দৃশ্য ১: পুরো বাসা জুড়েই উৎসব উৎসব ভাব! আজকে বাসার একমাত্র ছেলেটার জন্মদিন। কেক চলে এসেছে, আমন্ত্রিত অতিথিরাও চলে এসেছে, টেবিলে উপচে পড়ছে উপহার, একটা মেকানো সেট, একটা গেমবয়, একটা নতুন সেলফোন, আরো অসংখ্য উপহার! কেক কাটলো ছেলেটি, আর পাশ থেকে সবাই সুর করে গাইলো, হ্যাপী বার্থডে টু ইউ……
মোট খরচ:- আনুমানিক ২০ হাজার টাকা।
দৃশ্য ২: আজকেও বরাবরের মতো আরেকটা দিন শুরু করেছে সুমন, ভোর বেলা ঘুম থেকে উঠে পেপার কিনে এনে সিগনালে দাঁড়িয়েছে, দৌড়েছে বাসের পিছনে পিছনে, অবশ্য আজকের বিক্রিটা একটু ভালো হয়েছে অন্যদিনের থেকে, খুব ভালো একটা খবর ছিলো, বাংলাদেশের কারা নাকি অংক করে গোল্ড মেডেল পেয়েছে! সবাই নাকি অনেক খুশি, সুমনের মনে হয়, ইশ, আমিও যদি পারতাম! যাই হোক, দুপুরে স্কুলে গিয়েছে সে। কথায় কথায় পাশের ছেলেটিকে বলেছে, জানিস, আজকে না আমার জন্মদিন। তুই কেমনে জানোস? আমার আম্মায় কইছে! তারপর হঠাৎ করে চুপ করে যায় সুমন, কেন জানি মনটা ভীষণ খারাপ হয়ে যায় ওর…
সবাই ঘিরে আছে সুমনকে, আজকে প্রথম, সুমনের জীবনে প্রথমবারের মতো একটা অন্যরকম কিছু হচ্ছে, উত্তেজনায় চকচক করছে ছেলেটির চোখ, অবিশ্বাস আর আনন্দের দোলাচালে একটু যেন বিভ্রান্ত ছেলেটা, এমনটা তো হবার কথা না, তার জন্মদিনে কেক? স্বপ্নেও ভাবেনি, ছোট্ট একটা কেক কাটার পর আশেপাশে দাঁড়িয়ে থাকা ভাইয়া আর আপুরা হঠাৎ হাততালি দিয়ে ওঠে! কেন জানি আপনাতেই চোখটা ঝাপসা হয়ে আসে সুমনের, আম্মা বেঁচে থাকলে আজকে কত খুশি হতো জানি……
এই ঘটনার মাঝখানে যেই অংশটা সুমন জানতো না সেটা হলো, যেই ভাইয়া আর আপুরা ওদেরকে পড়ায়, তাদের একটা সিদ্ধান্ত, তারা ঠিক করেছিলো, তাদের নিজেদের জন্মদিনের খরচ আর জন্মদিনের বন্ধুদের দেয়া গিফটের বদলে টাকা তারা এই বাচ্চাদের জন্মদিনে খরচ করবে, আর সেটারই প্রথম অংশ হিসেবে আজ সুমনের জন্মদিনের বিস্ময়।
মোট খরচ:- আনুমানিক ১০০০ টাকা।
খুব সাধারণ একটা প্রশ্ন, ঠিক কতখানি খুশি হলে মানুষ বলে, খুশিতে পাগল হয়ে যাচ্ছি? ঠিক কতখানি ভালোবাসা পেলে বলা যায়, আমার আর কিছু দরকার নেই? এই আপনাকে আজ যদি বলা হয়, বেছে নিতে, আমার বিশ্বাস নির্দ্বিধায় আপনি দৃশ্য ২ এর একটি অংশ হতে চাইবেন, যেখানে আর কিছু না থাকুক, এক মানুষ ভরা ভালোবাসা আছে।
সরব আইডিয়া, একটা অন্যরকম ভাবনার অংশ হিসেবেই আত্মপ্রকাশ করতে চলেছে, খুব ছোট্ট ছোট্ট কিন্তু অন্যরকম কিছু ভাবনা। যাতে আর কিছু না হোক, একটা জিনিস হবেই, একটু একটু করে একটা ভালো পৃথিবীর দিকে এগিয়ে যাবো আমরা। আর তারই একটা অংশ হিসেবে আমাদের এই প্রথম সরব আইডিয়া!
