আপডেট:
৫ সেপ্টেম্বর
রাত ৮টা
সন্ধ্যা ৭টায় শিক্ষামন্ত্রীর সাথে শিক্ষার্থী প্রতিনিধি দলের বৈঠক শেষ হলেও, ভিসিকে অপসারণের কোন নিশ্চয়তা তাদেরকে দেওয়া হয় নি। তবে শিক্ষামন্ত্রী বুয়েটের ঐতিহ্য রক্ষায় যা করা দরকার তা করার; শারীরিক, একাডেমিক ও প্রশাসনিক দিক থেকে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার এবং প্রো-ভিসিকে অপসারণের আশ্বাস দিয়েছেন।
শিক্ষার্থীরা এই আশ্বাসের পর ক্লাসে ফিরে যাবেন কিনা – সাংবাদিকদের এই প্রশ্নের উত্তরে প্রতিনিধিদল জানান, তারা বুয়েটে গিয়ে সব শিক্ষার্থীদের সাথে কথা না বলে কোন সিদ্ধান্ত দিতে পারবেন না।
বিকাল ৫টা
শিক্ষামন্ত্রী এবং শিক্ষা সচিবের বুয়েটে এসে শিক্ষার্থীদের সাথে আলোচনায় অংশ নেওয়ার কথা থাকলেও, পরবর্তীতে শিক্ষামন্ত্রীর কথায় বিকাল ৪টায় তাঁর সাথে দেখা করতে সচিবালয়ে গেছে ১৮ সদস্যের প্রতিনিধি দল – দুজন শিক্ষক এবং বিভিন্ন ব্যাচের ১৬ জন শিক্ষার্থী আছেন সেখানে।
৪ সেপ্টেম্বর
আজ বিকাল ৪টায় শিক্ষার্থীদের সংবাদ সম্মেলন শেষ হয়েছে। তারা জানিয়েছেন, ভিসি এবং প্রোভিসি – দুজনের অপসারণ ব্যতিরেকে তারা কোনমতেই ক্লাসে ফিরে যাবেন না। শিক্ষামন্ত্রী শিক্ষকদের সাথে গতকাল যেমন আলোচনায় বসেছেন, শিক্ষার্থীরা তাঁকে আহ্বান জানিয়েছেন যে অভিভাবক হিসেবে তিনি যেন বুয়েটে এসে তাদের সাথেও আলোচনা করে তাদের দাবি-দাওয়াগুলো গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করেন।
তারপর শিক্ষক সমিতির মিটিং শেষ হলে তাঁদের পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলন হয়। সেখানে জানানো হয়, তাঁরা শিক্ষামন্ত্রীর প্রস্তাবিত প্রো-ভিসির অপসারণের প্রেক্ষিতে অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম পুনরায় চালু করতে আগ্রহী। সেই সাথে ভিসির অপসারণ প্রক্রিয়া চলমান থাকবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়। তবে ক্লাসে ফিরে যাওয়ার ব্যাপারটা সময়সাপেক্ষ, যেহেতু সেজন্য নতুন করে অ্যাকাডেমিক ক্যালেন্ডার প্রণয়ন করতে হবে ডীনদের মধ্যকার সভার মাধ্যমে। সেই সাথে শিক্ষার্থীদের সিদ্ধান্তও গুরুত্বপূর্ণ।
মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ এবং শিক্ষা সচিব কামাল আবদুল নাসের বুধবার বুয়েটে আসবেন বলে জানিয়েছেন।
দুপুর ১২:৩০ শেষ হয়েছে শিক্ষক এবং ছাত্রদের সভা। দুপুর ২টায় শিক্ষার্থীদের সংবাদ সম্মেলনে জানানো হবে পরবর্তী পদক্ষেপ। ১১টায় শুরু হয়েছে শিক্ষক সমিতির সাধারণ সভা, আশা করা হচ্ছে, এরপর ছাত্রদের সাথেও বসবেন শিক্ষক সমিতি। ৩ সেপ্টেম্বর আজকের দিনের কিছু মুহুর্তের ছবি, একটি আন্দোলন, যার প্রতিটা পদক্ষেপে রয়েছে অনন্যতা। অসাধারণ সব উদ্যোগ। বেলা ৪টা:
মন্ত্রীসভার বৈঠক শেষে শিক্ষামন্ত্রী অতি শীঘ্রই সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিয়েছেন। এরপর শিক্ষার্থীরা পলাশীর রাস্তা থেকে অবরোধ তুলে নিয়েছে এবং আগামীকাল সকাল ১১টা পর্যন্ত অবস্থান ধর্মঘট স্থগিত করেছে।
দুপুর ২:১০: প্রেস ব্রিফিং-এ জানানো হয়েছে যে গতরাতে ছাত্রশিক্ষকদের নামে করা মামলার সাথে বুয়েট শিক্ষক সমিতির কোন সম্পৃক্ততা নেই। পরবর্তীতে ঐ মামলা প্রত্যাহারের আদেশ দেয়া হয়েছে ভিসির পক্ষ থেকে। আর খুব শীঘ্রই কোন সমাধানের আশা ব্যক্ত করা হয়েছে প্রেস ব্রিফিং-এ। দুপুর ১:৩০ : বুয়েটের শিক্ষার্থীরা পলাশীর রাস্তা অবরোধ করেছে। শিক্ষকদের পক্ষ থেকে প্রেস ব্রিফিং শুরু হয়েছে। দুপুর ১টা: রেজিস্টার ভবনের সামনে বুয়েটিয়ানদের বিক্ষোভ চলছে। ভিসি ও প্রো-ভিসি আজ অফিসে অনুপস্থিত থাকায় শিক্ষার্থীদের দেয়া রক্তভর্তি বোতল রেজিস্টার ভবনের সামনেই রেখে যাবার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। ছবিসূত্র: স্বেচ্ছায় রক্তদান – সাবাস বুয়েটিয়ান দুপুর ১২টা:
