[তিকুন-ওলাম মূলত একটি লিবারেল ইহুদি ব্লগ। ব্লগটি আরব-ইসরাইল সম্পর্কোন্নয়ের জন্য শান্তির পক্ষে লিখে থাকে। মূল লেখার লিংক ]
এটা ঠিক যে, ইরানি মুভি “অ্যা সেপারেশান”’এর সেরা বিদেশী ছবি অস্কারিত হওয়াকে, অংশত, দেশটির বিরুদ্ধে সম্ভাব্য যুদ্ধের বিরোধীতায় এক রাজনৈতিক ঘোষনা হিসেবে দেখা যায়। কিন্তু, তারপরও, ছবিটির মেধা-চমৎকারিত্ব নিয়ে বিন্দুমাত্র প্রশ্ন তোলা যাবে না। বরং, ছবিটিতো প্রায় একটা মাস্টারপিস।
আমি এইতো গতরাতেই দেখলাম মুভিটা, মানুষে মানুষে সম্পর্ক আর সমকালীন ইরানের জনজীবন উভয় ব্যাপারেই নীতিনৈতিকতার যে দোটানা ফুটিয়ে তুলেছে এটি, তা দেখে আমি চরমভাবে আচ্ছন্ন ও আলোড়িত। এই প্রথম ইরানী কোন ছবি অস্কার জিতল। বহু দশক ধরে চলে আসা ইরানের উচ্চমানীয় সিনেমাগুলোর বিবেচনায়, ছবিটি এককথায় নির্ভূল ও কালাত্তীর্ণ।
সিনেমার ইতিহাস-ঐতিহ্যের উপযুক্ততা বিচারে, ‘অ্যা সেপারেশন’ এর তুলনা চলে, কেবল ৫০দশকের ইতালীর সমাজ-বস্তুবাদ ভিত্তিক, দে’সিকা পরিচালিত “দ্যা বাইসাইকেল থিফ” এর মতো, সেই সব মাস্টারপিসগুলোর সাথে। মুভিগুলোতে তুলে ধরা হতো, শ্রমিক শ্রেণীর মানুষদের মাঝে কিছু অতিসাধারণ অথচ সুদৃঢ নৈতিক বিষয়ের সমস্যাকে। আবেগ অনুভূতির এই উচ্চ-নীচের সহাবস্থানই এই ছবিগুলোকে একেবারে মাস্টারপিসের সম্মান এনে দিয়েছে, ছবিগুলো মুক্ত হয়েছে সময়-স্বাদের বাঁধন থেকে।
‘অ্যা সেপারেশন’ এগিয়ে গেছে একই ধরনের সিনেমাটিক প্রথার পথ ধরে।এর কাহিনী হলো তরুণ এক দম্পতির, যাদের একজন ইরানের থমকে পড়া জীবন ছেড়ে দিয়ে বিদেশে পাড়ি জমাতে চায়। অথচ, স্বামীটি তার বৃদ্ধ ও আলজেইমারস্ রোগগ্রস্থ পিতার জন্য বাধা পড়ে যায়। সে পারে না, তার পিতাকে ছেড়ে যেতে। এই বিরোধ দম্পতির জীবনে অচলাবস্থা নিয়ে আসে। স্ত্রী চায় তার পুরো পরিবার মিলে দেশ ছাড়তে। কিন্তু, স্বামীটি সেটা মানবে না। তাদের ১১ বছরের মেয়েটিই একমাত্র কারণ, যার কারণে মা পারছে না কোন সব ছেড়ে যেতে।
দম্পতি বিষয়টি সুরাহা করতে যায় পারিবারিক আদালতে। স্ত্রীর ডিভোর্সের আবেদন বিচারক এই বলে নাকচ করে দেন যে, সমস্যাটি আসলে এত বড় সিদ্ধান্ত নেবার মতো কিছু না। হতাশা সহ্য করতে না পেরে স্ত্রী ঘর ছেড়ে যায়। যাবার সময় স্বামীকে বলে যায় যে, সে যে কোন মূল্যে দেশ ছাড়বে। স্ত্রী বাসা ছেড়ে যাবার পর, একের পর এক ঘটনা ঘটতে শুরু করে। একটা ঘটনার ফলাফলে ঘটতে থাকে আরেক ঘটনা। লোকটার অসুস্থ বাবার সেবা করতো স্ত্রী। কিন্তু, স্ত্রী ঘর ছেড়ে যাবার পর, তার বাবার যত্ন করার জন্য সে একজন গরিব ধার্মিক মহিলাকে চাকরি দেয়। মহিলার ছিল এক বাচ্চা মেয়ে, আর মহিলা নিজে ছিলেন প্র্যাগনেন্ট।
প্রথমেই ওই সেবাদানকারী মহিলা, একটা নৈতিক দোটানায় পড়ে যান, একজন ধার্মিক মহিলা হিসেবে, একজন অসুস্থ পুরুষ মানুষের কাপড় শরীর পরিষ্কার করা নিয়ে। পরদিন, ‘ডিমেনশিয়া’য় আক্রান্ত হয়ে অসুস্থ বাবা , বাড়ি থেকে পালিয়ে যান। তখন তাঁকে খুঁজতে গিয়ে এই সেবিকা মহিলা মুখোমুখি হন আরো কিছু কঠিন ও দুভাগ্যজনক ঘটনার।
এসব ঘটনার পর,ঐ মহিলাকে তার প্র্যাগ্নেনসি বিষয়ক সমস্যার কারণে বাধ্য হয়ে ডাক্তারের কাছে যেতে হয়। যাবার আগে মহিলা ওই বৃদ্ধ বাবাকে বিছানার সাথে বেঁধে রেখে যান, যাতে আবার পালিয়ে না যান। ছেলে ঘরে ফিরে তার অসুস্থ বাবাকে আবিষ্কার করে বিছানার পাশে পড়া, অক্সিজেন ট্যাংক থেকে মুখ সরানো, মৃতপ্রায় অবস্থায়। ওই সেবিকা মহিলা ফেরার পর, সে তার চাকরি কেড়ে নেয়, এবং তাকে চুরির দোষারোপ করে।
ওই মহিলা, যার স্বামী কি না একজন জুতা সেলাইকারী আর ঋণের টাকায় জর্জরিত, তার চাকরি কেড়ে না নেবার জন্য অনুনয় বিনয় করতে থাকেন। কিন্তু, সে তার বাবা কষ্ট পাবার কারণে,মহিলার উপর এতটাই ক্ষুদ্ধ ছিল যে, সে মহিলাকে একপ্রকার ধাক্কা দিয়ে এপার্টমেন্ট থেকে বের করে দেয়। ধাক্কায় পড়ে গিয়ে আহত হন মহিলা। এখান থেকেই মুভির প্লট ক্লাইম্যাক্সের দিকে মোড় নেয়, প্রতিটা চরিত্র নৈতিকতার প্রশ্নে প্রশ্নবিদ্ধ হতে থাকে। প্রত্যেকেই কোন না কোন ভাবে দোষী, আবার প্রত্যেকেই কোন না কোন ভাবে ভালো উদ্দেশ্যে চেষ্টা করছে।
সত্যিকার অর্থে যে জিনিসটি এ মুভিটি অতি চমৎকার ভাবে দেখিয়েছে, সেটি হল, মুভির প্রত্যেকটা চরিত্রই একেকজন ভদ্র ও ভাল মানুষ। কিন্তু, প্রত্যেকেই কাহিনীর কোন না কোন মুহূর্তে নৈতিকভাবে প্রশ্নযোগ্য আচরণ করে বসেছে। আবার সবক্ষেত্রেই তারা কাজ করেছে তাদের নিজ নিজ পরিবারের প্রতি ভালবাসার তাগিদেই। কিন্তু, এই ভালবাসা তাদেরকে এমন ভাবে মিথ্যা ও প্রতারণার দিকে নিয়ে গ্যাছে, যাতে অন্যদের জীবন বিপন্নপ্রায় হয়ে পড়ে। মুভিটা আরেকটা বিষয় শিক্ষা দেয়, যে