রোদেলা এক এমনি উদাস দুপুরে সেদিন
কোমল করুন স্বরে
বালিকা হঠাৎ আমারে শুধায় –
আমার এই নাবালিকা মন অহর্নিশি যা জানতে চায়,
একবার কি সত্য করে বলবে সখা
আমার তরে তোমার ঠিক কতটুকু ভালবাসা?
আমি তখন আকাশের দিকে তাকাই
দেখি অবিচ্ছিন্ন নীলের বুকে সাদা মেঘ ভাসে
শিরিষগাছে বাতাসের তখন আলোড়ন
আগুন লাগা কৃষ্ণচূড়া- চৈতালী বাতাসে
দেখি ঘোরলাগা সব স্বপ্ন স্বপ্ন আয়োজন
বালিকা তুমি শোন-
আমার ভালবাসা ঐ আকাশের মতো
উত্তর- দক্ষিন, পূর্ব-পশ্চিমে তুমি যাও যতো
কখনো শেষ হয় না
চারিদিক জুড়ে তোমায় সারাক্ষণ ঘিরে থাকে
নীলাম্বরীর বুকে সাদা মেঘ ভাসে, কত তারা জ্বলে নিভে
ভালবাসা ওগুলো নয়
ওগুলো ভালবাসার স্বপ্নীল প্রকাশ
তোমার তরে আমার ভালবাসাটা ঠিক যেন
ঐ অনন্ত বিস্তৃত সুবিশাল শ্বাশ্বত সুনীল আকাশ।
বালিকা তুমি শোন-
আমার ভালবাসা ফেনীল সাগরের মত
দিবানিশি তাতে ছোটবড় ঢেউ উঠে কত শত শত
মাঝে মাঝে তাতে বড় ঝড় ওঠে-
উন্মাতাল হয়ে আত্মবিধংসী খেলায় মাতে
ঝড় থেমে যায়-
বালুচড় জেগে রয় শুকনো ভাটায়
তারপরে সারাদিন জুড়ে নিদারুন নীরবতা ঘিরে থাকে
অথৈ আকুল জলরাশি ভালবাসা- প্রতি ঢেউয়ে তাই স্বপ্ন আকে
বালিকা তুমি শোন-
আমার আকাশের প্রতিটি তারা- প্রতিটি মেঘদল
আমার সাগরের প্রতিটি ঢেউ- প্রতি ফোটা জল
স্বর্বস্ব উজার করে তোমায় সাজিয়ে দিয়েছি
তুমি আমার সাদা ক্যানভাস-আমার কবিতার খাতা
নানান রঙের তুলি দিয়ে তোমাকেই একেছি।
প্রথম পাতাঃ মিজানুর রহমান পলাশ এর লেখার জগত।
super ………….. :love:
আস্তে কামড় দাও———> দাত ভেঙ্গে যাবে তো!
:thinking: :thinking:
সরব তো প্রেমময় লেখা দিয়ে ভরে ফেললেন ভাইয়া!
ইদানীং সব রোমান্টিক কবিতা মাথায় ভাসতেছে- তাই যা লিখছি সব রোমান্টিক। এর আগে আবার কয়েকদিন খুব ট্রাজেডি লিখেছিলাম।
প্রেমময় লেখায় সরবই ভরলো- কোন বালিকার মন ছিটেফোটাও ভিজলো না————> আফসোস!
🙁 🙁 🙁 🙁
আহা রে বেচারা! দাঁড়ান আমরা ফেলো ব্লগাররা মিলে আপনার জন্য বালিকার খোঁজে নামবো।
শুরু করে দাও ভাই- লেট করলেই দেরী হয়ে যাবে!
😛
হাহা! ছেলেরে তো ডাক্তারনি দেখাইতে হবে 😛
খেয়াল রাখবেন ডাক্তারনির ইন্টারমিডিয়েট যাতে ২০০৭ এর পরে হয়————–> তাইলেই হবে
:love: :love: :love: :love:
পলাশ ভাইয়ের হাই টাইম চলছে । আমাদের সবার মনে যেন পলাশ ভাইয়ের মত
ভালবাসা চুইয়া চুইয়া পড়ে ………… :yahooo:
হাই টাইম নারে ভাই-
বালিকা সম্পর্কিত আমার প্রচুর লেখা আছে, চিন্তা করছি সে গুলো নিয়ে একটা প্রেমের কবিতার বই প্রকাশ করবো। তাই এখন আপাতত এখন এ জাতীয় লেখাই লিখছি।
ভাই খালি বালিকাতেই পড়ে থাকলে হবে? যুবতী কই… 😛
বালিকাকে বলি মনোহারিণী
এইবার তুমি মেলে ধরো নিজেকে
হয়ে ওঠো রমণী
বালিকা তো বালিকাই থাকতে চায়- আমার কি দোষ?
” অবিচ্ছিন্ন নীলের বুকে সাদা মেঘ ভাসে
শিরিষগাছে বাতাসের তখন আলোড়ন
আগুন লাগা কৃষ্ণচূড়া- চৈতালী বাতাসে
দেখি ঘোরলাগা সব স্বপ্ন স্বপ্ন আয়োজন”
বালক এই অবসরে কি দেখে কি ভেবে নিল? নিজের বিশালতা নাকি শূন্যতা?
ভাল কবিতা। শুধু পলাশের এই নিয়মিত আর্তির পর বালিকার জবাব শুনতে চাই।
“শুধু পলাশের এই নিয়মিত আর্তির পর বালিকার জবাব শুনতে চাই।”
বালিকাদের পক্ষ থেকে কেউ একজন জবাব দিয়ে গেলেই তো হয়। 😛
:love: :love: 😛 😛 😛
বালিকা আসবে, এত তাড়া কীসের? এত অধৈর্য হলে কি চলে?
আপনার আকাশে-বাতাসে তো শুধু আজকাল প্রেমের গন্ধ। 😛