“ভিসি ও প্রো-ভিসি পদত্যাগ না করা পর্যন্ত আন্দোলন অব্যাহত থাকবে” ছাত্র-শিক্ষকের অটল সিদ্ধান্ত।
ভিসিকে উপহার প্রদানের জন্য বুয়েটে অবস্থানকারী সকল শিক্ষার্থী এখন রক্তদান করছেন। সবার রক্ত একত্রিত করে ভিসিকে উপহার পাঠাতে সর্বসম্মত হয়েছেন তারা।
২৯শে জুলাই
আগামীকাল দুপুর ১:৩০ মিনিটে শিক্ষকসমিতির জরুরী সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হবার কথা বলা হয়েছে, সেই সভায় পরবর্তী কার্যক্রম সম্পর্কে বিশদ সিদ্ধান্ত নেয়া হবে বলে জানানো হয়েছে। তবে হাইকোর্টে দাখিলকৃত রিটের শুনানীর তারিখ আগামীকাল ধার্য করায় সভার সময়সূচীতে পরিবর্তন আসার সম্ভাবনাও দেখা দিয়েছে। পরবর্তী সিদ্ধান্ত জানানোর আগ পর্যন্ত শিক্ষার্থীসহ সকলকে কোনধরণের গুজবের বিশ্বাস না করতে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
২২ জুলাই
রাত ৮ টা : সরকারি সংস্থাগুলো নতুন ভিসি খোঁজা শুরু করেছে। পাঁচজন সিনিয়র প্রফেসরদের সিভি নেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
২১ জুলাই:
পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আজ বেলা ১১টা থেকে ১টা পর্যন্ত অবস্থান ধর্মঘট শুরু হয়েছে আবার। তবে আজ শিক্ষক সমিতির জরুরি সাধারণ সভায় গণপদত্যাগের সিদ্ধান্ত স্থগিত করেছেন আন্দোলনরত শিক্ষকেরা।
বুয়েটের সাবেক উপাচার্য ও কৃতী সাবেক শিক্ষার্থীরা একটি চিঠি দিয়ে শিক্ষক সমিতিকে গণপদত্যাগের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার জন্য বলেছিলেন। তার পরিপ্রেক্ষিতে আজ সমিতির জরুরি সাধারণ সভায় গণপদত্যাগের সিদ্ধান্ত স্থগিত করা হয়।
আগামী ৩০ জুলাই শিক্ষক সমিতি আরেকটি সাধারণ সভা আহ্বান করেছে। ততদিন পর্যন্ত প্রতিদিন ২ ঘণ্টার অবস্থান ধর্মঘট অব্যাহত থাকবে।
এ সম্পর্কে বিস্তারিত এখানে।
১৮ জুলাই:
আজ বেলা ১১টায় শিক্ষক সমিতির পক্ষ থেকে প্রেস ব্রিফিং-এর আয়োজন করা হয়েছে।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ভিসি ও প্রো-ভিসির পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষকরা তাদের আন্দোলন কর্মসূচি আগামী বৃহস্পতিবার ও শুক্রবারের জন্য স্থগিত করেছে। বুধবার সকালে এক সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক আশরাফুল ইসলাম এই ঘোষণা দেন। তিনি বলেন, ‘শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে কর্মসূচি দুদিন স্থগিত করা হয়েছে। তবে আগামী রোববার বিকেল ৪টার মধ্যে ভিসি ও প্রো-ভিসিকে দায়িত্ব থেকে সরানো না হলে শিক্ষকরা গণপদত্যাগের সিদ্ধান্তে অনড় থাকবেন।’
এ সম্পর্কে বিস্তারিত দেখুন এখানে।
অন্যদিকে, জনৈক ছাত্রের ওপর কয়েক মাস আগে ছাত্রলীগের হামলার প্রতিবাদে তাদের শাস্তির দাবিতে আন্দোলনকারী যেসব ছাত্রের প্রশংসাপত্র প্রশাসন আটকে রেখেছিল, সেগুলো আজ ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে।
১৭ জুলাই:
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্দোলনরত শিক্ষকদের গণপদত্যাগের হুমকির পেছনে ‘ভিন্ন উদ্দেশ্য’ রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। বিস্তারিত এখানে।
১৬ জুলাই:
রাত ৯: ৪৫
রবিবারের ভেতর আশানুরূপ ফলাফল না পেলে গণপদত্যাগপত্র জমা দেবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন বুয়েটে আন্দোলনকারী সকল শিক্ষক। তার আগ পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত প্রতীকী অনশন চলবে বলেও জানিয়েছেন তারা। এই ঘোষণায় ছাত্র-শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী কারো ওপর নির্যাতন করা হলে সবাই একত্রে রুখে দাঁড়াবেন বলে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন আন্দোলনকারীরা।
সন্ধ্যা ৭টা
শিক্ষক সমিতির জরুরি সাধারণ সভা শেষ হয়েছে। রাত ৯টার প্রেস ব্রিফিং-এ সভায় গৃহীত সিদ্ধান্ত জানানো হবে।
বিকাল ৩টা
শিক্ষামন্ত্রীর সাথে সাড়ে ৩ ঘণ্টার বৈঠক শেষ হলেও কোন সিদ্ধান্ত জানা যায় নি। শিক্ষকগণ আন্দোলন চালিয়ে যাবেন বলে জানিয়েছেন।
দুপুর ২:২০
আজ সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত প্রতীকী অনশন পালন করেছেন ছাত্রশিক্ষকেরা। দুপুর ১২টা থেকে শিক্ষামন্ত্রীর সাথে বৈঠকে বসেছেন বিভিন্ন অনুষদের ডীন, সকল বিভাগীয় প্রধান এবং প্রাক্তন উপাচার্যগণ।
এদিকে বেলা ৪টায় শিক্ষক সমিতির জরুরি সাধারণ সভার আয়োজন করা হয়েছে।
১৫ জুলাই:
রাত ৮টা
শিক্ষক সমিতির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগামীকাল থেকে প্রতিদিন বেলা ১১টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত প্রতীকী অনশন পালন করবেন শিক্ষকরা। এদিকে ভিসিপন্থী শিক্ষকেরা কাল মৌনমিছিল এবং গনসংযোগ করবেন বলে জানা গেছে। তাদের ভাষ্যমতে তাদের সাথে আরো অনেক শিক্ষক “একাত্মতা” ঘোষণা করেছেন!
এদিকে শিক্ষামন্ত্রী আগামীকাল দুপুর ১২টায় বুয়েটের শিক্ষকদের সাথে আলোচনায় বসবেন বলে জানা গেছে।
বিকাল ৬টা
ক্যাফেটেরিয়ার সামনে সমাবেশ করছে ভিসি সমর্থনকারী শিক্ষকেরা, একটু পর মৌন-মিছিল হতে পারে তাদের পক্ষ থেকে। এই মুহুর্তে খুব বেশি শিক্ষার্থীদের দরকার রেজিস্ট্রার ভবনের সামনে, দয়া করে যে যেখানে আছেন হলে, চলে যান রেজিস্ট্রার ভবনের সামনে।
সকাল ১১:৩০
মাত্র শুরু হলো মিছিল, শিক্ষক শিক্ষার্থী কর্মকর্তা কর্মচারী অভিভাবক সবাই একসাথে রওনা দিলো চ্যান্সেলরের কাছে স্মারকলিপি পেশ করার উদ্দেশ্যে। সকালে বুয়েট প্রশাসন থেকে বুয়েটের বাস বের হতে দেয় নি, চাবি আটকে রেখে বাস বন্ধ করে আন্দোলনের অংশগ্রহণ কমাতে চেয়েছিলো।
ছবিসূত্র: ইতিহাস বদলের ৫ম দিন
সকাল ৮টা
মিছিলের জন্য ধীরে ধীরে এসে উপস্থিত হচ্ছে বুয়েট শিক্ষার্থী, অ্যালামনাই, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী। ১১টায় মিছিল শুরু হয়ে চ্যান্সেলরের কাছে স্মারকলিপি পেশ করতে যাবে।
রেজিস্টার বিল্ডিংয়ের সামনে পোস্টার লেখার কাজ শুরু হচ্ছে, আগ্রহী প্রার্থীদেরকে অতিসত্বর চলে আসার জন্য আহ্বান জানানো হলো।
১৪ জুলাই:
সন্ধ্যা ৬:৩০
কিছুক্ষণ আগে শিক্ষক সমিতির কাছে ভিসির পক্ষ থেকে আলোচনার প্রস্তাব পাঠানো হয়। শিক্ষক সমিতি সেই প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছে। শিক্ষক সমিতির সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়েছে আগামীকাল সকালে ১১টায় মৌনমিছিল করে চ্যান্সেলরের কাছে স্মারকলিপি জমা দেয়া হবে। মৌনমিছিলে অংশগ্রহণ করার জন্য সকলকে আহ্বান জানানো হয়েছে।
এদিকে কিছুক্ষণ আগে বুয়েটের শহীদ মিনারের গেটের কাছে ভিসি এবং প্রো-ভিসি অপসারণের দাবীতে যেই ব্যানার লাগানো হয়েছিলো, সেটি একটি ছাত্র সংগঠন নামিয়ে পুড়িয়ে ফেলেছে।
সন্ধ্যা ৬টা:
বুয়েট ক্যাফেটেরিয়ার সামনে ভিসি সমর্থিত কয়েকজন শিক্ষক, কর্মচারী, কর্মকর্তা ও ছাত্র সংগঠন একটি প্রেস ব্রিফিংয়ের আয়োজন করেছে। তাদের ভাষ্যমতে, ছাত্রদেরকে ভয় দেখিয়ে জোর করে ভিসি, প্রো-ভিসি অপসারণের এই আন্দোলনের সাথে সংযুক্ত করা হচ্ছে, উল্লেখ্য যে উক্ত সংবাদ সম্মেলনে শুধুমাত্র মিডিয়ার লোকজনের ব্যাপক উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে।
সকাল ১১:৩০
ছাত্র শিক্ষক কর্মকর্তা কর্মচারীদের একাত্মতায় শুরু হয় মৌনমিছিল। মিছিলটি বুয়েট ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে যেয়ে শেষ হয়। সেখানে শপথ নেয়া হয়, বুয়েটের সুনাম রক্ষার্থে বর্তমান ভিসি এবং প্রো-ভিসি’র অপসারণ না হওয়া পর্যন্ত এই আন্দোলন সর্বাত্মক ভাবে চলবে। এবং এই ব্যাপারে প্রধান্মন্ত্রী এবং চ্যান্সেলরের প্রতি আকুল আবেদন জানানো হয়।
বর্তমানে বুয়েটে অবস্থান ধর্মঘট চলছে এবং বিকেল ৩টা থেকে বুয়েটের প্রবাসীদের সাথে ভিডিও কনফারেন্সিং চলবে। স্কাইপি আইডি save _buet
১৩ জুলাই:
সর্বশেষ আপডেট, রাত ৮.৫০
সিদ্ধান্ত সমূহ
#১ আন্দোলন চলবে ভিসি প্রো ভিসির পদত্যাগ না হওয়া পর্যন্ত।
#২ পদত্যাগ চাই। কোন আলোচনা নয়।
#৩ আগামীকাল (১৪ জুলাই) মৌন মিছিল হবে সকাল ১১ টায়। বুয়েট এর নিয়মিত বাস চলবে। সকলকে আসার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
#৪ আজ বিপুল এলামনাই উপস্থিত হয়েছিলেন। পাশে থাকার জন্য তাঁদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করা হয়েছে।
বিকাল সাড়ে ৫টা
শিক্ষকদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, গতকাল মাঝরাতের দিকে ছাত্রলীগের কিছুসংখ্যক সদস্য ক্যাম্পাসে ঢোকার চেষ্টা করে। সেজন্য রাত ১২টার পর থেকে গতকাল কাউকে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে দেওয়া হয় নি, আজ রাতেও হবে না। তাই আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদেরকে আজ রাত ১২টার আগেই ক্যাম্পাসে চলে আসার আহবান জানানো হচ্ছে।
১২ জুলাই:
সন্ধ্যা ৭ টা
শিক্ষকদের পক্ষ থেকে করা প্রেস কনফারেন্সে বলা হয়েছে, আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের সময় আগেই অতিবাহিত হয়ে গেছে, এখন একমাত্র দাবি ভিসি’র পদত্যাগ। শিক্ষক, ছাত্র এবং কর্মচারীদের অবস্থান ধর্মঘট চলছে।
সন্ধ্যা ৬:৩০
ভিসি, প্রো-ভিসি সহ সিন্ডিকেট কমিটির সদস্যরা প্রধানমন্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করেছেন, ভিসি’র ভাষ্যমতে প্রধানমন্ত্রীর সাথে পদত্যাগ বিষয়ক কোন কথা হয় নি এবং তিনি প্রধানমন্ত্রীকে বুয়েটের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে জানাতে গিয়েছিলেন। তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী আলোচনার মাধ্যমে এই ঘটনার নিষ্পত্তি করতে বলেছেন।
উল্লেখ্য যে, সিন্ডিকেট কমিটিতে বুয়েটের শিক্ষক সমিতির দু’জন সদস্য থাকলেও তাঁরা ভিসি’র পদত্যাগের দাবিতে সদস্যপদ থেকে পূর্বেই ইস্তফা দিয়েছেন।
বিকাল ৪. ৩০
ভিসির প্রদত্ত বক্তব্যকে কেন্দ্র করে একাডেমিক কাউন্সিল ভবনের সামনে বিবৃতি দিচ্ছেন শিক্ষক হুমায়ূন কবীর।
বিকাল ৪. ১০
বুয়েটের বর্তমান ভিসি প্রেস কনফারেন্সে সাংবাদিকদের জানান যে,
আন্দোলনরত শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা অন্যায়ভাবে বুয়েটে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করছেন। সেজন্য তাদের দাবী মেনে নিয়ে পদত্যাগ করা হবে আরেকটি অন্যায়, যা তিনি কখনোই করবেন না।
১১ জুলাই:
রাত ১০. ৪৫
নতুন কোন সিদ্ধান্ত গ্রহণ ছাড়াই সিন্ডিকেটের বৈঠক শেষ হয়েছে। বুয়েটের ভিসি জানিয়েছেন যে,
তিনি সরকারি ক্ষমতাবলে ভিসির পদ লাভ করেছেন, তাই সরকারি আদেশ ব্যতীত তিনি স্বেচ্ছায় ‘ভাইস চ্যান্সেলর’ পদ থেকে পদত্যাগ করবেন না।
ছাত্র-শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী আন্দোলন অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এবং অনির্দিষ্টকালের জন্য হল বন্ধের আশংকা অমূলক বলেও জানিয়েছেন তারা।
রাত ৯: ৪৫
‘তীরহারা এই ঢেউয়ের সাগর পাড়ি দেব রে’– আন্দোলনরত ছাত্রদের গান চলছে। সেই সাথে সিন্ডিকেটের বৈঠকও।
রাত ৮. ৩০
ভিসির পদত্যাগের দাবীতে দুইজন সিন্ডিকেট সদস্যের নিজ নিজ পদ থেকে পদত্যাগ ঘোষণা।
রাত ৭. ৩০
ভিসি কর্তৃক সিন্ডিকেট সদস্যদের প্রতি বৈঠকের নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে।
বিকাল ৫: ৩৫
ছাত্র-শিক্ষকের সাথে ভিসির পদত্যাগের দাবীতে বুয়েটের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীরাও একাত্মতা ঘোষণা করেছেন।
বিকাল ৫: ৩০
বুয়েটের সকল কর্মকর্তাও আন্দোলনে একাত্মতা ঘোষণা করেছেন।
বিকাল ৫: ১৫
বুয়েটের তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারীরাও এই আন্দোলনে ছাত্র-শিক্ষকদের সাথে একাত্মতা ঘোষণা করলেন।
