১) এই মাসের প্রথম দশদিনে ভর্তি হলেই ৩০০০ টাকা ছাড়!
২) মেডিকেল/ বুয়েট/ ঢাবি – তে নিশ্চিত চান্স !
এইচএসসি পরীক্ষা প্রায় শেষ, এই ধরণের পোস্টারের ভাষা দেখে এতোদিনে অবশ্যই কনফিউশনে পরে গিয়েছো যে কোনটা ছেড়ে কোনটাতে যাই! জানা কথা, আমরাও ঐ সিঁড়িপার হয়ে এসেছি। কিন্তু, আসলেই কি কোচিং সেন্টারই পারে বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি সিট দখল করে দিতে কিংবা সোজা বাংলায় কিনে দিতে? ব্যাপারটা এতো সোজা না।
ব্যাপারটা তাহলে ঠিক কতোটা কঠিন? কঠিন আসলে ঐ কোচিং সেন্টার গুলোর জন্য, যারা তোমাকে বাধ্য করবে বিশ্বাস করতে যে মেডিকেল, বুয়েট, ঢাবি হলো সোনার হরিণ, এরা অধরা! আমরা দক্ষ শিকারীরাই পারি, তোমাদেরকে তা ধরিয়ে দিতে। এক্কেবারে বাজে কথা! এখন ধরো, যেসব কোচিং সেন্টার গ্যারান্টি দেয় যে টিকিয়েই ছাড়বে, কিন্তু আমি যদি পরীক্ষার খাতা সাদা জমা দিয়ে আসি, সে কীভাবে গ্যারান্টি ফুলফিল করবে? তার মানে অবশ্যই এতে কিছু ঘাপলা আছে!
ভর্তি পরীক্ষায় সাফল্য অর্জনের সবচেয়ে বড় উপায় কিংবা অস্ত্র কিংবা আশ্রয়, যাই বলো না কেনো, মাত্র ২টি !
১) ক্লিয়ার কনসেপশন
২) প্রচন্ড পরিশ্রম
আর দরকার একটা গাইডেন্স, আর তোমাদের সেই গাইডেন্সের জন্যই কোচিং সেন্টারের এতো শক্ত অবস্থান। বিশ্বাস করো, তাদের ভূমিকা শুধু গাইডেন্স পর্যন্তই, তোমাকে কেউ পড়া গুলিয়ে খাইয়ে দিতে পারবেনা। আর গাইডেন্সের জন্য সম্পুর্ণ কোচিং নির্ভর হয়ে যাওয়াটা খুবি বিপজ্জনক, তা বলার অপেক্ষা রাখেনা। কোচিং-ই যদি সব হতো তাহলে ইঞ্জিনিয়ারিং কোচিং করে কেউ মেডিকেলে কিংবা মেডিকেল কোচিং করে কেউ বুয়েটে চান্স পেতোনা, তাইনা?
সরব পরিবার, সবসময়ই পজিটিভ চিন্তায় বিশ্বাসী। তোমাদের জন্য আমাদের চিন্তার যে অন্ত নেই, তার আরেকটি প্রমাণ, আমরা তোমাদের জন্য একটি ই-বুক বের করবার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমাদের সেই ই-বুক হবে, শুধু তোমাদের জন্য। তোমাদের প্রতিটা সময়কে কীভাবে কাজে লাগাবে, কীভাবে ভর্তি পরীক্ষার পথের একেকটি অন্তরায়কে কাঁচকলা দেখিয়ে বীর আলেকজান্ডারের মতো তোমার চিরকালের পুষে রাখা সিটটি অর্জন করবে, তার জন্য তোমাদের পাশে দাঁড়াবো আমরা। আমাদের এই ই-বুকে থাকবে ভর্তি পরীক্ষার জন্য যতো ধরণের সাহায্য দরকার, তার সব কিছুই। সাথে থাকবেন বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভাইয়া-আপুরা।
সাথে সাথে আমরা সফলতার সাথে পেরিয়ে আসা ভাইয়া-আপুদের সহযোগিতাও কামনা করছি, তাদের তিক্ত-মিষ্ট অভিজ্ঞতা, ছোটো ভাইবোনদের প্রতি তাদের সকল ধরণের উপদেশ ও আমরা আশা করছি। লেখা পাঠাতে পারেন নিচের ঠিকানায়:
লেখা পাঠাবার শেষ সময়ঃ মে ১০, ২০১২
তো, আর কী লাগে? তোমার পড়াশুনা, পরিশ্রম আর আমাদের সামান্য দিক-নির্দেশনা, সব মিলিয়ে তোমার একটি সুন্দর ভবিষ্যত। সরব পরিবারের সাথেই থাকো।
সরব পরিবারের ঘাম ঝরা সৃষ্টি, আগের ই-বুক দুইটি:
# এই বইটি হুমায়ূন স্যারের জন্মদিন উপলক্ষ্যে তাঁর প্রতি সম্মান ও অসীম ভালোবাসা সহকারে ছোট্টো একটি উপহার ছিলো।
স্বপ্নলোকের কারিগর
# পাই দিবস এ সরবদের গাণিতিক ভালোবাসার আরেকটি নজির পাওয়া যায় এই বইটিতে। কি নেই এতে? দেখে নাও নিজেই !
পাই দিবস ই-বুক
ভালো উদ্যোগ। :love:
খুবই চমৎকার উদ্যোগ। আসলে এভাবে সঠিক গাইডলাইন দিতে পারলে কোন কোচিঙেরই দরকার হয় না। সরবকে ধন্যবাদ এই উদ্যোগ নেয়ার জন্য 🙂
নিশম …
ফেইসবুকে এই বিষয়ে কয়েকটা নোট দেখেছিলাম।
ভাইয়াদের বলে ওই নোটগুলা কালেক্ট করে নেওয়া যাবে মনে হয়।
সাথে আমরা তো আছিই …
মাহি’র একমত…
তারপরও, উদ্যোগ অতি চমৎকার!
অছাম উদ্যোগ :clappinghands:
বাই দা ওয়ে, কোন শিক্ষার্থী যদি এইচ.এস.সি/ সমমানের পরীক্ষা শেষে দেশের বাইরে পড়তে যেতে চায় তার জন্য কোন পরামর্শ কি এটার অন্তর্ভুক্ত হবে?
এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ দিক, আশা করি এ বিষয়টিও যেন অন্তর্ভুক্ত হয়
হুম . .
এইবার আতলামি করুম। খেক খেক। সারা বছর খালি মানুষ আমার শুনাইসে এমনে পড় অমনে পড়। এইবার আমি শুনামু। মুহাহাহাহাহা
8) :penguindance: 😛
তবে ইনশা-আল্লাহ গঠনমূলক এবং দরকারি কিছু লেখার চেষ্টা করব। কারণ এই সময়টাই বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে একজন ছাত্র বা ছাত্রীর জন্য সবচাইতে জরুরী সময়। আমরা তাদের পাশে থেকে তাদের মনোবল বাড়িয়ে দেব। :happy:
চিন্তা করতে বসে গেলাম। :thinking:
অসাধারণ একটা উদ্যোগ। কোচিং সেন্টারগুলো অনেক সময় বিপরীত কাজ করে , যতটুকু আত্মবিশ্বাস থাকে তাও উগড়ে নেয়( নিজ অভিজ্ঞতা থেকে বলছি) তবে এই কাজটা করতে পারলে আমার মত অনেকের খুব উপকার হবে।
দেখি আমিও তো এখন বড়(!!), একটা লেখা লিখে ফেলতে পারি কি না ?? :love:
প্রথমেই সরব কে এমন পদক্ষেপ নেয়ার জন্য সাধুবাদ জানাচ্ছি …
আমি লিখব , কারন ভর্তি পরীক্ষা দেয়ার পর বেশ কিছু জিনিস উপলব্ধি করেছি যেগুলো কোচিং সেন্টারগুলো তে হয় বলা হয়না বা , ‘বেশি’ বাড়িয়ে বলে শিক্ষার্থীদের কোমল মনে ‘ভীতি—>হতাশা’ নামক মারাত্মক রোগের সৃষ্টি করে । 😀 সে আপাত ‘ভয়’ দূর করতে কিছু অবশ্যই লিখব । 😀
(অন্য সবার প্রতি ছোট্ট একটা রিকোয়েস্ট , অতিরঞ্জন যেনও একটুকুও না ঘটে 😀 )
এইটা আমারও রিকোয়েস্ট। কোচিং সেন্টারগুলো বিষয়টাকে অতিরঞ্জিত করতে করতে সাফল্যকে আকাশের চাঁদের পর্যায়ে নিয়ে যায়।
নিজের ক্ষেত্রে যে সমস্যা ফেইস করেছি, আশা করি ছোট ভাই-বোনেরা তা ফেইস করবে না-এই উদ্যোগ নেয়া হলে।
ভর্তি পরীক্ষার সময়টা যে কতটা ভীতিকর করে তুলতে পারে এসব বিজ্ঞাপন আর কোচিং সেন্টারগুলো তা হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি এক সময়। আশা করি, ই-বুক থেকে ছাত্র ছাত্রীরা আসলেই ভালো কিছু জানতে পারবে।
সরবের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানাই……… :clappinghands:
নিশম, কিছু টাইপো আছে। ঠিক করে নিও 🙂
চমৎকার! :clappinghands:
তবে একটা বিষয় বলতে চাই, অনেক পরীক্ষার্থীর দেখা যায় নির্দিষ্ট কোন বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা বিষয়ের প্রতি আগ্রহ থাকে, সেটা কোন কারণে অর্জন করতে না পারলে চরম হতাশায় ভোগে, পরের পরীক্ষাগুলোও খারাপ করে। এইদিক দিয়ে যেন তারা আত্মবিশ্বাস পেতে পারে সেটাও ই-বুকে উঠে আসবে বলে আশা করি 🙂
বেশ ভাল উদ্যোগ। আশা করি শিক্ষার্থীরা উপকৃত হবে।
আর………ভর্তি পরীক্ষায় সাফল্য অর্জনের ৩ নং উপায়টি হবে আত্মবিশ্বাস।
এমন উদ্যোগকে স্বাগত জানাই। 🙂
দারুণ উদ্যোগ তো! আমি লিখতে চাই। 😀
কবের মধ্যে লেখা জমা দিতে হবে?
অসাধারণ উদ্যোগ সাথে আছি।
অভিনন্দন এমন অসাধারণ একটা উদ্যোগ নেবার জন্য, ভর্তি যুদ্ধ নাম আর কোচিংয়ের আগ্রাসনে ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা হয় শিক্ষার্থীদের, আশা করি এই ই-বুক সেখান থেকে অনেকটাই স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতে দেবে তাদের……
শুভকামনা ও সাথে আছি… :happy:
হুম। ভালো উদ্যোগ। :love:
দারুন উদ্যোগ!
:clappinghands:
আমার ছোট বোন এবার এইচএসসি দিচ্ছে। ওর কাজে লাগবে খুব। চোখ রাখলাম। 🙂
দারুন উদ্যোগ
:clappinghands:
:penguindance:
8)