খাওয়া-দাওয়ার জন্য ঢাকা শহর একটা অসাধারণ জায়গা। বিভিন্ন রুচির, বিভিন্ন দেশের, বিভিন্ন দামের দেশী-মোগলাই-চাইনিজ সব রকম খাবারই ঢাকায় প্রচলিত। আমার মতো ভোজন রসিক যারা তারা তো প্রতি রাস্তাতেই খাবার মতো কিছু না কিছু পেয়ে যান।
আজকের এই লেখার একটাই উদ্দেশ্য মানুষকে লোভ দেখানো। যারা খেতে পছন্দ করেন, তাদের যেন মনে হয় আরেকবার গিয়ে খাই। আর যারা খেতে পছন্দ না করেন, তারা যেন ভাবেন, মানুষ খাবার নিয়ে এতো কিছু ভাবে!
ঢাকার অসাধারণ কিছু খাবারের কথা বলছি……
লেগ রোস্ট: স্টার হোটেল ঢাকার অনেক ভোজন রসিক তৈরী করেছে বলেছে আমার বিশ্বাস। স্টারের খাশির ‘লেগ রোস্ট’ খাওয়ার জন্য মাঝে মাঝেই ভিড়-জ্যাম ঠেলেও ঠাটারীবাজার যেতে খারাপ লাগে না। ‘তেল ছাড়া পরোটা’ দিয়ে লেগ রোস্ট নিশ্চয়ই স্বর্গের মেন্যুতেও থাকবে।
স্বর্গীয় লেগ রোস্ট
বিরিয়ানী: বিরিয়ানী খাওয়ার জন্য ঢাকায় এতো বেশি দোকান আছে যেটা বলাই বাহুল্য।
হাজীর বিরিয়ানীর কথা তো নিশ্চয়ই সবার মুখস্ত হয়ে গিয়েছে। ক্ষুধা নিয়ে হাজীর বিরিয়ানী খেতে যাওয়া উচিত। নইলে শেষ করাও কষ্ট আর খাবারটা যে কত মজা সেটাও বোঝা যায়।
দ্য গ্রেট হাজীর বিরিয়ানী
আলাউদ্দিন রোডে ‘বিউটি’ নামে দোকানে সবাই শরবত খেতেই যায়। তবে দুপুরে এখানেও বিরিয়ানী পাওয়া যায়। সস্তায় এর চেয়ে ভালো বিরিয়ানী আর কোথাও পাওয়া যায় না।
বেচারাম দেউরী আর চানখারপুলের নান্নার মোরগ-পোলাও সাথে একটা এক্সট্রা ঝোল দেয়। সেই ঝোল মোরগ-পোলাও করে অসাধারণ।
তেহারী: একটা সময় ছিল যখন নীলক্ষেতের তেহারীর কোন তুলনাই ছিল না। এখন ঢাকায় ভালো তেহারী পাওয়াটা আসলেই খুব কঠিন। তবে, চানখারপুলের ‘মামুন তেহারী’-র তেহারীটা খারাপ না। এছাড়া নীলক্ষেত এর ‘মোবারক তেহারী হাউজ’ আর ‘রয়েল তেহারী হাউজ’ এর তেহারীও ভালো।
লালমাটিয়ার স্বাদ তেহারী ঘর এর তেহারী একটু বেশিই ভালো……
খিচুরী: ঢাকায় ঘুরতে গেলেই মাঝে মাঝে ‘শামসের আলীর ভুনা খিচুরী’ এর ব্যানার দেখে খুব হাসতাম। কিন্তু, একবার খাওয়ার পরে হাসাহাসি বন্ধ হয়ে গিয়েছে। বংশাল রোডের এই দোকানের ভুনা খিচুরী এক কথায় অ-সা-ধা-র-ণ! এছাড়া কাঁটাবন মোড়ে ‘চিংড়ি রেস্টুরেন্ট’ এর খিচুরীটাও বেশ ভালো। আর, ঘরোয়া-র খিচুরীও খুব ভালো।
পানীয়: গরমের মধ্যে আলাউদ্দিন রোডের ‘বিউটি’ যেন এক শান্তির সন্ধান! প্রচণ্ড গরমে এখানে লেবুর শরবত খাওয়ার পর মনে হয়, ‘আমি পাইলাম। শান্তি পাইলাম।’ এছাড়া এখানে স্পেশাল লাচ্ছিটাও অনেক অনেক ভালো। প্রচুর পরিমাণ দই দিয়ে বানানো হয় এই লাচ্ছি, যেটা অন্য কোথাও চোখে পড়ে নি।
লালবাগে ‘রয়্যাল’ এর পেস্তার শরবত একবার যে খেয়েছে সে আবার খেতে চাইতে বাধ্য। দামটা একটু বেশি হলেও পেস্তার শরবত যেন অমৃত।
চকবাজার-এ নূরানীর লাচ্ছির সবচেয়ে বড় ব্যপার এর ভিন্নতা। আপনার চোখের সামনে বরফের চাঁই ভেঙে গুড়া গুড়া করে, লাচ্ছি বানাবে। স্বাদ-খুবই ভালো।
নান্নার মোরগ-পোলাও
ফালুদা: যারা পছন্দ করে তাদের কাছে ফালুদার মতো মজার খাবার খুব কমই আছে। আর ফালুদার জন্য সবচেয়ে ভালো স্টার হোটেল।
বার্গার: ফাস্ট ফুডের মধ্যে বারগারই মনে হয় সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয়। আমার কাছে যেটা ভালো লাগে সেটা হলো, CFC এর Crispy Chicken Burger. তবে ঢাকার সবচেয়ে অসাধারণ বার্গার হলো, ইস্টার্ন প্লাজার পাশেই ‘Big Bite’ এর ‘Cyclone’ নামে বার্গার। সাত লেয়ারের বার্গারের দাম না বলে পারছি না। মাত্র ২০০ টাকা! স্টার-এ একটা বার্গার পাওয়া যায়, নাম ‘স্পেশাল চিকেন চিজ বার্গার’। বেশ মজা। আর, দাম? ৪০ টাকা!
Cyclone এর সাইজ কিন্তু এই রকম
পিৎজা: ঢাকায় হাতিরপুলের ‘Heritage Kitchen’-কে পিৎজার জন্য সেরা মনে হয়। এটায় যেমন অনেক স্বাদের পিৎজা পাওয়া যায়, দ্মাওও তেমন কমই। আর ,স্বাদ বেশ ভালো।
এখানে যেগুলো বলা হয়েছে, সেগুলো হলো সব সময় নির্দ্বিধায় খাওয়া যায়, এমন মজার খাবার। এছাড়া অনেক সময়, অনেক দিনে রাস্তার পাশে রিকশাওয়ালাদের সাথে বসে মরিচ ভর্তা আর ডিমভাজি দিয়ে ভাত খাওয়ার মজাও যে কম না, সেটাও কি জানেন?
হ্যাপী খাওয়া-দাওয়া……
পুরোই উলস ধরণের একটা পোস্ট! খিদা লেগে গেলো তো! :babymonkey:
লিখতে গিয়ে যে আমার কী কিদে লেগেছে…… :dhisya:
*খিদে :p
বার্গার বাদে বাকি সব গুলোই খাওয়া হয়েছে।
স্টার আর নীলক্ষেতের তেহারি খেতে খেতে ভাতের মত হয়ে গেছে, এখন আর ভাল লাগেনা এত!
পোষ্টটা ভালো লাগলো!
ধন্যবাদ…… 🙂
হাজির বিরিয়ানি থেকে একটু আগায়া গেলে “বিসমিল্লাহ কাবাব ঘর”… সেটা চেখে দেখতে পারেন।
থাই স্যুপের জন্য বুমারস, বনানী।
আর, আসল স্বাদ পেতে গেলে পানতাই, বনানী।
দই ফুচকার ধাবা
দোসা’য় রসুই বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা।
ক্যাশিওনাট সালাদ লিনচিন, বেইলি রোড…
নাহ খাবার নিয়ে লিখতেই হয়!
খেতে হবে তো!
গ্রীল ছায়ানীড়, সায়েন্স ল্যাব…
ফুচকা হট স্পাইস, বনানী
কফি, বারিস্তা, গুলশান শুটিং ক্লাব
চা, চা-বার ধানমণ্ডি
আপনিও পোস্ট দিয়ে দেন একটা…… 🙂
‘বিউটি’ আর ‘শামসের আলী’র ভুনা খিচুরী খাওয়া হয়নি এখনও 🙁
খেয়ে দেইখো 🙂
খেতেই হবে 😀
শমসের আলীর চেয়ে হীরাঝিলের খিচুড়ি বেশি ভালো। 😛
হীরাঝিলের খিচুরী খাওয়া হয় নাই। তবে ওদের গ্রিলটা অনেক ভালো……
নতুন সংযোজন আছে কিন্তু কোলকাতা কাচ্চি-সাতরওজা মাজারের কাছে। দুর্দান্ত জিনিস!
কয়েকদিন আগে কোলকাতা কাচ্চি ঘরে খেলাম, দারুন কাচ্চি ওখানকার! এখন পর্যন্ত বেস্ট!
সবাই দেখি এটার কথা বলে! খাওয়া লাগবে তো!
আমাকেও নিয়ে যাইয়েন 😀
আইচ্ছা :happy:
ব্যাপক মানষিক আঘাত খেলুম, মিয়া নান্না-র মহাজাগতিক “চিকেন পোলাও” আর “কাচ্চি”-কে হাজীর পরে রাখসেন দেইখ্যা 🙁
এছাড়াও, ঘরোয়া’র সাথে সাথে হীরাঝিলের খিচুরীটাও শৈশবদার ভাষায় “উলস” !!!
ফালুদা হিসেব করলে, এক নাম্বার হইলো ঠাটারি বাজারের স্টার, দ্বিতীয় স্থান হইলো আমার কাছে আবারও হীরাঝিল ! নো আইসক্রীম, নো হাংকি-পাংকি ! ক্রীইইইইইম !!!!!!
আর, ভিকারুন্নিসা (!!) -র পাশেই, থিয়াটার কর্নারের উলা পাশে, বিকালের পরে একটা গাড়ি দোকান বসে, “ঢাকাইয়া মামা’র কাবাব” (নামটা এরকমই সম্ভবত” , যা খাই, তাই স্বর্গীয় মনে হয় ! তবে, দাম মাঝে মাঝে এক্সেজ মনে হয় 😛
চলুক, দুনিয়া দেখুক, বাঙ্গালী কী চীজ !!! জয়তু খানা-পিনা !!!!!!!
জয়তু খানা-পিনা !!!!!!! 😀
উফফফফফফফ! ভুল পোস্টে ঢুকে পড়েছি দেখছি………… 🙁
যাইহোক, ঠাঠারীবাজার স্টার, পেস্তা বাদামের শরবত, বিউটির লেবুর শরবতের গল্প-কথা এতো বেশি শুনেছি যে বলার বাহিরে…………
কবে যে খাবো………………………
[ একটু দোয়া রাখবেন, যেন শীঘ্রই খেতে পারি…… ]
অনেক দোয়া…… 😀
যেন শীঘ্রই এই সব খেতে পারেন……
বিউটির লেবুর শরবত খাইছি, মোটামুটি লাগছে। 😛
নান্নার মোরগ-পোলাও ভাল লাগে নাই। 🙁 আম্মুরটা বেশি মজা!
নীলক্ষেতের রয়ালে একদিন তেহারি খাওয়ার চেষ্টা করছি, শেষ করতে পারি নাই। :wallbash:
হেরিটেজের পিজ্জা খেতে হবে তো! এরপর যেদিনই সুযোগ পাব যেতে হবে দেখি। 8)
চিংড়ি-র বিরিয়ানী খাইছি একদিন, ভাল লাগে নাই একদম। 🙁
এ জীবনে ফালুদা এখনো খাওয়া হয় নাই। :crying: সাইক্লোন বার্গারও না। আচ্ছা ৭ ইঞ্চি বার্গার কীভাবে খায়? :O লেগ রোস্টও খাই নাই। 🙁 আর কোনটাই খাই নাই এই পোস্টের।
আন্টির মোরগ-পোলাও তো খাওয়া দরকার 😛
জীবনে ফালুদা কীভাবে না খায়! 😯
খাওয়ানো হবে কোনদিন ইনশাআল্লাহ্। 😛
জানি না তো! 🙁
আর হেরিটেজের পিজ্জা এই পোস্ট পড়ার পরেরদিনই খাইতে গেছি। :wallbash: আর জীবনেও যাব না। :wallbash: আপনাকে আর ফিনিক্সপুকে :haturi:
কী বলে!
হেরিটেজের পিৎজা কোনটা খেয়েছ?
মজা না তো কেউ কখনো বলে নাই 😯
ঢাকা পিৎজা। 🙁
তাহলে মনে হয় আমাদের পচাটা দিছে। 🙁
আহারে পিচ্চি! বেছে বেছে পঁচাটাই নিয়েছে!
হেরিটেজের পিজ্জা তোর মজার লাগে নাই! Pizza Four Seasons, Meat Lovers এগুলো তো অনেক মজার!
ঠিক আছে হেরিটেজ বাদ, আমার কিচেনের পিজ্জা খেয়ে দেখিস। আশা করি নিরাশ হবি না। 8)
কবে? 😀 😀 😀
কবে? কবে?? কবে???
স্টার এর লেগ রোস্টটা আসলেই অ-সা-ধা-র-ণ! বেশ অনেক দিন খাওয়া হয় না…শিগগিরই একদিন এইটা খাইতে যাইতে হবে…:D
হাজি সাহেবের বিরিয়ানি কেন জানি আমার কাছে স্পেশিয়াল কিছু লাগে না।খালি কাঁঠাল পাতার মোড়কটা ছাড়া। :S
নান্না তো সুপারহিট! কিন্তু প্রতি মাসের পাঁচ তারিখে নাকি আস্ত মুরগীর রোস্ট এর স্পেশাল আইটেম থাকে? ওইটা একবারও ট্রাই করা হয় নাই… 🙁
তেহারী ঘর এর তেহারী তো প্রায়ই খাওয়া হয়…এখন আর ভাল্লাগে না তেমন… 😐
আর CFC তে আমার ফেভারিট হচ্ছে গ্রিলড চিকেন বার্গার…ইয়াম ইয়াম!! 😀
আর পিৎজ্জার জন্য বেস্ট মনে হইসে ‘বেলা ইটালিয়া’ আর শর্মা হাউস…আমার অবশ্য বেলা ইটালিয়ার পাস্তাটাও অ-সা-ধা-র-ণ লাগে…আর ওদের অ্যাপাটাইজার এ ‘গার্লিক মাশরুম’ একটা আইটেম আসে…ভাবতেই মুখে পানি চলে আসে আমার!!! 😀
বেলা ইটালিয়া কোথায়? যাওয়া দরকার…… :thinking:
আর, নান্নার আস্ত মুরগীর রোস্ট-পোলাও-টাও একদিন খাওয়া দরকার…… 8)
রিকশাওয়ালাদের সাথে আমিও খাইছি, যা দারুণ মজা! কী যে শান্তির খাবার! :happy:
ফালুদা কিন্তু হোটেল সুপার আর হীরাঝিলেরটা অনেক ভালো। তবে পিজ্জায় এখন পর্যন্ত হেরিটেজ বেস্ট, কোন সন্দেহ নাই। কিন্তু মানুষ কেন যেন সরমা হাউজের পিজ্জা খেতে যায়! একে তো মজার না, তার উপর দাম অতিরিক্ত! 🙁
ওহ, যারা খিলগাঁয়ে ঢাকা গ্রিলের বারবিকিউ পিজ্জা খায় নি, তারা বিশাল মিস করেছেন, বলতে বাধ্য। একমাত্র এখানেই সবথেকে মজার বারবিকিউ পিজ্জা পাওয়া যায়। :happy:
উত্তরার ফায়ার অন আইসের ডোনার কাবাবটা খুব মজার। এইরকম মজার ডোনার কাবাব আরেকটা জায়গায় পাওয়া যায়- পিএফসিতে। 8)
বেইলি রোডের থার্টি থ্রি এর চেয়ে পিএফসির ফ্রাপে আইটেমগুলোও বেশি দারুণ! 😛
ভাত-ভর্তার জন্য নিরব তো আছেই কিন্তু আজিজের ভাত-ডালটাও যে কী অসম্ভব মজার! :happy:
আরেকটা জায়গা হলো, শান্তিনগরের গাউছিয়া। এখানের মত মজার চিকের গ্রিল ঢাকার আর কোথাও পাওয়া যায় না। :happy:
ঢাকা গ্রিলেরটা লিখতে ভুলে গেসিলাম! ওইটা তো অসাধারণ!!!
অনেকগুলো খাওয়া হয় নাই।
তবে, হবে নিশ্চয়ই 8)
Star Hotel এর ভুনা খিচুরিটাও কিন্তু মজার 🙂
কথা সত্য!
কেউ আল রাজ্জাকের রুই মাছ নিয়া কিছু লিখলো না!
আল রাজ্জাক কোথায়? খাওয়ান তো দেখি 😛
একদিন চুপ চাপ ঘুরে আসবেন। বংশাল !
জ্বি, অবশ্যই 😀
রাতে খাইনাই। ঘুমানোর আগে এই পোস্ট দেখা ঠিক হইল না। 😳
আর পোস্ট দেইখা হতাশ হইলাম। ২-১ টা বাদে বাকিগুলার একটাও খাইনাই। 🙁
কমেন্টগুলো দেখে তো আমি হতাশ হয়ে গেসি……
এখনো কত্ত কিছু খাওয়া বাকী! :crying:
কেউ কুকার্স সেভেনের খিচুরীর কথা বলল না :crying: :crying:
রেস্টুরেন্টটা কাওরান বাজারে, সিনেমা হলের (নাম ভুলে গেছি 🙁 ) পাশে………
এটা এখনও খাওয়া হয় নাই :crying:
কত খাবার বাদ পড়ছে পোস্ট থেকে! আপডেট চাই!!
ফেবুতে একটা নোট ছিলো না? ঐটার সন্ধান কে জানো? ঐটা সহ এড করে আপডেট চাই!!
বেশিরভাগই খাইছি দেখা যায়!!
*কোলকাতার কাচ্চি খাই নাই। এইটা কোথায়? @ফিনিক্স খাওয়ান আফা!
*সাইক্লোনও খাই নাই। জাহিদ খাওয়া!
*হিরাঝিল এর চা এর কথা কেউ কইল না! [খিচুড়িও!]
@রাজ্জাক এর লেগরোস্টও আমার ভালো লাগে
খাইসে! খাইছি!
অনেক কিছুই লেখি নাই পরে আরো পোস্ট দিব ভেবে……
আর, কমেন্ট দেখে মনে হচ্ছে, আরো কয়েকটা পোস্ট দেয়া যাবে 😛
অনেক কিছু বলার জন্য মনে পরছে। সময় করে লিখব এখানে 😛 বার্গার ছাড়া প্রায় সব গুলোই খেয়েছি। বার্গার ভাল লাগে না। আর লেগ রোস্ট টা খেয়ে দেখতে হবে 🙂
কী কী বলবেন, তাড়াতাড়ি বলে যান কিন্তু 😛
এখনো লেগ রোস্ট খান নাই 😯
These pictures look great, but anyone who knows Bangladesh also know that the ‘vejal’ ingrediants that may be used in the preparation of all these great food items may eventually cause more harm than pleasure. I wish I could have all these great foods in my next trip to the country, but more I think of all the vejal, the appetite and the dream behind that appetite loses appeal. There were times in 1970s, or in 1980, when vejal was very limited and you could go and eat in those places without getting sick.
কেন যে মানুষ ভেজাল দেয়, বুঝি না 🙁
লিস্টে রাইখা দিলাম। সময় কইরা সব খামু।
হেরিটেজ এর পিজার কথা বলসেন। ঐখানের শর্মাটাও দারুণ।
কমেন্টগুলান লিস্ট ফিল আপ কইরা দিসে 😀
“সময় কইরা সব খামু।” 😀
কমেন্টগুলো আসলেই বেশি অসাধারণ হয়েছে :happy:
ইয়াম ইয়াম অবস্থা!
লেখার ফন্টের সাইজ ছোট করে প্রিন্ট করে মানিব্যাগে রাখবো। 🙂
হে হে! :happy:
হে হে, ভালো বুদ্ধি 😛
ইন্নালিল্লাহ! কৈ আইসা পড়লাম? ক্যান আসলাম? খোদা একটা দড়ি ফালাও। দড়ির মধ্যে কিছু খাবার দিও। 🙁
বাঙ্গালী কেমন খাওয়া পাগল! খাওয়া নিয়া কথা বলা শুরু করলে লোকজন আর থামে না 🙁
ও আচ্ছা, এইখানে কমেন্টও দিবো না। আমি আপনার নিকট প্রতিদ্বন্দী উচ্চৈঃস্বরে, এজন্য 😛 😛
হা হা…… 😛
খাওয়া নিয়ে আবার পোস্ট দিবো ভাবছি। :happy:
খাওয়া-দাওয়ার পোষ্ট ভালা পাই :happy: বেশ কয়েকটা খাওয়া হয় নাই 🙁 সময় কইরা দৌড় দিতে হবে । নতুন পোষ্টের অপেক্ষায়…
চেষ্টা করবো নতুন পোস্ট দিতে, যত দ্রুত সম্ভব 🙂