জন্ম দিতে পারলেই কি কেউ সফল জন্মদাতা
যদি না সে স্বীকার করে নেয় তার সন্তানকে?
অথচ যিনি করলেন উন্মোচন একটি নতুন খাতা,
জাতির পিতা হয়েও চিনতে পারলেন না তার সন্তান কে!
কৈশোর থেকে শুরু করেছেন সংগ্রাম,
দেখেছেন টিকে থাকার কঠিন স্বপ্ন।
দেখিয়েছেন বেঁচে থাকার নতুন স্বপ্ন,
অচিরেই রক্তের সাথে বয়েছে তার ঘাম।
অসুস্থ্য, দুর্বল সন্তানকে জাগানোর জন্য,
বিসর্জন দিয়ে গেলেন নিজের প্রান।
কিন্তু আজ, রাজনৈতিক ঘৃণ্য বাক্যজালে,
প্রতি নিয়তই খোয়া যাচ্ছে তার মান।
হে জাতির পিতা,
আজও কানে ভেসে আসে তোমার সেই বজ্র কন্ঠ।
তোমার সেই গগণ বিদারী আওয়াজ,” ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তোলো।”
আজও মিশে আছে এই দেশের প্রতিটি ধুলোয়।
আজও পিতা হত্যাকারী কু-পুত্রগন,
আত্ম স্বার্থ চারিতার্থে ব্যস্ত।
কিন্তু এতো সহজে কি পার পেয়ে যাবে?
না, নর পিশাচদের ধ্বংসের জন্য জাতি আজ উন্মত্ত।
তুমি আমাদের জাতির পিতা, দুখী মানুষের বন্ধু,
আজও বলে যাই, আরও বলে যাবো, ” জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু”।
( ২০০৯ সালে লেখা। তখনও লেখালেখির জগতে একেবারেই নতুন। তাই শব্দ চয়ন খুবই ছেলেমী পর্যায়ের, ফেবুতে প্রথম প্রকাশিত)
তুমি আমাদের জাতির পিতা, দুখী মানুষের বন্ধু,
আজও বলে যাই, আরও বলে যাবো, ” জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু”-
” জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু”
তিনি আমার অল টাইম হিরো!
আমাকে মাঝে মাঝে পিচ্চিদের জন্য কিছু স্পীচ দিতে হয়, এমন একদিনও যায় নাই আমার স্লাইডে উনার ছবি ছিলও না, উনার কথা ছিলো না!
উনার যার যা কিছু আছে তাই নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ো- এত অণুপ্রেরণাদায়ক!
আজও মিশে আছে এই দেশের প্রতিটি ধুলোয়।
– সাবাশ নিশম! অনেক অনেক অ-নে-ক ধনবাদ!
মানুষকে উম্মাদ করে দেবার জন্য একটা কথাই যথেষ্ট ছিলো –
” রক্ত যখন দিয়েছি, রক্ত আরো দেবো। এদেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়বো ইনশাল্লাহ”
কি দৃঢ় কন্ঠ !
এই কবিতা অনুপ্রেরণা হোক সবার।
‘প্রান’ বানান ভুল।
😀 😀 😀
ভুল না করলে তোমারে পাবো কিভাবে ?
সুন্দর হয়েছে কবিতা ।
ধন্যবাদ সুপ্তিপু !! 😳