আমাদের বাসার আশে পাশে এতো বিচিত্র আর বিরল প্রজাতির কিছু আন্টি বাস করেন যে তাদের নিয়ে উপন্যাস লিখলে তা যেকোনো বইমেলায় বেস্ট সেলার হতে বাধ্য। আমি ছোট মানুষ। তাই বিভিন্ন সময়ে তাদের নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাস দেয়া ছাড়া কিছু করার থাকেনা। 😛
আর কিছু ঘটনার অবতরণ করে আমার ছাত্রী রা। তাদের নিয়েও কিছু স্ট্যাটাস তো দেয়াই যায়। তাই এই আন্টি এবং ছাত্রীদের নিয়ে যত স্ট্যাটাস, এই পোস্ট হচ্ছে সেই স্ট্যাটাস গুলোর “স্ট্যাটাস-সমগ্র”। :happy:
১)
পিচ্চি স্টুডেন্ট সামনে বসা, আমাকে জিজ্ঞেস করলো আমি এইচ এস সি তে কয়টা সাবজেক্ট পড়েছি। আমি বললাম ৬ টা। আমাকে বলল “মাত্র!!! আমদের তো ১১ টা সাবজেক্ট। আপনাদের স্কুলে কত্ত মজা !!!”আমি ছাদের দিকে তাকিয়ে কতক্ষণ পর স্ট্যাটাস দিয়ে দিলাম। 😳
২)
কয়েকদিন আগে এক অ্যান্টি আসছিল বাসায় । আমি তখন ফেবু গুতাইতেসি। (সে আবার বেশ আধুনিক।) আমাকে জিজ্ঞেস করল কি কর? আমি বললাম, ফেবু গুতাই( আরেকটু ভদ্র ভাবে) । তারপর আমাকে বলল “আমাকে একটু বুঝাও তো ফেসবুকে আসলে কি হয়?” আমি বুঝানো শুরু করলাম। বললাম যে স্ট্যাটাস কি, লাইক, কমেন্ট ইত্যাদি ইত্যাদি…।
তারপর অ্যান্টি আমাকে জিজ্ঞেস করল “তো একজনের টা আরেকজন লাইক করলে কি হয়?কি কারনে তোমরা এই ঘোড়ার ডিমের মধ্যে বইসা থাক?”আমি তাকাইয়া থাকলাম কিছুক্ষণ । মনে মনে ভাবলাম “এইডা কিছু হইল?” 😳
৩)
আজকেও একজন অ্যান্টি সংক্রান্ত অবস্থা। 😛
আমার হবু ছাত্রীর মা এসেছিল। তার মেয়েকে নিয়ে তার ব্যাপক দুশ্চিন্তা। সৃজনশীল পদ্ধতির মত ভয়ানক(!) ও অদরকারী ব্যাবস্থায় ক্যান পোলাপানের মাথা খারাপ করছে এই দেশ?? অত্যন্ত চিন্তার বিষয়। অ্যান্টির মতে এই কারণেই হাজার হাজার শিক্ষার্থীর মস্তিস্ক বিকৃত হচ্ছে।আমি খালি ছাদের দিকে তাকিয়ে থাকলাম।
আমি একটি মস্তিস্ক বিকৃত জাতি চাই। তাও উচ্চ ডিগ্রি নিয়ে বুদ্ধি প্রতিবন্ধী হতে চাই না। আমি “বিকৃত” মস্তিস্ক চাই। “বিক্রিত” না। 🙁
৪)
আমাদের বাসার আশে-পাশে যত বিচিত্র প্রজাতির আন্টি থাকে তা আমার বিরাট বন্ধু-তালিকার আর কারো আছে কিনা তাই নিয়ে আমি বিরাট সন্দিহান।আজকে পুনর্বার আন্টি-মূলক অবস্থা(স্ট্যাটাস) দিতে বাধ্য হইলাম।
#এইখানে যে কথোপকথন দেয়া হইয়াছে তার প্রথমটি আন্টি বলেছেন, ২য় টি আমি মনে মনে বলেছি আর ৩য় টি উচ্চ শব্দে উচ্চারণ করেছিঃ
প্রথমেই-
-তুমি কি ইলেক্ট্রিকাল নাকি আর্কিটেকচার?