সরবের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে যখন অনেক ভাবনার ঝড় চলছিলো, ঠিক কী করা যায়, সেই মূহুর্তেই পুরনো একটা ঘটনার কথা মনে পড়ে গেলো। এক অসাধারণ স্বপ্ন দেখা মানুষ স্কট হ্যারিসন তার বন্ধুদের কাছে খুব ছেলেমানুষি একটা আবদার করেছিলো, তার জন্মদিনে উপহার দেবার বদলে তারা যেন প্রত্যেকে শুধু ২০ ডলার করে দেয়, তার ডাকে সাড়া দিয়েছিলো ৭০০ মানুষ, ৭০০ খুব সাধারণ অথচ দুর্দান্ত একদল স্বপ্ন দেখা মানুষ। আর তারা সেই টাকা দিয়ে বিশ্বের অনেক দেশে যেখানে সামান্য পানি পাওয়াটাই একটা অবিশ্বাস্য ব্যাপার, পৌঁছে দিয়েছিলো পরিষ্কার খাবার পানি, বসিয়েছিলো টিউবওয়েল, যাদের কাছে হার মেনেছে খরা, হার মেনেছে পানির অপ্রাপ্যতা। যারা তারপর ১ বছরে সংগ্রহ করেছে ১০ মিলিয়ন ডলার আর বিশ্বের ১৫টি দেশের ব্যবস্থা করেছে পানির, পরিষ্কার খাবার পানির……
চ্যারিটি ওয়াটার এখনো কাজ করে যাচ্ছে, শুধু পার্থক্যটা হচ্ছে, এখন তাদের সাথী আছে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের অসংখ্য মানুষ। যারা নিজের একটা ছোট্ট ত্যাগ স্বীকারে পৃথিবীটাকে করে যাচ্ছেন আরেকটু বাসযোগ্য…
চ্যারিটি ওয়াটারের একটা ছোট্ট পরিচিতি
তাদের দাবি? আমাদেরটার মতোই, খুব সাধারণ, নিজের জন্মদিনের টাকাটা অন্যরকম একটা কাজে দিয়ে দিই? বন্ধুদের বলি, “আমাকে যেই টাকার উপহারটা দিবি, সেই টাকাটাই নাহয় আমাকে দিয়ে দে, আয় না, একটা অন্যরকম কিছু করে এবারের জন্মদিনটা অন্য কারণ জীবনের একটা অসাধারণ দিনে পালটে দিই? আমাদের জন্মদিনের টাকায়, এই আমরাই, একটা পরিবার, কিংবা একটা শিশুর জীবনে একটু পরিবর্তন এনে দিই……”
সরব আইডিয়ার মূল লক্ষ্য অসাধারণ কিছু ভাবনাকে সবার মাঝখানে ছড়িয়ে দেয়া। সরবের এবারের জন্মদিনের জন্য যেই টাকাটা আমরা সবাই দিয়েছি, সেই টাকাটা দিয়ে আমরা খুব সাধারণ, কিন্তু অন্যরকম একটা কিছু করতে যাচ্ছি, হয়তো প্রথমবার বলেই ব্যাপ্তিটা অল্প, কিন্তু আমাদের বিশ্বাস, এই আমাদের মাঝেই, এই আমরাই, একটা সময় পালটে দিতে পারবো অনেক না পাওয়াকে, অনেক স্বপ্নের সাথে বাস্তবতার মিল এই আমরা আপনারাই ঘটাবো।
কীভাবে?? বেরিয়ে পড়ুন না বন্ধুর সাথে, কিংবা নিজেই, সাথে আপনার এই জন্মদিনের উপহারের টাকাটা, খুঁজে বের করুন একটা শিশু, একটা পরিবার, কিংবা একটা মানুষকে, যার একটু বেশি সাহায্য দরকার আপনার চেয়ে, যার জীবনটা আমার আপনার মতো এতোটা নিশ্চিত না, মানুষটার সাথে একটু বসুন, একটু সাহায্যের হাতটা বাড়িয়ে দিন, দেখবেন, সেই চোখের দৃষ্টিতে, সেই চোখের জলে যেই ভালোবাসা পাবেন, আপনার জন্মদিনে আর কোন রূপে এমন অনুভূতি খুঁজে পাবেন না……দরকার? শুধু একটু বিশ্বাস যে আপনারাই পারবেন এই দেশটাকে, এই পৃথিবীটাকে পালটে দিতে……
ছোট্ট একটা অনুরোধ, নিজেকে একবার প্রশ্ন করে দেখি, আমরা কি পারি না খুব সাধারণ এই জিনিসটার একটা অংশ হতে? নিজের জন্মদিনকে তুলে দিই তাদের হাতে, যাদের জীবনে জন্মদিন না, বরং একটা একটা দিনই এক একটা অসম্ভাব্যতার বেড়াজাল?