আমরা আমাদের পরিবার, সমাজ বা শ্রেণীগত গন্ডির মধ্যে স্বস্তি বোধ করি,কিন্তু একেবারে সম্পর্কহীন অন্য শ্রেণীর মানুষের জীবনের সুখ দুঃখের ব্যাপারটা আমরা বুঝতে পারি না। ছবির তরুণ দম্পতির দুজনই স্বচ্ছল, সুশিক্ষিত ও মোটামুটি ধর্মনিরপেক্ষ ভাল পরিবার থেকে উঠে আসা মানুষ। অথচ,অকল্পনীয়ভাবে তাদের জীবন সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছে একেবারে শ্রমজীবী অস্বচ্ছল ধার্মিক এক পরিবারের সাথে।ট্রাজেডির দিকে গড়াল ঘটনা। মধ্যবিত্ত স্বচ্ছল পরিবারটি সেটা ঘটাল অজান্তিতেই। নিম্নবিত্ত পরিবারটি সেই ট্রাজেডির স্বীকার হলো, স্বচ্ছল পরিবারটির কাছে আইনগতভাবে দাবী করলো ক্ষতিপূরণ।
শেষমেষ ওই তরুণ মধ্যবিত্ত পুরুষটি বিচারে জিতল। কিন্তু, তার এ বিজয় ছিল বহু ক্ষতির বিনিময়ে; নিজের সততাকে বিসর্জন দিয়ে, নিজের স্ত্রীর সাথে সম্পর্কের আরো অবনতি করে আর নৈতিকতার প্রশ্নে সজাগ-তার ছোট মেয়েটার সাথে তার সম্পর্কের অপূরণীয় ক্ষতি করে।
ছবিটির মধ্যে বড়রা যখন প্রতিনিয়ত নৈতিকতার প্রশ্নের বারবার দোষ করে বসছিল, দেখা গেছে, ছোট মানুষগুলোই সবচেয়ে বেশী কষ্ট পেয়েছে। মধ্যবিত্ত দম্পতির ছোট মেয়েটিকে তার বাবা আর মা এর মধ্যে ঘুরপাক খেতে হয়েছে। সে চায় তার মা বাবার সম্পর্ক আবার জোড়া লাগুক। কিন্তু, মা চায় না। আবার মেয়েটি চায়, ওই গরিব মহিলার ক্ষতি করার ব্যাপারে তার বাবা আদালতের কাছে সত্যি বলুক। কিন্তু, তার বাবা বলবে না।
ওই সেবিকার বাচ্চা মেয়েটিও একইভাবে অসহায় হয়ে পড়েছে, যখন তার মায়ের দুঃর্ভাগ্যজনক ক্ষতির পর তার পিতামাতা আদালতে ক্ষতিপূরণ আদায়ের জন্য চেষ্টা চালিয়ে গ্যাছে। ছবির শেষ দিকে, যখন ওই মধ্যবিত্ত তরুণটি আদালত থেকে দায়মুক্তি পেল, তখন পরস্পর বন্ধু হয়ে যাওয়া বাচ্চা মেয়ে দুটো একে অপরের দিকে যে লজ্জিত ও চরম দুঃখী ভাব নিয়ে তাকাল, তা ভাষায় বর্ণনা করার মতো নয়। আসলে তো কেউ জেতে নি, সবাই হেরেছে। আর সবচেয়ে বেশী হেরেছে ওই ছোট বাচ্চাদুটো।
মুভিটি দেখার পর, আমি খুব আগ্রহভরে, এটাকে বর্তমান ইরান ও পশ্চিমের সম্পর্কের নির্বোধ টানাপোড়েনের এক নৈতিক এলেগরি(রূপক) হিসেবে দেখতে চাই। মুভির ওই দম্পতির মধ্যে আর দুইটি পরিবারের মধ্যেকার বিরোধে, সবাই কোন না কোন ভাল উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করেছে। কিন্তু, তাদের নির্বুদ্ধিতা ও অনমনীয়তাই নিয়ে গেচে ট্র্যাজেডির দিকে। তেমনি, ইরান ও এর শত্রুরাষ্ট্রগুলো বিবাদে এত অতিআগ্রহী মনে হচ্ছে, যা কিনা, সংশ্লীষ্ট সবার ক্ষতিই ডেকে আনবে।
নিশ্চিতভাবে, কেবল একটি ঘটনার সাথে সম্পর্কিত করে,এই মহান শিল্পকর্মটিকে আবদ্ধ করা কিছুতেই উচিৎ হবে না। এ ছবিটি এর চেয়ে অনেক বেশী কিছু ধারণ করে। তবে, ছবির লেখক ও পরিচালক আজগর ফরহাদী যে বিবৃতি দিয়েছেন অস্কার অনুষ্ঠানে, তার অবশ্যই বিশেষ মূল্য আছে। তিনি বলেন,
“এ মুহূর্তে সারা বিশ্বের অনেক ইরানী আমাদেরকে দেখছেন, এবং আমার ধারনা তারা অনেক খুশিও। তবে তারা কেবল একটা ভাল পুরস্কার, কিংবা একটা ছবি বা ছবির পরিচালককে দেখছে, এজন্য খুশি না। বরং তারা খুশি, কারণ, সারা বিশ্বে যখন যুদ্ধ, ভীতিপ্রদর্শন, আগ্রাসনের কথাবার্তা নিয়েই রাজনীতিবিদরা মেতে আছেন, ঠিক এমন একটি সময়ে তাদের দেশ ‘ইরান’এর নাম উচ্চারিত হচ্ছে তাদের অপরূপ সংস্কৃতির জন্য, যা কি না এক সমৃদ্ধ ও প্রাচীণ সংস্কৃতি, অথচ, তা চাপা পড়ে আছে রাজনৈতিক ধুলোর আস্তরনে। আমি গর্বের সাথে এই পুরস্কার উৎস্বর্গ করছি, ইরানের জনগণের কাছে, যারা সকল সংস্কৃতি ও সভ্যতাকে শ্রদ্ধার চোখে দেখেন, আর ঘৃণা করেন যে কোন ধরনের বৈরীতা ও অসন্তোষকে।”
তিনি স্পষ্টতই বুঝিয়েছেন, ছবিটি নিজে না হলেও, অন্তত পুরস্কার অনুষ্ঠানটা বর্তমান অস্বস্তির বিরুদ্ধে একটা সরাসরি ঘোষনা। পূরণ হবে না জেনেও, আমি আশা করি, প্রত্যেক ইসরাইলী ও ইউএস বিদেশ বিষয়ক কর্মকর্তা এ মুভিটি দেখবেন। আর দেখে চিন্তা করবেন, এমন সুন্দরভাবে গোছালো, হৃদয়স্পর্শী এবং গভীর নৈতিক সমস্যার গল্প যে দেশ সিনেমায় উঠিয়ে আনতে পারে,এমন একটা দেশে কি বোমা নিক্ষেপ করা উচিৎ? ছবিটিতে যে নৈতিক তীক্ষ্নতা দেখেছি, বোমাগুলো এর সামনে কি করে টিকবে?
প্রাঞ্জল ব্লগ, আর সাথে ঝরঝরা অনুবাদ। :huzur:
রিভিউটা ভালো লেগেছে, আরো ভালো লেগেছে আপনার চমৎকার অনুবাদ :clappinghands:
কিছু টাইপো আছে……ঠিক করে নেবেন আশা করি:
উদ্দ্যেশ্য-উদ্দেশ্য
সরাসরী-সরাসরি
মাস্টারপীস-মাস্টারপিস
আমি নিজে অনেক অপটিমিস্টীক মানুষ, ভালো লাগল এই রকম একটা রিভিউ। অনুবাদ ভালো লাগছে।
আরও চাই এমন।
মুভি আসলে শত্রুতা/ ঝামেলা/ যুদ্ধ এই সব অতিক্রম করে যেতে পারে। সংস্কৃতির কঠিন বাঁধন!