বিকাল ৪: ২০
সকল অনুষদের ডীন, পরিচালক এবং প্রতিটি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ভিসির পদত্যাগের দাবীতে নিজ নিজ একাডেমিক পদ থেকে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেছেন।
দুপুর ১টা
বুয়েটের রেজিস্ট্রার ভবনের সামনে হাজার হাজার ছাত্র ও শিক্ষকের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে পালন করা হচ্ছে অবস্থান ধর্মঘট। ছাত্রদের উদ্দেশ্যে শিক্ষকরা বিবৃতি প্রদান করছেন। ছাত্র-শিক্ষকের সম্মিলিত সিদ্ধান্তে আজ থেকে লাগাতার অবস্থান ধর্মঘট পালনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
ছবিসূত্র: বিপ্লবী বুয়েটিয়ান
দুপুর ১২টা
শিক্ষকরা বুয়েট প্রাঙ্গনে মৌন মিছিলে অংশগ্রহণ করেছেন। মিছিলের সমাপ্তি হলে দিনব্যাপী অবস্থান ধর্মঘট পালন করা হবে।
সকাল ৯টা
শিক্ষক সমিতির জরুরী সভা শুরু হবে সকাল ১০টায়, সেই সভায় সিদ্ধান্ত নেয়া হবে পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে, ধারণা করা হচ্ছে ভিসি’র অফিস ঘেরাও করা হবে। আশা করা হচ্ছে ছাত্রদের পক্ষ থেকে স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ থাকবে।
৬ জুলাই:
৪ মে:
ধর্মঘট প্রত্যাহার করেছেন বুয়েটের শিক্ষক সমিতি, আজকে প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা করবার পর এই ঘোষণা পাওয়া গিয়েছে শিক্ষকদের পক্ষ থেকে। প্রশ্ন থেকে গেলো একটাই, কি আসবে ১ মাস পরে যেই তদন্ত শেষ হবে তার রিপোর্টে? ভিসি কি পদত্যাগ করবেন? নাকি আবারও একই বৃত্তে ফিরে গেলো বুয়েট? তাহলে এই কর্মবিরতি পরে যাবে প্রশ্নের মুখে।
সিন্ডিকেট সভায় সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে কিছু। রেজিস্ট্রারের ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি স্থগিত করা হচ্ছে। শিক্ষকদের অন্যান্য দাবির তদন্তে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে এবং ১ মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দেয়া হবে সেই তদন্তের। ইতিমধ্যেই ভিসি শিক্ষকদের আহ্বান করেছেন ক্লাশ শুরু করে দেবার জন্য। শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত তাদের আগামী সভার পর জানা যাবে।
২ মে:
আজ রাত ১২ টায় একুশে টেলিভিশনে রয়েছে বুয়েটের সাম্প্রতিক ঘটনা নিয়ে টক শো, যেখানে উঠে আসবে অনেক না বলা কথা, অনেক প্রশ্নের উত্তর, এবং এই আন্দোলনের যৌক্তিকতা। চোখ রাখুন টিভি পর্দায়, অনুষ্ঠানের ভিডিও পরবর্তীতে আপলোড করা হবে।
২৯শে এপ্রিল:
বুয়েটের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন শিক্ষকের লিখা আজকে প্রথম আলোতে এসেছে, ক্লিক করুন এখানে।
২৮শে এপ্রিল:
আজকে বুয়েটে শিক্ষক সমিতির সভাতে সিদ্ধান্ত নেয়া হয় মৌন মিছিল করা হবে। ভিসি ও প্রো-ভিসির অপসারণের ব্যানারে মৌন মিছিল বুয়েট প্রদক্ষিণ করে যখন বুয়েট শহীদ মিনারে অবস্থান নেয় তখন সেখানে ইলেকট্রনিক মিডিয়াও উপস্থিতি ছিলো। এসময় বুয়েটের সাধারণ ছাত্রেরা হল থেকে বেরিয়ে আসে এবং অবস্থান নেয
বাংলাদেশের সর্বশ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ এর এরুপ অবস্থা কাম্য নয়
দলীয়করণ এর চূড়ান্তরূপ দেখা যাচ্ছে, খুবই দুঃখজনক 🙁
প্রিয় এনোনিমাস আপনাকে ধন্যবাদ, আর ধন্যবাদ মডু টিমকে এবং ধন্যবাদ বুয়েট ছাত্রছাত্রীদের যারা নানান তথ্য যোগাড় করছেন এবং ফেইসবুকে ছড়াচ্ছেন।
এবং স্যালুট সাহসী শিক্ষকদের। স্যার আমরা আপনাদের সাথে আছি।
দেশের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠের ভিসি এরকম এটা আসলেই দুঃখজনক 🙁
আমাদের সাহসী স্যারদের সাথে আছি।
পরের বক্তব্য ঠিক স্পষ্ট নয়! বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে আপডেট দিতে পারবেন কি?
শিক্ষক নিয়োগ, ফলাফলে হস্তক্ষেপ ছাড়াও আর বেশ অনেকগুলো ব্যাপার এদের সাথে জড়িত! ভিসিপন্থী ছাত্রলীগ এক কথা বলতেসে (সাধারণ ছাত্রছাত্রীর পক্ষ থেকে!!!!!!!!!), যেটার সাথে কোনোকিছুরই কোনো মিল নাই!
আর শিক্ষকরাও ঠিক ধোয়া তুলসীপাতা না মনে হয়! :-/
দেখি, একটু খোজখবর করার চেষ্টা করে, যদি পারি একটু কিছু লেখার চেষ্টা করবো!
দলীয়করণ স্রেফ পাশবিকতা
আজ শুরু হল সামান্য কায়দায়
কাল হবে নগ্নভাবে
তারপর আস্তে আস্তে একদিন নিভে যাবে সব আলো
চারদিকে শুধু তখন অন্ধকার-ই
ভালো রবে।
If we have not learned from 15th August 1975 tragedy then we will never learn. Now there is no to carry the name and fame and offer Fateha at th graves and that is reality. Sad part is in this process we will lose some dedicated teachers and brilliant and vibrant students of BUET. May Allah rescue us from all these Demons
ঈশান ভাইয়ার ঘটনায় বুয়েট জেগেছিলো নতুন করে
হুমমম জেগেছিল, কিন্তু সেই সুজিতরা এখন পরীক্ষা দেই। হলে থাকে। তার সহকর্মীরা দাপটের সাথে শিক্ষকদের হুমকি-ধামকি দেয়। শিক্ষকদের রুমে তালা দেয়।
আর যারা আন্দোলন করেছিল, পাশ করে যাওয়া ব্যাচের, তাদের রেজাল্ট আটকে দেয় ভিসি-প্রোভিসি চক্র।
সারমর্মঃ আমাদের সব চেয়ে বড় গুরুজন (!!!!!) আমাদের শিক্ষা দেয় সহনশীল হবার। আসেন আমরা অন্যায়-অবিচার মুখ বুজে সহ্য করার মত ধৈর্য অর্জন করি।
নোংরা রাজনীতি, নোংরা রাজনীতিবিদ আর তাদের কতিপয় চামচাদের বিরুদ্ধে কথা বলার সময় এসেছে। সবার একযোগে প্রতিবাদ করতে হবে।
কেউ যদি একা প্রতিবাদ করতে যায় তবে তাকে হিজবুত-তাহরির বানিয়ে কালার করে দেয়া হতে পারে।(যেমনটি করা হয়েছে হেলালি সারের বিরুদ্ধে)
লেখা চালিয়ে যান…
BAL সরকারের আগের টার্মে বুয়েটে হাজী সেলিমও একবার তার পছন্দের লোক ঢুকাতে চেয়েছিল। কিন্তু তখন এরকম মেরুদন্ডহীন প্রফেসর ছিলনা। আর সকল শিক্ষক একসাথে পদত্যাগের হুমকি দিয়েছিল। ঐ যাত্রায় বুয়েট বেঁচে যায়। এরকম কিছু দরকার।
http://www.buet.ac.bd/moderator/BUET_TA/SAVE_BUET.pdf
এই লিঙ্কটা ঢুকান সবার প্রথমে…
দলীয়করণ করা লোকেরা এতটাই মূর্খ যে, সুযোগ পেলে তার দলের লোকেরাই পিছন থেকে বাঁশ ঢুকিয়ে দেবে।
পোস্ট – আগুনে! :huzur:
emnki buet-11 batch er sele dr o rajniti te join er jnno tor jor cholse….buet e chance peye jei khusi hoyesilam….ta chole jasse aste aste…..amr kaseo prostab asche ekti sokti shali rajnoitik dole join krle bole hall e sit emnei pabo soho nana rokom subidha dewar prolovon….rajniti mukto BUET er asha ki amr sarte hbe naki….!!!!:(:(:(:(:(:(:(:(
JIDPUS- এ নিয়োগ নিয়ে যেটা বলার হচ্ছে সেটা নিয়ে আমার দ্বিমত আছে, শুধু CGPA বিবেচনা না করে এটা দেখেছেন কি, সে একজন DAAD scholar? এবং Disaster Risk Reductionএ তার Degree আছে? শুধু তাই নয়, সে, BIP এর বর্তমান Executive Board এর একজন মেম্বার?
তাঁকে একেবারেই অযোগ্য বলাটা ঠিক সমীচিন হবে কি?
ফেরত চাই আমার আগের বুয়েট, যার কথা বলতে গর্ব বোধ করতাম……
হয়তো নিয়মের দোহাই দেবেন, একজন উচ্চ শিক্ষিত মানুষ হয়ে আপনিই বলুন, শুধু সিজি বিবেচনা করে শিক্ষক নিয়োগ দেয়াটা কতটা যুক্তিসংগত?
শাকিল আকতার ক্লাসে অনেক জ্বালাইতো। আমাদের ৫ বছরে সে শুধু লাথি দেয়া বাকি রাখছে। ছাত্রদের প্রতি সামান্যতম শ্রদ্ধাবোধ নাই। আমাদের অনেকেই এম.উই.আর.পি ছেড়ে দেয় শুধু তার আচরনের কারণে। ডিপার্টমেন্ট এর একটা প্রজেক্টে সে বুয়েটের একটা ছাত্রকে উপযুক্ত কারণ ছাড়াই স্যাক করেছিল। বুয়েটের ইউ.আর.পি ভবনে বসে বুয়েটে প্ল্যানারদের চেয়ে খুলনা প্রিতিতে সবাই মুগ্ধ।
তার বিরুদ্ধে যে কোন কিছুই বেশ ভালো লাগবে।
তবে বাকী সব কিছুর সাথে একমত। দলীয়করণ থেকে বুয়েট বাঁচাতে হবে। একনায়ক থেকে বুয়েট বাঁচাতে হবে। তবে তাকে দিয়ে নয় যে নিজে ডিপার্টমেন্টে দলীয়করণে পটু একনায়ক।
candidate er ki ms chilo
disaster e research chilo
publication silo?
academic award chilo?
je ei institute e post grade khula hobe
shudhu undergrade diye post grade e class newa ki thik hobe
?
Let me enlighten my above stated point,did any other of those candidates have–
* masters or equivalent degree?
*or any disaster related research?
*or any publication on relevant discipline?
*or any sort of academic award or something?
*soon post grad program going to be started, so will it be rational to take class by undergraduate teachers?
Ami kamruzzaman vai er sathe ekmot. The main objective of JIDPUS is to do research regarding disaster and 3.46 has thesis on Disaster management+ have 2 years practical experience.
Arekta baper, prothome IPE department e ME er student ra teacher hisebe apply korte parto. kintu IPE graduate pele ME ki dhortobbe ana uchit?
3.46 vai kintu JIDPUS er specific requirement fulfill koresilo.
জে ভিসি বা শিক্ষকগন বাকশালি ফ্যাসিবিদি চেতনায় বিশ্বাশি, তাদের দারা শবই শম্ভব। এতে বুয়েট ধংশ হলো কি না হলো তাতে তাদের কিছুই এশে-জায় না।
আর বুয়েট ধংশের পিছনে জে র’এর হাত থাকবে তা বলাই বাহুল্য।
কারন বুয়েট এমন একটি প্রতিশ্ঠান জা শারা বিশ্বে বাংলাদেশিদের টেকনোলজির জুদ্ধে শামনের শারিতে রাখতে ভুমিকা রাখছে। জা বাংলাদেশের ভাব-মুর্তি উর্ধে তুলে ধরার জন্য একান্ত প্রয়োজন।
Mohammad kamruzzaman এর উদ্দেেশ্য……
আমি সিভিল ৯২ ব্যাচ। এখন USA তে আছি। Ph.D শেষ করেছি কিছুদিন হল।
লেখাটা আমার কাছে বেশ স্পরশকাতর মনে হয়েছে কারন, বিষয়টা বুয়েট। বুয়েটের মত জায়গায় পড়াতে হলে একজন শিক্ষকের নূয়নতম কিছু জ্ঞান থাকা উচিত বলে আমি মনে করি। আপনার মতামত দেখে মনে হচ্ছে আপনি নিজেও বুয়েটের ছাত্র তো আপনি তো বেশ ভালভাবেই জানেন বুয়েটের ছাত্ররা কী জিনিস। আপনার ধারনা যে কিছুটা অমূলক সেটা পরিষ্কার করার জন্য আমার নিজের অভিজ্ঞতাই যথেষ্ট। Undergrad হল যে কোন উচ্চশিক্ষার জন্য ফাউন্ডেশন। যার Undergrad এর ফাউন্ডেশন নড়বড়ে তার Post Graduate level এ পড়াতে যাওয়ার আগে আরো চিন্তা ভাবনা করা উচিত বলে মনে করি। তবে আপনার সাথে আমি কিছুটা একমত। Result should not be the only decisive matter. কিন্তু সাথে এটা ভুলে গেলেও চলে না একটা Building এর ফাউন্ডেশন (Undergrad) ই যদি নড়বড়ে হয় তাহলে structure আপনি যতই বড় (additional degrees MS বলেন আর Ph.D… ই বলেন) করেন না কেন সেটা ততই কিন্তু ঝুঁকিপূর্ণ, আর সেই structure নিরাপদ মনে করে যারা বসবাস করবে (শিক্ষার্থী) তাদের ঝুঁকি টাও কিন্তু চিন্তা করার মত।
:thinking:
প্রশাসনের দলীয়করণ নিয়ে দ্বিমতের কিছু নাই,তবে আজকে শিক্ষকদের আন্দোলনে যারা নেতৃত্বে আছেন তারাও ধোয়া তুলসি পাতা নন। তাদের বিরুদ্ধেও পূর্বে বেশ কিছু অভিযোগ ছিল। তবে আমার মনে হয় প্রো-ভিসি সিভিলের ডঃ হাবিবুরের সাথেই তাদের ঝামেলা বেশি। বর্তমান শিক্ষক সমিতির সভাপতি ডঃ মুজিবুর রহমান,তার আগের সভাপতি জয়নাল আবেদিন,আলমগির মুজিবুল হক এবং আরও কিছু শিক্ষক অনেক আগে প্রাক্তন ভিসি শাহজাহান সাহেবের সময় এই হাবিবুর রহমানের প্রফেসর হিসেবে পদোন্নতি অনেকটা চাপ দিয়ে আটকে দিয়েছিলেন।