দারুণ একটা উদ্যোগ।
জন্মদিনের বাঁচানো খরচ = ভালো কিছুর চেষ্টা ।
সেই ভালো কিছু হতে পারে জন্মকে সার্থক করার একটা চমৎকার সূচনা! একটা ছোট্ট স্টেপ!
ধন্যবাদ, ভীষণ ভালো লাগে যখন একটা ভালো কাজে হাজারটা হাত এসে যুক্ত হয়, ধন্যবাদ পাশে থাকবার জন্য…
অসাধারণ আইডিয়া, অসাধারণ পোস্ট! :dhisya:
ধন্যবাদ অসাধারণভাবে পাশে থাকার জন্যও…
:clappinghands: :clappinghands:
:happy:
দারুণ আইডিয়া, দারুণ! :beshikhushi:
অনেক দিন পর আপনাকে ব্লগে দেখতে পেয়েও ভীষণ ভালো লাগছে! :happy:
যেমন আইডিয়া, তেমনি লেখনীশক্তি! :huzur:
সরবের মানুষগুলো আসলেই একেকজন দুর্দান্ত ধরণের আইডিয়াবাজ! :dhisya:
ভালো কিছু করার এই ছোট্ট প্রয়াস সফল হোক!
এই প্রচেষ্টায় সরবের সাথে আছি। 😀
নিজের জন্মদিনেও এখন থেকে এই কাজ করব বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছি! :happy:
সরব আইডিয়া ছড়িয়ে যাক সবার মাঝে। :beshikhushi:
লেখা প্রিয়তে নিলুম। নিজেকে মাঝে মাঝেই এই চমৎকার উদ্যোগের কথা মনে করিয়ে দেবার জন্য! :love:
ধন্যবাদ আপনাকেও, এসব ক্ষুদ্র কিন্তু অসাধারণ উদ্যোগে শামিল হবার জন্য……
সাথে আছি! 🙂
উদ্যোগ টা খুবই ভাল। কিন্তু ভাইয়া, আমি তো এমনিতেই ঠিকমত করি না। :thinking:
আপনি না করেন, যে এমন করে তাকে বোঝাতে পারেন, একটু অন্যরকম একটা অনুভূতির খোঁজ দিতে……
অসাধারণ আইডিয়া, অসাধারণ উদ্যোগ, আর পোস্ট তো অসাধারণই 🙂
জন্মদিনের বাঁচানো খরচ = ভালো কিছুর চেষ্টা ।
সাথে থাকবো ইনশাআল্লাহ 🙂
ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য, আর সেই সাথে আপনি নিজেও এই আইডিয়া ছড়িয়ে দিতে পারেন, একজন, দুইজন, সবার মধ্যে……
আপনি কবে থেকে আমারে ‘আপনি’ কন? :thinking:
টিচার হয়ে ভুলে গেসেন? :crying: :wallbash:
হেতি ফরমাল বিহেভ করে ব্লগে, বুইচ্ছচ নি?
হামারেও আন্নি করি কয়! 😛
আজিব ব্যাপার রে ভাই! মানুষকে সম্মান জানাতে পারবো না?? এমন করেন কেনো??? 🙁
ওহ্ তাই তো! বড্ড ভুল হয়ে গেছে স্যার। ক্ষমাপ্রার্থী! 😛
আসলেই আপু- দুস্কো পাইলাম! :crying:
চমৎকার আইডিয়া, এই উদ্যোগের সাথেই আছি।
শুভকামনা–
শুভকামনার জন্য ধন্যবাদ, আর সেই সাথে আশা করবো ছড়িয়ে দেবেন এই ভাবনাটাও……
চমৎকার উদ্যোগ 🙂
ধন্যবাদ পড়ে দেখার জন্য, আর সেই সাথে আশা করবো ভাবনাটা ছড়িয়ে দেবার জন্য……
উদ্যোগটাও দারুণ, লেখাটাও! :fire:
ধন্যবাদ, আরো দারুণ লাগবে যদি আপনারাও নিজেরা ছড়িয়ে দেওয়া শুরু করেন ভাবনাটা……
আইডিয়া দুর্দান্ত! :happy:
সাথে আছি এই উদ্যোগের 😀
কনগ্রুয়েন্স আপা যখন আমাদের সাথে আছে তখন আর চিন্তা নাই! 😛 😛
কনগ্রুয়েন্স-কে নিয়ে কিছু বলবেন না, সব কিছুর হিসাব কিন্তু উলটপালট করে দিবে!
এই কথা তো মনে ছিল না! 😯
ঠিকই, এরপর দেখা যাবে আমার নাম উলটে কী সব জিগিবিগি সংখ্যা ধরে আমাকে ডাকা শুরু করে দিছে! :thinking:
ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য, আর সেই সাথে আশা করবো আরো ছড়িয়ে দেবার জন্য জিনিসটা, সবাই কিন্তু নিজের নিজের সার্কেলের মধ্যেই কাজটা করতে পারেন……
১. এসব ছোট ছোট অসাধারণ আইডিয়ার একটা আসরে আছি, ভাবতে অসম্ভব ভাল লাগছে। সরবে সরোজ পেলাম। 🙂
২. জন্মদিন পালনের ব্যপারটা বাংলাদেশে খুব বেশী নতুন নয়। তবে, বিয়ে কিংবা মৃত্যুবার্ষিকীতে গরীব শ্রেণীর মানুষদেরকে কিছু ভাল মন্দ খাওয়ানোর রেওয়াজই আমাদের সংস্কৃতি। আধুনিকতার কাছে হয়তো এসব সংস্কৃতি কতকটা হার মানছে। কিন্তু, তার স্থান দখল করে আসছে আরো নতুন নতুন সব অনুষ্ঠান।
আজকের এই সরব আইডিয়া তাই এই নতুন অনুষ্ঠান গুলোকে পুরনো সংস্কৃতির আলোতে দেখার একটা প্রয়াস বলে সাধুবাদ জানাচ্ছি :)।
৩. ছোট ছোট আইডিয়া বদলে দেয় বড় বড় সমাজকে। আমি স্বপ্ন দেখি এ সমাজ আরো ভালোর দিকে বদলাবে। 🙂
আরো ভালো লাগবে যখন এই ভাবনাগুলো ছড়াবে আরো বেশি, আপনি নিজেও একজন হয়ে যেতে পারেন, মানুষকে বোঝাতে পারেন, সাহায্য করতে পারেন কারো জীবন পালটে দিতেও……
আইডিয়া টা আমার কাছে শুরু থেকেই খুব ভাল লেগেছে। সবার মাঝে এটা শুঢু একটা আইডিয়া না থেকে তা বাস্তবায়িত হোক সেটাই চিন্তা করি। 🙂 কি দারুন হবে ।
আমার বিশ্বাস আমরা কয়েকজন শুরু করলেও আস্তে আস্তে ছড়িয়ে যাবে, মানুষের ভালো কাজটুকু খুঁজে নিতে হয়, একবার পেয়ে গেলে কিন্তু সে নিজেই বাকিদের ডেকে নিয়ে আসে, এটাই আমাদের সবচেয়ে বড়ো ক্ষমতা…
ইয়াপ্পি আমি এই পোস্ট পড়ার আগেই কাছাকাছি একটা উদ্যোগ নিয়েছি! 😀
কোন একটি (!) বিষয়ে পরামর্শ দেয়ার সুবাদে এই পোস্টের লেখক এবং আমাদের ব্যানার টিমের সরব যারিরকে বিএফসিতে ট্রিট দিব ভেবেছিলাম। পরে আর ট্রিট দেইনি, সেই টাকাটা পথশিশুদের ইফতার বিতরণের কাজে ডোনেট করে দিয়েছি! তিনটা বার্গারের ৬৬০ টাকা দিয়ে ২২ জনের ইফতার আয়োজন করা সম্ভব, এবং তৃপ্তিটাও অনেক বেশি! ইনশাআল্লাহ, আগামী জন্মদিনেও এই আইডিয়ার বাস্তবায়ন করব! 😀 :love:
খুব ভাল কাজ রাইয়্যান!
আমাকে না তোর একটা ট্রিট দেয়ার কথা ছিল?
ওটার টাকাও দিয়ে দিস নি কেন? 😛
তখন একটু কষ্ট পেয়েছিলাম ট্রিটটা মিস করে, কিন্তু ঠিক এই মুহুর্তে মন্তব্যটা পড়ার পর সবটুকু না পাবার কষ্ট চলে গেলো, অনেক ধন্যবাদ এই কাজটা করারা জন্য, ইচ্ছা আছে এরপর থেকে কাজটা করার চেষ্টা করবো সর্বদাই……একটা বিশাল ধন্যবাদ! 😀
ইয়ে সেই রকম একটা আইডিয়া ! পাশে আছি এবং আরও নতুন নতুন [সরব আইডিয়া]’র অপেক্ষায়। এই ছোট্ট ছোট্ট পদক্ষেপগুলোই দেশটাকে অন্যরক্ম সুন্দর করে দেবে একদিন 🙂 :love:
আমরা ছোট ছোট কিছু কাজ করে বিশাল কোন কিছুর দিকে এগিয়ে যেতে পারি। আর আরেকজনের মুখে ফুটে ওঠা নিষ্পাপ হাসির চেয়ে আর বিশাল কীইবা হতে পারে ?
সরব ফটোগফুরকে আলাদা করে ধন্যবাদ। :happy:
আমরা ছোট ছোট কিছু কাজ করে বিশাল কোন কিছুর দিকে এগিয়ে যেতে পারি। আর আরেকজনের মুখে ফুটে ওঠা নিষ্পাপ হাসির চেয়ে আর বিশাল কীইবা হতে পারে ?
এরকম দুর্দান্ত একটা মন্তব্যের জন্য অসাধারণ একটা ধন্যবাদ!! 😀
ভাইয়া, আইডিয়াটা অলরেডি কাজে লাগায়া ফেলছি। এবারের জন্মদিনটা এরকম করেই কাটিয়েছি, ফ্রেন্ডরাও দারুণ হেল্প করছে, ওরা এবার নিজেদের জন্মদিনটার জন্য ওয়েট করছে…… :happy:
সাথে আছি অল টাইম :love:
দুর্দান্ত! এই আপনারা সাথে আছেন দেখেই তো এখনো সাহস পাই!! 😀
খুব এ চমৎকার…… 🙂
লেখাটা পড়ার পর মনে পড়লো গত বছর জন্মদিনের টাকাটা ক্লাস মেটের মায়ের চিকিৎসার জন্য দিয়ে দিয়েছিলাম।
এখন তো চারিদিকে ইফতার পার্টির ধুম, ওই টাকাটা দিয়ে পথ শিশুদের ঈদের জামা দেয়া যায়ে…… :thinking:
সুন্দর আইডিয়া
অনেক শুভকামনা
হুম, ভালো উদ্যোগ…
আসলে জানেন কী, আমি নিজেই বই ক্ষুধায় ভুগছি, এই ক্ষুধা মেটানোর পয়সা নাই।
অতএব এভাবে আপনারা উদ্যোগ গ্রহণ করলে ভালই।
আপনাদের ঘন ঘন আনন্দঘন জন্মদিন হোক… :love:
আশা করছি সরবের ভাই বোনেরা আপনাদের পরবর্তী জন্মদিনে আমাকে এভাবেই কিছু গণিতের বই গিফট করবেন…… :love: :huzur: :slap: