অণুকাব্যগুলোকে আমি ক্ষণকাব্য বলি! অল্প সময়ে পড়া যায় তাই। লিখতে খুব ভালো লাগে যত ছাই পাশই হোক। এই ক্ষণকাব্যগুলো বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন কারণে লেখা। কথা না বাড়িয়ে কাব্যগুলো শেয়ার করি আপনাদের সাথে!
#
চুমু মানে- ঠোঁটের নীরবতা!
স্পর্শেই প্রেমের যত কথা!
#
তোমার ঠোঁটে ঠোঁট রাখার তীব্র আকর্ষণ
তোমার মাকে হ্যা বলাবো এই করেছি পণ!
#
তোমার আমার দারুণ রকম সম্ভাবনা!
এ. জোলিকে এতটুকুন চান্স দেবো না!
#
লাল শাড়িটা এই আপুরে দারুণ রকম suit করে!!
আপুকে দেখে আমার হৃদয় মাঝে মাঝেই boot করে!
#
চাঁদের সাথে তোমায় নিয়ে চুক্তি হলো
চাঁদ ডুবলেই তুমি তোমার ঘোমটা খুলো!!
#
সাগরটাকে দিয়েই দেব জলের দামে!
Surname টা বদলে দিও আমার নামে!
#
তোমাতে আমাতে, লুকোচুরি চলবেই!
তবু জানি একদিন ভালোবাসি বলবেই!
ছবি কৃতজ্ঞতা ((http://love-villa.blogspot.com/2010/02/cool.html))
আগের ছড়া/কাব্য পাওয়া যাবে এই খানে
ছিঃ ছিঃ বাপ্পী!! দুষ্টু দুষ্টু কথা লিখো কেন?? নাকি সিঙ্গেল কোর প্রসেসর এখন ডুয়েল কোর হতে চায়! :beerdrink:
😳 😳
তোর বিয়ের বয়স হইসে,বোঝা যাচ্ছে 😉
আহারে,কতদিন বিয়ে খাইনা 😀
আমি নিজেও ভাবতেছি একটা বিয়ে খাবার দরকার! অনেকদিন হয়ে গেলো রে বাপ্পী!! বাকিদের জানাই দেই যে বাপ্পীর লক্ষণ দেখা গেছে!! :multitalk:
surname বদলানো যাবে না। এবার তোমার বিয়ের বয়স হইছে বুঝা যাচ্ছে ! 😉
অনাবিল পবিত্র সত্তাকে লেখক হাসির অনুকাব্য হিসেবে পেয়েছেন। প্রত্যেকটা লেখার একটি tone এবং mood থাকে। এখানে পরিস্কার ভাবে লেখক সেই টোন নিয়ে একদিকে লেখাটা নিয়ে যাবার চেষ্টা করেছেন। যেসব লেখক বলেন যে অশ্লীলতার কোন সংজ্ঞা নেই তারা এখান থেকে এক ধরনের সাময়িক ও সস্তা আনন্দ খুঁজে পান।
আশা করবো নিবিড় পবিত্রতা কে শ্রদ্ধা করবো, হাসির খোরাক বানাবো না।
‘মোর প্রিয়া হবে এসো দেবো খোঁপায় তারার ফুল’- দেখুন তো লেখক অনাবিল সত্তাকে এখানে কখনও খুঁজেছেন কিনা?
ভুলে চলে এলাম মনে হয়! :wallbash:
শিরোনামে ”১৮+” দিলে ভালো হতো! 😛
আমি বন্ধু প্রজ্ঞার সাথে একমত।
সরব এ ১৮+ লিখালিখি শুরু করার জন্য দায়ী লুলবাবা বোহেমিয়ান…. :multitalk:
ভাই আপনি এত লুল কেনু কেনু কেনু ? :huzur:
আপনার দ্বারা অনুপ্রানিত হলাম, লুলামির নয়া ভার্সন আমি দিব কয়েকদিন পর ভাবতেসি
:cuthair:
:clappinghands:
এ্যাক!
ভুল জায়গায় চলে আসলাম মনে হয়! 😳
😀 😀 চমৎকার লিখেছেন তো 😀 😀
বউয়ের সাথেই বলবো আমি এসব কথা,
কেন আঠারো প্লাস, একুশ প্লাস মাথাব্যাথা?
“লাল শাড়িটা এই আপুরে দারুণ রকম suit করে!!
আপুকে দেখে আমার হৃদয় মাঝে মাঝেই boot করে!”
:love: :yahooo:
“সাগরটাকে দিয়েই দেব জলের দামে!
Surname টা বদলে দিও আমার নামে!” :love:
Apner ari niye mantabyati bhalo laglo. Amio pratuer ari nichechi jbane. Karo karo sathe keni angul lagiye jibaner mato.
পড়ে হেসেছি। বলা আবশ্যক?
ভালো লেগেছে। 🙂
এতো টুকু আনান্দ ও দিতে পারাটা ও ভাল কাজ, আমার ভাললেগেছে…………….. :penguindance: