কত ভাল যে তোরে বাসি,
কেমনে বুঝাই?
কিসের মায়ায় যে কাছে টানস !
বুঝবার পারি না।
প্রত্যুষ সকাল , উত্তপ্ত দুপুর কী নিশীথ রাইতে
তোরেই শুধু দেহি- কল্পনায়
ভাবনায় ,চিন্তায় আমার চাইর পাশে।
বুকের মইধ্যে আমার-
লেলিহান আগুনের সাগর।
নিশিদিন তৃষ্ণার হল্কা
লাগে আমার মাথায়, তপ্ত করোটিতে হঠাৎ-
ওঠে মিলনের সাধ, অতৃপ্ত কামনা
তোরে দেইখা।
যখনি চক্ষের সামনে আমার –
দাঁড়াস তুই
বুকে তোলস মরণের সুনামি
সেই ঢেউয়ে
ভাইসা যাই আমি-কল্পনার কূলে।
চাইয়া দেখ্ – ঐ অচিন পাখি হইয়া
তুই উইড়া বেড়াইতাছস-
আমার মনের আকাশে,
এধার হইতে ওধার , এপার হইতে ওপার।
সে আকাশ জুইড়া
আছস খালি তুই!
সেইখানের পূর্ণিমার চান্দ-জ্বলন্ত সুরুজ;
একমাত্র তুই।
তোর কোমল আদর, আমারে করে পাগল।
আবার তোর তেজ-
আমার কেন্ যে উদ্দীপ্ত করে,
আমি নিজেই জানি না!
সত্যিই তুই রাজরানী, আমার গরিব খানার-
রত্ন একটা, আমি তোর-
কেনা গোলাম। কেমন কইরা বল
বুঝামু তোরে
কত ভাল যে তোরে বাসি?
🙂
ইমো গুলো কি আর বলতে পারে মুখের সব কথা ?
কবিতার পাতায় ভালোবাসার অনুভূতি ভালো থাকুক, বেঁচে থাকুক। 🙂
ভালবাসা একটা বিমূর্ত ধারনা। ওরই পিছে ঘুরে ঘুরে আমরা দিশেহারা
:happy: :happy:
ভালো লাগলো 🙂
ধন্যবাদ নিলয়
প্রথম কয়েক লাইন পরে তো আবার প্রথম থেকে পরা শুরু করলাম : D, কবিতা বিভাগে ঢুকেছিলাম না! আসলেই অন্যরকম দারুন কবিতা।
অনেক ধন্যবাদ
🙂
হায়! বানান ভুল করলাম! “পড়া” বানান সবসময় ই “পড়া” ।
ধন্যবাদ আপনাকে