To Kamruzzaman,
It is true that cgpa should not be the only measure. But the moment you start considering other measures, opportunities for corruption become rife (published where? citations? masters/phd from where? their impact? teaching capabilities? how do you measure that? i’ve seen someone with 10-ish journal papers, each of them absolute rubbish-but how do you judge that? so in the end it becomes too subjective and prone to misuse). This why, although not the perfect measure, cgpa has always been the overwhelming factor in teacher selection at BUET so far. And this is one of the major pillars on which BUET built its reputation and DU possibly lost it.
Even meritorious students who became BUET teachers have brought the university to its current stage (the profs in administration have become teachers on their own cgpa-right), try to imagine what would happen when the teacher recruitment will be based on favouritism (be it political or some other means).
Having said that, if you guarantee that the recruitment process will be truly unbiased, I’d agree cgpa should not be the only criteria. Otherwise, there is nothing better than cgpa at the moment.
PS. I do not know the teacher recruited and he may well be a fantastic candidate, but the point is that such recruitments create a ‘precedence’ and make way for more corruption in future.
To Shamanno,
It is attitude like this that is bringing down the university (and the country!). Just because you dont like someone as a person, you are supporting an action to “wrongfully” defame him? Clearly, we have no hope for the future if brilliant students, who are expected to lead in future, cannot get above petty personal issues.
Brothers and sisters.
Go ahead with good heart and good intetion.Insha Allah,Allah will help you.
বুয়েট কর্তৃপক্ষের অভিযোগ গুলো সম্পর্কে ব্যাখ্যা এই লিংকে
http://www.buet.ac.bd/notice/important_info_110412.pdf
শুনলাম আগামী এক মাসে ভার্সিটি খোলার চান্স খুব কম :'(
To olosh Bhai…
I agree with you ..but as you wanted to know…i am posting some clarifications regarding the recruitment:-
*he has got his MSc jointly from Technical University of Dortmund and University Austral de Chile
*his MSc thesis is on Disaster risk reduction of Coastal community
*As it is a disaster related institute(BUET-Japan Institute of Disaster Prevention and Urban Safety), a candidate having disaster related research got priority, I remind you, it’s not and Urban and Regional Planning(URP) department recruitment.
Now the judgement is yours…..
https://docs.google.com/file/d/0Bw9L8u1UNM8LQXVUUlpYVlRWMGM/edit?pli=1
লিঙ্ক প্রেস বিজ্ঞপ্তির
মিটিং নিয়ে
আমি শুধু ভিসির উদ্দ্যেশে একটি প্রশ্নই করতে চাই, মানুষ এত নির্লজ্জ হয় কিভাবে?
শিক্ষক সমিতির ২৩ এপ্রিলের প্রেস রিলিজ
https://docs.google.com/file/d/0Bw9L8u1UNM8LM2JxTnRwZFNyenc/edit?pli=1
বুয়েটের স্যারদের সাথে আমরা শিক্ষার্থীরা সবাই আছি। গুটি কয়েক শয়তানের জন্য আমরা বুয়েটকে হেয় হতে দিতে পারিনা। যত দেরি হবে হোক, সমস্যার নিষ্পত্তির পর ই আমরা নতুন ক্লাস শুরু করব,ইনশাল্লাহ।
সাধারণ ছাত্ররা স্যারদের সাথেই আছে। স্বপ্নের বুয়েটকে কখনোই রাজনীতির কালো ছোবলের মুখে ছেড়ে দেওয়া যাবে না ।
“বুয়েটের শিক্ষকদের পদত্যাগ” টাইটেলটা কনফিউশন তৈরী করছে। ডিন, বিভাগীয় প্রধান এবং পরিচালকের “নিজ নিজ একাডেমিক পদ থেকে” পদত্যাগ লিখলে ভাল হয়। আশা করি সংশোধনটা দ্রুত হবে।
সব সমস্যার সমাধান হোক তাই চাই।