প্রাঞ্জল এবং দারুণ অনুবাদ। :clappinghands:
রিভিউটা চমৎকার, আর অনুবাদ ভালো হয়েছে… 🙂
মুভিটা দেখতে হবে…… আগ্রহ হচ্ছে পড়ে…। যদিও খুব কম মুভি দেখি আমি।
অনুবাদ চলুক……… 🙂
রিভিউটা খুব সুন্দর হয়েছে, সাথে তো সহজ সুন্দর প্রাঞ্জল উপস্থাপনা রয়েছেই!
তাই বলা যায় সুন্দর কাজ হয়েছে একটা! :love: :love:
দেখেছে এই মুভি। রিভিউটা অনেক ভাল লেগেছে। মুভিটার অনেক ভাল দিকও ছিল, তার কিছু কিছু এই রিভিউটা না পড়লে বুঝতে পারতাম না।
আর অনুবাদও বেশ ভাল হয়েছে। তবে আরেকটু সহজ ভাষায় করলে আরও ভাল লাগতো মনে হয়। 😀 আক্ষরিক অনুবাদ হিসেবে ঠিক আছে হয়তো, তবে একটু আপনার নিজের মনের মাধুরী মিশিয়ে করলে বেশি ভাল হত (আপনার লেখার হাত তো দারুণ)! আবার বড় বড় বাক্যগুলোকে অনুবাদ করার সময় ভেঙে নিলেও সহজ হয় বুঝতে। 🙂
আপনার দেখাদেখি আমিও এরপর রিভিউ-টিভিউ অনুবাদ করবো দেখি! 8)
ওহ্ আর মুভির ট্রেইলারের জায়গায় শুধু ইউটিউব লিঙ্কটা দিয়ে দিলেই হয়, বক্স আসে তাহলে, ব্লগে বসেই দেখা যায়! 😀
সকলকে ধন্যবাদ। তবে কিনা অনুবাদক হওয়ার দুঃসাহস নেই।
রিভিউয়ারের লেখার বিষয়টা সমকালীন পরিস্থিতিতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ মনে হলো। বিশেষ করে আমাদের দেশে ইহুদি ব্লগ বলতে যে একটা কুটিল ভাব ফুটে উঠে এই রিভিউ সেই ভুলটা ভেঙ্গে দেয়। এই আশায় একটু কিবোর্ড চর্চা করলাম। আশা করি, বাকিদের চেষ্টায় ভাল লেখা উঠে আসবে একদিন।
আপনাদের কাছে আরো লেখা চাই ।
মুভিটা দেখতে চাই। খুব ভাল লাগলো অনুবাদ 🙂
এই মাসে কিউবির ফেয়ার ইউসেজ পলিসিতে পড়ে গেসি 😛 সামনের মাসে ডাউনলোডাবো 😀
মনেই হয়নি ‘অনুবাদ’ পড়ছি, খুবই প্রাঞ্জল ছিল অনুবাদ। মূল কৃতিত্ব অবশ্যই মূল ব্লগারের, চমৎকার অ্যানালাইসিসের জন্য, তবে আমাদের কাছে এটা নিয়ে আসার জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ব্লগের নামই আজ প্রথম শুনলাম! 🙂
এখনো দেখা হয়নি 🙁
অনুবাদ দারুণ লাগলো 😀
খুবই চমৎকার অনুবাদ। দারুণ একটা লেখা!
অনেক অনেক ধন্যবাদ রইলো।
আরো চাই এমন অনুবাদ আগামীতে।
হুম