কথা অজানা মনেই মাথায় রেখেই হোক, মেয়ে ঠিক তেমন কোনো friend circle তৈরী করতে পারেনি, কারণ ওর অভাব পুরোটা তো আম্মুই পূরন করেছে মেয়ের জীবনে।
School, college, University তে সবার সাথেই ভালো relation মেয়ের, কিন্তু আম্মু ছাড়া আর তেমন কোনো ভালো friend নেই মেয়ের, যার সাথে মেয়ে ঠিক আম্মুর মতো এক আত্মা হয়ে মিশে যেতে পারে, এই পুরো জায়গাটা জুড়ে মেয়ের জীবনে শুধু আম্মু, আম্মু, আর আম্মুই আছে।
এমন না যে মেয়ে আম্মুর সব কথা শুনে বা অক্ষরে অক্ষরে পালন করে। কিন্তু যখনি মেয়ের সাথে একটু উল্টা-পাল্টা বা খারাপ কিছু হয়, মেয়ে ধরেই নেয় আম্মুর কাছ থেকে লুকানোর জন্যই হোক বা আম্মুর কথা না শোনার জন্যই হোক, হয়তো মেয়ের সাথে এমন হয়েছে। ঠিক তখনি মেয়ে ফিরে যায় আম্মুর কাছে, সব বলে দেয় মেয়ে আম্মুকে। হ্যাঁ, মেয়ে আম্মুকে অনেক ভয় পায় ঠিকই, কিন্তু ভালোবাসে ঐ ভয়টার থেকেও অনেক অনেক অনেক বেশী। কিন্তু আম্মুর প্রতি মেয়ের ভালোবাসার প্রকাশটা অনেক কম। কারণ, আম্মু তো সবসময়ই মেয়েকে বকে, কারণে-অকারণে বকে, আর তাই মেয়ে নির্দ্বিধায় সবার সামনে সবসময়ই বলে- আমি আব্বুকে ভালোবাসি, আম্মুকে একটুও না।
কিন্তু দিন শেষে কি হয়? – মেয়ে বাসায় ফিরে এসে সারাদিন কখন, কোথায় কি হলো, pin-point সব আম্মুর সাথেই share করে। কারণ আম্মুর সাথে কথা বলার সময় মেয়ের কোনো কিছু ভেবে-চিন্তে বলতে হয়না, যা মনে আসে তাই বলে যায়, আর আম্মুও শুনে যায়। আম্মু যখনি কিছু একটা কথাতে বাঁধা দেয় বা ভুল ধরিয়ে দেয়, তখনি মেয়ের আপত্তি আর জেদ। তুমি একটুও ভালো না আম্মু, অন্যদের আম্মুরাই অনেক ভালো। আম্মুও রাগ করে বলে- যাও অন্যদের আম্মুর কাছে চলে যাও, তাঁদেরকে আম্মু বলে ডাকো, আমি তো ভালো না, বুঝবে একদিন, যখন আর আমি থাকবো না।
ঠিক তাই, মেয়ে এখন সত্যিই বুঝে, আম্মুর অভাব, মেয়ের best friend এর অভাব।
মেয়ের আম্মুর শরীরটা বেশ কিছুদিন ধরেই ভালো যাচ্ছিল না। অনেক test করেও কিছু find out করতে পারছে না doctor রা। এমনি একটি দুর্ভাবনা ও দুশ্চিন্তার দিনের ঘটনা, মেয়ে class শেষ করে বাসায় ফিরেছে, জানতে পারলো আম্মুর একটি বড় ধরনের অসুখ হয়েছে। যার নাম- cancer, আম্মুরটা ছিল stomach cancer.
মেয়ে ওর নিজের কানকে বিশ্বাস করতে পারছে না, নিজের পায়ের উপর ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে পারছে না, ওর পায়ের নিচ থেকে মাটি সরে যাচ্ছে, মেয়ের ছোট্ট পৃথিবী আরও বেশী ছোট্ট হয়ে আসছে, মেয়ে ঠিক বুঝে উঠতে পারছেনা ও কি করবে, ও কি হারাতে যাচ্ছে!
যদিও মেয়ে কোনো change like করেনা, কিন্তু মেয়ে এখন নিজেই অনেক change হয়ে যাচ্ছে। মেয়ের তো অনেক কষ্ট, অতুলনীয় মেয়ের অতুলনীয় কষ্ট, যার কোনো সীমা-পরিসীমা মেয়ের জানা নেই। মেয়ের কষ্ট ওর আম্মুর জন্য, মেয়ের কষ্ট ওর best friend এর জন্য। মেয়ে ঠিক আম্মুর সামনে দাঁড়াতে পারে না, আম্মুর চোখ দু’টোর দিকে আর তাকাতে পারে না, মেয়ের সাথে আম্মুর একটা দূরত্ব তৈরী হতে থাকে। যার ফলস্বরূপ মেয়ের কষ্ট আর আম্মুর অভিমান বাড়তেই থাকে।
এভাবেই চলতে থাকে কিছু সময় ।
আচমকাই একদিন ভোরে, ঠিকমতো আলো ফোটার আগেই, নাড়ীর সব সম্পর্ক ছিন্ন করে, মেয়ের জীবনটা ঐ আধ-ফোটা আলোর থেকেও অনেক বেশী অন্ধকার করে দিয়ে আম্মু চলে যায় এই পৃথিবী ছেড়ে, পৃথিবীর সব মায়া ত্যাগ করে, মেয়েকে ছেড়ে, সবাইকে ছেড়ে, হয়তো অনেক অভিমান আর কিছুটা অভিযোগ নিয়ে।
মেয়ের পৃথিবীতে আর কেউ নেই এখন, মেয়ের তো শুধু মাকে হারানোর কষ্ট নয়, বরং একটি বন্ধু, সবথেকে ভালো বন্ধুকে হারানোর কষ্ট, আর এটা মেয়ের জীবনে এমন একটি ঘটনা, just like adding fuel to the fire..!!
এটা শুধু মেয়ের বন্ধু বা আম্মুকে হারানোর কষ্ট না, এরচেয়ে অনেক বেশী কিছু, হৃদয় এর এই করূণ আর্তনাদ শুধু মেয়ে ছাড়া আর কেউ বুঝেনা, এটি একটি হৃদয় এর মৃত্যু, এটি একটি নিষ্পাপ মনের মৃত্যু, এটি একটি জ়ীবন্ত অবস্থায় বেচেঁ থাকা মেয়ের মৃত্যু।
কিন্তু তবুও মেয়ে চলছে, মেয়ের জীবন আজও থেকে নেই একটি মূহুর্তের জন্যও, মেয়ের চিন্তা-চেতনা, স্বপ্নে বা জেগে থাকা অবস্থায় মেয়ের আম্মুর অস্তিত্ব একটি জ়ীবিত জ়ীবনের মতোই অম্লান সবসময়।
এ অবস্থায় এসেও মেয়ের মনে ঐ astronomer এর কথাগুলো সদা জাগ্রত এবং মেয়ে এখনও তিস্মিত হাসে আর ভাবে- মেয়ে হোক বা ছেলে, কোনো friend ই কখনও ভালো না মেয়ের জন্য, আর মেয়ের suicide করার প্রবণতা আছে।
যদিও মেয়ে তেমন ভাবে কখনই বিশ্বাস করেনি ঐ astronomer এর কথাগুলো, কিন্তু আজ মেয়ের মনেহয় কথাগুলো হয়তো কিছুটা হলেও সত্য, নাহলে এমন কেন হলো? – মেয়ের best friend তো মেয়েকে ছেড়ে চলেই গেল, আর মেয়ে তো এখন একটা মৃত মানুষের থেকে কম কিছুনা, একটা মৃত মানুষের মতোই।
মেয়ে কখনো কিছু হারাতে চায়না, হারানোর ভয়ে কিছু গ্রহণ করতে চায় না, কিন্তু তারপরও মেয়েকে হারাতে হয়, এমন কিছু হারাতে হয় মেয়েকে – যার কোনো compensation হয় না কিছুতেই।
মেয়েকে এতো safe রেখে কি হলো আজ? সেই আম্মুই তো চলে গেল মেয়ের জ়ীবন থেকে, মেয়ে তো হারিয়ে ফেললো তাঁর সেই best friend কে, যে সবকিছু থেকে আগলে রেখেছিলো মেয়েকে, যেন কোনো দুঃখ স্পর্শ করতে না পারে মেয়েকে, যেন মেয়েকে কোনো কষ্ট পেতে না হয় কখনো, কিন্তু আজ এতকিছুর পর আম্মু তো আর জানতেও পারলো না – মেয়ের জীবনের সবথেকে বড় কষ্টটা কি? আম্মু যেমন আজ এসব কিছুই জানে না, ঠিক সেরকমই – মেয়ে ও আজ আর জানে না- আম্মু কোথায় আছে, আর কেমন-ই বা আছে? কিন্তু মেয়ে আজ শুধু ভাবে আর ভাবে- মেয়ের best friend তো এতো দূরে থেকেও সবসময়ই মেয়ের সাথেই আছে, মেয়ের চিন্তা-চেতনায়, মেয়ের জেগে থাকা অবস্থায় এবং মেয়ের স্বপ্ন-কল্পনায় ।
মেয়ে জানে না তার মনের জমানো কথাগুলো এই অসীম দূরত্ব পার করে আম্মুর কানে আদৌ পৌঁছাবে কি না! তবুও, মেয়ে শুধু আজ চিৎকার করে বলতে চায় আম্মুকে- I LOVE YOU AMMU , I LOVE YOU MY BEST FRIEND.
সরব এ স্বাগতম
লেখায় ইংরেজি শব্দ একটু দৃষ্টিকটু লাগল।
এরপর থেকে ইংরেজি শব্দ পরিহার করবো।
ভাল হয়েছে লেখা।
:welcome:
লেখা থেকে ইংরেজি শব্দগুলো পালটে বাংলা দেয়া যায় না? তাহলে আরো অনেক ভাল লাগবে পড়তে। 🙂
এরপর থেকে আর হবে না।
স্বাগতম সরবে!
মায়ের ভালোবাসার সাথে কোন কিছুর-ই আসলে তুলনা করা যায় না, সব শেষে ফেরা মায়ের কাছে-ই।
ইংরেজী শব্দগুলোকে এড়াতে পারলে ভালো হোত, দেখতে কেমন যেন চোখে লাগছে…
লেখা চলুক।
ঠিক তাই, মায়ের ভালোবাসার সাথে কোন কিছুর-ই আসলে তুলনা করা যায় না।
ইংরেজী শব্দগুলোকে এরপর থেকে এড়িয়ে চলবো।
লেখাটা পড়ে খুবই খারাপ লাগল, কেন লাগল জানি না, আমি এই বিষয় গুলো মেনে নিতে পারি না, আমার ও সবচেয়ে ভালো বন্ধুটি হল আমার আম্মু, কিন্তু আম্মু ছাড়া তো আমার পক্ষে থাকা সম্ভব না !
লেখাটা খুব ভালো হয়েছে। :welcome:
ধন্যবাদ।
লেখাটা ভালো। তবে ইংরেজি শব্দগুলো কেমন যেন সূক্ষ্ম একটা বিরক্তির জন্ম দিচ্ছে।
:welcome:
দুঃখিত, আর এমন হবে না।
:welcome:
মায়ের সাথে সন্তানের বন্ধন অচ্ছেদ্য। আর তা কেবল টের পাওয়া যায় মায়ের অনুপস্থিতিতে। কিন্তু মাকে যেন এভাবে কারো হারাতে না হয়। মা-হীন পৃথিবী যে বড্ড নিষ্ঠুর!