-ক্যান এই ২ডা ছাড়া বুয়েট এ আর কোন ডিপার্টমেন্ট নাই??(রাগান্বিত হইবার ইমো) :dhisya:
-না আন্টি আমি সিভিল এ(অপ্রস্তুত হইবার ইমো)
তারপর-
-আমার ছেলেটাকে একটু পড়াতে হবে।তাই তোমার কাছে আসলাম।
-পড়ান। আমি কি করমু!! :এস
-ও আচ্ছা। জি আন্টি বলেন।
তারপর-
-এবার প্রাথমিক সমাপনী দিবে। তুমি একটু পড়াও।
-না আমি ৫ম শ্রেনীর পিচ্চি রে পড়ামু না(চিৎকার এর ইমো)
-আন্টি আসলে ইদানিং একটু ব্যস্ত(!) থাকি তো তাই মানে…(ভ্যাবাচ্যাকা খাবার ইমো) :voypaisi:
-না তোমাকে পড়াতেই হবে।এক মাস পড়িয়ে দেখো। ওকে পড়িয়ে মজা পাবা।
-আমি পড়ামু না না না। আপনে কি করবেন!! (……… এর ইমো)
– কিন্তু আন্টি আমি তো ভালো পড়াতে পারি না। পরে ওর বুঝতে সমস্যা হবে।(অনুরোধের ইমো)
-সেটা দেখা যাবে। কিন্তু কালকে থেকে আমি ওকে পাঠিয়ে দিব।
-পাঠান। আপনার ছেলে নিজেই ভেগে যাবে(শয়তানির ইমো)
-আচ্ছা আন্টি (ভাবটা এমন যেন ঠেকায় পরে পড়াচ্ছি 😛 )
শেষতক কথা হচ্ছে এই, আমি কাইন্দা-কাইটা পায়ে ধইরা কইতাসি আমি জেএসসি এর নিচের পোলাপাইন পড়ামু না। এইগুলারে আমার কাছে লইয়া আইসেন না।@ সকল আন্টিগন
[আমারে মানা করার সুযোগ ই দিল না ] 🙁
৫)
একজন আন্টি(!) বলিয়াছেন মেয়েরা নাকি ঘরের লক্ষ্ণী। তারা সন্ধ্যার পর বাড়ির বাইরে থাকিলে নাকি লোকে বিভিন্ন কথা বলে। তা আমি আবার ব্যাপক দেশপ্রেমিক। তাই আমি ঘরের লক্ষী না হইয়া দেশের লক্ষী হইবার চাই। 😛
৬)
আজকে বহুদিন পর কারেন্ট চলে গিয়েছিল। তাই ব্যাপক আনন্দ নিয়ে বাইরে মাঠে বসতে গেছি। কিন্তু আধা ঘণ্টা পর ই আবার চলে আসলো। বসতে না বসতেই উঠে পড়ব, তখন আবার এক আন্টির আগমন। 😛 😛 । মানে নাটক শুরু –
১ম দৃশ্য, এই আন্টির এক ছেলে আছে যার বয়স ২ হতে চলল। নাম ‘রোশন’ (ছিল) কিন্তু পাড়ার অন্যান্য আন্টিগণ এবং সমুদয় বাচ্চা পার্টি এই পিচ্চিকে এই নামে ডাকেনা। যেসব নামে ডাকে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ২টা নাম হল রসুন এবং লোশন ।এই নিয়ে আন্টির ব্যাপক দুঃখ। সেই দুঃখের প্যাঁচাল নিয়ে আমার আরও ২০ মিনিট বসে থাকতে হল। :fire:
২য় দৃশ্য, এবার নাটকের ক্লাইমেক্স। গত শুক্রবার আকিকা করে ছেলের নাম বদলানো হয়েছে। ২ বছরের কোন বাচ্চার নাম বদলাতে আমি এই প্রথম দেখলাম। যাই হোক, সেই বাচ্চার নাম রাখা হয়েছে ‘রাতুল’।
বিজ্ঞাপন বিরতি, আমার বর্তমান এক ছাত্রীর ১ তারিখ থেকে পরীক্ষা। ইন্টার। কই থেকে আমাকে দেখে দোয়া নিতে চলে আসলো। ব্যাপক ভাব নিয়ে বললাম, দোয়া নিয়ে কাজ কি? ঘুরাঘুরি না করে পড়। আমি তো এই সময়ে পারলে হ্যারিকেন জ্বালিয়ে পড়তাম। তখন দেখি আমার মা আমার দিকে তাকিয়ে আছে। আলোক স্বল্পতার কারণে মুখের এক্সপ্রেশন দেখতে পারিনাই। 😛
শেষ দৃশ্য, পিচ্চিকে জিজ্ঞেস করলাম, তোমার নাম কি? বলল, ‘লুছুন’। আমি সহ উপস্থিত সকলে ব্যাপক আনন্দিত হল। এর মাঝেই আবার পিচ্চির মা এসে পিচ্চি কে কি জানি বুঝিয়ে বলল। তারপর আবার জিজ্ঞেস করা হল নাম কি।এবারের উত্তর, ‘আমার নাম আতুল’।
সকলের বাঁধ ভাঙ্গা হাসির মাধ্যমে, এখানেই নাটকের সমাপ্তি।
৭)
আজকে সন্ধ্যা থেকে মাথা হ্যাং হয়ে আছে। ছাত্রী, অষ্টম শ্রেণী। আমাকে আজকে জিজ্ঞেস করল ‘ফুচক’ মানে কি? 😯
*এটি একটি ইংরেজি শব্দ যা অভ্র ব্যাবহার করে লেখা হয়েছে।না বুঝে থাকলে জিজ্ঞেস করার দুঃসাহস না দেখানোর অনুরোধ রইল। :voypaisi:
৮)
#আমাদের বাসা আগারগাও এলাকায়।সংসদ ভবনের লাইন।তাই কারেন্ট যায়না বললেই চলে।বাসা ডুপ্লেক্স। উপরে আমার দুনিয়া আর নিচে আব্বু-আম্মু দের। অনেকক্ষণ ঘ্যান ঘ্যান করেও আম্মু কে দিয়ে নিচের লাইট-ফ্যান-টিভি বন্ধ করাইতে পারিনাই। তাই শুধু নিজেই নিজের দুনিয়ার লাইট-ফ্যান-টিভি বন্ধ রেখে বিদ্যুৎ বাঁচালাম।-ইহা ছিল সংবাদের ধনাত্মক অংশ। এবার দেখুন ঋণাত্মক অংশ-
#অবধারিত ভাবে আন্টির আগমন। সম্ভবত আমার মা তাকে বলেছে যে তার মেয়ে (আমি) মানসিক ভাবে অপ্রকৃতিস্থ হয়ে গিয়েছে। তো আন্টি তার মেয়ের অপ্রকৃতিস্থ শিক্ষিকা কে দেখতে উপরে এসে দেখেন সত্যি ই সব অন্ধকার। আমাকে বললেন, ‘আম্মু, লাইট জ্বালাও নাই?’
আমি বললাম, ‘না আন্টি, এক ঘন্টার জন্য বিদ্যুৎ বাঁচাচ্ছি’
আন্টি, ‘এক ঘণ্টার জন্য বিদ্যুৎ বাঁচিয়ে কি হবে? এই দেশের মানুষ সচেতন না হইলে এই দেশের কিছুই হবে না’
তা আন্টি মহাশয়, আপনি তো দেশের ই মানুষ। আপনি সচেতন হলে কি হত?
৯)
আজকে বহুদিন পর আবারও ‘আন্টিমুলক’ স্ট্যাটাস 😛 😛
যথারীতি জনৈক আন্টির আগমন।
-‘আম্মু আমার ছেলেটাকে তো চিন, এইবার ক্লাস টেনে পড়ছে।
-জ্বি আন্টি। চিনি। (ক্যামনে চিনুম? :O )
-ওকে একটু ইংরেজি পড়াতে হবে।(আমার মুখে ভয় পাওয়ার ইমো)
-আন্টি,… ইয়ে মানে… আসলে আন্টি … মানে আমি তো … আমি আসলে সায়েন্সের সাবজেক্ট পড়াই তো তাই…
-আরে বেশি না, শুধু সপ্তাহে ৫দিন পড়ালেই হবে।(এইবার আমার মাথায় বাজ পড়বার ইমো )
-না আন্টি মানে আমি আসলে ইংরেজি নিজেই পারিনা। আমি ইংরেজি পড়িনাই। তাই আসলে পড়াইতে চাচ্ছি না।
-কি যে বল, না পড়লে এ+ পাইলা ক্যামনে? কেউ কি বলবে যে আমি অনেক পড়সি? কিন্তু বুঝা যায়। তোমাকে দেইখাই বুঝা যায় তুমি পড়াশুনা করছ।(টাশকিত হইবার ইমো এবং লজ্জা পাইবার ইমো এর মিশ্রণ)
-আন্টি, আমি তো ইংরেজি দিয়া এ+ পাইনাই। আর আপনার ছেলে যেরকম মেধাবী স্টুডেন্ট (আমি এই মেধাবী বালক কে দেখিনাই এবং তাহার নাম ও জানিনা 😛 ) ওর তো ইংরেজি পড়া ছেলের হাতের মোয়া। আর আমারও তো ক্লাস শুরু হয়ে যাচ্ছে। টাইম ও দিতে পারব না।
শেষে কিছু হাবিজাবি কথাবার্তা বলে আন্টির তাহার নিজ গৃহে প্রত্যাবর্তন। তয় যাইবার সময় যেই একটা মুখভঙ্গি দেখাইল, মনে হইল, বিদ্যা লইয়া কি কবরে যাইবা? একটু মানুষকে দিলে কি হয়
সমস্যা#১, সপ্তাহে ৫ দিন কুনো সুস্থ মানুষ কাউরে ক্লাস ১০ এর ইংরেজি পড়াইব ?
সমস্যা#২, আমারে আমার মা কয় আমি এ+ পাইলাম ক্যামনে? সারাদিনে আধা ঘন্টা সময় আমি একাধারে টেবিলে বসে থাকলে আমাকে আব্বু-আম্মু দেখতে আসতো, আমার জ্বর আসেনাই তো?
সমস্যা#৩ আমার বিদ্যা আমি দিমু, যাকে খুশি তাকে দিমু। আপনার কি? 😛 😛
পুনশ্চঃ এই আন্টিগনের মধ্যে কিছু আন্টি বড়ই ভালো। তারা আমার আম্মাজানের কাছে এসে কিছুদিন পর পর আমার গুণগান করে যায়। :happy:
আমি আবার একটু ফাজিল কিছিমের মেয়ে। এই কারণে আম্মাজান প্রায়শই আমার উপর ব্যাফুক খ্যাপা খ্যাপেন। কিন্তু এই আন্টিসকলের গুণগানের কারণে একটা ব্যালেন্স থাকে। নাইলে যে কবে আমারে ঘর থেকে বাইর করে দিত তার নিশ্চয়তা নাই। 😛 :penguindance:
:happy:
:happy:
হাহাহা! মজা পাইছি! :happy:
তবে যেই আন্টি ফেবুকে ঘোড়ার ডিম বলছেন তার সাথে আমি একমত। 🙁 ফেবু ঘোড়ার ডিম, আমরা ঘোড়ার বাচ্চারা তার মধ্যে বসে থাকি। 🙁
আর তোমার এত্ত এত্ত টিউশনির অফার, কী মজা! 🙁 আমিও টিউশনি করতে চাই, আম্মু দেয় না! তবে আমার এত অফারও আসে নাই। :O
আর তুমি তো ব্যাপক ব্রিলিয়ান্ট দেখি! 😛 আমাকে কেউ সায়েন্সের সাব্জেক্ট পড়াইতে বললে আঁতকে উঠে বলি যে আমি ইংলিশ পড়াইতে চাই (ইংলিশ পারি দেখে না, সায়েন্স পারি না দেখে), তারপর তারা গভীর সন্দেহযুক্ত চোখে তাকায় থাকে আদৌ বুয়েটে পড়ি কিনা সেইটা ভেবে। 😛
হে হে। সামিরাপু, আমি তো সারাদিন ই বসে থাকি ফেসবুকে। কি করব?কাজ নাই 🙁
টিউশনির অফার আসে ঠিক, কিন্তু সব ই প্রায় প্রাইমারি ক্যাটাগরির। আমি পিচ্চিদের পড়াতে ব্যাপক ভয় পাই।তবে বেশিরভাগ পিচ্চিকেই এমনি পড়াই। ফ্রী ফ্রী। তখন পড়াতে ভালো লাগে। :love:
কি যে বলেন!! লইজ্জা পেলাম। তবে আনন্দ ও পেলাম। :penguindance:
হাসতে হাসতে পুরাই অবস্থা খারাপ 🙄
ভাইয়া তাইলে বোঝেন, এই ঘটনাগুলা যখন আমার সাথে ঘটে তখন কি হয়। 😛
আমি হাসতেও পারিনা আর হাসি চেপেও রাখতে পারিনা। অপ্রস্তুত অবস্থায় পড়ে যাই। 😳
আন্টি সমগ্র।
হুম 😀
পদ্মা “[মডারেটর]”??
হ্যাপি টু মিট ইউ মডু!! 😀 :love:
🙄
:happy:
দারুণ হয়েছে।
:happy: :happy:
ফেবু নোটে পড়ছিলাম এইটা। আমি এক্সট্রা কারিকুলার করতে গিয়ে টিউশনি/ কোচিং এ ক্লাস নেয়ার সময় পাই না, তাই সবিনয়ে সব না করে দেই 🙁 ইনকাম নাই 😛
আমার বিল্ডিং এর আন্টিরা এইদিক দিয়ে নিরামিষ। একটাও অফার দেয় নাই 😀
ভাইয়া, ইনকাম নাই এই উপলক্ষে খাওয়ান। 😛 :happy:
😯
:huzur: :huzur: :beshikhushi: :beshikhushi:
😀 😀
আপু আমার কাছেও অনেক কাহিনী আছে এই রকম আন্টি দের নিএ। কিন্তু তোমার কাহিনী গুলো এককথায় “osssaaam” :huzur: :huzur: :clappinghands: :clappinghands:
হা হা মজা পাইলাম :happy:
এত এত টিউশনি পাইয়া করান না আর আমি টিউশনি পাই না 🙁
সব তো প্রাইমারি। প্রাইমারি পড়ানো অনেক ধৈর্যের ব্যাপার। আর এমনিতে তো কতজনকে ফ্রী পড়াই। ওরা যেকোনো ক্লাস হলে সমস্যা নাই। 😀
লেখা পড়ে মজা পেলাম। স্টাইলটা ভালো।
বিষয়বস্তু নিয়ে আর নতুন করে বলার কিছু নাই।
এরকম আরো হতে থাকবে, আরো কয়েক বছর শিওর :love:
আপনাকেও ধন্যবাদ। :love: